• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বর্ধিত মন্ত্রিসভার শপথ শুক্রবার 
দ্বাদশ সংসদের মন্ত্রিসভার আকার বাড়ছে। আগামীকাল শুক্রবার (১ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বঙ্গভবনে বর্ধিত মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বঙ্গভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় আওয়ামী লীগ। এরপর টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করে দলটি। শপথ নেন প্রধানমন্ত্রীসহ নতুন মন্ত্রিসভার ৩৭ সদস্য। এরমধ্যে ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। গত সংসদে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ছিলেন ৪৭ জন। গতবারের ১৪ মন্ত্রী, নয়জন প্রতিমন্ত্রী ও দুজন উপমন্ত্রী এবারের মন্ত্রিসভায় জায়গা পাননি।
০১ মার্চ ২০২৪, ০১:৩৬

চলতি মাসেই মন্ত্রিসভার আকার বাড়ছে!
চলতি ফেব্রুয়ারি মাসেই দ্বাদশ সংসদের মন্ত্রিসভার আকার বাড়তে পারে বলে জানা গেছে। এতে জায়গা পেতে পারেন দলটির কয়েকজন ত্যাগী নেতা ও সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্যরাও। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় আওয়ামী লীগ। এরপর টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করে দলটি। শপথ নেন প্রধানমন্ত্রীসহ নতুন মন্ত্রিসভার ৩৭ সদস্য। এর মধ্যে ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। গত সংসদে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ছিলেন ৪৭ জন। গতবারের ১৪ মন্ত্রী, নয়জন প্রতিমন্ত্রী ও দুজন উপমন্ত্রী এবারের মন্ত্রিসভায় জায়গা পাননি। দলটির সূত্র জানায়, সরকারের কাজের পরিধি বেড়ে যাওয়ায় মন্ত্রিসভার আকার বাড়ানোর চিন্তাভাবনা চলছে। চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে মন্ত্রিসভার আকার বাড়তে পারে। এতে আওয়ামী লীগের ত্যাগী, জনপ্রিয় ও তরুণ সংসদ সদস্যরা স্থান পেতে পারেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী আসন থেকে টেকনোক্র্যাট কোটায় কেউ মন্ত্রীও হতে পারেন— এমন গুঞ্জনও চলছে। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, দ্বিতীয় দফায় সংরক্ষিত নারী আসন থেকেও একজন মন্ত্রিসভার সদস্য হতে পারেন। এ ছাড়া ১৪ দলীয় জোটেরও কেউ এখানে স্থান পেতে পারেন। এদিকে মন্ত্রিসভার আকার বাড়ছে কি না— জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গণমাধ্যমকে বলেন, মন্ত্রিসভার একটু বাড়তে পারে। নারীদের জন্য সংরক্ষিত যেসব আসন, সেসব আসনের নির্বাচন শেষ হলে সেখান থেকেও যুক্ত হতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছা করলে তিনি যুক্ত করতে পারেন।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৪২

মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর যেসব নির্দেশনা
নতুন সরকার গঠনের পর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠক আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রধানমন্ত্রী সর্বাত্মক প্রচেষ্টা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদেরকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বিশেষ করে আগামী পবিত্র রমজান মাসে যাতে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং একইসঙ্গে রমজান সংশ্লিষ্ট পণ্য যেটার চাহিদা বেড়ে যায় সেগুলো সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে সে ব্যাপারেও কাজ করার জন্য তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নির্বাচনের আগে একটি নির্বাচনী ইশতেহার দেওয়া হয়েছিল। সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, ইশতেহারে ওই মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে ভিত্তি করে তারা যেন এখনই কর্মপরিকল্পনা নেন। এবং সেই কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়নে মনিটরিং করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন।’ মাহবুব হোসেন বলেন, ‘কৃষি উৎপাদনের কথা তিনি বলেছেন। কৃষি উৎপাদন যাতে কোনোভাবেই ব্যাহত না হয়, সেদিকে নজর রাখতে বলেছেন। একইসঙ্গে কৃষিপণ্য সংরক্ষণের সংরক্ষণাগার এরইমধ্যে কিছু তৈরি করা হয়েছে আরও করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য চারটি স্তম্ভের কথা আমরা জানি। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি এবং স্মার্ট জনগণ। এই চারটি স্তম্ভকে ভিত্তি করে সব মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে যে, ওই মন্ত্রণালয় যে অংশের সঙ্গে জড়িত, সেই অংশটুকু যেন তারা পরিকল্পনা এবং সেই অনুযায়ী বাস্তবায়ন করে।’ মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সরকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার কথা তিনি বলেছেন এবং জানিয়ে দিয়েছেন যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার জিরো টলারেন্স থাকবে। এবং সবাইকে একই নীতি অনুসরণ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের ক্ষেত্রে।’ তিনি বলেন, ‘যে প্রকল্প প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে সেগুলো দ্রুত শেষ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। নতুন প্রকল্প নেওয়ার আগে সেটি কীভাবে জনগণের কল্যাণে লাগবে, তা খুব ভালোভাবে পরীক্ষা করতে এবং সম্ভাব্যতা যাচাই করে যেন প্রকল্প প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করা হয় সেজন্য তিনি নির্দেশনা দেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকারি যে শূন্য পদগুলো আছে, সেগুলোতে নিয়োগের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি যেগুলো আছে সেগুলো যাতে প্রকৃত উপকারভোগীরা পায় সেটি মনিটরিং করার জন্য নির্দেশনা দেন তিনি।’ মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘নারী উন্নয়ন এবং ক্ষমতায়নে সাফল্যের যে ধারা তৈরি হয়েছে তা যেন কোনো অবস্থাতেই ব্যাহত না হয়, সেদিকে নজর দিতে বলেছেন তিনি। রপ্তানি বহুমুখী করণের জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধান এবং সে বাজারে প্রবেশের জন্য কীভাবে সহায়তা করা যায় সে নির্দেশনাও তিনি দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘বিশেষ করে তিনটি পণ্যের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেছে। তা হলো- চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাতপণ্য এবং কৃষিজাত পণ্য। গার্মেন্টসকে যেভাবে সহায়তা করা হয়েছিল বিকাশে, প্রয়োজনে সেরকম সহায়তা দিয়ে তিনটি ক্ষেত্রে যেন বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নির্দেশনা দিয়েছেন।’ মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, আইসিটি শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে, যাতে করে সেটি যেন কর্মমুখী হয়। ফ্রিল্যান্সিং যেন আরও বাড়তে পারে সেদিকে তিনি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন। যুব সমাজকে খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে সম্পৃক্ত করার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি নিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। যাতে করে তারা মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে থাকতে পারে।’ তিনি বলেন, আমাদের রীতি হচ্ছে- প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠক যখন হয় তখন প্রধানমন্ত্রী তার কলিগদের অফিসিয়ালি একত্রে পান। তিনি তখন তার পক্ষ থেকে একটি প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন। যেহেতু প্রথম মিটিং সে উপলক্ষে তিনি তার তরফ থেকে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য দিয়েছেন।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:১২

নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক সোমবার
আগামীকাল সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। রোববার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আলোচ্যসূচি সম্পর্কে কিছু জানা না গেলেও পারস্পরিক শুভেচ্ছা বিনিময়ই হবে প্রথম বৈঠকের মূল বিষয়। এদিন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের আগামীর পথচলার দিকনির্দেশনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে শনিবার (১৩ জানুয়ারি) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় নিজ বাড়িতে মন্ত্রিপরিষদের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভা গঠিত হয়। এদিন সন্ধ্যায় শপথও নেন নতুন সদস্যরা। এরপর তাদের দায়িত্ব বণ্টন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এদিকে নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা আজ (১৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে প্রথম দিনের অফিস শুরু করেছেন। শুভেচ্ছা বিনিময় করে দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন তারা।  প্রসঙ্গত, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়ের পর গত ১১ জানুয়ারি শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করে নতুন সরকার গঠন করা হয়। এ সরকারে প্রধানমন্ত্রী ছাড়া ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪০

টুঙ্গিপাড়ায় নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম অনানুষ্ঠানিক বৈঠক
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  শনিবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দুপুর ১২টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনার সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে পবিত্র ফাতেহাপাঠ ও বঙ্গবন্ধুসহ ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা। টুঙ্গিপাড়ায় নিজ বাড়িতে আজ রাত্রিযাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। রোববার (১৪ জানুয়ারি) তার অপর নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়ায় যাবেন। এদিন বিকেল ৩টায় কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন। সেখানে নেতাকর্মীদের সঙ্গে দুপুরের খাবারও খাবেন শেখ হাসিনা। পরে তিনি সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫১

