• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তাপপ্রবাহের উচ্চ ঝুঁকিতে ২১ জেলার মানুষ
দেশের বেশির ভাগ এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। উল্টো বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে গরমের অনুভূতি আরও বাড়িয়েছে। তবে তাপপ্রবাহের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন দেশের ২১ জেলার বাসিন্দারা। আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে এই চিত্র তুলে ধরেছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। সরকারের কাছে দেওয়া বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তাপপ্রবাহের কারণে সারাদেশের অন্তত ৭০ শতাংশ মানুষ সবচেয়ে কষ্ট ও বিপদে আছেন। এর বড় অংশ প্রচণ্ড গরমের কারণে দৈনন্দিন কাজ করতে পারছে না। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। সংস্থাটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ত্রাণ মন্ত্রণালয় ও সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে চলমান তাপপ্রবাহের চিত্র তুলে ধরেছে এবং সারাদেশের তাপপ্রবাহ নিয়ে একটি মানচিত্র তৈরি করেছে। রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মানচিত্র অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি উষ্ণতার বিপদে থাকা ২১ জেলা হচ্ছে সাতক্ষীরা, খুলনা, যশোর, নড়াইল, ঝিনাইদহ, মাগুরা, রাজবাড়ী, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, রাজশাহী, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ ও বাগেরহাট। মানচিত্রে দেখা যায়, তাপপ্রবাহের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিতে আছে ২১ জেলা। আর ১৪টি জেলা ২১ জেলার চেয়ে কিছুটা কম ঝুঁকিতে আছে। বাকি জেলাগুলো কিছুটা কম গরমের ঝুঁকিতে রয়েছে। আর দেশের মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ গরমের কারণে নানা মাত্রার ঝুঁকিতে বসবাস করছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বরাবরের মতো ছিল চুয়াডাঙ্গায়, ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানীর তাপমাত্রা উঠেছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশের বেশির ভাগ এলাকার তাপমাত্রা ৩৫ থেকে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। আর বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫০ শতাংশের বেশি। এই আর্দ্রতা ও তাপমাত্রা কোথাও থাকলে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা থেকে ওই এলাকার অধিবাসীদের জন্য লাল সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারির পরামর্শ রয়েছে। ভারত, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ বিশ্বের তাপপ্রবাহের শিকার দেশগুলোতে এ ধরনের তাপমাত্রায় লাল ও কমলা সতর্কতা জারি করেছে। বাংলাদেশ ১৯ এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বরাবরের মতো ছিল চুয়াডাঙ্গায়, ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানীর তাপমাত্রা উঠেছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  রাজশাহী ও সিলেট সবচেয়ে তপ্ত শহর হওয়ার কথা। