• ঢাকা শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
আমাকে এত বড় দায়িত্ব দেওয়া হবে জানতাম না: শেখ হাসিনা 
আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি জানতাম না যে আমাকে এতবড় একটা দায়িত্ব দেওয়া হবে। আমি কখনো এটা ভাবতে পারিনি। শুক্রবার (১৭ মে) শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে গণভবনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণকালে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। এরপর দলটির সহযোগী এবং ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। সমবেত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে নির্বাসিত জীবন, দেশে ফেরা ও পরবর্তী নানা ঘটনা তুলে ধরে বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পূর্বে বিদেশে যাওয়ার ঘটনা বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আশা করেছিলাম আমরা খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো। কিন্তু সেই ফিরে আসা আর হয়নি।’ ছোটবোন শেখ রেহানার বিয়েতে অংশ নিতে পারেননি বলে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কিন্তু যখন তার বাচ্চা হবে, মিসেস গান্ধী আবার ক্ষমতায় এলেন, তিনি সব ব্যবস্থা করে দিলেন, আমি গেলাম। এরপর আবার দিল্লিতে ফেরত এলাম। তখন আমাকে লন্ডন থেকে আওয়ামী লীগের নেতা মাহবুবুর রহমান টেলিফোন করে বললেন আপনাকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়েছে। আমি তাকে বললাম আমি তো আওয়ামী লীগের সভাপতি হতে চাই না, আমাকে কেন করবে? আওয়ামী লীগের অনেক নেতা আছে। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর দিল্লি ও লন্ডনে নির্বাসিত জীবনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, আমি যখন দিল্লিতে ছিলাম সেখানে গিয়ে জিয়াউর রহমান আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল, তার স্ত্রীও দেখা করতে চেয়েছিল, আমি দেখা করি নাই। লন্ডনে যখন তখনও দেখা করতে চেয়েছিল, আমরা দেখা করিনি। ১৯৮১ সালের ১৭ মে-এর ঘটনা বর্ণনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম, সবচেয়ে বড় কথা হলো আমি যখন যাই তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে এলাম হাজার হাজার মানুষ কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর। তিনি বলেন, ৩২ নম্বরে আমরা মিলাদ পড়তে চাইলাম আমাকে ঢুকতে দেয়নি জিয়াউর রহমান। উল্টো বলেছিল বাড়ি দেবে, গাড়ি দেবে, সব দেবে। বলেছিলাম তার কাছ থেকে কিছু নেবো না। খুনির কাছ থেকে আমি কিছু নিতে পারি না। আমি যখন এলাম ৩২ নম্বরে ঢুকতে দেবে না, উল্টো বাড়ি-গাড়ি সাধবে, সেটাতো আমার কাছে গ্রহণযোগ্য না। দেশে ফিরে কোথায় উঠবেন, থাকবেন সেটা জানতেন না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, শুধু আমার পরার কাপড়-চোপড়, দুটো স্যুটকেস ও পুতুলকে (মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল) নিয়ে আমি চলে এসেছি। তারপর এ যাত্রা শুরু। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী ও দলকে গোছানোর চেষ্টা করেছি। তিনি বলেন, আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেই, কিন্তু অত্যন্ত এটুকু বলতে পারি, তার বাংলাদেশ, কিছুটা হলেও তিনি যে আকাঙক্ষা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন এবং যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন কিছুটা হলেও সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। এ সময় আবেগাপ্লুত হয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমার বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলবো, আমার সব শক্তি-সাহস মা-বাবার কাছ থেকে পেয়েছি। যেদিন আমার বাবাকে হত্যা করা হয়... উনিতো কোনোদিন বিশ্বাস করেননি বাঙালিরা তাকে হত্যা করতে পারবে। আমার মা কখনো জীবন ভিক্ষা চাননি। ১৫ আগস্টের ঘটনা বর্ণনা করে শেখ হাসিনা বলেন, এই ঘাতকের দল মনে হচ্ছিল একটি পরিবারকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করবে। শুধু পরিবার না আমাদের যারা আত্মীয়-স্বজন আছে তাদেরও। এ সময় ৩ নভেম্বর কারাগারে জাতীয় চার নেতা হত্যার ঘটনাও বর্ণনা করেন তিনি। তিনি বলেন, যারা স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন, সংগ্রাম করলেন সারাটা জীবন, সেই বাংলার মাটিতে, বাঙালির হাতেই তাদের মৃত্যুবরণ করতে হলো। তাও স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে। অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করা আর যুদ্ধাপরাধীরা ক্ষমতায়। