• ঢাকা সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সাপ দেখতে বাড়িতে নায়িকারা, খুশি সৃজিত
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির বাড়ি যেন চিড়িয়াখানা। পাঁচ প্রজাতির সাপ রয়েছে তার বাড়িতে। আর সেই সাপ দেখতেই সৃজিতের বাড়িতে নায়িকারা।তাদরে আগমনে খুশি সৃজিত। নায়িকাদের নিজের হাতে সাপ নিয়ে দেখিয়েছেন তিনি। তবে ভয় লাগলেও বিষয়টি উপভোগ করেছেন অনেকে। জানা গেছে, বর্তমানে পাইথন (উলুপী), হাইড্রা, মেডুসা, অনন্ত নাগ, কালনাগিনী সাপ রয়েছে সৃজিতের বাড়িতে। এদিকে অনেকে সৃজিতের সমালোনা করেছেন। তাদের দাবি, বাংলাদেশে কাজে ব্যস্ত নির্মাতার স্ত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। গবেষণার কাজে প্রায়ই দেশের বাইরে যেতে হয়। মেয়ে আইরাও মায়ের সঙ্গেই থাকে। তাই শূন্যতা ভরাতেই হয়তো এই আয়োজন সৃজিতের।   সম্প্রতি সৃজিতের সাপের সংগ্রহ দেখতে তার বাড়িতে গিয়েছিলেন জাতীয় পুরস্কার জয়ী পোশাক পরিকল্পক সাবর্ণী দাস। তারও ভীষণ সাপ পোষার শখ। বাড়িতে সাপ এনেও তিন সপ্তাহের বেশি রাখতে পারেননি তিনি। সূত্র : আজকাল 
১৫ ঘণ্টা আগে

ভারতীয় অধিনায়কের মন্তব্যে খুশি জ্যোতি
গত বছর ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে চমক দিয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। বিশ্বকাপের আগে আবারও হারমনপ্রিত-স্মৃতিমান্ধানাদের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে টাইগ্রেসরা। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে আগামীকাল (রোববার) মাঠে নামবে দুই দল। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ আগের চেয়ে উন্নতি করেছে, এমন মন্তব্য করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রিত কৌর। তার এমন কথা শুনে খুশি বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।   জ্যোতি বলেন, প্রথমত দেখেন, জানি না যেটা আপনি বললেন রাইভালরির কথা। অতীতে অনেক কিছু হয়ে গেছে। কিন্তু যা হয়েছে, তা অতীত। ওটা নিয়ে আমরা বসে নেই। কিন্তু শুনে ভালো লাগলো যে, তারা বলছে আমরা আগের থেকে অনেক ম্যাচিউরড টিম। এর মানে হচ্ছে তারা আমাদের হালকাভাবে নেয়নি অবশ্যই।   চলতি বছরের শেষদিকে বাংলাদেশে হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টের প্রস্তুতির জন্যই মূলত বাংলাদেশে এসেছে ভারত। এই সিরিজকে তাই দুই দলের জন্যই সুযোগ হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি। তিনি বলেন, আমি যেটা চিন্তা করছি এটা সুযোগ হিসেবে দেখছি। কারণ ভারত ভালো দল এবং তারা কিন্তু ফুল প্যাকেজ নিয়ে এবার এসেছে। বিশ্বকাপে হয়তো তারা এই টিমটাই খেলবে। ওদের জন্য একটা ভালো প্রস্তুতির সুযোগ, আমাদের জন্যও।  ‘ভারতের মতো দলের বিপক্ষে পাঁচটা টি-টোয়েন্টি খেলা এবং দলটা যে কঠিন সময় পার করে এসেছে; সেটা থেকে কামব্যাক করতে হলে আমাদের ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে। আমাদের জন্য এটা বড় সুযোগ।’ সিলেটের মাঠ নিয়ে জ্যোতি আরও বলেন, সিলেটে আমাদের অনেক বড় অর্জন নেই হয়তো। কিন্তু ভালো ক্রিকেট খেলার কিছু স্মৃতি আছে। সেগুলোকে নিয়েই ইনশাআল্লাহ চেষ্টা থাকবে। আর প্রথম ম্যাচটা যেন ভালোভাবে শুরু করতে পারি।’
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৯

