• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মোস্তাফিজের সামনে দুই রেকর্ডের হাতছানি
সময়টা ২০১৬! বাংলাদেশের ক্রিকেট তখন পেসার মোস্তাফিজুর রহমানের কাটার, স্লোয়ারে মুগ্ধ। তরুণ সেই পেসারকেই দলে ভিড়িয়েছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। টাইগার এই পেসারও নিজের মুন্সিয়ানা দেখিয়েছিলেন। নিজের কারিশমা দেখিয়ে পেয়েছিলেন আসরের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটারের খেতাব। এবার দীর্ঘ ৮ বছর পর ফের ২০২৪ সালে একই ধাঁচে সমর্থকদের মাতাচ্ছেন দ্য ফিজ। চলতি আইপিএলে নিজেকে আবারও ফিরে পেয়েছেন টাইগার এই পেসার। চেন্নাই সুপার কিংসের জার্সিতে স্লোয়ার আর কাটারে নিজের ভেলকি দেখাচ্ছেন তিনি। আর হাতেনাতে ফলও পাচ্ছেন।  এখন পর্যন্ত ৪ ম্যাচ খেলে ৯ উইকেট পেয়েছেন ফিজ। আসরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারির তালিকায় তিনে আছেন তিনি। তবে পার্পল ক্যাপের দৌড়ে থাকা হচ্ছে না তার। কেননা, এপ্রিলের শেষ দিকেই তাকে দেশে ফিরতে হবে। ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগামী ৩ মে থেকে শুরু হবে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। তবে এই সময়ের মধ্যেই ফিজের সামনে জোড়া রেকর্ডের হাতছানি থাকছে। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজ নিয়মিত খেলেছেন। তবে বাংলাদেশিদের মধ্যে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি উইকেটের রেকর্ডের মালিক কাটার মাস্টারই। ২০১৬ মৌসুমে ১৭ উইকেট শিকার করেছিলেন তিনি। অন্যদিকে ২০১৮ সালে সাকিবের পর ফিজও ২০২১ মৌসুমে ১৪ উইকেটে পেয়েছিলেন। তাই চলতি আসরে আর মাত্র ৯টি উইকেট পেলেই লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়বেন তিনি। শুধু তাই-ই না। পরের ম্যাচগুলোতে ৯ উইকেট পেলে আইপিএলে মোট ৬৫টি উইকেটের মালিক হবেন তিনি। এতে সাকিবকে টপকে বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে আইপিএলে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হবেন দ্য ফিজ। আইপিএলে ৭১ ম্যাচে সাকিবের ৬৩ উইকেট। অন্যদিকে ৫২ ম্যাচে কাটার মাস্টারের শিকার ৫৬ উইকেট। তবে এসব রেকর্ড গড়তে খুব বেশি সময় পাচ্ছেন না টাইগার এই পেসার। ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আইপিএলে দেখা যেতে পারে তাকে। এই সময়ের মধ্যে মাত্র ৪টি ম্যাচ আছে চেন্নাইয়ের। যেখানে ফিজের প্রতিপক্ষ তারই সাবেক দুই দল। ১৪ এপ্রিল মুম্বাই, ১৯ ও ২৩ এপ্রিল হোম ও অ্যাওয়ে ম্যাচে লখনৌ এবং ২৮ এপ্রিল হায়দরাবাদের বিপক্ষে খেলবে ফিজের দল।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৮

লঙ্কানদের বিপক্ষে টানা দ্বিতীয়বার সিরিজ জয়ের হাতছানি টাইগারদের
লঙ্কানদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে প্রথম ম্যাচে ছয় উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এতে সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে রয়েছে স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামবে শান্ত-মিরাজরা। শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে খেলতে নামবে দুই দল। বাংলাদেশ সময় ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে। ঘরের মাঠে ২০২১ সালে লঙ্কানদের ২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তাই দ্বিতীয় ম্যাচ জিতলেই ঘরের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে টানা দ্বিতীয় ওয়ানডে সিরিজ জয়ের স্বাদ পাবে  টাইগাররা। প্রথম ওয়ানডেতে জবাব দিতে নেমে দলীয় ২৩ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। তবে শান্ত, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ায় টাইগাররা। এতে ছয় উইকেটে বড় জয় পায় স্বাগতিকরা। অন্যদিকে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলেও ওয়ানডেতে প্রথম ম্যাচেই পিছিয়ে পড়েছে সফরকারীরা। তাই দ্বিতীয় ম্যাচটি লঙ্কানদের সামনে সিরিজ রক্ষার ম্যাচ। ফলে টাইগারদের হারাতে সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করবে লঙ্কানরা। প্রথম ম্যাচ জিতলেও টাইগারদের মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ টপ অর্ডারের ব্যর্থতা। ওপেনিংয়ে লিটন-সৌম্যকে রানে ফিরাতে চান টাইগার হেড কোচ হাথুরুসিংহে। ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি তাওহীদ হৃদয়ও। তাই সিরিজ জিততে হলে টপ অর্ডার ব্যাটারদের ভালো করার বিকল্প নেই।  
১৪ মার্চ ২০২৪, ২১:২৩

