• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভাষানটেকে বিস্ফোরণ / দগ্ধ শিশু লামিয়াও বেঁচে রইল না
রাজধানীর ভাষানটেকে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন সবশেষ শিশু লামিয়ার (৭) মৃত্যু হয়। এ নিয়ে চারজনের মৃত্যু হলো। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম জানান, শরীরের ৫৫ ভাগ পুড়ে যাওয়ায় শুরু থেকেই লামিয়ার অবস্থা ছিল সংকটাপন্ন। এর আগে, লামিয়ার মা সূর্য বানু, বাবা লিটন মিয়া ও নানি মেহেরুন্নেছা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। একই ঘটনায় এখনও হাসপাতালে ভর্তি লামিয়ার বড় বোন লিজা (১৮) ও ভাই সুজন (৮)। তারাও শঙ্কামুক্ত নন। উল্লেখ্য, গত ১২ এপ্রিল ভোর ৪টার দিকে মিরপুরের ভাসানটেক এলাকার একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। দগ্ধরা হলেন মেহরুন্নেছা (৬৫), সূর্য বানু (৩০), লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৯) ও মো. লিটন (৫২)। এরমধ্যে মেহরুন্নেসার ৪৭ শতাংশ, সূর্য বানু ৮২ শতাংশ, লামিয়া ৫৫ শতাংশ, মো. লিটন ৬৭ শতাংশ, লিজার ৩০ শতাংশ এবং সুজনের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০১

শ্যামনগরে বিটুমিনের বয়লার বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে নির্মাণাধীন সড়কে পিচ ঢালাই করার সময় বিটুমিনের বয়লার বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) উপজেলার কালিকাপুর তালতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন রেজাউল ইসলাম (৩৩), জাহিদ হোসেন (৩৫), আবুল হোসেন (৪৫) এবং মোনাজাত আলী (৫৫), বদরুজ্জামান (৩৫) ও নাজমুল কবীর (২২)।  তাদের মধ্যে রেজাউল ইসলাম, জাহিদ হোসেন, আবুল হোসেন এবং মোনাজাত আলীকে উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।  এ ছাড়া বদরুজ্জামান ও নাজমুল কবীরকে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আহত শ্রমিকরা কালিগঞ্জ উপজেলার রঘুনাথপুর, রহিমপুর, গনপতি ও পাইকাড়া গ্রামের বাসিন্দা। এ প্রসঙ্গে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান আহমদ ট্রেডার্সের ম্যানেজার বদরুজ্জামান বলেন, নির্মাণাধীন সড়কে প্রাইম কোর্টের কাজের জন্য শ্রমিকরা শুরুতে বয়লারে বিটুমিন জ্বালায়। একপর্যায়ে তপ্ত বিটুমিনের সঙ্গে ডিজেল ভেবে পেট্রোল মিশ্রণের চেষ্টা করতেই মুহূর্তের বিস্ফোরণ ঘটে। দগ্ধদের চিকিৎসার বিষয়ে কথা হয় শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা. নাজমুল মুনিরের সঙ্গে। তিনি বলেন, দগ্ধ রেজাউলের শরীরের উপরিভাগের প্রায় ৬০ শতাংশ পুড়ে গেছে। এ ছাড়া মোনাজাতের মুখ ও বুকসহ পেটের নিচে প্রায় ২৫ শতাংশ পুড়েছে। এমতাবস্থায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আহতদের মধ্যে চারজনকে খুলনা ২৫০ শয্যা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন বাকি দুই শ্রমিক শঙ্কামুক্ত বলেও জানান তিনি।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩৪

ভাষানটেকে বিস্ফোরণ / দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
রাজধানীর ভাষানটেকে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন সবশেষ লিটনের (৪৮) মৃত্যু হয়। এ নিয়ে তিনজনের মৃত্যু হলো। বিষয়টি নিশ্চিত করে বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম জানান, লিটনের শরীরের ৬৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এই ঘটনায় লিটনের তিন সন্তান ভর্তি রয়েছে। তাদের অবস্থাও গুরুতর। এর আগে, লিটনের স্ত্রী সূর্য বানু (৩০) ও শাশুড়ি মেহেরুন্নেছা (৮০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। গত ১২ এপ্রিল ভোর ৪টার দিকে মিরপুরের ভাসানটেক এলাকার একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। দগ্ধরা হলেন মেহরুন্নেছা (৬৫), সূর্য বানু (৩০), লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৯) ও মো. লিটন (৫২)। এরমধ্যে মেহরুন্নেসার ৪৭ শতাংশ, সূর্য বানু ৮২ শতাংশ, লামিয়া ৫৫ শতাংশ, মো. লিটন ৬৭ শতাংশ, লিজার ৩০ শতাংশ এবং সুজনের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়। জানা গেছে, পরিবার নিয়ে ওই বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকেন ফার্নিচার ব্যবসায়ী লিটন মিয়া। শুক্রবার ভোরে লিটন মশার কয়েল জ্বালাতে গেলে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণ হয়। পরে দগ্ধদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৬

