• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের রাস্তা তৈরির আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
খাদ্য উৎপাদন বাড়িয়ে শুধু স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন নয়, বরং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের রাস্তাও তৈরি করতে হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহমান। আর এজন্য গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণসহ নিরাপদ প্রাণিজ প্রোটিন উৎপাদনের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।  শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে  এ আহ্বান জানান মন্ত্রী। ভেটেরিনারিয়ানদের প্রাণিসম্পদের প্রাণ হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, প্রাণিজ আমিষের উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে দেশের মানুষের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হয়েছে, গড় আয়ু এবং উচ্চতা বেড়েছে। আর এক্ষেত্রে ভেটেরিনারিয়ানদের অবদান অনস্বীকার্য। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এ সদস্য বলেন, খাদ্য উৎপাদনকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্র হিসেবে তৈরি করতে হলে প্রতিটি ইউনিয়নে ভেটেরিনারিয়ানদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। ভেটেরিনারি সার্ভিসের ইমার্জেন্সি সার্ভিস হিসেবে স্বীকৃতি থাকা দরকার জানিয়ে বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনবেন বলে এসময় তিনি ভেটেরিনারিয়ানদের আশ্বস্ত করেন। নিরাপদ প্রাণিসম্পদ উৎপাদনের ওপর গুরুত্বারোপ করে এরপর মন্ত্রী বলেন, আমাদের উৎপাদিত পশু যদি নিরাপদ না হয় তাহলে তা খেলে আমাদের দেহেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে। মানব শরীরে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হবে। সুতরাং শুধু উৎপাদন বাড়ালেই হবে না, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন করতে হবে। যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার না করে বরং প্রাকৃতিক উপায়ে কীভাবে পশুকে রোগমুক্ত রাখা যায় সে বিষয়ে গবেষণা করতে হবে। তিনি বলেন, সবার সহযোগিতায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া হবে। সবার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন হলে কোনো চ্যালেঞ্জই মোকাবিলা করা অসম্ভব নয়। এদিকে অধিকতর গুণগত উৎপাদনের প্রতি ভোক্তার চাহিদা বৃদ্ধি, হাইব্রিড জাত নির্বাচন এবং সংরক্ষণ, আধুনিক জলবায়ু কৌশলের আবির্ভাব এবং গ্রিন-হাউজ গ্যাস নিয়ন্ত্রণ, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ভোক্তার পরিবর্তিত চাহিদা, জৈব-নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও জনস্বাস্থ্য এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্য ও ঝুঁকি মোকাবিলা এবং প্রাণিসম্পদ চাষাবাদের জন্য নির্ধারিত জমির পরিমাণ কমে যাওয়াকে প্রাণিসম্পদ খাতের চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। মন্ত্রী বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। ভেটেরিনারিয়ানদের নিবিড় পরিশ্রমে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মিত হবে। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা যদি ক্ষমতায় থাকেন তাহলে তৃনমূল থেকে দেশকে গড়ে তুলে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের যে অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা তিনি দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কারিগর হিসেবে তিনি ভেটেরিনারিয়ানদের স্বীকৃতি দেবেন। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের মহাসচিব কৃষিবিদ খায়রুল আলম প্রিন্স।
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০১

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৩ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২ মার্চ ২০২৪ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-   বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংক রেট মাল্টিজ ১ লিরি ২৭৭.০২ টাকা (▲) মার্কিন ১ ডলার ১২১.২ টাকা (●) সৌদির ১ রিয়াল ২৯.২৭ টাকা (●) মালয়েশিয়ান ১ রিংগিত ২৫.৫০ টাকা (▲) ব্রুনাই ১ ডলার ৮১.৫২ টাকা (▼) ইতালিয়ান ১ ইউরো ১৩২.৫০ টাকা (●) ব্রিটেনের ১ পাউন্ড ১৫৩.১০ টাকা (●) ইউরোপীয় ১ ইউরো ১৩২.৫০ টাকা (●) অস্ট্রেলিয়ান ১ ডলার ৭৮.৫৫ টাকা (▲) নিউজিল্যান্ডের ১ ডলার ৬৬.১৭ টাকা (▲) সিঙ্গাপুরের ১ ডলার ৯০.০০ টাকা (▲) ইউ এ ই ১ দিরহাম ৩৩.১৯ টাকা (▲) ওমানি ১ রিয়াল ৩১২.১০ টাকা (●) কানাডিয়ান ১ ডলার ৮৮.০০ টাকা (●) কাতারি ১ রিয়াল ৩৩.১১ টাকা (●) কুয়েতি ১ দিনার ৩৯৭.৩৭ টাকা (▲) বাহরাইনি ১ দিনার ৩১৯.৭৭ টাকা (●) দক্ষিণ আফ্রিকান ১ রান্ড ৫.৭৩ টাকা (▲) জাপানি ১ ইয়েন ০০.৭২৫ পয়সা (▲) চাইনিজ ১ ইউয়ান ১৫.৪২ টাকা (●) সুইজারল্যান্ডের ১ ফ্রেঞ্চ ১৩৫.১২ টাকা (▼) ইন্ডিয়ান ১ রুপি ১.২৯ টাকা (▲) দক্ষিণ কোরিয়ান ১ ওন ০ টাকা ০৯০৬ পয়সা (▲) ইউক্রেন ১ রিভনিয়া ২.৮৬ টাকা (●)    ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
০৩ মার্চ ২০২৪, ০৩:৫৬