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমার তো বিচার চাইবার অধিকার ছিল না। মামলা করতে গিয়েছি, মামলা নেবে না, করা যাবে না। কারণ খুনিদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাদের হিরো বানানো হয়েছিল। ১৯৭৫ পরবর্তী যুদ্ধাপরাধীরা মন্ত্রী-এমপি-উপদেষ্টা হয়েছিল বলে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ যারা করছেন তারাই অপরাধী হয়ে গেল। যারা বিরোধিতা করেছিল, গণহত্যা করেছিল তারাই ক্ষমতায়। ওই অবস্থায় দেশে ফিরেছিলাম। আমার তো কিছুই ছিল না। একটা বিশ্বাস ছিল দেশের জনগণ ও আওয়ামী লীগের অগণিত নেতাকর্মী। এরপর লড়াই-সংগ্রাম করে এইটুকু বলতে পারি পঞ্চমবারের মতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতা এসেছে। আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের যদি রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা না থাকে, দেশপ্রেম না থাকে, সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় না থাকে, তাহলে সেটা এগোতে পারে না। পঁচাত্তরে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছিল, দেশের কোনো উন্নতি করতে পারেনি। আজ আমরা বলতে পারি দেশটা বদলে যাওয়া, বদলাতে পেরেছি। সামনে আরও বদলাতে হবে। কারণ আমার বাবার একটাই স্বপ্ন ছিল দেশটাকে গড়ার। আমাদের পরিকল্পনা সেটাই আছে। সুসংগঠিত আওয়ামী লীগ সংগঠন থাকায় করোনাভাইরাসহ সব দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, দলের প্রত্যেকটা সংগঠন জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে সমানতালে কাজ করেছে বলেই আমরা এ সাফল্যটা দেখাতে পেরেছি। তাছাড়া কোনোভাবে সম্ভব ছিল না। আওয়ামী লীগ সংগঠন ছাড়া দেশের জনগণের জন্য আত্মত্যাগ অন্য কেউ করে না। আওয়ামী লীগের সংগ্রামের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা, কারফিউ প্রতি রাতে মার্শাল ল, দেশের মানুষের কোনো আশা নেই, শুধু হতাশা। এই হতাশ জাতিকে টেনে তোলা যায় না। তাদের মাঝে আশার আলো জাগাতে হয়, ভবিষ্যৎ দেখাতে হয়, উন্নত জীবনের চিত্র তুলে ধরতে হয়। তবেই মানুষকে নিয়ে কাজ করা যায়। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, সেদিন ফিরে এসেছিলাম, এতবড় দল পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা ছিল না, যখন ছাত্রলীগ করার সময় নেতা হওয়ার চেষ্টা করি নাই। দলের প্রয়োজনে যে দায়িত্ব দিয়েছে সেটাই পালন করেছি। কিন্তু যখন এ দায়িত্ব (আওয়ামী লীগ সভাপতি) পেলাম, এটা বড় দায়িত্ব। আজ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে শক্তিশালী বড় সংগঠন। জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য দল আওয়ামী লীগ। প্রতিবার চক্রান্ত হয়, সেটা মোকাবিলা করে আমরা বেরিয়ে আসি। আমাদের তা ধরে রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ রক্ত দিয়ে যে অধিকারগুলো আদায় করেছিল, সেটা আমরা সমুন্নত করতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বলেন, কী পেলাম, না পেলাম সেই চিন্তা করেনি। ভবিষ্যৎ কী সেই চিন্তাও করি না। চিন্তা করি দেশের মানুষের ভবিষ্যৎটা আরও সুন্দরভাবে গড়ে তুলে দিয়ে যাবো। সেটাই আমাদের লক্ষ্য। দলীয় নেতাদের তিনি বলেন, এটাই মনে রাখবেন একটা দল করি শুধু নেতা হওয়া না, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারলাম, কী দিতে পারলাম, কী দিয়ে গেলাম। এটাই রাজনৈতিক মানুষের জীবনের বড় কথা। এই কথাটা মাথায় রাখতে পারলে দেশের মানুষের জন্য অনেক কিছুই করা যেতে পারে। সংগঠনকে শক্তিশালী করার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আর যেন যুদ্ধাপরাধী, খুনিরা যেন বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশে দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন থেকে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি দেশে ফেরেন। এরপর থেকে শেখ হাসিনা গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বাংলাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দলটি সেই থেকে ১৭ মে সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করে।
চার বিভাগে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
‘গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা’
গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের জন্য হামাসকেও দায়ী করলেন মাহমুদ আব্বাস
নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশের ফুটবল
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণই বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি!