ভাসানটেকে সিলিন্ডারের আগুনে দগ্ধ ৬, মায়ের পর মারা গেলেন মেয়েও
রাজধানীর পশ্চিম ভাসানটেকে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে দগ্ধ একই পরিবারের ছয়জনের মধ্যে সূর্য বানু (৪০) নামে আরও এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে আগুনের ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হলো। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান। এর আগে শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে সূর্য বানুর মা দগ্ধ মেহেরুন্নেছার (৬৫) মৃত্যু হয়। দগ্ধ অন্য চারজন বর্তমানে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন। তারা হলেন সূর্য বানুর স্বামী মো. লিটন (৫২) এবং তাদের তিন সন্তান লিজা (১৮), লামিয়া (৭) ও সুজন (৮)। গত শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে ভাসানটেকের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। পরে তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। স্থানীয়রা জানান, মশার কয়েল জ্বালাতে গেলে গ্যাস সিলিন্ডারের পাইপের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাসে ঘরের মধ্যেআগুন ধরে যায়। এতে ওই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম ঘটনার দিন দুপুরে জানিয়েছেন, দগ্ধদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি আরও জানিয়েছেন, তাদের মধ্যে সূর্য বানুর শরীরের ৮২ শতাংশ, লিটনের ৬৭ শতাংশ, লামিয়ায় ৫৫ শতাংশ, মেহরুন্নেচ্ছার ৪৭ শতাংশ, সুজনের ৪৩ শতাংশ ও লিজার দগ্ধ হয়েছে ৩০ শতাংশ।  
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩৭

সাভারে কাপড়ের দোকানে এসি বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৩
সাভারে কাপড়ের দোকানে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে তিনজন দগ্ধ ও পাঁচ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।  সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন, সাভারের গেন্ডা এলাকার বাসিন্দা ও আদ্রিতা ফেব্রিক্স অ্যান্ড টেইলার্স মালিক মো. ইউসুফ (৪৫), সাভার পৌরসভার তালবাগ এলাকার নাহিদ (৪৩) ও মালিহা নামের এক নারী। আহতরা হলেন, আমজাদ (৬৭), বাবুলসহ (৪৫) আরও তিন জন। এর মধ্যে ইউসুফের বাসা গেন্ডায় ও নাহিদ পৌর এলাকার তালবাগ মহল্লার বাসিন্দা।  এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রাসেল বলেন, দগ্ধ তিনজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সাভার ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে সাভার ফায়ার সার্ভিসে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। তবে স্থানীয়রা ততক্ষণে বিস্ফোরণের আগুন নিভিয়ে ফেলে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে এসি থেকেই এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।  আহত আজাদ বলেন, কাপড়ের দোকানে সামনে দাঁড়ানো ছিলাম। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হলো। পরে দেখি পাশের কাপড়ের দোকানের চাল উড়ে গেছে, আর সেই দোকানের থাই গ্লাসের কাচ ভেঙে আমার মুখে লাগে। আমার পাশে বাবুল নামে আরেকজন ছিল। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম হয়ে রক্তাক্ত হয়। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৯

ভাষানটেকে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ এক নারীর মৃত্যু
রাজধানীর মিরপুরে একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন। এ ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম মেহেরুন্নেসা (৬৫)। শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালের দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম বলেন, গতকাল ভোরে মিরপুরের ভাষানটেক থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারী-শিশুসহ ছয় জনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে মেহরুন্নেসা চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে মারা যান। তার শরীরের ৪৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। দগ্ধের পরিমাণ বেশি হওয়ায় তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেও জানান তিনি। এর আগে শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ভোর ৪টার দিকে মিরপুরের ভাষানটেক ১৩ নম্বর কালবার্ট রোড এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন সূর্য বানু (৩০), লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৯) ও মো. লিটন (৫২)। এরমধ্যে সূর্য বানু ৮২ শতাংশ, লামিয়া ৫৫ শতাংশ, মো. লিটন ৬৭ শতাংশ, লিজার ৩০ শতাংশ এবং সুজনের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। জানা গেছে, পরিবার নিয়ে ওই বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকেন ফার্নিচার ব্যবসায়ী লিটন মিয়া। শুক্রবার ভোরে মশার কয়েল জ্বালাতে গেলে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণ হয়। এতে নারী-শিশুসহ ওই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়। পরে তাদেরকে দ্রুত উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৩৮

