• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দীর্ঘ তাপপ্রবাহে রেকর্ড, কতদিন থাকবে জানাল অধিদপ্তর
দেশে টানা ২৬ দিনের রেকর্ড তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এর আগে ১৯ দিনের দীর্ঘ তাপপ্রবাহ ছিল গত বছরের এপ্রিল মাসে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এটিই দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ তাপপ্রবাহ। এপ্রিলের বাকি দিনগুলোতে এ দাবদাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এপ্রিল মাসের টানা তাপপ্রবাহের এ ব্যাপ্তিকালকে ‘অস্বাভাবিক’ বলছেন তারা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানিয়েছেন এটিই দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ তাপপ্রবাহ। মো. আজিজুর রহমান জানান, আমাদের কাছে থাকা তথ্য মতে এর আগে এত দীর্ঘ মেয়াদে কখনো তাপপ্রবাহ বয়ে যায়নি। একটানা এতদিনের তাপপ্রবাহ, এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এবারই প্রথম। এরই মধ্যে এটি সব রেকর্ড ভেঙেছে, কিন্তু এটি তো আরও চলবে। কমপক্ষে আগামী আরও ৪ থেকে ৫ দিন তো থাকছেই। এর আগে এ মাসে এত দীর্ঘ মেয়াদে তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার রেকর্ড নেই। মার্চের শেষ দিকে শুরু হওয়া তাপ্রবাহ কোন রকম বিরতি ছাড়াই বয়ে চলেছে। এপ্রিলের বাকি দিনগুলোতেও তাপপ্রবাহে বিরতি আসার কোনো সম্ভাবনা নেই। এটি আগামী মে মাসের ৩ থেকে ৪ তারিখ পর্যন্তও এভাবে অব্যাহত করতে পারে। এরপর হয়তো হালকা কিছু বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক বলেন, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসজুড়ে টানা তাপপ্রবাহ ছিল না। গত বছর টানা ১৯ দিন তাপপ্রবাহ ছিল। এবার পুরো এপ্রিল মাস গড়িয়েও এর বাইরে যাচ্ছে। জানা গেছে, গত ৩১ মার্চ ফের রাজশাহী ও পাবনা জেলায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়। সেই তাপপ্রবাহ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) পর্যন্ত চলছে। সে হিসাবে এখন পর্যন্ত দেশের ওপর দিয়ে টানা ২৬ দিন ধরে তাপপ্রবাহ বইছে। গত ২০ এপ্রিল চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে যশোরে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওইদিন দিনের তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৪ ও পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল। গত কয়েক দিনে কিছুটা কমার পর বৃহস্পতিবার ফের যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় দিনের তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চলতি বছর সিলেট ছাড়া মোটামুটি পুরো দেশ টানা তাপদাহের শিকার হয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:২৩

তাপপ্রবাহ কতদিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী তিন দিনের পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৯টায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংস্থাটি জানায়, রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজশাহী, পাবনা ও টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং চাঁদপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:২৬

তাপপ্রবাহ কতদিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
দেশের ছয় বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার তাপপ্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে এবং সেটি আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বিকেলে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু (৩৬-৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৩৮- ৩৯.৯ ডিগ্রি) ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। শনিবার পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এদিকে, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।  এ অবস্থায় ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।  এ ছাড়া একই সময়ে নীলফামারি ও নেত্রোকোনা জেলসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১৭

বৃষ্টি কতদিন থাকবে জানাল আবহাওয়া অফিস
পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। ফলে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি ঝরছে।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাতে বৃষ্টি কতদিন থাকবে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সংস্থাটির সহকারী আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা জানিয়েছেন, শুক্রবার (২২ মার্চ) এই অবস্থা কিছুটা কমতে পারে। তবে আগামী ২৬ ও ২৭ মার্চ সারাদেশে ফের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা-ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। শনিবার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলসহ ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা-ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ-বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
২১ মার্চ ২০২৪, ২২:১৬

ঝড়-বৃষ্টি কতদিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী তিন দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে তিন দিন পর দেশের অধিকাংশ জায়গায় ঝড়-বৃষ্টি কমে গিয়ে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। বুধবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় ১ থেকে ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবনতা হ্রাস পেতে পারে এবং দিন ও রাতের তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৪

তীব্র শীত কতদিন থাকবে, নতুন তথ্য দিলো আবহাওয়া অফিস
জেঁকে বসেছে শীত। কাঁপছে দেশ। বেড়েছে কুয়াশার দাপট। উত্তরের হিমেল বাতাসে দেশের মানুষ এখন শীতে কাবু। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত। চলমান এ অবস্থা আগামী কয়েকদিনেও স্বাভাবিক হচ্ছে না।  আবহাওয়া অধিদপ্তররের তথ্যমতে, বর্তমানে রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। দু’এক দিনের মধ্যে শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও ২০ তারিখের পর ফের শুরু হতে পারে। অর্থাৎ মাসজুড়েই শীতের অনুভূতি থাকতে পারে। আরও পড়ুন : রাজধানীতে আবাসিক হোটেল থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার   আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বৃষ্টি হলে কুয়াশা কেটে গেলেও সে সময় শীত আরও বাড়তে পারে। বৃষ্টিপাতের পর তাপমাত্রা কমে গিয়ে ২০ তারিখের পরে মৃদু বা মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ আবার শুরু হতে পারে। নিয়ম অনুযায়ী, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। তাপমাত্রা চার ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হয়। আরও পড়ুন : নতুন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের আজ প্রথম অফিস   এদিকে, রোববার (১৪ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়