৫ বছরে ৬০ লাখ কর্মী বিদেশ পাঠাতে চায় সরকার
আগামী ৫ বছরে দেশের ৬০ লাখ কর্মীকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা আছে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে এ তথ্য জানান তিনি। বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের লিখিত প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, বিদেশে কর্মী পাঠানো একটি চলমান প্রক্রিয়া। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদৃষ্টি এবং সঠিক ও সময়োপযোগী কূটনৈতিক তৎপরতায় স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য অভিবাসন এবং বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল। তার ধারাবাহিকতায় ৬ হাজার ৮৭ জন কর্মী পাঠানোর মধ্যে দিয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের যাত্রা শুরু হয়। সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের ফলে বিদেশে কর্মী পাঠানো উত্তরোত্তর বেড়েছে। ২০২২ সালে ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ জন কর্মী বৈদেশিক কর্মসংস্থানের জন্য যান। ২০২৩ সালে এ সংখ্যা ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫৩ জনে উন্নীত হয়েছে। এরপর সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খানের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শ্রমবাজার সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালদ্বীপ ও মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো পুনরায় শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ থেকে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে ১৭টি দেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। নতুন দেশ, যেমন কম্বোডিয়া, সিসেলস, হার্জেগোভিনা, রোমানিয়া, উজবেকিস্তান, ইউক্রেন, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, চীন ইত্যাদি দেশেও বাংলাদেশ থেকে কর্মী পাঠানো শুরু হয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন ১০৪টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ৬টি ইন্সটিটিউট অব মেরিন টেকনোলজিতে (আইএমটি) ৫৫টি ট্রেডে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল গড়ে তোলা হচ্ছে। সেইসঙ্গে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদা অনুযায়ী পুনঃপ্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ফেরত আসা কর্মীদের পুনরায় বিদেশে পাঠানোর উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:০৮

বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ কর্মীও নেবে সৌদি 
দক্ষ কর্মীর পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ কর্মীও নেবে সৌদি আরবের সরকার। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ কথা জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। এর আগে প্রবাসী কল্যাণ ভবনে তার সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী।  এ সময় তিনি বলেন, সৌদি সরকার দক্ষ কর্মীর পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ কর্মীও নেবে। কর্মী নেওয়ার বিষয়ে এরই মধ্যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে নার্স ও মেডিকেল টেকনিশিয়ান নিচ্ছে দেশটি।  আর সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান বলেন, প্রথম দফায় ৬০ জন নার্স ও মেডিকেল টেকনিশিয়ান নেওয়া হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে বড় আকারে দক্ষ কর্মী নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব। এজন্য ঢাকায় কারিগরি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার বাংলাদেশি কর্মীকে সৌদি ভিসা দেওয়া হচ্ছে। গত বছর প্রায় ১১ লাখ বাংলাদেশি দেশটিতে কাজ করার জন্য ভিসা পেয়েছেন। শিগগিরই এ বছরের বাংলাদেশি হজ যাত্রীদের ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলেও জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত।  
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৬

বাংলাদেশি কর্মী চায় মেসিডোনিয়া
বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের দেশ নর্থ মেসিডোনিয়া।  বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর ইস্কাটনে প্রবাসীকল্যাণ ভবনে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন নর্থ মেসিডোনিয়ার রাষ্ট্রদূত স্লোবোদান ইউজোনোব। সেখানেই এদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন মেসিডোনিয়ান রাষ্ট্রদূত। বৈঠকে আইটি, মেডিকেল, কৃষি ও নির্মাণ খাতে কর্মী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। এই খাতগুলোতে কাজ করা কর্মীর ন্যূনতম মাসিক আয় হবে ৪০০ ইউরো। তবে কী পদ্ধতিতে এবং কত সংখ্যক কর্মী নেবে নর্থ মেসিডোনিয়া, তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। কর্মী নিতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সমঝোতা চুক্তির কথা বলা হয়েছে। এ সময় নর্থ মেসিডোনিয়ার রাষ্ট্রদূত সমঝোতা স্মারকের নমুনা চেয়েছেন। শিগগিরই নমুনা সমঝোতা স্বারক মেসিডোনিয়ায় পাঠানো হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন প্রবাসীকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী।    বৈঠক শেষে প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, আমরা নতুন শ্রমবাজার সৃষ্টির চেষ্টা করছি। নর্থ মেসিডোনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন শ্রমবাজার। তারা নতুন দেশ হিসেবে আমাদের দেশ থেকে কর্মী নেবে। সে ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা হয়েছে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৫১

‘প্রবাসীদের উন্নয়নে ১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনা আসছে’
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন জানিয়েছেন, প্রবাসীদের সব ধরনের উন্নয়নে ১০০ দিনের কর্ম পরিকল্পনা হাতে নেয়ার চিন্তা করছে মন্ত্রণালয়। রোববার (২১ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের সার্বিক কার্যক্রম ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। মো. রুহুল আমিন বলেন, সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে প্রবাসীদের সেবা প্রদানে মন্ত্রণালয় আন্তরিক থাকবে। প্রবাসীদের কষ্ট লাঘবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে মন্ত্রণালয়। কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রবাসীদের সম্মানের সঙ্গে সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:২৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়