• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
নায়িকা শিল্পীকে নিয়ে হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিস্ফোরক মন্তব্য (ভিডিও)
আমার গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি আছে। এ অঙ্গনের যাদের চাকরি লাগবে তাদের আমি চাকরি দিতে পারব। এ জন্য কলি-নিপুণ পরিষদে যে, অফার ছিল তা লুফে নিয়েছি। আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে প্রার্থী হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এভাবেই বলেন রহস্যময়ী নারী হেলেনা জাহাঙ্গীর। অভিযোগ উঠেছে গঠনতন্ত্রের নিয়ম না মেনেই ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণের নেতৃত্বাধীন কমিটি শিল্পী সমিতির সদস্য করেছেন প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে জেল ফেরত বহিস্কৃত হেলেনা জাহাঙ্গীরকে। জানা গেছে, কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়াই তিনিসহ আরো বেশ কয়েক জনকে সদস্য করেছে নিজের ভোট বাড়ানোর জন্য। শিল্পী তালিকায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের নাম প্রকাশ্যে আসতেই সাধারণ শিল্পীরা নিন্দা জানায়। অনেকেই নিজের অভিমত জানিয়ে প্রশ্ন রেখে নেট দুনিয়ায় ঝড় তুলেন। এসব তোয়াক্কা না করেই নিজের কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। হেলেনা জাহাঙ্গীরের সদস্য পদ নিয়ে অভিযোগ তুলে নায়িকা শিল্পী বলেন, আমি এখানে হেলেনা জাহাঙ্গীরের দোষ দেখছি না। এইটির ব্যাখ্যা নিপুণের দেয়া উচিত। আমার ড্রাইভারও একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কই সে তো শিল্পী সমিতির সদস্য নয়।  নায়িকা শিল্পীর এমন মন্তব্যের পর হেলেনা জাহাঙ্গীর আরটিভিকে বলেন, আমি আমার কোন ফ্রেন্ডদের নিয়ে কখনও সমালোচোনা করি না। শিল্পীর সঙ্গে আমার বেশ ভালো সম্পর্ক। ও যদি তার ড্রাইভারের সঙ্গে আমাকে তুলনা করে থাকে তবে আমি বলবো এটি তার মন মানসিকতা। আমি অন্য কাউকে নিয়ে সমালোচনা কিংবা তুলনা করবো না। আসলে এটি আমার চরিত্রে নাই। এক একজনের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড এক এক রকম। আমি সেই সব ফ্যামিলি বিলং করি না যারা অন্যদের সমালোচনা করে।     
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:১০

শিল্পী সমিতিতে হেলেনা জাহাঙ্গীর, ভীষণ বিরক্ত সোহানা সাবা
প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে জেল ফেরত হেলেনা জাহাঙ্গীরকে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্যপদ দিয়েছে ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণের নেতৃত্বাধীন কমিটি। এমনকি সমিতির সদস্য হওয়ার জন্য একজন শিল্পীর যে যোগ্যতা লাগে (ন্যূনতম পাঁচটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অবিতর্কিত চরিত্রে অভিনয় করতে হয়) তা তার ছিল না। তারপরও হেলেনা জাহাঙ্গীরকে সমিতির সদস্য পদ দেওয়া হয়েছে। এখন তিনি ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য শিল্পী সমিতির নির্মাচনে কলি-নিপুণ পরিষদে কার্যকরী সদস্য পদে নির্বাচন করবেন। সম্প্রতি হেলেনা জাহাঙ্গীর সাংবাদিকদের বলেছেন, আমার গার্মেন্টস কারখানা আছে। সংস্কৃতি অঙ্গনের যাদের চাকরি লাগবে, তাদের আমি চাকরি দিতে পারব। এ জন্য কলি-নিপুণ পরিষদের যে অফার ছিল তা লুফে নিয়েছি। শিল্পীদের গার্মেন্টসে চাকরি দেওয়া হবে তার এ মন্তব্যে চলচ্চিত্রাঙ্গণে সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিতর্কিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের সদস্য হওয়ার খবরে নিন্দা জানিয়েছেন শিল্পীরা। এবার বিষয়টি নিয়ে নিজের অবস্থান জানান দিয়েছেন সমিতির আরেক সদস্য জনপ্রিয় অভিনেত্রী সোহানা সাবা। বিষয়টি নিয়ে ভীষণ বিরক্ত তিনি। এ নিয়ে নিজের ফেসবুকে দীর্ঘ এক স্ট্যাটাস দিয়েছেন। যদিও স্ট্যাটাসে কারও নাম উল্লেখ করেননি তিনি। তবে স্পষ্ট হেলেনা জাহাঙ্গীরের উপর বিরক্ত হয়েই এমন স্ট্যাটাস দিয়েছেন এই অভিনেত্রী। সোহানা সাবা লেখেন, ভীষণ বিরক্ত লাগছে! একটা কথা বলতে বাধ্য হচ্ছি,  আজকাল যদিও অনেক অসংলগ্ন জিনিসপত্র আশপাশে দেখেও আর অবাক হই না! বিরক্ত হই না এবং ফেসবুকে এসব নিয়ে তো লেখালেখি করিই না! স্পেশালি কোভিডের আগে বা কোভিড সমসাময়িক সময়ে, আমাদের আর্টিস্টদের কিছু প্রতিনিধি বারবার একটা শব্দ প্রচলিত করেছিল—‘দুস্থ শিল্পী’। আমি তখন প্রতিবাদ করেছিলাম এই শব্দের! প্রশ্ন রেখে সাবা বলেন, একজন শিল্পী কি করে দুস্থ হয়? হতেই পারে আর্থিকভাবে সে অসচ্ছল। কিন্তু তার শৈল্পিক সত্তাকে এখানে সবার সামনে চোখে আঙুল দিয়ে আর্থিক অবস্থার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে বা সবার কাছে ছোট করে দেখানোর কি আছে? সেই ভয়ংকর সময়টা কেটে গেছে। কিন্তু গত দুদিন ধরে একজন মহিলা, আমি তাকে খুব ভালো করে চিনি না। শুধু জানি তিনি অনেক অসংলগ্ন কথাবার্তা সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করে সবসময় আলোচনায় থাকতে চায় এবং কিছুদিন আগে তার গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনায় তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছিলেন। সে মহিলাটা আর্টিস্টদের নির্বাচনকে ঘিরে বলে বেড়াচ্ছেন যে আর্টিস্টদেরকে গার্মেন্টসে চাকরি দেবেন। প্রথমদিকে এই ‘কোড’ চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে দেখে ভাবছিলাম এটা সত্যি হতে পারে না। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে এ ধরনের কথা তিনি বলে বেড়াচ্ছেন। হেলেনা জাহাঙ্গীরের কথায় অসম্মানবোধ করছেন জানিয়ে এই অভিনেত্রী বলেন, গার্মেন্টসে আমাদের যেসব শ্রমজীবী ভাই ও বোনেরা কাজ করেন তাদেরকে আমি কোনভাবেই ছোট করে বলছি না। তাদেরকে আমি সম্মান করি। তাদের কারণেই আমাদের পুরো দেশের আর্থিক মেরুদণ্ড শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু এভাবে ফলাও করে একজন শিল্পীকে গার্মেন্টসে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে, সে যে ধরনের ভোট ব্যাংকের কথা বলছে সেটা আমি একজন আর্টিস্ট হিসাবে অসম্ভব অসম্মানিত বোধ করছি!
