• ঢাকা শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
শুল্ক নিয়ে জটিলতা, পেঁয়াজ আমদানিতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
ভারতের শুল্ক জটিলতায় আমদানি হচ্ছে না পেঁয়াজ
দীর্ঘ পাঁচ মাস পর পেঁয়াজ আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পরও সেদেশের নতুন শুল্ক জটিলতায় পেঁয়াজ আমদানি করছেন না বাংলাদেশের আমদানিকারকরা। ব্যবসায়ীদের দাবি ভারতের সকল শর্ত মেনে পেঁয়াজ আমদানি করলে বাজারে বর্তমান দামের চেয়ে অনেক বেশি পড়বে। যার জন্য হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে।  মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা কমে দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  তবে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হলে দেশি পেঁয়াজের দাম আরও কমে যাবে বলে মনে করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।   হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আশিকুল আলম বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হবে সেজন্য পেঁয়াজ কম করে কিনলাম। তবে গত সপ্তাহের থেকে কিছুটা দাম কমেছে। তবে দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকার নিচে যদি বিক্রি হতো তাহলে আমাদের সাধারণ ক্রেতাদের অনেক সুবিধা হতো। বর্তমানে দুই কেজি ভাল মানের পেঁয়াজ কিনলাম ৬৫ টাকা দরে।  হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, দীর্ঘদিন পর ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা ব্যাংকে এলসি খুলেছেন। কিন্তু হঠাৎ করে শুনি ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। ৪০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি করলে ৭০ থেকে ৭২ টাকা প্রতি কেজিতে খরচ পড়বে। এ কারণেই আমাদের আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানি করছেন না। তবে ভারতের ব্যবসায়ীরা আমাদের জানিয়েছেন, খুব দ্রুত ভারত সরকার শুল্ক কমিয়ে দেবে এবং হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হবে। 
হিলিতে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
যমুনা নদীর পাড়ে হাঁস পালন করে স্বাবলম্বী ফারুক
হিলিতে এক রাতে ছয়টি ট্রান্সফরমার চুরি, বিপাকে কৃষক
বাংলাহিলি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে এ দুই দেশের মধ্যে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসায় যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, হাকিমপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আজ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ কারণে এখানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে আজ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি ভারতের ব্যবসায়ীদের পত্রের মাধ্যমে জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে। এ দিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের অফিসার ইনচার্জ শেখ আশরাফুল জানান, উপজেলা নির্বাচনের কারণে স্থলবন্দরের মাধ্যমে পণ্য আনা-নেওয়া বন্ধ থাকবে। তবে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসায় পাসপোর্ট যাত্রীরা বাংলাদেশ-ভারতে আসা-যাওয়া করতে পারবেন।
হিলিতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে ভোটের সরঞ্জাম
দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার ষষ্ঠ ধাপে নির্বাচনের জন্য উপজেলার কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (৭ মে) সকাল থেকে ব্যালট পেপার ছাড়া ভোট গ্রহণের সব প্রযোজনীয় সরঞ্জামাদি পাঠানো হয়েছে।  স্ব স্ব কেন্দ্রের সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে মালামাল বুঝে নেন প্রিজাইডিং কর্মকর্তারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতায় ভোটের সরঞ্জামগুলো কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রগুলোতে বুধবার (৮ মে) ভোরে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে।  এ দিন সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।  হাকিমপুর নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে, এই উপজেলাতে মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনজন। বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন-উর রশিদ হারুন (টেলিফোন মার্কা), সাবেক পৌর মেয়র কামাল হোসেন রাজ (মটোর সাইকেল মার্কা) এবং আলীহাট ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রবি (আনারস মার্কা) প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। এ ছাড়া পুরুষ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহীনুর রেজা শাহীন ও পারুল নাহার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তারা দুজনই বর্তমানে ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন।  দিনাজপুর জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম বলেন, হাকিমপুর উপজেলাতে মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩৬টি। প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ, আনসার, বিজিবিসহ পর্যাপ্ত পরিমাণ আইন শৃঙ্খলাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এই উপজেলাতে মোট ভোটার সংখ্যা ৮০ হাজার ৪৪৩ জন, এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪০ হাজার ২০০ এবং নারী ভোটার ৪০ হাজার ২৪৩ জন। এখন পর্যন্ত এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। 