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে তার উল্টো। ঢাকার ৭৮ শতাংশ বা ১ কোটি ২৫ লাখ মানুষ তাপপ্রবাহের ঝুঁকিতে পড়েছে। কিন্তু রাজশাহীতে ওই হার মাত্র ৪৫ শতাংশ বা ৪ লাখ মানুষ এ ঝুঁকিতে পড়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগের দিনগুলোর তুলনায় মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ও বুধবার (১ মে) গরমের কষ্ট আরও ভয়াবহ রূপ নেবে। কারণ, বঙ্গোপসাগর হয়ে বাংলাদেশের ওপর মেঘমালা আসতে শুরু করেছে। এতে বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে গেছে। একদিকে রেকর্ডভাঙা তাপমাত্রা, অন্যদিকে অস্বাভাবিক উষ্ণতা মিলে আগামী কয়েক দিনের আবহাওয়া পরিস্থিতি আরও অসহনীয় হয়ে উঠতে পারে। আবহাওয়াবিদেরা আরও বলছেন, আগামী ২ মে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি শুরু হতে পারে। তার আগপর্যন্ত তাপমাত্রা কমছে না। এ সময়ে বাতাসের আর্দ্রতা বেড়ে ওই ৩৬ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৪০ থেকে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার উষ্ণতা অনুভব করবে মানুষ। গত ২৯ দিনে সারাদেশের গড় তাপমাত্রা এই প্রথম প্রায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের কাছে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ৭৬ বছরের আবহাওয়ার তথ্য রয়েছে। সে তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের ইতিহাসে টানা ২৯ দিন দেশের বড় অংশজুড়ে তাপপ্রবাহ ছিল না। এবারই প্রথম অতি উষ্ণতার কবলে পড়ল দেশের বড় অংশ।
৩ ঘণ্টা আগে

‌‘দেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ পুষ্টিকর খাবার পায় না’
দেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ পুষ্টিকর খাবার পায় না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নাসিরুজ্জামান। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বরিশালের একটি হোটেলে আয়োজিত পুষ্টিখাতে অর্থায়ন শীর্ষক সংলাপে এ কথা জানান তিনি। নাসিরুজ্জামান আরও বলেন, জরিপ বলছে দেশের ৩৬ শতাংশ মানুষ খর্বাকার। ৭৩ শতাংশ মানুষ পুষ্টিকর খাবার পায় না। পুষ্টি বলতে সাধারণত মানুষ বুঝে থাকে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমকে। কিন্তু শাকসবজিতেও যে পুষ্টি রয়েছে তার ধারণা নেই।  তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের আয় কমে যাচ্ছে। এতে অনেকেরই ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। আমরা যদি নিজেদের পুষ্টির উৎপাদন ব্যবস্থা করতে পারি তাহলে বেশি মূল্যে বাজার থেকে পুষ্টিকর খাবার কিনতে হবে না। বিকল্প হিসেবে পারিবারিক পুষ্টি কৃষির মডেল তৈরি করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার উৎপাদনে নিজেদের পতিত জমিতে পুষ্টিকর সবজি চাষ করা গুরুত্বপূর্ণ। নয়তো ভবিষ্যতে আমাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে। কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান বলেন, দেশের মোট কৃষকের ৪৮ শতাংশ বর্গা চাষি। তারা সাধারণত জমিতে কৃষি বলতে ধান চাষ আর কলাগাছ রোপনকে বোঝেন। এর পাশাপাশি পুষ্টিকর সবজি উৎপাদনে জোর দিতে হবে। পুষ্টি কৃষিতে সরকারের চেয়ে বেসরকারি বিনিয়োগ কার্যকর উল্লেখ করে এরপর তিনি বলেন, খাদ্যাভাব পূরণে মানুষ সবচেয়ে বেশি ঋণ গ্রহণ করেন উন্নয়ন সংস্থা থেকে। এটা সরকারি ব্যাংকের ব্যর্থতা। সরকারি ব্যাংকে কৃষক ঋণ নিতে গেলে তার জামানত আছে কি না, কি কি কাগজপত্র আছে তা চায়। এতে কৃষক নিরুৎসাহিত হন। এসব বিবেচনা করে জামানতবিহীন সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা ঋণ প্রদান করছে কৃষি ব্যাংক। ১০ টাকার কৃষক অ্যাকাউন্ট চালু করে একজন কৃষক তার বাড়ির আঙিনায় সবজি চাষের জন্য এই ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। ১২ মাসে তিনি ঋণ পরিশোধ করবেন। ঋণ নিতে শুধু জাতীয় পরিচয়পত্রই যথেষ্ট। পুষ্টিখাতের অগ্রগতির জন্য হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. জিয়াকুন