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২০

শিল্পীদের গার্মেন্টসে চাকরি দিতে নিপুণের অফার লুফে নিয়েছি: হেলেনা জাহাঙ্গীর
আমার গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি আছে। এ অঙ্গনের যাদের চাকরি লাগবে তাদের আমি চাকরি দিতে পারব। এ জন্য কলি-নিপুণ পরিষদে যে, অফার ছিল তা লুফে নিয়েছি। আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে প্রার্থী হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এভাবেই বলেন রহস্যময়ী নারী হেলেনা জাহাঙ্গীর। অভিযোগ উঠেছে গঠনতন্ত্রের নিয়ম না মেনেই ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণের নেতৃত্বাধীন কমিটি শিল্পী সমিতির সদস্য করেছেন প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে জেল ফেরত বহিস্কৃত হেলেনা জাহাঙ্গীরকে। জানা গেছে, কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়াই তিনিসহ আরো বেশ কয়েক জনকে সদস্য করেছে নিজের ভোট বাড়ানোর জন্য। শিল্পী তালিকায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের নাম প্রকাশ্যে আসতেই সাধারণ শিল্পীরা নিন্দা জানায়। অনেকেই নিজের অভিমত জানিয়ে প্রশ্ন রেখে নেট দুনিয়ায় ঝড় তুলেন। এসব তোয়াক্কা না করেই নিজের কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। হেলেনা জাহাঙ্গীর বলেন, এর আগে ব্যবসায়ীদের জন্য কাজ করেছি। সমাজ সেবা করেছি। কিন্তু চলচ্চিত্রের জন্য কাজ করা হয়নি। আমি চাচ্ছি চলচ্চিত্র অঙ্গনে যারা আছে তাদের জন্য কাজ করতে। এখানে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে যার কারণে অফারটি পেয়েই লুফে নিয়েছি। এখানে অনেক বিশাল আকারে কাজ করতে পারব। বলে রাখা ভালো, শিল্পী সমিতির গঠনতন্ত্রের ৫ (ক) ধারা অনুযায়ী—বাংলাদেশে মুক্তিপ্রাপ্ত ন্যূনতম পাঁচটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অবিতর্কিত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করিলে তিনি পূর্ণ সদস্য পদের জন্য আবেদন করিতে পারিবেন। কার্যকরী পরিষদে তার আবেদন গৃহীত হইলে তিনি পূর্ণ সদস্য পদ লাভ করিবেন এবং তিনি ভোটাধিকার সহ কার্যকরী পরিষদের যে কোন পদের জন্য যোগ্যবলিয়া বিবেচিত হইবেন। পূর্ণ সদস্য পদের জন্য আবেদনকারীকে পেশাগতভাবে অবশ্যই চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী হইতে হইবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তার ব্যতয় ঘটেছে। ‘ভাইয়ারে’ নামের একটি বিতর্কিত সিনেমায় অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। আর এক সিনেমায় অভিনয় করেই তিনি শিল্পী সমিতির সদস্য হয়েছেন। সদস্য হয়েই অংশ নিচ্ছেন নির্বাচনে। এরপর থেকে সমালোচনায় তিনি।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৭

শিল্পী সমিতির সদস্যপদ নিয়ে নিপুণের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
হেলেনা জাহাঙ্গীর বহুল সমালোচিত একটি নাম। আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত এই নেত্রীকে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে ২০২১ সালের ২৯ জুলাই গ্রেপ্তার করেছিল র‍্যাব। দণ্ডবিধির ৪২০ ও ৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে তাকে দুই বছর কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।  