‘কিছুদিন পর মানুষ আমাদের পাগল বলবে’ (ভিডিও)
নির্বাচনের পরেও একই কথা বলেছে যুক্তরাষ্ট্র: মঈন খান
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে নিহত বেড়ে ৩
কোরবানির এক মাস আগেই লাগামহীন মসলাসহ নিত্যপণ্যের বাজার
কাস্টিং ভোটের তথ্য ২ ঘণ্টা পরপর পাঠাতে হবে
মেডিকেলের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৫ জুন
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
আমাকে এত বড় দায়িত্ব দেওয়া হবে জানতাম না: শেখ হাসিনা 
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী তৎপরতার তথ্য পেলেই অভিযান: র‍্যাব 
কাস্টিং ভোটের তথ্য ২ ঘণ্টা পরপর পাঠাতে হবে
স্থানীয় নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের কাস্টিং ভোটের তথ্য ২ ঘণ্টা পরপর পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট। সেইসঙ্গে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উপপরিচালক (স্থানীয়) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ বিষয়টি জানানো হয়। পত্রে বলা হয়, ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের (প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার) প্রশিক্ষণ ব্যাচ ও কক্ষ ভিত্তিক প্রশিক্ষণ চালিয়ে যেতে হবে। এ ছাড়া মোবাইল অ্যাপ/এসএমএসের মাধ্যমে দুই ঘণ্টা পরপর ভোট কেন্দ্রের কাস্টিং ভোটের তথ্য প্রেরণসংক্রান্ত বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে ব্রিফিং দিতে হবে। এতে আরও বলা হয়, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
দুবাইয়ে বাংলাদেশিদের ৪৪১৫ কোটি টাকার সম্পত্তি, যা জানাল দুদক
দুবাইয়ে বাংলাদেশিদের ৪৪১৫ কোটি টাকার সম্পত্তি, যা জানাল দুদক
কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন
কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক 
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক 
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
‘কিছুদিন পর মানুষ আমাদের পাগল বলবে’ (ভিডিও)
অভিনেত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু, চিরকুটে শিক্ষকের নাম
বছর দুয়েক আগে রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে ধরেছিল টলিউডকে। অল্প দিনের ব্যবধানে বেশ কয়েকজন অভিনেত্রী বেছে নেন অত্মহননের পথ। বিষয়টি নাড়িয়ে দিয়েছিল ইন্ডাস্ট্রিকে। এবার ফের সেখানে ঘটল এরকম ঘটনা। সুস্মিতা দাস নামের ২১ বছরের এক অভিনেত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু ঘটেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২১ বছর বয়সে আত্মহননের পথ বেছে নিলেন সুস্মিত। কলকাতার হরিদেবপুর থানার অন্তর্গত এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। তিনি হলদিয়ার বাসিন্দা। তবে কাজের জন্য কলকাতায় থাকতেন। কাজ করেছেন বেশ কয়েকটি সিরিয়ালে।  এদিকে বসে নেই ভারতীয় পুলিশ। এরইমধ্যে মাঠে নেমেছে তারা। মৃতের কাছ থেকে যে সুইসাইড নোট পাওয়া গেছে সেখানে অভিনয়ের শিক্ষককে দায়ী করা হয়েছে তার মৃত্যুর জন্য। এ থেকে পুলিশের অনুমান, ব্যক্তিগত কারণে আত্মঘাতী হয়েছে সুস্মিতা। পুলিশের ধারণা, অভিনয়ের শিক্ষকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সুস্মিতার। সম্ভবত তাদের মধ্যে কোনো জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। সেই কারণেই সুস্মিতা আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অনুমান পুলিশের।
অভিনেত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু, চিরকুটে শিক্ষকের নাম
‘ভিন্ন লুকে’ আলোচনায় নুসরাত ফারিয়া
ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। প্রায়ই নতুন লুকের ছবি দিয়ে নেট দুনিয়ায় জয় করেন মানুষের মন। সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন তেমনই কিছু ছবি। সেখানে দেখা গেছে, অস্ট্রেলিয়ার সিডনির পথে পথে হেঁটে বেড়াচ্ছেন ফারিয়া। পরনে আবেদনময়ী পিংক কালারের ফুল খচিত ড্রেস।  নিজের ফেসবুক আইডিতে ছবিগুলো শেয়ার করে তিনি একটি ক্যাপশন লিখেছেন। যার অর্থ দাঁড়ায়, সেই শেষ দিন আমি মন দিয়ে কাঁদব বলে ঠিক করলাম। সেই সকালের পর, আমি এই ফুলের মতোই ফুটেছিলাম। ছবিগুলো পোস্টের পরপরই সহকর্মী থেকে ভক্ত-অনুরাগী সবাই তার রূপের প্রশংসা করছেন। উপস্থাপক, মডেল ও অভিনেত্রী শান্তা জাহান লিখেছেন, অ্যাবসোলিউটলি স্টানিং, লাইক এ ফ্লাওয়ার। জান্নাতুল ফেরদৌস নামে এক ভক্ত লিখেছেন, তুমি সুহাসিনী, তুমি মায়াবতী। সুজন মাঝি নামের আরেকজন লিখেছেন, তুমি ফুলের মতো সুন্দর নুসরাত। প্রসঙ্গত, সবশেষ বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’-এ দেখা গেছে নুসরাত ফারিয়াকে। শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত সিনেমাটিতে শেখ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন এই অভিনেত্রী।
‘ভিন্ন লুকে’ আলোচনায় নুসরাত ফারিয়া
নুসরাত ফারিয়ার সঙ্গে প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন জায়েদ খান