শি। তিনি বলেন, পুষ্টি নিরাপত্তায় ১৯৭৬ সাল থেকে আমরা কাজ করছি। পুষ্টি উন্নয়নে ইতোমধ্যে ২৫০টিরও বেশি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। জাতিসংঘ পুষ্টির বিষয়ে সবসময়ে সচেতন ও সহায়ক মানসিকতার। জাতিসংঘের খাদ্যসংস্থা বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুর মতো কাজ করছে। শুধু সরকার নয়, আমরা সবাই যদি পুষ্টি নিশ্চিতে এগিয়ে আসি তাহলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উত্থাপন করেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার কারিগরি সহায়তা সমন্বয়কারী ইমানুন নবী খান। তার বক্তব্যে তিনি পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২৪ সালের মার্চ মাসের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলেন, দেশের ২২ শতাংশ মানুষ মাঝারি থেকে শুরু করে চরম খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার সম্মুখীন। আর যাদের মূল পেশা কৃষি তাদের মধ্যে ২৬ দশমিক ১৩ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় আছে। এ ছাড়া শতকরা ২৫ দশমিক ৫ ভাগ পরিবারকে দৈনন্দিন খাবার কিনতে ঋণ করতে হচ্ছে। খাদ্যের অনিশ্চয়তার ভয়াবহ চিত্র ফুটে ওঠে নাগরিকদের রক্ত স্বল্পতার প্রতিবেদনেও। ২০১২ সালে রক্তস্বল্পতায় ভুগতো ৩৫ দশমিক ৭০ ভাগ মানুষ। ২০১৯ সালে তা ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিক ৭০ শতাংশে। বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা উইংয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহবুবুল হক পাটওয়ারীর সঞ্চালনায় সংলাপে আলোচক হিসেবে আরও ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার, ডাচ বাংলা ব্যাংকের সিএসআর রিসার্চ প্রোগ্রাম কমিটির চেয়ারম্যান ড. মো. মঞ্জুরুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শহীদ রেজা, সারাবাংলা কৃষক সোসাইটির সভাপতি রিতা ব্রাহ্ম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রোগ্রাম প্রতিনিধি নূর আহমেদ খন্দকার। সংলাপ শেষে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ৩০টি উৎপাদরকারী সংগঠনের নারী কৃষকদের হাতে জামানতমুক্ত ১০ হাজার টাকার ঋণ চেক এবং পুষ্টিকর সবজি উৎপাদনের জন্য বীজ তুলে দেন অতিথিরা।
৭ ঘণ্টা আগে

হিলিতে ঘনঘন লোডশেডিং, ভোগান্তিতে মানুষ
সারাদেশের মতো দিনাজপুরের হিলিসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে তাপদাহ বেড়েই চলেছে। এর সঙ্গে বেড়েছে ঘনঘন লোডশেডিং, ফলে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি লোডশেডিং হচ্ছে। শহরে ২ ঘণ্টা লোডশেডিং হলেও গ্রামে ৪ ঘণ্টা হচ্ছে। হাকিমপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে জানা যায়, চলতি মাসের প্রায় ১০ থেকে ১৫ তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির ওপরে এরই মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে লোডশেডিং। কয়েক দিন ধরে এলাকাভেদে দিনে ও রাতে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। একবার বিদ্যুৎ গেলে প্রায় ১ ঘণ্টা থেকে ২ ঘণ্টা পর আসছে। তবে শহরের চেয়ে গ্রামে লোডশেডিং বেশি হচ্ছে। এতে প্রচণ্ড গরমে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন মানুষ। হাকিমপুর উপজেলার চুড়িপট্রি এলাকার ইয়াসিন আলী বলেন, বিদ্যুৎ আমাদের এলাকায় মাঝে মাঝে আছে। রাত দিন সমান করে লোডশেডিং হচ্ছে। আমরা রাতে ঘুমাতে পারছি না। অতিরিক্ত গরম, দিনের বেলাতেও বিদ্যুৎ ঠিক মতো থাকছে না। গত সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ভালো বিদ্যুৎ ছিল। এখন আর থাকছে না। যদি বিদ্যুৎ অফিস থেকে সিডিউল করে দিতো তাহলে আমাদের জন্য ভালো হতো।  হাকিমপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জোনাল কর্মকর্তা দেবাশীষ সরকার বলেন, আমাদের চাহিদা প্রতিদিন ৮ থেকে ৯ মেগাওয়াট। সেখানে আমরা পাচ্ছি আড়াই থেকে ৩ মেগাওয়াট। যার ফলে এই উপজেলাতে লোডশেডিং দেখা দিচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি সমান করে মেগাওয়াট বণ্টন করার। 