নেট দুনিয়ায় তাকে নিয়ে কম চর্চা হয়নি। বেশ কয়েক মাস কারাভোগ করে জামিনে মুক্তি পান তিনি। জেল থেকে বেরিয়ে একটি সিনেমায় অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। যদিও সিনেমাটি সুপারফ্লপ, তা নিয়েও কম সমালোচনা হয়নি। এরপর তিনি আর কোনো সিনেমায় অভিনয় করেছেন কিনা জানা যায়নি। ছিলেন সব ধরনের আলোচনার বাহিরে। হঠাৎ করেই নতুন করে আলোচনায় হেলেনা জাহাঙ্গীর। আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচন করছেন তিনি। প্রকাশিত প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় তার নাম দেখা যায়। এরপর থেকে আলোচনায় তিনি। প্রশ্ন উঠেছে, কবে শিল্পী সমিতির সদস্য হয়েছেন বিতর্কিত এই হেলেনা জাহাঙ্গীর। সমিতির গঠনতন্ত্রের ৫ (ক) ধারা অনুযায়ী—বাংলাদেশে মুক্তিপ্রাপ্ত ন্যূনতম পাঁচটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অবিতর্কিত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করিলে তিনি পূর্ণ সদস্য পদের জন্য আবেদন করিতে পারিবেন। কার্যকরী পরিষদে তার আবেদন গৃহীত হইলে তিনি পূর্ণ সদস্য পদ লাভ করিবেন এবং তিনি ভোটাধিকার সহ কার্যকরী পরিষদের যে কোন পদের জন্য যোগ্যবলিয়া বিবেচিত হইবেন। পূর্ণ সদস্য পদের জন্য আবেদনকারীকে পেশাগতভাবে অবশ্যই চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী হইতে হইবে।   কিন্তু এ ক্ষেত্রে তার ব্যতয় ঘটেছে। ‘ভাইয়ারে’ নামের একটি বিতর্কিত সিনেমায় অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। আর এক সিনেমায় অভিনয় করেই তিনি শিল্পী সমিতির সদস্য হয়েছেন। সদস্য হয়েই অংশ নিচ্ছে নির্বাচনে। এ প্রসঙ্গে জানতে শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শাহনূরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীর কবে শিল্পী সমিতির সদস্য হয়েছেন আমি বা আমরা জানি না। নতুন সদস্য নেওয়ার জন্য আমাদের কমিটির কোনো মিটিং হয়নি। শুনছি ৪০ থেকে ৪৫ জন নতুন সদস্য নিয়েছে। কিভাবে নিয়েছে তা আমরা অবগত নই। নিপুণ একক সিদ্ধান্তে তাদের নিয়েছে। এ ব্যাপারে কমিটি কিছুই জানে না। যোগ করে তিনি আরো বলেন, অনেকে সিনেমা করেনি কিন্তু তারাও সদস্য হয়েছেন। এটা তো ক্লাব না যে, টাকা দিলেই সদস্য হওয়া যাবে। আমার জানামতে এ ব্যাপারে ইলিয়াস কাঞ্চন ভাইও কিছু জানে না। অথচ যারা মূল শিল্পী তাদের সদস্য পদ বাতিল করা হয়েছে। শিশুশিল্পী থেকে অভিনয়ে আছেন তাদের ভোটাধিকার বাতিল করা হয়েছে। এখনই এমন করতেছে ভবিষ্যতে কি করবে বোঝাই যায়। এ প্রসঙ্গে জানতে বর্তমান কমিটির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন ও সাধারণ সম্পাদক (মামলা চলমান) নিপুণ আক্তারকে বেশ কয়েকবার মোবাইলে কল করা হলেও নম্বরগুলো বন্ধ পাওয়া গেছে। আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী তালিকায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের নাম দেখে অবাক সাধারণ শিল্পীরা। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বেশ কয়েকজন শিল্পী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ ও এ প্রজন্মের শিল্পী বলেন, দিনদিন শিল্পী সমিতিতে এসব কি হচ্ছে। যাকে তাকে সদস্য করা হচ্ছে। শুধু মাত্র পেশাদার অভিনয়শিল্পী তারাই সমিতির সদস্য হতে পারবেন। সেটিও গঠনতন্ত্র মেনে। হেলেনা জাহাঙ্গীর কি পেশাদার অভিনেত্রী? এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য নিন্দা জানাই। বর্তমানে সমিতিতে যা হচ্ছে সত্যি খুবই দুঃখজনক। সাধারণ শিল্পীদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানাই। এদিকে ভোটার তালিকা প্রকাশের পর হেলেনা জাহাঙ্গীরের নাম দেখে অনেকের চোখ কপালে উঠেছে। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন।  প্রসঙ্গত, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মিথ্যাচার, অপপ্রচার, বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অভিযোগে ২০২১ সালের ২৯ জুলাই হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করেছিল র‍্যাব। সে সময় তার গুলশানের বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, ক্যাসিনো সরঞ্জাম, ওয়াকিটকি ও বিদেশি ছুরি উদ্ধার করা হয় বলে র‍্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। তিনি ২০২১ সালের নভেম্বরে জামিনে মুক্তি পান।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়