কিছু দিন আগে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও সিডনিতে স্টেজ শো করতে যান জায়েদ খান। সে সময় তার সঙ্গে ছিলেন চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। শো’র বিরতিতে সেখানকার বিভিন্ন লোকেশনে একসঙ্গে ঘুরতে যান তারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন সেসব মুহূর্তের ছবিও। দুজনার প্রেমের গুঞ্জনটা তখন থেকেই। এবার বিষয়টি নিয়ে দেশের একটি গণমাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন এই অভিনেতা।  জায়েদ খান বলেন, আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই যখন যে নায়িকার সঙ্গে ফেসবুকে পোস্ট দিই, দর্শক মনে করেন, আমি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছি। এর আগেও আমার সঙ্গে অনেক নায়িকার নাম জড়িয়েছেন তারা। অনেকের সাথে আমার বিয়েও দিয়েছেন। এ নিয়ে আর কী বলব? তিনি আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়ার ওই শোতে শুধু আমি আর নুসরাত ছিলাম না। আমার কাজিন গায়ক প্রতীক হাসানও ছিল। বিদেশের স্টেজ শোতে আমরা এই মুহূর্তে কোথায় আছি সবাইকে জানানোর জন্যই ওই পোস্ট করা। ছাতার নিচে আমার আর নুসরাতের ছবিটি তুলেছিল আমার চাচাতো ভাই গায়ক প্রতীক হাসান। এই চিত্রনায়ক বলেন, একা একটা মেয়ে হয়ে বিদেশের মাটিতে নুসরাত অচেনা কার সাথে ঘুরবে? তাছাড়া এখানে নিরাপত্তার বিষয়টিও জড়িত। তাই সবাই মিলে ট্যুরটাকে ইনজয় করেছি। এতটুকুই। এখানে কোনো প্রেম-ভালোবাসা নেই। প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরেই বিভিন্ন দেশে যাচ্ছেন জায়েদ খান। অংশ নিচ্ছেন স্টেজ পারফরম্যান্সে। মে মাসের শেষ সপ্তাহেই লন্ডনে শো আছে তার। এ ছাড়া ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে তার করা একটি বিজ্ঞাপনও রয়েছে বেশ আলোচনায়।
নুসরাত ফারিয়ার সঙ্গে প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন জায়েদ খান
হাতে প্লাস্টার নিয়ে কান উৎসবে ঐশ্বরিয়া
হাতে প্লাস্টার, তবুও থেমে থাকেননি। বরাবরের মতো এবারের কান উৎসবেও রূপের দ্যুতি ছড়ালেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।  বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উৎসবের লাল গালিচায় হেঁটেছেন তিনি। এ সময় ঐশ্বরিয়ার পরনে ছিল ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন। বিশেষ করে তার গাউনের লম্বা টেইল নজর কাড়ে সবার। ইতোমধ্যে সেই ছবি ও ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল।  একজন লিখেছেন, কে বলবে তার হাতে চোট লেগেছে। আপনার আত্মবিশ্বাস দেখে কুর্নিশ জানাতে হয়। আপনাকে ছাড়া লাল গালিচা অসম্পূর্ণ। এর আগে বুধবার (১৫ মে) মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে ৭৭তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিতে ভারত ছাড়েন ঐশ্বরিয়া। সে সময় প্লাস্টার জড়ানো হাতে তাকে মুম্বাই এয়ারপোর্টে দেখে চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। ভেবেছিলেন লাল গালিচায় হয়তো হাঁটতে দেখা যাবে না তাকে। কিন্তু সব দ্বন্দ্ব-শঙ্কা ফু দিয়ে উড়িয়ে লাল গালিচায় দ্যুতি ছড়ালেন এই অভিনেত্রী। প্রসঙ্গত, কান চলচ্চিত্র উৎসবে ঐশ্বরিয়া আলো ছড়াচ্ছেন ২০০২ সাল থেকে। ওই বছর ভারী সোনার গয়না ও শাড়িতে প্রথম লালগালিচায় হাঁটেন তিনি। সেবার তার কান সফর শুরু হয় ‘দেবদাস’ সিনেমা নিয়ে। সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা শাহরুখ খান ও পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালি। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। 
হাতে প্লাস্টার নিয়ে কান উৎসবে ঐশ্বরিয়া
‘লাখ টাকায় ভাড়াটে শুটার এনে চেয়ারম্যানকে হত্যা করা হয়’
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পুকুরের পাশে খেলছিল ভাই-বোন, ডুবে মৃত্যু
আম নিয়ে সিন্ডিকেটের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
কুকি-চিনের নারী শাখার প্রধান সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) নারী শাখার অন্যতম প্রধান সমন্বয়ক আকিম বমকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। শুক্রবার (১৭ মে) বান্দরবানের লাইমী পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সিনিয়র সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান। তিনি জানান, কুকি-চিনের নারী শাখার অন্যতম প্রধান সমন্বয়ক আকিম বমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি দেশে-বিদেশে সামরিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। উল্লেখ্য, গত ৭ এপ্রিল বান্দরবানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান সমন্বয়ক চেওসিম বমকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।
গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের জন্য হামাসকেও দায়ী করলেন মাহমুদ আব্বাস
জাহাজের ধাক্কায় সেতু ধস / দেড় মাস ধরে পানিতে আটকা ২০ ভারতীয় 
এবার নেপালেও নিষিদ্ধ ভারতের মসলা
মসজিদে তালা দিয়ে অগ্নিসংযোগ, ১১ মুসল্লি নিহত
মসজিদে তালা দিয়ে অগ্নিসংযোগ, ১১ মুসল্লি নিহত
ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলা
ফিলিস্তিনে শান্তিরক্ষী মোতায়েনের আহ্বান আরব লীগের
ফিলিস্তিনে শান্তিরক্ষী মোতায়েনের আহ্বান আরব লীগের
বিখ্যাত জাদুকরের বিরুদ্ধে ১৬ নারীর যৌন হয়রানির অভিযোগ
বিখ্যাত জাদুকরের বিরুদ্ধে ১৬ নারীর যৌন হয়রানির অভিযোগ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণই বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি!