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০৯

হিলিতে তীব্র গরমে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
দিনাজপুরের হিলিতে গত কয়েক দিন থেকে বেড়েছে তাপমাত্রা, যার ফলে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ। সেই সঙ্গে হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিন হাসপাতালে ৫ থেকে ১০ জন রোগী ডায়রিয়া রোগের চিকিৎসা নিতে আসছেন। এই জেলাতে ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। জরুরি কাজ ছাড়া বাহিরে বের হচ্ছে না মানুষ। ফলে আয় কমেছে রিকশা, অটোচার্জার চালকদের।  রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায় লোক সংখ্যা অনেকটাই কম। বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে রিকশা, ভ্যান ও অটোচার্জার নিয়ে বসে বসে সময় পার করছেন চালকরা।  হিলি চারমাথা মোড়ে বসে থাকা কয়েকজন রিকশাচালকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দিনে তাদের ২০০ থেকে ২৫০ টাকা আয় করা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। কারণ, সকাল থেকে ১০টা পর্যন্ত যাত্রী কিছুটা দেখা মিললেও দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত তেমন যাত্রী বা মানুষের দেখা মিলছে না। ফলে তাদের আয় অনেকটাই কমে গেছে। বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেশি হওয়াতে সামান্য আয় দিয়ে তারা সংসার চালাতে পারছেন না বলেও জানান। হাকিমপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ইলতুতমিশ আকন্দ বলেন, অতিরিক্ত গরম হওয়ার কারণে হিলিতে গত কয়েক দিনের তুলনায় ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ জন রোগী হাসপাতালে সেবা নিতে আসছেন। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন আবার কেউ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বাসায় চলে যাচ্ছেন। এই গরমে ডায়রিয়া থেকে রক্ষা পেতে হলে সবাইকে পচা-বাসি খাবার পরিহার করতে হবে।  দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, শনিবার দিনাজপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সন্ধ্যা ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৬৬ শতাংশ। বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৪ কিলোমিটার। 
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৭

ইন্দোনেশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, ঘরছাড়া ১১ হাজার মানুষ
ইন্দোনেশিয়ায় হঠাৎ আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠায় কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গেছে আকাশ। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত প্রায় ১১ হাজার মানুষকে বিভিন্ন জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার থেকে সে দেশের উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের মাউন্ট রুয়াংয়ে পরপর চার বার বিস্ফোরণ ঘটে। আগ্নেয়গিরিটির জ্বালামুখ খুলে গিয়ে লাভাস্রোত ছড়িয়ে পড়েছে সংলগ্ন এলাকায়।  