• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এনটিআরসিএ চেয়ারম্যানের পা ধরে কাঁদলেন নিবন্ধনধারীরা
পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের সুযোগ পেতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে ১-১৫তম (অনূর্ধ্ব ৩৫) নিবন্ধন সনদধারী ফোরাম। এ সময় তাদের সঙ্গে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহিল আজম কথা বলতে আসেন। তাকে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন মানববন্ধনকারীরা। তাদের অনেকে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যানের পা ধরেও কাঁদেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুর ১২টা থেকে এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘যাদের সনদের মেয়াদ তিন বছর অতিক্রম হয়ে গেছে আমরা আবেদনের সুযোগ দিতে পারি না। এমন কোন আইন নেই। তবে সরকার চাইলে বিষয়টি সমাধান করতে পারবে।’ তিনি বলেন, ‘আমি একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান। আমাকে আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হয়। আপনাদের বিষয়টি আমি অনুধাবন করেছি। তবে আমার হাতে কিছু করার নেই। আদালত যদি আদেশ দেন অথবা রাজনৈতিকভাবে যদি এটার সমাধান করা যায়, তাহলে আবেদনের সুযোগ দিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।’ এদিন মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি চলার এক পর্যায়ে এনটিআরসিএ কার্যালয়ের প্রবেশ পথে বসে পড়েন এবং সেখানে অবস্থান নেন ১-১৫তম নিবন্ধনের সনদধারীরা।  
১৯ মার্চ ২০২৪, ২১:৩৮

বছরে একাধিকবার গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এনটিআরসিএ
শিক্ষক নিয়োগে বছরে একাধিক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আইনি বাধা কেটেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ)। ফলে চাহিদা থাকলে বছরে একাধিক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারবে প্রতিষ্ঠানটি। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট দূর করতে এবার একাধিকবার গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরিকল্পনা করে এনটিআরসিএ। তাদের পরিকল্পনায় সম্মতি দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রোববার (২৮ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। এতে বলা হয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শূন্যপদের চাহিদা থাকলে তিন মাস পর পর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করতে পারবে এনটিআরসিএ। দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাহিদা  সংগ্রহ করে ৯০ দিনের মধ্যে প্রাপ্ত শূন্যপদের ভিত্তিতে ওয়েবসাইটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করবে। আর নিবন্ধিত প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তি প্রচারের ১৫ দিন অথবা এনটিআরসিএ কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করবেন। পরিপত্রে জানানো হয়েছে, অনলাইনে আবেদন গ্রহণের সময় শেষ হলে দশ দিনের মধ্যে এনটিআরসিএ শূন্যপদের চাহিদা অনুযায়ী প্রতি পদের বিপরীতে প্রার্থীদের পছন্দ ও মেধার ভিত্তিতে একজন করে প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং তা প্রার্থী ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অবহিত করবে। প্রয়োজনে প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য তথ্যাদির সঠিকতা যাচাইয়ের জন্য তথ্য/সার্টিফিকেট/সনদ নির্বাচিত প্রার্থীকে দাখিল করতে বলতে পারবে এনটিআরসিএ। কেউ এসব তথ্য প্রদান না করলে তাকে সুপারিশের জন্য বিবেচনা করা হবে না। এতে আরও জানানো হয়েছে, প্রাথমিক নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পরও কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শূন্যপদে প্রার্থী পাওয়া না গেলে ওই প্রতিষ্ঠান পুনরায় অনলাইনে শূন্যপদের চাহিদা প্রেরণ করবে। এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রার্থী নির্বাচনের পর নির্বাচিত তাদের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য ভিআর ফরম দাখিলের অনুরোধ জানানো হবে। এনটিআরসিএ পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য প্রয়োজনীয় ভিআর ফরম প্রাপ্তির পর তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে প্রেরণ করবে। কোন প্রার্থী পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য ভিআর ফরম দাখিল না করলে তাকে নিয়োগ সুপারিশের জন্য অযোগ্য হবেন।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়