২০২৭ ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ব্রাজিল
নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশের ফুটবল
চলতি বছর থেকেই নতুন নিয়মে এএফসি। এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এলিট, এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টু ও শেষের স্তর এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ। শেষ স্তরে খেলবে অপেক্ষাকৃত দুর্বল র‌্যাঙ্কিংয়ের দলগুলো। শেষ স্তরে খেলবে বাংলাদেশের পেশাদার লিগের চ্যাম্পিয়ন দল বসুন্ধরা কিংস। মানের দিক থেকে বেশ ভালো দল হলেও দেশের লিগে অংশ নেওয়া অন্যান্য ক্লাবগুলোর দুর্বল কাঠামো, এএফসির লাইসেন্সিংয়ের ক্রাইটেরিয়া পূরণ না করাসহ আরও অনেক দুর্বলতায় ক্লাব র‌্যাঙ্কিংয়ে বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ। এর প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে। বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসানের ভাষ্য, প্রিমিয়ার লিগের দলগুলোর সঙ্গে অনেক বড় ব্যবধানের কারণে মনে হয়েছে, লিগটা অনেক বেশি একপেশে হয়েছে। অন্য বছরের তুলনায় এবার একটু ব্যতিক্রম ছিল। এমন বাস্তবতায় এশিয়ায় কঠিন পরিস্থিতিতে দেশের ফুটবল। এএফসি নারী ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরুর ঘোষণা দিয়েছে। অথচ সেখানে দেওয়া শর্তগুলো পূরণ করতে পারবে না বসুন্ধরা কিংস ছাড়া অন্য কোনো ক্লাব। অথচ দেশের ফুটবলে সবচেয়ে বড় সাফল্যগুলো এসেছে এই নারী ফুটবলারদের হাত ধরেই। বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসানের দাবি, সাম্প্রতিককালে পুরুষ দলের তুলনায় নারী দলের সাফল্য কিছুটা বেশি। যদিও অধিকাংশ সাফল্য বিভিন্ন বয়স্কভিত্তিক দল থেকেই এসেছে। ক্লাব ও ফেডারেশন এমন পরিস্থিতি আমলে না নিলে এশিয়ার ফুটবলে বাংলাদেশের আরও পিছিয়ে পড়া অনিবার্য।  
কোপার আগে আরও দুই ম্যাচ আর্জেন্টিনার, প্রতিপক্ষ কারা?
কোপার আগে আরও দুই ম্যাচ আর্জেন্টিনার, প্রতিপক্ষ কারা?
বাবরের ওপর থেকে চাপ কমাতে চান কারস্টেন
বাবরের ওপর থেকে চাপ কমাতে চান কারস্টেন
ইউরোর জন্য প্রাথমিক দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
ইউরোর জন্য প্রাথমিক দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
খেলোয়াড়দের ধর্ষণ-গর্ভপাতের অভিযোগ, সংগঠকের শাস্তি চায় মানবাধিকার কমিশন
খেলোয়াড়দের ধর্ষণ-গর্ভপাতের অভিযোগ, সংগঠকের শাস্তি চায় মানবাধিকার কমিশন
আয়ে সবার শীর্ষে রোনালদো, মেসি কোথায়?
আয়ে সবার শীর্ষে রোনালদো, মেসি কোথায়?