স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, প্রায় ১১ হাজার মানুষকে সংলগ্ন এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পর্যটকদের বলা হয়েছে, তারা যেন মাউন্ট রুয়াং থেকে অন্তত ৬ কিলোমিটার দূরত্ব বজায় রাখেন। ইতোমধ্যেই ইন্দোনেশিয়ার ‘সেন্টার ফর ভলক্যানোলজি’ এবং ‘জিওলজিক্যাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট’ অগ্নুৎপাত নিয়ে গোটা দেশে সতর্কতা জারি করেছে। বুধবার সুনামির সতর্কতাও জারি করা হয়েছে সে দেশে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে মাউন্ট রুয়াংয়ে প্রথম বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। তারপর বুধবার পর্যন্ত মোট চার বার বিস্ফোরণ হয়। প্রায় ১০০০ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত লাভাস্রোত দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর প্রায় ১১ হাজার বাসিন্দাকে নিকটবর্তী শহর মানাডোতে সরিয়ে নিয়ে আসে। ইন্দোনেশিয়ায় সম্প্রতি দুটি ভূমিকম্প হয়। তার ফলে ভূগর্ভস্থ দুটি পাতের স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হওয়াতেই এই অগ্ন্যুৎপাত বলে মনে করছেন তারা। ইন্দোনেশিয়া ভৌগলিক অবস্থানগত কারণেই ভূকম্পপ্রবণ। এই দ্বীপরাষ্ট্রটিতে মোট ১২০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২০

‘বোরকা পরে গেলেও মানুষ চিনে ফেলে’
আনিকা কবির শখ। একসময় ছিলেন তুমুল ব্যস্ত। নিয়মিত অভিনয় করতেন নাটক কিংবা বিজ্ঞাপনে। হঠাৎ করেই ব্যস্ততা ফেলে তিনি থিতু হন সংসারজীবনে। সম্প্রতি এই অভিনেত্রী অতিথি হয়ে এসেছিলেন আরটিভির টকশো ‘ঈদ কার্ণিভাল’-এ। সেখানে তিনি কথা বলেন নানা বিষয় নিয়ে।  অনুষ্ঠানে শখ বলেন, আমি আজকে একটা সিক্রেট বলে দিতে চাই। এটা অনেকেই জানে না। আমি একদমই যখন লোকালভাবে বাইরে যাই, তখন বোরকা পরি। তখনও দেখা যায়, অনেকে চোখ দেখে চিনে ফেলে।  তিনি আরও বলেন, বিষয়টি সত্যিই সারপ্রাইজিং।  সংসার-সন্তান নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও এবার ঈদে শখ অভিনীত ওয়েভ ফিল্ম ‘ত্রিভুজ’ মুক্তি পেয়েছে। পাশাপাশি বেশ কিছু নাটকও প্রচার হচ্ছে টিভিতে। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৭

লঞ্চ-ট্রেন-বাসে যাত্রী চাপের মধ্যেই রাজধানীতে ফিরছে মানুষ
পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষের ছুটি কাটিয়ে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। তাই আজ ট্রেন, বাস ও লঞ্চে ছিল মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এই ভিড়ের মধ্যেই রাজধানীতে ফিরছে মানুষ। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছেড়ে আসা যানবাহনগুলোতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল এবং ট্রেন স্টেশন ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, কমলাপুর এবং বিমানবন্দর রেল স্টেশনে আসা ট্রেনগুলো থেকে নামছে অসংখ্য মানুষ। প্রতিটি ট্রেনেই ছিল যাত্রীদের ভিড়। এ ছাড়া মহাখালী, গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল এবং সদরঘাট লঞ্চ ঘাটেও ছিল একই অবস্থা।  