• ঢাকা শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
স্বামীর নির্বাচনী প্রচারণায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা!
অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে দু’মাসের মেডিক্যাল ছুটি নিয়ে সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. খলিলুর রহমান সিরাজীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে নেমেছেন আফিয়া আফরোজা মিনা নামের এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। সরকারি নিষেধ অমান্য করে স্কুল ফাঁকি দিয়ে স্বামীর ভোট প্রার্থনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।  অভিযুক্ত শিক্ষিকা আফিয়া আফরোজা মিনা সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার গৌরী আরবান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা এবং কাজিপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান প্রার্থী খলিল সিরাজীর স্ত্রী। গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে কাজিপুর উপজেলার গোদাগাড়ি গাড়াবেড় এলাকায় চেয়ারম্যান প্রার্থী খলিলুর রহমান সিরাজীর আনারস প্রতীকের নির্বাচনী জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শিক্ষিকা আফিয়া আফরোজা মিনা।  এ সময় সভায় উপজেলা যুবলীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক আলী আসলামসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে শিক্ষিকার এমন নির্বাচনী প্রচারের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি নিয়ে স্থানীয় মহলে বেশ আলোচনা হচ্ছে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ছবি এবং ভিডিওতে এই শিক্ষিকাকে তার স্বামী খলিলুর রহমান সিরাজীর নির্বাচনী প্রতীক আনারস মার্কায় ভোট দেওয়ারও আহ্বান জানান। নির্বাচনী মতবিনিময় শেষে আনারস প্রতীকের পক্ষে বিভিন্ন গ্রামে উঠান বৈঠক ও প্রচারপত্র বিলি করে চলেছেন শিক্ষিকা।  সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের নির্বাচনের প্রচারে অংশ না নেওয়ার বিষয়ে পরিপত্র জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচন কমিশন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশও দিয়েছে।  ইসির পক্ষ থেকে জারি করা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তার নিজের বা অন্যের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় সরকারি যানবাহন, সরকারি প্রচারযন্ত্রের ব্যবহার করতে পারবেন না এবং সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী বা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক বা কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ব্যবহার করতে পারবেন না।  নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, কাজিপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান সিরাজীর স্ত্রী আফিয়া আফরোজা মিনা একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ও ভোট চাইতে পারবেন না এমন পরিপত্র থাকলেও খলিলুর রহমান সিরাজী স্ত্রীর ব্যাপারে তা ব্যতিক্রম। তিনি মাসের পর মাস প্রতিদিনই নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। অথচ তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না শিক্ষা অধিদপ্তর বা প্রশাসন। এসব বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করলেই তাকে নানাভাবে হয়রানি ও নির্যাতন করেন খলিল বাহিনীর সদস্যরা। এজন্য ভয়ে কেউ কিছুই বলতে পারেন না।  এ বিষয়ে গৌরী আরবান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা আফিয়া আফরোজা মিনার বক্তব্য নেওয়ার জন্য তার মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।  তবে গৌরী আরবান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নাজ শারমিন সুরভী মুঠোফোনে বলেন, আমার বিদ্যালয়ে আফিয়া আফরোজা মিনা নামে একজন শিক্ষিকা রয়েছেন। তিনি ২ মাসের মেডিক্যালের ছুটিতে ছিলেন। গত সপ্তাহে এসে যোগদান করেছেন। আবারও তিনি ২৮ এপ্রিল পারিবারিক সমস্যাজনিত কারণ দেখিয়ে দুদিনের ছুটি নিয়েছেন। আপনার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সহকারী শিক্ষিকা মিন নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে এই প্রধান শিক্ষিকা বলেন, তার স্বামী কাজিপুর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করছেন, এটা শুনেছি। তবে প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন কিনা জানি না। প্রচারণায় অংশ নেওয়ার প্রমাণ পেলে আমাদের প্রশাসনিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবগত করবো। তারা বিধি অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।  এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হারুনর রশিদ বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা অংশ নিতে পারবেন কিনা বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এ বিষয়ে যদি ইসির নির্দেশনা থাকে, আর সেই নির্দেশনা কেউ যদি অমান্য করে তাহলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সোহরাব হোসেন বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ নেই। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হবে।   সিরাজগঞ্জ জেলা নির্বাচন অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, কোনো নির্বাচনেই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। কোনো শিক্ষক এ বিষয়ে বিধি লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৮

ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামীর গোপনাঙ্গ কাটলেন প্রথম স্ত্রী
রাজধানীতে বইয়ের দোকানের কর্মচারী তৌফিকুর রহমানের (৪৫) গোপনাঙ্গ কেটে দিয়েছেন প্রথম স্ত্রী রেহানা বেগম। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে ডেমরায় বাদশা মিয়া রোডের একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে। আহতের গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার মিরপুরে। জানা গেছে, দ্বিতীয় বিয়ে করায় তৌফিকুরের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথম স্ত্রী রেহানা বেগম সকালের দিকে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাওয়ান। এরপর তিনি ঘুমিয়ে পড়লে তার গোপনাঙ্গ কেটে দেন। তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে বলা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আহত ব্যক্তি ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বিষয়টি জানানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট থানাকে।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৩৯

স্বামীর মৃত্যুর পর নিজেকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন বিদ্যা
বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা মালবাড়ে। শাহরুখ খানের ব্লকবাস্টার সিনেমা ‘চাক দে ইন্ডিয়া’-তে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করে ভক্তদের মন জয় করেছিলেন। সিনেমায় ভারত দলের অধিনায়ক ছিলেন বিদ্যা। যেখানে তার অভিনয় ছিল প্রশংসা পাওয়ার মতো। তবে ওই সিনেমার পর আর সেভাবে নিজেকে কোনো সিনেমায় মেলে ধরতে পারেননি এই অভিনেত্রী। পেশাগত জীবনে সাফল্যের শিখরে উঠেও ব্যক্তিগত জীবন সমস্যার সম্মুখীন হয় বিদ্যা। স্বামীর মৃত্যুর পর আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের কঠিন সেই সময়ের কথা বলেছেন এই তারকা।  ২০০২ সাল। অরবিন্দ সিং বাগ্গাকে বিয়ে করেছিলেন বিদ্যা। অরবিন্দ একজন পাইলট ছিলেন। বিয়ের বছরখানেকের মাথায় অভিনেত্রীর স্বামী বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। স্বামীর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না বিদ্যা।  সিদ্ধান্ত নেন নিজেকে শেষ করে ফেলবেন। একটা পর্যায়ে নিয়মিত ঘুমের ওষুধ সেবন করতে শুরু করেন বিদ্যা। ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যেরও অবনতি হতে থাকে তার।  বিদ্যা বলেন, ‘স্বামীর মৃত্যুর পর আমি ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলাম। আমি ভেবেছিলাম স্বামী আমার কাছে আসতে পারবে না। কিন্তু আমি তার কাছে যেতে পারি। মেডিকেল থেকে ঘুমের ওষুধ এনেছিলাম। আমার বাবা আমাকে দেখে ফেলেন ঘুমের ওষুধ খেতে। এরপর সিদ্ধান্ত নিই, বাবা-মাকে আর কষ্ট দেব না। নিজের যত্ন নেব।’ স্বামীর শোক কাটিয়ে উঠে প্রায় ৯ বছর পর আবারও বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন বিদ্যা। এবার সঞ্জয় ডাইমাকে বিয়ে করেন তিনি। কিন্তু বিয়ের জন্য এই পরিচালককে ‘হ্যাঁ’ বলতেও নাকি দুই বছর সময় নিয়েছিলেন এই তারকা। ব্যক্তিজীবনে বর্তমানে স্বামী-সংসার নিয়েই খুশি অভিনেত্রী। 
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৫১

নওগাঁয় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে সালাউদ্দিন ওরফে টনি (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকার অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।  সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সালাউদ্দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলার মুরাদপুর গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।   জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আব্দুল খালেক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আদালত ও মামলার এজহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে নিয়ামতপুর উপজেলার ধানসা গ্রামের আবু কালামের মেয়ে তুকাজ্জেবার (২৪) সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার মুরাদপুর গ্রামের সালাউদ্দিনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই সালাউদ্দিন তুকাজ্জেবার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। ২০২০ সালের ২৯ জুন তুকাজ্জেবা স্বামী সালাউদ্দিনকে নিয়ে বাবার বাড়ি নিয়ামতপুরের ধানসা গ্রামে বেড়াতে আসেন। পারিবারিক কলহের জেরে শ্বশুরবাড়িতে থাকা অবস্থায় ১ জুলাই সালাউদ্দিন তার স্ত্রী তুকাজ্জেবার গলায় কাঁচি দিয়ে খুঁচিয়ে গুরুতরভাবে জখম করে। ওই দিন সকাল সাড়ে ৫টার দিকে তুকাজ্জেবা ও সালাউদ্দিনের ঘর থেকে চিৎকারের শব্দ পেয়ে তুকাজ্জেবার বাবা ও মা  বাইরে থেকে ঘরের দরজা খোলার চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে তুকাজ্জেবাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান। এ সময় সালাউদ্দিনের হাতে কাপড় কাটার কাঁচি দেখতে পান প্রতিবেশীরা। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তুকাজ্জেবাকে নিয়ামতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। স্ত্রীকে আহত করে পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকজন সালাউদ্দিনকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। এ ঘটনায় নিহত তুকাজ্জেবার বাবা আবু কালাম বাদী হয়ে সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে নিয়ামতপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে  মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা ২০২২ সালের ২২ জুন আদালতে সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় অভিযোগপত্র দাখিল করেন। রাষ্ট্রপক্ষের মোট ১৮ জন সাক্ষীর মধ্যে আদালতে ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় নওগাঁর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ আসামিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেন। একই সঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি শুনানি করেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আব্দুল খালেক এবং আসামিপক্ষে মামলাটি শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আতিকুর রহমান। সরকারি কৌঁসুলি আব্দুল খালেক বলেন, সমস্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক আসামিকে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করেছেন। রায়ে হাইকোর্ট বিভাগে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা সাপেক্ষে আসামি সালাউদ্দিনকে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে।  এ রায় হত্যা মামলার ক্ষেত্রে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে মনে করেন আইনজীবী আব্দুল খালেক।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১২

দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘর থেকে স্বামীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘর থেকে স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছেন পুলিশ।  শনিবার (২০ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে মাদারীপুর পৌরসভার কুকরাইল এলাকার তিনতলা ভবনের নিচতলার বাসায় এ ঘটনা ঘটে। সেখানে তিনমাস আগে ভাড়া বাসায় ওঠেন রাজৈরের বাতিজপুর ইউনিয়নের চৌরাশি গ্রামের মৃত জগবন্ধু বাড়ৈর মেয়ে মিতালী বাড়ৈ। নিহত সুব্রত পটুয়াখালীর বাউফল পৌরসভার চন্দ্রপাড়া এলাকার কৃষ্ণ কান্ত পালের ছেলে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত দ্বিতীয় স্ত্রী মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার চৌরাশি গ্রামের জগবন্ধু বাড়ৈর মেয়ে মিতালী বাড়ৈ ও তার মা মিনা বাড়ৈকে আটক করা হয়েছে।  নিহতের স্বজনরা জানায়, বেশ কিছুদিন আগে মোবাইল ফোনে পটুয়াখালীর বাউফল পৌরসভার চন্দ্রপাড়া এলাকার কৃষ্ণ কান্ত পালের ছেলে সুব্রত পালের সঙ্গে পরিচয় হয় মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার চৌরাশি গ্রামের জগবন্ধু বাড়ৈর মেয়ে মিতালী বাড়ৈর। পরে প্রতারণার মাধ্যমে নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে ৫০ লাখ টাকা কাবিন ধার্য করে বিয়ে হয় মিতালী ও সুব্রতর। গত বৃহস্পতিবার সুব্রতকে মোবাইলে কল দিয়ে মাদারীপুরে ডেকে আনেন মিতালী। পরে দুদিন শহরের কুকরাইল এলাকার একটি বাসায় সুব্রতকে আটকে রেখে মানসিক নির্যাতন করা হয়। আগের বিয়ে গোপন রেখে সুব্রত দ্বিতীয় বিয়ে করায় পরিবারের কাছে মুক্তিপণ হিসেবে মুঠোফোনে চাওয়া হয় কাবিনের ৫০ লাখ টাকা। মুক্তিপণের টাকা দিতে না পারায় আর কোনো যোগাযোগ করতে পারেনি পরিবার। এরপর শুক্রবার মধ্যরাতে পুলিশের জরুরি সেবা ত্রিপল নাইনে কল পেয়ে একটি রুমের দরজা ভেঙ্গে সুব্রতর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়না তদন্তের জন্য শনিবার সকালে মরদেহ পাঠানো হয় জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে। স্বজনদের অভিযোগ, মুক্তিপণের টাকা না দেওয়ায় মেরে ফেলা হয়েছে সুব্রতকে। এই ঘটনায় দোষিদের বিচারের দাবি করেছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। নিহত সুব্রতর প্রথম স্ত্রী চম্পা বাড়ৈ বলেন, শুক্রবার রাতে কয়েক বার স্বামীর সঙ্গে মোবাইলে কথা হয়। বার বার বলছিলেন ৫০ লাখ টাকা ম্যানেজ করে নিয়ে আসতে। টাকা না দিলে তাকে মেরে ফেলবে। যতবার কথা হয়েছে, ততবারই ৩০ থেকে ৪০ সেকেন্ড কথা হয়। এরপর মোবাইল কেড়ে নেয় মিতালী ও তার সঙ্গে থাকা লোকজন। আমার স্বামীকে পরিকল্পনা করে মেরে ফেলা হয়েছে, এই ঘটনার বিচার চাই। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম সালাউদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, খবর পেয়ে দরজা ভেঙ্গে  মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:১৪

স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করে পুরুষাঙ্গ কেটে দিয়েছেন স্ত্রী। পরে স্ত্রী নিজেও ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন।  শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রার ডা. মানস কুমার জানান, ঝর্না খাতুনকে হাসপাতালে নেওয়ার পর ভর্তি করানোর আগেই তার মৃত্যু হয়। আর আহত আজহারুল ইসলামের অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। কলারোয়া থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, কলারোয়া উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের আজহারুল ইসলামের দুই স্ত্রী। বড় স্ত্রীর নাম রাশিদা খাতুন ও ছোট স্ত্রীর নাম ঝর্না খাতুন। ছোট স্ত্রী ঝর্না খাতুন স্বামী আজহারুল ইসলামকে রাতে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাওয়ান। পরে হাত ও পা বেঁধে তার পুরুষাঙ্গ কেটে দেন। একই সঙ্গে ঝর্না খাতুনও ঘুমের ওষুধ খান। আজ ভোরে ঘটনাটি জানাজানি হলে তাদের দুই জনকে কলারোয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।  তাদের অবস্থার অবনতি হলে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:২৮

স্বামীর মোটরসাইকেলের চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে প্রাণ গেল স্ত্রীর
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে স্ত্রী পাপিয়া বেগম নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন স্বামী আনিসুর রহমান।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে কালিহাতী বাসা থেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার পথে ঘাটাইল উপজেলার বানিয়াপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাপিয়ার মৃত্যু হয়।  একই হাসপাতালে আহতাবস্থায় চিকিৎসা নিচ্ছেন আনিসুর। তিনি ঘাটাইলের উপজেলার সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা। তাদের গ্রামের বাড়ি পাঞ্জেনা গ্রামে। তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।  আহত সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা আনিসুর রহমান জানান, সকালে স্ত্রী পাপিয়াকে নিয়ে কালিহাতী বাসা থেকে গ্রামের বাড়ি ঘাটাইল উপজেলার পাঞ্জেনা যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে বানিয়াপাড়া এলাকায় পৌঁছলে স্ত্রীর ওড়না চাকার সঙ্গে আটকে গেলে দুজনেই সড়কে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় পাপিয়ার মৃত্যু হয়।  ঘাটাইল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সজল খান জানান, ঘটনাটি আমরা শুনেছি। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশকে এ ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৮

ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কর্তন, স্ত্রী কারাগারে 
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ঘুমন্ত স্বামী ফিরোজের পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় স্ত্রী জাকিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে বুধবার রাতে ভুক্তভোগী ফিরোজের মা ফরিদা বেগম বাদী হয়ে জাকিয়ার বিরুদ্ধে ভূঞাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।  এদিকে ঘটনার পর স্বামী ফিরোজকে প্রথমে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং সর্বশেষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন ফিরোজ। তবে তার অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।  এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার ওসি মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামি জাকিয়াকে গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে। 
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৪

ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলল স্ত্রী!
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে গেছেন স্ত্রী জাকিয়া বেগম। স্বামীর নাম ফিরোজ মিয়া (২৯)। তিনি পেশায় একজন এক্সেভেটর চালক।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) ভোররাতে উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ফিরোজ রাউৎবাড়ী গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে এবং স্ত্রী জাকিয়া জিগাতলা গ্রামের মো. জামিলের মেয়ে। তাদের ৫ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। এ দিকে ঘটনার পর থেকেই স্ত্রী জাকিয়া পলাতক রয়েছেন। চিকিৎসকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কর্তন হওয়া পুরুষাঙ্গ উদ্ধার করে জোড়া লাগাতে না পারলে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।  স্থানীয়রা জানান, ১২ বছর আগে উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে ফিরোজের সঙ্গে জিগাতলা গ্রামের মো. জামিলের মেয়ে জাকিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো। এ নিয়ে দফায় দফায় গ্রাম্য সালিশ হয়। সম্প্রতি গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদারের উপস্থিতিতে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানার মাধ্যমে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। সেখানে সালিশে ২০ হাজার টাকা দিতে সম্মত হলেও পরবর্তীতে ৩ লাখ টাকা না দিতে পেরে ফিরোজ স্ত্রীকে আবার নিজ ঘরে ফিরিয়ে নেয়। তারপরও তাদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকে। মঙ্গলবার রাতে ফিরোজ বাড়ি ফিরে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বুধবার ভোরে ঘুমন্ত অবস্থায় স্ত্রী জাকিয়া বেগম তার স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে যায়। লজ্জার কারণে বিষয়টি গোপন রাখলেও সকালে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তা প্রকাশ পায়। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। পরে তাকে সেখানে ভর্তি করা হয়। এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ বলেন, ঘটনাটি স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। এখনও কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৩

স্বামীর সঙ্গে মুড়ি খাওয়া নিয়ে ঝগড়া, গৃহবধূর আত্মহত্যা
রংপুরে স্বামীর সঙ্গে মুড়ি খাওয়া নিয়ে মনোমালিন্য সৃষ্টি হওয়ায় বৃষ্টি নামে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় স্বামী সাগরকে আটক করেছে রংপুর মেট্রোপলিটন থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রংপুরের চামড়াপট্টি হাজীপাড়া শাপলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) উৎপল কুমার রায়। পরিবার সূত্রে জানা যায়, ৯ মাস আগে বৃষ্টির সঙ্গে প্রেম করে বিয়ে করেন সাগর। কিন্তু উভয় পরিবার তাদের প্রেমের বিয়ে মেনে না নেওয়ায় দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই ঝগড়া লেগেই থাকত তাদের। এরই জের ধরে সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাতে বাসায় মুড়ি খাওয়াকে কেন্দ্র করে বৃষ্টি ও স্বামী সাগরের সঙ্গে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। রাতেই ঘরের ছাদের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন বৃষ্টি।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে নিহতের স্বামী ঘুম থেকে উঠে বৃষ্টির ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে তিনি প্রতিবেশীদের জানান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এসে বৃষ্টির মরদেহ উদ্ধার করে ও স্বামী সাগরকে আটক করে। এ বিষয়ে উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) উৎপল কুমার রায় বলেন, এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান। বৃষ্টির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়