মিরপুরে বিস্ফোরণ / দগ্ধ ৬ জনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক
রাজধানীর মিরপুরে একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ একই পরিবারের ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন পার্থ শংকর পাল এ তথ্য জানান।  তিনি বলেন, দগ্ধদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক। এরমধ্যে দুজন এইচডিইউতে, একজন আইসিইউতে। বাকিদের রেড ইউনিটে রাখা হয়েছে। এর আগে, শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ভোর ৪টার দিকে মিরপুরের ভাসানটেকের একটি বাসায় বিস্ফোরণের এই ঘটনা ঘটে।  জানা গেছে, পরিবার নিয়ে ওই বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকেন ফার্নিচার ব্যবসায়ী লিটন মিয়া। শুক্রবার ভোরে মশার কয়েল জ্বালাতে গেলে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণ হয়। এতে নারী-শিশুসহ ওই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়। দগ্ধরা হলেন মেহরুন্নেছা (৬৫), সূর্য বানু (৩০), লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৯) ও মো. লিটন (৫২)। এরমধ্যে মেহরুন্নেসার ৪৭ শতাংশ, সূর্য বানু ৮২ শতাংশ, লামিয়া ৫৫ শতাংশ, মো. লিটন ৬৭ শতাংশ, লিজার ৩০ শতাংশ এবং সুজনের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৯

মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, এক পরিবারের দগ্ধ ৬
রাজধানীর মিরপুরে একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ভোর ৪টার দিকে মিরপুরের ভাসানটেক ১৩ নম্বর কালবার্ট রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন মেহরুন্নেছা (৬৫), সূর্য বানু (৩০), লিজা (১৮), লামিয়া (৭), সুজন (৯) ও মো. লিটন (৫২)। এরমধ্যে মেহরুন্নেসার ৪৭ শতাংশ, সূর্য বানু ৮২ শতাংশ, লামিয়া ৫৫ শতাংশ, মো. লিটন ৬৭ শতাংশ, লিজার ৩০ শতাংশ এবং সুজনের ৪৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। জানা গেছে, পরিবার নিয়ে ওই বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকেন ফার্নিচার ব্যবসায়ী লিটন মিয়া। শুক্রবার ভোরে মশার কয়েল জ্বালাতে গেলে সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণ হয়। এতে নারী-শিশুসহ ওই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়। পরে তাদেরকে দ্রুত উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগের অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪১

দগ্ধ মা-বাবার পর চলে গেলেন ছেলেও
ঢাকার ধামরাইয়ে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে বাবা ও মায়ের পর ছেলে সোহাগও (১৯) মারা গেছেন। সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে, গত ২৬ মার্চ রাত সাড়ে ৩টার দিকে এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডার লিকেজ হয়ে ফ্ল্যাটটিতে গ্যাস জমে ছিল। সেহরির সময় রান্না করার জন্য আগুন জ্বালাতেই তা পুরো রান্নাঘরে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন ছড়িয়ে পড়লে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হন। পরে তাদেরকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ৩১ মার্চ রাত সাড়ে ১১টায় নুরুল ইসলাম নান্নু (৬২) মারা যান। এরপর তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম সোমবার ভোরে এবং দুপুর পৌনে ১২টায় মারা যান তাদের ছেলে সোহাগ। তিনি এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।  বিষয়টি নিশ্চিত করে বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় দগ্ধ নুরুল ইসলামের মেয়ে সাথী আক্তার এখনও চিকিৎসাধীন। তার শরীরের ১৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। এ ছাড়া নিহত সুফিয়ার শরীরের ৮০ শতাংশ, নুরুল ইসলামের ৪৮ শতাংশ ও সোহাগের শরীরের ৩৮ শতাংশ পুড়ে যায় বলেও জানান তিনি।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৭

পতেঙ্গায় নোঙ্গররত ফিশিং বোটে আগুন, দগ্ধ ৪
চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নোঙ্গররত ফিশিং বোটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে কোস্ট গার্ড জাহাজ প্রমত্ত। এ ঘটনায় ৪ জন দগ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।  বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে কর্ণফুলী নদীর ১৫ নম্বর ঘাটে এ ঘটনা ঘটে।  দগ্ধ চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা হলেন- জামাল উদ্দিন (৫৫), মাহমুদুল করিম (৪৫), মফিজুর রহমান (৪৫) ও এমরাম (২৮)। চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক বলেন, পতেঙ্গা এলাকায় ফিশিং বোটে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৪ জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়