মন্ত্রিসভার মুরুব্বি আবদুস সালাম, তরুণ নওফেল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গেল বৃহস্পতিবার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ করে ৩৭ সদস্যের নতুন মন্ত্রিসভা। বরাবরের মতো এবারের মন্ত্রিসভায়ও প্রধান্য দেওয়া হয়েছে প্রবীণদের।  নতুন মন্ত্রিসভার গড় বয়স প্রায় ৬৬ বছর; যেখানে অভিজ্ঞদের ভীড়ে সবচেয়ে তরুণ সদস্য শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। আগেরবার একই মন্ত্রণালয়ে উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। মন্ত্রিসভায় প্রবীণতম সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন তার চেয়ে দ্বিগুণ বয়সী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম। ৮২ বছর বয়সে প্রথমবার মন্ত্রিসভায় ডাক পেয়েই দায়িত্ব পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের।  হলফনামায় দেওয়া তথ্য এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ঘেঁটে মন্ত্রীদের বয়সের এই  হিসাব বের করা হয়েছে। বিদায়ী মন্ত্রিসভার সদস্যদের গড় বয়স ছিল ৬০ বছর। অর্থাৎ, গতবারের চেয়ে আরও অভিজ্ঞ ও প্রবীণদের নিয়ে গঠিত হয়েছে এবারের মন্ত্রিসভা। এবারের মন্ত্রিসভায় ৮০ বছরের বেশি বয়সী সদস্য আছেন আরও একজন। তিনি আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ৮১ বছর বয়সী এই রাজনীতিক এবার দায়িত্ব নিয়েছেন অর্থমন্ত্রণালয়ের। এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। তার আগে ভার সামলেছেন ত্রাণ ও দূর্যোগ মন্ত্রণালয়ের।  বিদায়ী মন্ত্রিসভায় জ্যেষ্ঠ সদস্য ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।   প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি এবার মন্ত্রিসভায় ২৬ জন পূর্ণমন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী আছেন, যেখানে  ৭০ থেকে ৮০ বছর বয়সী সদস্য ১৫ জন। এ তালিকায় আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৭৭), মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক (৭৭), সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের (৭৪), শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (৭৩), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল (৭৩), বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান (৭২), খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার (৭৩), ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (৭৯), বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক (৭০), মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আবদুর রহমান (৭০), কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ (৭৬), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান (৭৭), স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন (৭৫), রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম (৭০) এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক (৭৩)। মন্ত্রিসভায় ৬০ থেকে ৬৯ বছর বয়সী সদস্য ১১ জন। তারা হলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক (৬৮), স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম (৬৮), পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ (৬০), ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান (৬৮), গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (৬৯), যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান (৬২), পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী (৬২), মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি (৬২), পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (৬০), দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান (৬৭) এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী (৬৬)। এরপর ৫০ থেকে ৫৯ বছর বয়সী সদস্য পাঁচজন। তারা হলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি (৫৮), জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন (৫১), বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ (৫৯), নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (৫৪) এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (৫৪)। আর ৪০ থেকে ৪৯ বছর বয়সী সদস্য চারজন, যাদের মধ্যে পূর্ণমন্ত্রী কেবল শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ( ৪১)।  এছাড়া আছেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক (৪৩), তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত (৪৬) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী (৪৮)। এবারের মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ নারী সদস্য আছেন চারজন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া অন্যরা হলেন দীপু মনি, সিমিন হোসেন রিমি ও রুমানা আলী। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে আছেন সাধন চন্দ্র মজুমদার, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সামন্ত লাল সেন ও কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।  মন্ত্রিসভায় যুব নেতৃত্বের কম উপস্থিতির দিকটি তুলে ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে কর্মসংস্থানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে এবং স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলা হয়েছে। সেখানে যুব নেতৃত্ব আরও আসতে পারত।  তিনি বলেন, প্রতিনিধিত্বশীল ও গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে বয়সকাঠামোর বণ্টন দেখা যায় না। এটা শুধু মন্ত্রিসভাতেই না, রাজনৈতিক দলগুলোতেও একই অবস্থা। গুরুত্বপূর্ণ পদে যুব প্রতিনিধি এখনো বেশ কম। প্রবীণ ব্যক্তিরা নানা বিষয়ে অভিজ্ঞ হলেও বর্তমান এই সময়ে যুবাদের প্রয়োজন ও চাহিদা বোঝার ক্ষেত্রে তাদের ঘাটতি থাকতে পারে। প্রসঙ্গত, বিবিএসের জনশুমারি ও গৃহগণনার গত এপ্রিল মাসের তথ্য অনুযায়ী, মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখন তরুণ। যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। এ ছাড়া মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬২ শতাংশ মানুষের বয়স ১৫ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে। আর ষাটোর্ধ্ব মানুষের সংখ্যা ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। বর্তমানে দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ দশমিক ৩ বছর।  
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩০