অতিরিক্ত চাপের কারণে বাসে যাত্রীদের কাছ থেকে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন যাত্রীরা। তারা জানান, বাসগুলোতে আগের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। ঈদের চারদিনে এসেও এমন ভাড়া অপ্রত্যাশিত। কেউ প্রতিবাদ করলে বাস শ্রমিকদের হাতে লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। বাসে করে ঢাকায় ফিরেছেন সাকিব নামের এক যাত্রী। তিনি বলেন, আমাদের জেলায় বাস তেমন দাঁড়িয়ে নেই। কিছুক্ষণ পরপরই বাস ছেড়ে যাচ্ছে ঢাকার উদ্দেশ্যে। তবে বাসের ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টির ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। লঞ্চে করে ঢাকায় ফেরা মো. আল-আমিন বলেন, আজকে লঞ্চে প্রচণ্ড ভিড় ছিল। আমি ভেবেছিলাম, ঈদের কয়েকদিন পরে ঢাকা যাচ্ছি, লঞ্চে হয়তো ভিড় কম থাকবে। কিন্তু লঞ্চে উঠে দেখলাম ভিন্ন চিত্র। ট্রেনে করে কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকায় আসা সেলিনা আক্তার বলেন, ট্রেনগুলোতে আজকে যাত্রীদের প্রচুর ভিড় ছিল। ঈদের চারদিনের মাথায় এত ভিড় হবে ভাবিনি। মনে করেছিলাম, একটু স্বস্তিতে ঢাকায় ফিরতে পারব কিন্তু তা আর হলো না। এদিকে ঈদের ছুটির পর অফিস শুরু হলেও রাজধানী এখনও ফাঁকা। সড়কে নেই যানজট। স্কুল-কলেজও খোলেনি। এ কারণে এক প্রকার নীরব রাজধানী। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে স্কুল-কলেজ খুললে ঢাকা চিরচেনারূপ পাবে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০৫

ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ উদযাপন শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবী মানুষ। ঈদের ছুটির পর সোমবার (১৫ এপ্রিল) থেকে সব অফিস-আদালত খুলেছে। তাই কর্মস্থলে যোগ দিতে এদিন সকাল থেকেই ট্রেন, বাস ও লঞ্চে করে অনেকেই ঢাকায় ফিরছেন। যাত্রীরা বলছেন, পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে পারা সৌভাগ্যের বিষয়। যাওয়ার সময় কষ্ট হলেও ফিরতি যাত্রায় স্বস্তিতে তারা ঢাকায় পৌঁছেছেন। কোথাও কোনো ঝামেলা পোহাতে হয়নি। বিশেষ করে রাস্তা-ঘাট ফাঁকা থাকায় বাসযাত্রীরা নির্বিঘ্নে দ্রুত সময়ের মধ্যে ঢাকায় ফিরতে পেরেছেন। এদিন সকালে গাবতলী বাস টার্মিনালে তুলনামূলক কম ভিড় দেখা গেছে। টার্মিনালের উল্টো পাশের সড়কে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বাসগুলো যাত্রী নামাচ্ছেন। যাত্রীরা নেমে তাদের ব্যাগ, লাগেজ নামাচ্ছেন বাসের বক্স থেকে। নওগাঁ থেকে আসা রফিকুল ইসলাম বলেন, রাস্তায় কোনো যানজট নেই। তাই খুব কম সময়ে ঢাকায় চলে এসেছি। আজকে থেকে অফিস খোলা তাই তড়িঘড়ি করে ঢাকায় আসা। ছেলে-মেয়েকে বাড়ি রেখে এসেছি। তারা কয়দিন পর ঢাকায় আসবে। এদিকে ঈদের ফিরতি যাত্রায় বাসে কোনো ভোগান্তি পোহাতে না হলেও ট্রেনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনে করে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসা আফজাল হোসেন বলেন, এবার অনেকদিনের ছুটি ছিল। আসার সময় অনেক ভিড় হবে চিন্তা করে ছোট দুই ছেলে মেয়েসহ স্ত্রীকে বাড়িতেই রেখে এসেছি। কয়েকদিন পর যাত্রীর চাপ কমলে ছোট ভাই তাদের ঢাকায় নিয়ে আসবে। আমার অফিস খোলা তাই আমি লোকাল ট্রেনে দাঁড়িয়েই কোনোরকম চলে এসেছি। একতা এক্সপ্রেস ট্রেনে করে পঞ্চগর থেকে ঢাকায় ফেরা সৈয়দ আশরাফ বাতেন বলেন, বাড়িতে সবাই একসাথে ছিলাম। ঈদ আর বৈশাখ একসাথে উদযাপন করেছি। আজ থেকে অফিস খোলা। তাই কষ্ট হলেও বাড়ি ছেড়ে চলে আসতে হলো। বাচ্চাদের স্কুলও খুলে যাবে। তাই সবাইকে নিয়েই চলে এসেছি। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চল থেকে লঞ্চযোগে আসা মানুষের চাপ গত দুদিনের চেয়ে বেড়েছে।  