নিপুণের হারে কেন এতো খুশি মুনমুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ১৯ এপ্রিল। এতে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ১৬ ভোট কম পেয়ে মিশা-ডিপজলের কাছে হেরে যান তিনি। এদিকে নিপুণ হেরে যাওয়ায় ভীষণ আনন্দিত চিত্রনায়িকা মুনমুন।  গেলবার শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সাক্ষী হয়েছিলেন মুনমুন। নির্বাচনের দিন সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী জায়েদ খানের সঙ্গে তার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এতে তোপের মুখে পড়েন তিনি। শুধু তাই নয়, রীতিমতো জায়েদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে মুনমুনের বিরুদ্ধে।      সেবার জায়েদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুণ অভিযোগ করেন, জায়েদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাতে থাকা ভ্যানিটি ব্যাগে ভরেছেন মুনমুন। যা নিয়ে সে সময় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। যদিও মুনমুন দাবি করেন— টাকা নয়, নির্বাচনের দিন জায়েদ খানের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের সময় নিজের ব্যবহৃত কালো মাস্কটি রেখেছিলেন তার ব্যাগে। তবুও সেই অভিযোগ থেকে রেহাই পাননি। টাকা নেওয়ার অভিযোগে অসম্মানিত হতে হয়েছে তাকে। মূলত সেই ক্ষোভেই চলতি বছরের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দেননি মুনমুন। তিনি নিজে ভোট না দিলেও নিপুণদের হারে খুশি হয়েছেন। গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে মুনমুন বলেন, আমি যে লজ্জা পেয়েছিলাম সেই লজ্জায় এবার নির্বাচনে ভোট দিতে যাইনি। আমাকে শুধু অপদস্থ নয়, তাদের (নিপুণ) লোক দিয়ে আমার নামে ভিডিও বানিয়েও অনেকভাবে অপদস্থ করেছিল। সেজন্য দুই বছর ধরে এফডিসিতে পা রাখছি না। অভিনেত্রী আরও বলেন, নির্বাচন হচ্ছে শিল্পীদের মিলনমেলা। দু’বছর পরপর প্রিয় সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হয়। আনন্দ-আড্ডায় কাটে দিনটি। কিন্তু গত দুই বছর যে নোংরামি হয়েছে এবার তার জবাব দিয়েছেন সাধারণ শিল্পীরা। মুনমুন বলেন, এবার যোগ্য নেতৃত্ব পেয়েছে শিল্পী সমিতি। মিশা-ডিপজল ভাইসহ তাদের কমিটির জয়ে আমি খুবই আনন্দিত। ঈদের চেয়েও বেশি খুশি লাগছে। প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে ‘মৌমাছি’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় কাজ শুরু করেন মুনমুন। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। সর্বশেষ ‘রাগী’ সিনেমায় দেখা যায় তাকে।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৯

‘এক বন্ধুকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন হতে পারি না’
এক বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) আয়োজিত প্রতিরক্ষা কূটনীতিবিষয়ক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন, মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো। কারণ, সব দেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়। তিনি বলেন, যেকোনো দেশের জাতীয় নীতিই নির্ধারণ করে, কেমন হবে প্রতিরক্ষা কূটনীতি। এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তবে একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ। সেনাপ্রধান বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে, কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে কিন্তু কাল সে বন্ধু না-ও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।  তিনি বলেন, সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। আমরা এটি কখনও ভুলি না। আমরা সবসময় এর জন্য তৈরি।  
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১০

তারকাদের পহেলা বৈশাখ
আজ পহেলা বৈশাখ। দিনটি উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন সবাই। পিছিয়ে নেই শোবিজ তারকারাও। ফেসবুকে তারা লিখছেন মনের কথা। এ রকম বেশ কয়েকজন তারকার ফেসবুক পোস্ট নিয়ে আমাদের এই আয়োজন। চঞ্চল চৌধুরী এপার বাংলা-ওপার বাংলার এই জনপ্রিয় অভিনেতা ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘শুভ নববর্ষ ১৪৩১। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। নতুন বছর মঙ্গলময় হোক। ’ তারিন জাহান অভিনেত্রী তারিন জাহান বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নিজের ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করে তার ক্যাপশনে লিখেছেন, শুভ নববর্ষ ১৪৩১। পূর্ণতা পাক সব স্বপ্ন ,আশা ও আনন্দময় হউক জীবন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। বছর ঘুরে আবার এলো বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। সব অশুদ্ধ দূর হোক, বছর শুরু হোক বিশুদ্ধতায়, সাজুক বাঙালিয়ানায়।’ শাহনাজ খুশি বাংলা নববর্ষে অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি নিজের ফেসবুকে তিনটি ছবি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘শুভ নববর্ষ। অনন্ত শুভ কামনা সবার জন্য। ১লা বৈশাখ, ১৪৩১।’ সাজু খাদেম অভিনেতা সাজু খাদেম তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে সবাইকে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনটি ছবি পোস্ট করে তার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মঙ্গল হোক সবার...শুভ নববর্ষ ১৪৩১।’ এফ এস নাঈম অভিনেতা এফ এস নাঈম মাত্র দুটি শব্দে সবাইকে জানিয়েছেন বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন,‘শুভ নববর্ষ ।’
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:২৯