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমনের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদরা।  শনিবার (১৩ জানুয়ারি) বেলা পৌনে ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে সেখানে ফাতেহা পাঠ ও দোয়া-মোনাজাত করা হয়। এর আগে, সকাল ৯টায় সড়কপথে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে গোপালগঞ্জে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। দুই দিনের এই সফরে তার সঙ্গে আছেন পরিবার ও নতুন মন্ত্রীসভার সদস্যরা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠনের পর এই প্রথম নিজ জেলা গোপালগঞ্জ গেছেন শেখ হাসিনা। সফরসূচি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকেলে টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরপর শনিবার নিজ বাড়িতে রাত্রিযাপন করবেন। পরদিন রোববার কোটালীপাড়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখান থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে জেলাজুড়ে বিরাজ করছে সাজ সাজ রব। বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে পুরো গোপালগঞ্জ জেলা। স্থানীয় নেতাকর্মীরাও অধীর আগ্রহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ পেতে মুখিয়ে আছেন।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৭

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে নতুন মন্ত্রিসভার শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় মন্ত্রিসভার সদস্যরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান। এরপর বেলা ১১টায় সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন তারা। এছাড়াও আগামীকাল শনিবার (১৩ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা।  এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে টানা চতুর্থবার ও সবমিলিয়ে পঞ্চমবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। পঞ্চম মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হয়েছেন ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। একই অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনে শপথ নিয়েছেন তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৭

শপথ নিলেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ নতুন মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পাওয়া ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী শপথগ্রহণ করেছেন। এর মধ্য দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করল আওয়ামী লীগ। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ পড়ান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। নিয়ম অনুযায়ী— প্রথমে প্রধানমন্ত্রী এবং পর্যায়ক্রমে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা শপথ নেন। প্রধানমন্ত্রীসহ নতুন মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়িয়েছে ৩৭ জনে। এর আগে, নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এরপর তার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের অনুমোদন দিয়ে ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রীকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। নতুন মন্ত্রিসভায় পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আ ক ম মোজাম্মেল হক, ওবায়দুল কাদের, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, আসাদুজ্জামান খান, ডা. দীপু মনি, মো. তাজুল ইসলাম, মুহাম্মদ ফারুক খান, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আনিসুল হক, ড. হাছান মাহমুদ, মো. আব্দুস শহীদ, সাধন চন্দ্র মজুমদার, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, মো. আব্দুর রহমান, নারায়ন চন্দ্র চন্দ, আবদুস সালাম, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ফরহাদ হোসেন, ফরিদুল হক খান, জিল্লুল হাকিম, সাবের হোসেন চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, নাজমুল হাসান পাপন, ইয়াফেস ওসমান ও ডা. সামন্ত লাল সেন। এ ছাড়া প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বেগম সিমিন হোসেন রিমি, নসরুল হামিদ, জুনাইদ আহমেদ পলক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মো. মহিববুর রহমান, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, জাহিদ ফারুক, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, বেগম রুমানা আলী, শফিকুর রহমান চৌধুরী ও আহসানুল ইসলাম টিটু। এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ২৯৮টি আসনের বেসরকারি ফলাফলে ২২২টি আসনে জয় পায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আর স্বতন্ত্র ৬২টি, জাতীয় পার্টি ১১টি ও অন্যান্য দল ৩টি আসনে বিজয়ী হয়। উল্লেখ্য, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সর্বশেষ মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছিল। সেই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীসহ ৪৭ জন সদস্য ছিলেন। এর মধ্যে মন্ত্রী ২৫ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন ও উপমন্ত্রী তিনজন ছিলেন।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:০৬

নতুন মন্ত্রিসভার শপথ আজ
বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা শপথ নেবে আজ বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি)। শপথের পর তাদের দায়িত্ব বণ্টন করবের প্রধানমন্ত্রী।  রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন গতকাল সন্ধ্যায় বাসসকে বলেছিলেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নতুন মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন।  বঙ্গভবনের মুখপাত্র আরও জানান, সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন নতুন মন্ত্রীদের শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন। এ উপলক্ষে প্রায় ১৪০০ অতিথিসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছে বঙ্গভবন।  গত ৭ জানুয়ারি ২৯৯ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে আওয়ামী লীগ ২২২টি, জাতীয় পার্টি ১১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬১টি এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) একটি করে আসন পেয়েছে। একটি আসনে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি।  এদিকে নতুন মন্ত্রিসভায় বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে। বিদায়ী মন্ত্রিসভার ৩০ জন স্থান পাননি নতুন মন্ত্রিসভায়। আর প্রথমবারের মতো যুক্ত হচ্ছেন ১৪ জন। নতুন মন্ত্রিসভার সদস্য ৩৭ জন। 
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়