সোমবার রাজধানীর সদরঘাট ঘুরে এবং বাংলাদেশ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে দেখা যায়, সকাল ৮টা পর্যন্ত সদরঘাটে ৭৮টি লঞ্চ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে ঢাকায় এসেছে। ঘরে ফেরা মানুষের চাপ সামলাতে প্রায় সব লঞ্চ ঢাকায় যাত্রী নামিয়ে ফের যাত্রী আনতে দ্রুত টার্মিনাল ত্যাগ করছে। এ বিষয়ে বিআইডব্লিটিএর কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, সকাল ৮টা পর্যন্ত ৭৮টি লঞ্চ ঢাকায় এসেছে। যেখানে গতকাল একই সময়ে ৯১টি লঞ্চ রাজধানীতে এসেছিল। উল্লেখ্য, পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের ছুটি শেষে সোমবার (১৫ এপ্রিল) অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা ও শেয়ারবাজার খুলেছে। ঈদুল ফিতরের আগে শেষ কর্মদিবস ছিল গত ৯ এপ্রিল। ঈদ ও বাংলা নববর্ষ মিলিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছিল ১০ এপ্রিল থেকে, যা শেষ হয় ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ এবং ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে টানা ১০ দিন ছুটি কাটিয়েছেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৮

ঈদের ছুটি শেষ / রাজধানীতে ফিরছে মানুষ
পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে টানা পাঁচ দিনের ছুটি শেষ হচ্ছে আজ। আর আগামীকাল সোমবার (১৫ এপ্রিল) খুলছে সরকারি অফিস আদালত, ব্যাংক-বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। ছুটি শেষ হওয়ায় রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গত ৯ এপ্রিল ছিল শেষ কর্মদিবস। আর সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি শুরু হয় ১০ এপ্রিল থেকে। তবে অনেকেই ৮-৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটিয়েছেন টানা ১০ দিন।সচিবালয় সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে। এদিকে যানজট না থাকায় নির্ধারিত সময়েই রাজধানীতে ফিরেছে দূরপাল্লার বাসগুলো। রাজধানীর মহাখালী ও গাবতলী বাস টার্মিনালে সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে ছেড়ে আসা বাসগুলোতে ছিল না তেমন যাত্রীরচাপ। তবে ঢাকায় ফেরা ট্রেনগুলোতে ছিল যাত্রীদের ভিড়। বাসচালকরা জানান, টার্মিনালের পৌঁছানোর আগেই অনেক যাত্রী বাস থেকে নেমে যান। তাই টার্মিনালে পৌঁছাতে পৌঁছাতে বাসের যাত্রী অনেক কমে যায়।  যাত্রীরা জানান, ছুটি শেষ না হলেও তারা আগেভাগেই চলে আসছেন রাজধানীতে। কেন না সময় বাড়লে বাড়বে চাপ। বাড়তি ভাড়া নিয়ে অভিযোগ করেন যাত্রীরা। ঈদ বকশিশের কথা বলে বাসগুলো বাড়তি টাকা আদায় করেছে বলে জানান তারা।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪৫

ঈদে এবারই প্রথম স্বস্তিতে মানুষ রেলভ্রমণ করেছে : রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, এবারই প্রথম ঈদে মানুষ স্বস্তিতে রেলভ্রমণ করেছে। রেলের টিকিটে কোনো কালোবাজারি হয়নি। কালোবাজারি সিন্ডিকেটের অনেকেই ধরা পড়েছে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ষোলটাকা গ্রাম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  মেহেরপুরে রেললাইন নির্মাণে ধীরগতি প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, মুজিবনগর রেললাইন নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে। রেললাইন মেহেরপুর শহর হয়ে গাংনী উপজেলা থেকে ভেড়ামারা বা মিরপুর পর্যন্ত বর্ধিত করতে রেলের সচিব, ডিজিসহ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তারপরও স্থানীয় সংসদ সদস্যকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেন মন্ত্রী।  এ সময় মেহেরপুর-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য ডা. এএসএম নাজমুল হক সাগরসহ অনেকে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ০০:৫৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়