মহাখালী টার্মিনালে বাস সংকটে ম্লান বাড়ি ফেরার খুশি
বাস সংকটের কারণে রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনালে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ঈদে ঘরমুখো যাত্রীরা। টিকিট কেটেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে বাসের অপেক্ষায়। যথাসময়ে টার্মিনালে ঢুকছে না দূরপাল্লার কোনো বাসই। ঈদে বাড়ি ফেরার আনন্দ মিইয়ে যাত্রীদের চোখে-মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট।     মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে মহাখালী বাস টার্মিনালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঈদে বাড়ি ফেরার উদ্দেশে অসংখ্য মানুষ জড়ো হয়েছেন টার্মিনালে। কিন্তু বাস কম থাকায় ভোগান্তির মুখে পড়েছেন তারা।  পরিবহন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যে গাড়িগুলো ঢাকা ছেড়ে গিয়েছিল মহাসড়কে যানজটের কারণে সেগুলো যথাসময়ে ফিরতে পারছে না। তাই বাস সংকট দেখা দিয়েছে। অনন্যা পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার সেলিম আহমেদ বলেন, রাতে যে বাসগুলো ছেড়ে গিয়েছিল, সেগুলো জ্যামের কারণে যথাসময়ে ফেরত আসতে পারছে না। তাই বাসের সংকট দেখা দিয়েছে। এছাড়া আজ যাত্রীর চাপও অনেক। তাই বাস ছাড়তে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।  এ সময় কথা হয় তুহিন নামে অপেক্ষারত এক যাত্রী সঙ্গে। তিনি বলেন, নির্ঝঞ্জাট বাড়ি ফেরার জন্য সকাল সকাল কাউন্টারে এসে টিকিট কেটেছি। কিন্তু এখন দেখছি বাসই নেই। কাউন্টার থেকে বলছে বাস আসতে সময় লাগবে। এভাবে আর কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে কে জানে। রেজা নামে আরেক যাত্রী বলেন, সকালে এসে টিকিট কেটেছি কিন্তু বাসের দেখা পাচ্ছি না। কখন বাস ছাড়বে, কখন বাড়ি ফিরব, কিছুই জানি না।  
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:১৩

হিলিতে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেয়ে খুশি নিম্ন আয়ের মানুষ
দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার হিসেবে গরিব অসহায় ১৬ হাজার ৯৫০ জন কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভিজিএফের ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বেলা ১১টায় হাকিমপুর উপজেলার বোয়াদাড় ইউনিয়ন কার্যালয়ে চাল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) লায়লা ইয়াসমিন ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ছদরুল ইসলাম। ঈদের আগে এসব চাল পেয়ে খুশি গরিব অসহায় দুস্থ পরিবারের মানুষগুলো। এই চাল বিতরণ শনিবার পর্যন্ত চলবে। হিলির বোয়ালদাড় গ্রামের বাসিন্দা মোজাফর রহমান বলেন, আমরা গরিব মানুষ। সামনে ঈদ, এই ঈদে ১০ কেজি চাল পাওয়া আমাদের জন্য অনেক বড় বিষয়। বাজারে জিনিসপত্রের যে দাম, চাল আর কিনতে হবে না আমাদের। আমরা অনেক খুশি হয়েছি।  হাকিমপুর (হিলি) পৌরসভার মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত বলেন, পৌরসভায় ৩ হাজার ১৮১ জন কার্ডধারী পরিবারে মাঝে ১০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়েছে। এই বছর প্রায় ৭০ শতাংশ মহিলা এবং ৩০ শতাংশ পুরুষের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়েছে। আগামীতে আরও সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) লায়লা ইয়াসমিন বলেন, ঈদের আগে গরিব অসহায় দুস্থ পরিবারের মানুষজন যেন একটু স্বস্তিতে ঈদ উদযাপন করতে পারে সে লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের উপহার হিসেবে ভিজিএফের ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হচ্ছে। আমরা নিয়মিত প্রতিটি ইউনিয়ন এবং পৌরসভা মনিটরিং করছি। কেউ যেন কোনো কার্ড জালিয়াতি না করতে পারে।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৩