দুর্ঘটনা কমাতে ফ্রান্সে প্রচারণা- ‘নারীর মতো গাড়ি চালান’
ভিক্টিম অ্যান্ড সিটিজেন অ্যাসোসিয়েশন বলছে, সমাজে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী পুরুষেরা নারীদের চেয়ে নিরাপদ চালক৷ কিন্তু ফরাসি সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান দেখাচ্ছে ভিন্ন চিত্র৷ ফ্রান্সে গাড়ি চালানোর বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে একটি প্রচারণা চালানো হচ্ছে৷  ভিকতিম এ সিতোয়ে অ্যাসোসিয়েশন পুরুষদের একজন নারীর মতো গাড়ি চালানোর অনুরোধ করেছে৷ ভিকতিম এ সিতোয়ে সড়ক দুর্ঘটনা কবলিতদের সহায়তা প্রদান করার পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর কাজও করে থাকে৷ ফ্রান্সে সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী? ফরাসি সড়ক নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, সালে সংঘটিত ৮৪% ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় চালকের আসনে ছিলেন পুরুষ৷ বার্ষিক প্রতিবেদনটিতে ৯৩% দুর্ঘটনার জন্য পুরুষদের মদ্যপানকে দায়ী করা হয়৷ পুরুষদের নিরাপদ চালক ভাবার যে সেক্সিস্ট ধারণা, সেটিকেও ভিক্টিম অ্যান্ড সিটিজেন অ্যাসোসিয়েশন প্রত্যাখ্যান করছে৷ তাদের মতে, নারীদের গাড়ি চালানোর কৌশল অবলম্বন করলে তা মানুষকে অন্তত বেঁচে থাকতে সাহায্য করবে৷ একজন নারীর মতো গাড়ি চালান! স্লোগানে প্রচারণাটি অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাশাপাশি শহরের পাতাল রেলস্টেশন ও ডিজিটাল বোর্ডেও দেখা যাচ্ছে৷
গরম পানি দিয়ে দ্রুত বরফ জমানোর টিপস
গরম পানি দিয়ে দ্রুত বরফ জমানোর টিপস
কলাপাতার ফেসপ্যাকে ত্বক-চুলের যত্ন
কলাপাতার ফেসপ্যাকে ত্বক-চুলের যত্ন
যে সুপারফুডে সুস্থ থাকবে হার্ট, কমবে থাইরয়েড সমস্যা
যে সুপারফুডে সুস্থ থাকবে হার্ট, কমবে থাইরয়েড সমস্যা
  • ১১ মে ২০২৪, ১৫:৫০
    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিকে কি সমর্থন করেন?

    চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিকে কি সমর্থন করেন?

    • হ্যাঁ
      ৯৩.৮৩%
    • না
      ৫.৬৬%
    • মন্তব্য নেই
      ০.৫১%
    মোট ভোটদাতাঃ ৮,৮৫৫ জন
    মোট ভোটারঃ ৮,৮৫৫
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
সোহেলের চেয়ারম্যান পদ অবৈধ, ফেরত দিতে হবে ৫ বছরের বেতন-ভাতা
যে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দই থাকছে
যে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দই থাকছে
শেষ হলো ড. ইউনূসের কর ফাঁকি মামলার প্রথম দিনের শুনানি 
শেষ হলো ড. ইউনূসের কর ফাঁকি মামলার প্রথম দিনের শুনানি 
১০৮তম বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
১০৮তম বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
‘ক্যাসিনো’ সেলিমকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের রায় বহাল
আদালতের সময় নষ্ট করায় ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেলিম প্রধান নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তিনি ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত এবং অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত। অনলাইন ক্যাসিনোর মূল হোতা সাজাপ্রাপ্ত সেলিম প্রধান এবার উপজেলা নির্বাচনে গণসংযোগ করেছেন এবং একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন।   জানা গেছে, সেলিম প্রধান দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় চার বছর সাজা খেটেছেন। তার বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন।  দুদক বলছে, অনুসন্ধানের সময় রাজধানীর ধানমন্ডি, গুলশান, উত্তরা, বনানীসহ একাধিক জায়গায় তার বাড়ি ও ফ্ল্যাট আছে, যার বাজারমূল্য শতাধিক কোটি টাকা, যা তার আয়কর নথিতে প্রদর্শন করা হয়নি। ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থাইল্যান্ডগামী বিমানের একটি ফ্লাইট থেকে নামিয়ে এনে সেলিম প্রধানকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। তাকে নিয়ে তার অফিস ও বাসায় অভিযান চালিয়ে ২৯ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা, ৭৭ লাখ ৬৩ হাজার টাকার সমপরিমাণ ২৩টি দেশের মুদ্রা, ১২টি পাসপোর্ট, ১৩টি ব্যাংকের ৩২টি চেক, ৪৮ বোতল বিদেশি মদ, একটি বড় সার্ভার, চারটি ল্যাপটপ ও দুটি হরিণের চামড়া উদ্ধার করা হয়। হরিণের চামড়া উদ্ধারের ঘটনায় বন্য প্রাণী সংরক্ষণ নিরাপত্তা আইনে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও মানি লন্ডারিং আইনে দুটি মামলা হয়।
‘ক্যাসিনো’ সেলিমকে জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিলের রায় বহাল
আটকে গেল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরের ওপর দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে এক্সপ্রেসওয়ের কাজ আপাতত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৮ সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। এ সময় আপিল বিভাগ বলেন, আর কয়দিন কাজ বন্ধ থাকলে সমস্যা নেই। আদালতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন, শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল। চায়না কোম্পানির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের ওপর আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা দিয়েছেন। এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চায়না ব্যাংক অব এক্সিম জানিয়ে দিয়েছে শেয়ার হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত তারা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের কাজে টাকা দেবে না। এর ফলে আপাতত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকবে। গত ১২ মে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞার আদেশ তুলে নেন হাইকোর্ট। এর ফলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে থাইল্যান্ডের ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তর করতে বাধা কেটে