টাইগারদের সামনে ইতিহাস গড়ার হাতছানি
শ্রীলঙ্কা বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে ১-১ ব্যবধানে সিরিজে সমতা এনেছে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচটি তাই দুই দলের জন্য অঘোষিত ফাইনাল। প্রথমবার লঙ্কানদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ জয়ের হাতছানি দিচ্ছে টাইগারদের সামনে। শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে বিকেল তিনটায় লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামবে টাইগাররা। এই প্রথম তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। কারণ, এর আগে যতগুলো সিরিজ হয়েছে দুই অথবা এক ম্যাচের। ২০১৩ সালে ঘরের মাঠে একমাত্র টি-টোয়েন্টিতে ১৭ রানে হেরে যায় বাংলাদেশ। ২০১৪ সালে বাংলাদেশের মাঠে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২ রান এবং ৩ উইকেটে যথাক্রমে দুটি ম্যাচে জয় পায় লঙ্কানরা। ২০১৮ সালে আবারও ঘরের মাঠে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে শ্রীলঙ্কাকে আতিথেয়তা দেয় বাংলাদেশ। ৬ উইকেট এবং ৭৫ রানে সিরিজের ওই দুই ম্যাচেও হেরে যায় টাইগাররা। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে টি-টোয়েন্টিতে রং পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ। ২০২২ সাল থেকে কোনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি টাইগাররা। সংযুক্ত আরব আমিরাত, বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে টাইগাররা। তাই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টিতে কঠিন লড়াই হবে বোঝায় যায়। সব মিলিয়ে এই ফরম্যাটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৫ ম্যাচ খেলে ৫টিতে জয় এবং ১০টিতে হেরেছে বাংলাদেশ। 
০৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৪৩

কোহলিকে হাতছানি দিচ্ছে এক অনন্য রেকর্ড
২০২৩ সালটা ছিল ওয়ানডে ক্রিকেটের বছর। এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে সবার লক্ষ্য ছিল ৫০ ওভারের ক্রিকেটের ওপর। তাই ৪৩০ দিন পর টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে ভারতের তারকা ব্যাটার বিরাট কোহলি। ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা ভারতের জন্য অনেকভাবেই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বকাপের আগে দলের কন্ডিশন বুঝে নিতে এই সিরিজের দিকেই নজর নির্বাচকদের। তাই ৪৩০ দিন রোববার (১৪ জানুয়ারি) আবারও একবার টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দেখা যাবে বিরাট কোহলিকে। সবশেষ ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলেছিলেন কোহলি। যে ম্যাচে ভারতকে দশ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছিল ইংল্যান্ড। পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। এরপর আর টি-টোয়েন্টি খেলা হয়নি কোহলির। এমন প্রত্যাবর্তনের ম্যাচেও কোহলিকে হাতছানি দিচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের অনন্য এক রেকর্ড। আর মাত্র ৩৫ রান করলেই সবরকমের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মিলিয়ে ১২ হাজার রানের মালিক হবেন কোহলি। তার আগে এই কীর্তি করেছেন কেবল ৩ জন। আন্তর্জাতিক এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ মিলিয়ে কোহলির রান ১১ হাজার ৯৬৫। তার ওপরে আছেন কাইরন পোলার্ড (১২ হাজার ৪৩০ রান), শোয়েব মালিক (১২ হাজার ৯৯৩ রান) এবং ক্রিস গেইল (১৪ হাজার ৫৬২)। যদিও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের হিসেবে কোহলিই আছেন সবার ওপরে। ভারতের জার্সিতে ৪ হাজার ৮ রান করেছেন তিনি।   
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়