ভারতকে খুশি করতেই ইফতার পার্টিতে হামলা : রিজভী
‘পার্শ্ববর্তী দেশকে (ভারত) খুশি করার জন্য ছাত্রলীগ ইফতার পার্টিতে হামলা করেছে’ বলে অভিযোগ বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর। শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে নয়াপল্টনে শ্রমিক দলের মানববন্ধন কর্মসূচিতে তিনি এ মন্তব্য করেন। রিজভী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে দিয়ে বলানো হলো ইফতার পার্টি করা যাবে না। এরপর ছাত্রলীগকে দিয়ে হামলা চালানো হলো। রমজানে ইফতার পার্টি না দেওয়া হলেও সবাই একসঙ্গে বসে ইফতার করতে চায়, সেখানেও রক্ত ঝরিয়েছে ছাত্রলীগ। এটি সরকার করিয়েছে। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে মানুষ দিশেহারা। অথচ, আওয়ামী লীগ নেতারা শত কোটি টাকার মালিক। ওদের তো খেজুর কিনতে অসুবিধা হয় না, ওরা ফাইভ স্টারের খাবার নিয়ে বাড়ি বসে আছেন। বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ বেগুনির বদলে কুমড়া খেতে বলেছিল, কাঁঠালের বার্গার খেতে বলেছিল। এখন হয়তো বলতে পারে লেবুর দাম বেশি, সবাই জলপাইয়ের জুস খান অথবা কামরাঙ্গার জুস খান। এ সময় বাজার সিন্ডিকেটে আওয়ামী লীগের লোক আছে বলেই সরকার কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন রুহুল কবির রিজভী।  মানববন্ধনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, প্রচার সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আব্দুস সালাম, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সরকারি শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ অনেকেই উপিস্থিত ছিলেন।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৯