যায়। বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধরীর হাইকোর্টের একক কোম্পানি বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সেদিন ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী বলেন, আদেশে আদালত বলেছেন, দেনা-পাওনা নিয়ে থাই ও চায়না কোম্পানির বিরোধ সিঙ্গাপুরের আরবিট্রেশন আদালত নিষ্পত্তি করবেন। পরে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে ইতালিয়ান থাই কোম্পানি। এর আগে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির শেয়ার চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ইতালিয়ান-থাই কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। এদিকে হঠাৎ করেই শ্রমিকশূন্য ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে মগবাজার অংশ। নেই কোনো নির্মাণ যজ্ঞ। পড়ে আছে এক্সপ্রেস ওয়ের কাঠামো। কথা ছিল চলতি বছরই শেষ হবে অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্প ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ে। এই সময় কাজ চলার কথা দ্রুত গতিতে। জানা যায় তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। থাইল্যান্ড ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই কিস্তির টাকা দিতে না পারায় তাদের শেয়ার দাবি করে চীনা প্রতিষ্ঠান। এই নিয়ে সিঙ্গাপুরে আরবিট্রেশন চলা অবস্থায় সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্প নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর দ্বন্দ্ব গড়ায় আদালত পর্যন্ত। সেই সঙ্গে ঋণ সহায়তা বন্ধ করে দেয় দুটি চীনা ব্যাংক।  থাইল্যান্ড ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান-থাই, চীনের শ্যানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপ এবং সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড মিলে করছিলো এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এই কাজে তিন প্রতিষ্ঠান শেয়ার যথাক্রমে ৫১, ৩৪ ও ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ হলো এক্সপ্রেসওয়ের নির্বাহী প্রতিষ্ঠান।  প্রকল্পের চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ ব্যয়ের ৭৩ শতাংশের জোগান দেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। আর ২৭ শতাংশ দেবে বাংলাদেশ সরকার। 
আটকে গেল ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ
৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ মামলায় পোটনসহ ৫ জন কারাগারে 
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনের (বিসিআইসি) ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা মূল্যের সার আত্মসাতের অভিযোগে হওয়া মামলায় নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ পোটনসহ ৫ জনের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৫ মে) সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন। গত ৬ ডিসেম্বর একই আদালতের বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের তাদের জামিন দেন। তবে আজ বুধবার তাদের সেই জামিন বাতিল করেন আদালত। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পোটন ট্রেডার্সের মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদাত হোসেন, মো. নাজমুল আলম বাদল, প্রতিষ্ঠানটির উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহবার হোসেন এবং খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৬ নভেম্বর সাবেক এমপি পোটনসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. রফিকুজ্জামান কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে মামলাটি করেন। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ইউরিয়া সার আমদানি করলেও চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে সার বাফার গুদামে দেননি। সার ট্রানজিটে রয়েছে বলে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনকে (বিসিআইসি) মিথ্যা তথ্য দিয়ে ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা মূল্যের ৭১ হাজার ৮০১ টন ৩১ কেজি সার আত্মসাৎ করেছেন তারা।  
৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ মামলায় পোটনসহ ৫ জন কারাগারে 
মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে না রাখার রায় স্থগিত
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে ফাঁসির আসামিদের কনডেম সেলে না রাখার সিদ্ধান্ত আগামী ২৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। বুধবার (১৫ মে) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। মঙ্গলবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় হাইকোর্টের এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এর আগে ১৩ মে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।    
মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে না রাখার রায় স্থগিত

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ১৭ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
‘গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে বিচক্ষণ নেতার নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে সফল কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৭মে) বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর থেকে যে পরিবর্তন হয়েছে সেই পরিবর্তনের রূপান্তরের রূপকার শেখ হাসিনা। আজকে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন দৃশ্যমান তা শেখ হাসিনার ম্যাজিক। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। শহীদ আলতাফ মাহমুদের কন্যা শাওন মাহমুদ, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডাক্তার আলিমের কন্যা ডাক্তার নুজহাত, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বেনজির আহমেদ, দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা  মজানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান প্রমুখ।