নতুন ঘর পেয়ে খুশি গফুর 
সন্দ্বীপের মুছাপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. গফুর। জরাজীর্ণ, ভাঙাচোরা আর জোড়াতালি দেয়া ঘরে স্ত্রী রোকেয়া বেগম এবং দুই মেয়ে নুর নাহার পলি ও মহিমাকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। ফেসবুক ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবরটি প্রকাশিত হওয়ার পর এগিয়ে আসে ইরামন নামে সেচ্ছাসেবী সংগঠন। ইরামন ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে টিনের নতুন ঘর করে দেওয়া হয়।  নতুন ঘর পেয়ে গফুরের স্ত্রী রোকেয়া বেগম বলেন, একটু বৃষ্টি হলে আমার ঘরে পানি পড়তো। পলিথিন টানিয়ে পানিপড়া বন্ধ করতাম। রাতে আকাশে মেঘ দেখলেই ভয়ে থাকতাম, মনে হয় আজ সারারাত জেগে থেকে পানি সরাতে হবে। দুটি মেয়ে নিয়ে অনেক দুঃখে কষ্টে রাত পার করতাম। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাতাম। মুন্না স্যারেরা আমাদের মাথা গোঁজার ঠাই করে দিয়েছেন। আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি। আল্লাহ তাদের সবাইকে সুখে শান্তিতে রাখুক।  ইরামন ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক মো. রুস্তম বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে অসহায় গফুরের ভাঙ্গা ঘরে তার সন্তানদের নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে এমন সংবাদ দেখতে পেয়ে ইরামন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আকবর হায়দার মুন্না সাহেব আমাদেরকে ঘরটি করে দেয়ার নির্দেশ দেন।  আমরা তাদেরকে বসবাস উপযোগী একটি নুতন ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। সেই লক্ষ্যে গফুরের পরিবারের নিকট গৃহ নির্মাণের টিন ও কাঠসহ প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রদান করেছি। আজ ঘরটি পূর্ণাঙ্গ রূপে তৈরি করে পরিবারটির কাছে হস্তান্তর করে দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। আমাদের সামান্য সহযোগিতায় অসহায় পরিবারটির মুখে হাসি ফুটেছে। তাতে আমরা গর্ববোধ করছি। সমাজের সকল বিত্তবানরা এই সকল অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। ইরামন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আকবর হায়দার মুন্না বলেন, আমাদের ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই হত-দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে। আমরা অসহায় ও দুস্থদের শিক্ষা-চিকিৎসায় সহায়তা ও বাসস্থান নির্মাণ করে দিয়ে থাকি। এর আগে গত বছরের জুনেও সন্দ্বীপের একটি পরিবারকে নতুন ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি। সম্প্রতি আমরা খুলনার মংলা থানার মাদুর-পালটা গ্রামে চার সদস্যের একটি পরিবারকে বসতের, একই উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রামের ছয় সদস্যের একটি পরিবারকে বসতের তৈরি করে দিয়েছি। ইরামন ফাউন্ডেশন আর্থিকভাবে অসচ্ছল পরিবারের পাশেও দাঁড়ায়। গত বছরের এপ্রিলে সাতক্ষীরার শ্যামনগর থানার গড়কুমারপুর গ্রামে অন্তত ৪১টি পরিবারের জন্য নলকূপ স্থাপন করেছি। তিনি আরও বলেন, ইরামন ফাউন্ডেশন এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ২০টি নলকূপ (চাপকল) প্রতিস্থাপন করেছে। রংপুরে একসঙ্গে ৫ পরিবারকে এবং যশোরেও ঘর নির্মাণ করেছে। গত শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইরামন ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠাতা আকবর হায়দার মুন্না নিজে উপস্থিত থেকে ঘর হস্তান্তর করা হয়।  এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, স্বর্ণদ্বীপ ফাউন্ডেশন হাসপাতালের অ্যাডমিন ম্যানেজার আকবর হোসেন, এম কে মিশন, মো. রুস্তম, ইরামন ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য আবির, জয়, ফরহাদ, এমিলসহ টিম কম্ফিটের খেলোয়ারবৃন্দ।  
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪৬

এবারের বিপিএলের মানে খুশি মঈন
অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ভিড়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) কিছুটা খাটো করেই দেখা হয়। তবে এবার ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টকে ঢেকে সাজিয়েছে বিসিবি। যার ফলও হাতেনাতে পেয়েছে দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্তা সংস্থা। এবারের বিপিএলে খুশি বিশ্বব্যাপী দাপিয়ে বেড়ানো ইংলিশ অলরাউন্ডার মঈন আলি। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে এবারও বিপিএল মাতাচ্ছেন মঈন। চলতি বিপিএলের মান ও আয়োজন নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট তিনি। মঈনের ব্যাখ্যা, এ বছর বেশ ভিন্ন। অনেক ভালো ভালো খেলোয়াড় উঠে আসছে। ভালো মানের বিদেশিরা আছে। তাতে দলগুলোও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। এভাবেই লিগ আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। আমাদের ভালো যত্নআত্তি করা হচ্ছে। উইকেটও ভালো। এভাবেই ভালো খেলোয়াড়রা আসতে আগ্রহী হয়। মঈন যোগ করেন, তুমি যত টাকা দিবে, তত বেশি মানুষ পাবে। আবার শুধু টাকাই সব না। বলব না সবাই টাকার জন্য আসে। তবে এখন অনেক খেলা। যে যেখানে বেশি টাকা পাবে, সেখানেই যেতে চাইবে। আপনাকে খেলোয়াড় হিসেবে সতর্ক হতে হবে। সব জায়গায় দৌড়লে হবে না, বিশ্রামেরও দরকার আছে। তবে মঈনের বিশ্বাস, ভেন্যুও দিনশেষে বড় একটি বিষয় অংশগ্রহণকারীদের কাছে। আর বাংলাদেশ সেদিক থেকে এগিয়েই থাকে।  ইংলিশ তারকার মন্তব্য, আমরা চাইলেই যেতে পারি। খেলা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। কোনো জায়গা অনেক সুন্দর কোনো জায়গা আবার বোরিং। বাংলাদেশ দারুণ। বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের কাছেই বাংলাদেশ দারুণ জায়গা।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:১৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়