কোরবানির এক মাস আগেই লাগামহীন মসলাসহ নিত্যপণ্যের বাজার
কোরবানির ঈদের বাকি আরও প্রায় এক মাস। লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি ফিরছে না। বরং দাম বাড়ছে প্রতিনিয়ত। এতে চাপে পড়েছে সাধারণ মানুষ। সরবরাহে খুব একটা ঘাটতি না থাকলেও বেশির ভাগ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এ ছাড়া অস্থিরতা তৈরি হয়েছে ডিম ও মাংসের বাজারেও। এদিকে কোরবানির ঈদের বাকি আরও প্রায় এক মাস। এর মধ্যেই মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী।  এদিকে, আগের মতোই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি। সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে এখনও চড়া মাছের দাম। বাজারে ডিমের হালি হাফ সেঞ্চুরি ছুঁয়েছে। পাড়া-মহল্লার দোকানে ৫৫ টাকা হালি ডিম বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ৪৫ টাকা। আর দুই সপ্তাহ আগে ৪০ টাকা। বিক্রেতারা জানান, তীব্র গরমের কারণে ব্যহত হচ্ছে উৎপাদন ব্যবস্থা। এতে বাজারে সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেয়ায় দাম বাড়ছে পণ্যের।  ক্রেতারা বলেন, এ বছর রোজার আগে থেকেই বেড়েছে পণ্যের দাম। কিন্তু ঈদের পরও সেই দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় চাপ বাড়ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের সংসারে। অসহায় ক্রেতাদের এখন চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে, দাম বাড়ালেও পণ্য কিনবে সাধারণ মানুষ। তাই খেয়াল-খুশিমতো দাম বাড়াচ্ছে পণ্যের। শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে সবজির চড়া দাম প্রায় তিন-চার সপ্তাহ ধরে। এক কেজি বেগুনের দাম এখন ১০০ থেকে ১২০ টাকা। কাকরোল-বরবটিরও ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এমনকি সস্তা দামে পরিচিত পেঁপের কেজিও এখন ৮০ টাকা। সবজির বাজার ছাড়াও বাড়তি উত্তাপ দেখা গেছে সব ধরনের মাছ, সোনালি মুরগি, পেঁয়াজ, আদা, রসুনের দামে। অন্যান্য পণ্যও চড়া দামে আটকে রয়েছে। এছাড়া প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে পেঁয়াজের দাম নতুন করে বাড়তে দেখা গেছে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা, যা আগের চেয়ে ৫ টাকা বেশি। এছাড়া আদা কিংবা রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকার নিচে মিলছে না। অন্যদিকে, ব্রয়লার মুরগির দামে ততটা হেরফের না হলেও সোনালি মুরগির দাম বেশ বেড়েছে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০-৪২০ টাকা। যা দুই সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ৮০ টাকা বেশি। তবে ব্রয়লার ২২০-২৩০ টাকার মধ্যে কেনা যাচ্ছে। দেখা গেছে, গত সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে অধিকাংশ মাছ। এর মধ্যে রুই ৪০০ থেকে ৪২০ টাকা, কাতলা ৩২০ টাকা, কালবাউশ ২৮০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ টাকা, পাবদা ৫৪০ টাকা। বাজারে ইলিশের সরবরাহ তেমন নেই। ৪০০-৫০০ গ্রামের ইলিশের দাম চাওয়া হচ্ছে প্রতি কেজি ১২০০-১৪০০ টাকা। ৭০০-৮০০ গ্রাম হলে ১৬০০-১৮০০ টাকা। আর কেজি সাইজের হলে দাম দুই হাজারের ওপরে। পাঙাশ এখন বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৮০ টাকা, চাষের কই বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে কোরবানির ঈদের বাকি আরও প্রায় এক মাস। এর মধ্যেই মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে এলাচির দাম বাড়ছে লাফিয়ে। এ ছাড়া অন্যান্য মসলার মধ্যে দারুচিনি, লবঙ্গ, ধনে, তেজপাতা, শুকনা মরিচ ও হলুদের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি। কোরবানির ঈদে মসলার চাহিদা বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি থাকে। তাই কোরবানিকে সামনে রেখে আগেভাগেই বাজারে মসলার দাম বেড়ে গেছে। মসলার পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুই মাসের ব্যবধানে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে এলাচির দাম। দুই মাস আগে প্রতি কেজি এলাচির দাম ছিল ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকা। খুচরায় এখন তা বেড়ে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। তবে গত বছরের তুলনায় এলাচির দাম বেড়েছে ৬০ শতাংশের বেশি। এলাচির দাম বাড়ার কারণ হিসেবে আমদানিকারকেরা বলছেন, বিদেশে এলাচির দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি খরচও বেড়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ বলছেন, আমদানি করা এলাচি কয়েক হাত বদলের পর খুচরায় এসে দাম আরও বেড়ে যাচ্ছে। আমদানিকারক থেকে নিয়ে একশ্রেণির ব্যবসায়ী এলাচি মজুত করে বেশি মুনাফা করছেন। বর্তমানে প্রতি কেজি জিরা ৬৫০ টাকা, লবঙ্গ ১৩৬০ টাকা, দারুচিনি ৩৭৫ টাকা, গোলমরিচ ৮০০ টাকা এবং জয়ত্রি ২৮০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপে চাকরি, সুযোগ পাবেন নতুনরাও
সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ২০১ কর্মকর্তা
রানার গ্রুপে চাকরি, কাজ সপ্তাহে ৫ দিন
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়োগ, নেবে ৮৫ জন
মেডিকেলের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৫ জুন
চার বিভাগে আরও ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
এক মাসে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে ৪৩ লাখের বেশি
বৃষ্টি ঝরবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক 
ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যা: সেই ছাত্রলীগ নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
তথ্য চুরি করে এনআইডি বিক্রি করতেন ইসির কর্মচারী
আদালতে মিল্টন, কারাগারে আটক রাখার আবেদন
এক মাসে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে ৪৩ লাখের বেশি
ইন্টারনেটের গতিতে এগোলো বাংলাদেশ
সাইবার হামলা কমলেও তথ্য পুনরুদ্ধারে ব্যয় বেড়েছে
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য সুসংবাদ
X
Fresh