আমদানি বন্ধের অজুহাতে হিলিতে বেড়েই চলেছে দেশি পেঁয়াজের দাম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের কারণে দিনাজপুরের হিলিতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ২০ টাকা বেড়েছে দেশি পেঁয়াজের দাম। বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হঠাৎ করে দাম বৃদ্ধির কারণে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। আমদানি বন্ধের কারণে মোকামগুলোতে কৃষকরা সিন্ডিকেট করে দাম বৃদ্ধি করেছে বলে অভিযোগ খুচরা ব্যবসায়ীদের। দ্রুত ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির দাবি সাধারণ ক্রেতাদের। শনিবার (৪ মে) সকালে হিলির বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা মিজানুর রহমান বলেন, আমার একটি হোটেল আছে। সেই খাবার হোটেলে বিভিন্ন রান্না করতে প্রতিদিন তার ৫ কেজি পেঁয়াজের প্রয়োজন হয়। হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে বিপাকে পড়তে হচ্ছে তাকে। কারণ, পর্যাপ্ত পেঁয়াজ দিয়ে রান্না করতে পারছেন না তারা। যদি পেঁয়াজের দাম কমতো তাহলে হোটেল মালিকদের অনেক সুবিধা হতো। সেই সঙ্গে তিনি ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুরোধ জানান।  হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা শাকিল মাহমুদ বলেন, প্রতিদিনই মোকামে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। কারণ, কৃষকরা এখন পেঁয়াজ সিন্ডিকেট করে বিক্রি করছেন। প্রায় সব পেঁয়াজ শুকনো যার ফলে তারা বেশি দিনে স্টক করে রাখছেন। এতে করে মোকামে বৃদ্ধি পেয়েছে দেশি পেঁয়াজের। যদি ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয় তাহলে দেশি পেঁয়াজের দাম অনেকটাই কমে যাবে। পেঁয়াজের দাম বেশি হওয়ার কারণে আগের থেকে ক্রেতা অনেকটাই কমে গেছে। যার ফলে বিক্রিও অনেক কম হচ্ছে। 
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আন্তর্জাতিক মে দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।  বুধবার (১ মে) সকালে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাহিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুর রহমান লিটন।  তিনি বলেন, আজ আন্তর্জাতিক মহান মে দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ফলে সরকারিভাবে ছুটি থাকায় দিবসটি উদযাপনে দুই দেশের পরিবহন শ্রমিক, মালিক ও ব্যবসায়ীরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন। এ কারণে আজ বুধবার সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২ মে) থেকে ফের আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে বলে জানান তিনি। এ দিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের অফিসার ইনচার্জ শেখ আশরাফুল বলেন, মে দিবস উপলক্ষে বন্দরে পণ্য আনা-নেওয়াসহ অন্যান্য কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও প্রতিদিনের মতো আজও হিলি চেকপোস্ট দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসায় যাত্রীরা চলাচল করছেন। প্রসঙ্গত, ১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ওইদিন তাদের আত্মদানের মধ্যদিয়ে শ্রমিক শ্রেণির অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য শ্রমিকদের আত্মত্যাগের এই দিনকে তখন থেকেই সারা বিশ্বে ‘মে দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে।
হিলিতে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে হিলিতে প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বেলা ১১টায় বাংলাহিলি স্কুল অ্যান্ড কলেজ হলরুমে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।  বিভিন্ন কেন্দ্রের ৭০০ জন প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষন দেন জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, হাকিমপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শিমুল সরকার, সহকারী নির্বাচন কর্মকর্তা শাহাজান আলী চৌধুরীসহ অনেকে।
হিটস্ট্রোকে মারা যাচ্ছে খামারের মুরগি, কমছে ডিম উৎপাদন
দিনাজপুরের হিলিতে কয়েক দিন ধরেই বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাবদাহ, সেই সঙ্গে ঘনঘন লোডশেডিং। তাপমাত্রা ৩৫ থেকে ৪০ ডিগ্রিতে ওঠানামা করছে। তীব্র গরমে পোলট্রি খামারগুলোয় হিটস্ট্রোকে মারা যাচ্ছে মুরগি। নানা রকম ওষুধ প্রয়োগ করেও মুরগি বাঁচানো যাচ্ছে না। লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে খামারিদের। উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ থেকে দেওয়া হচ্ছে সব ধরনের পরামর্শ।  দিনাজপুরের হিলিসহ আশপাশের উপজেলাগুলোতে কয়েক দিন থেকেই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন আবহাওয়ার প্রভাব পড়েছে পোলট্রি খামারে। ঘনঘন লোডশেডিং ও অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে মারা যাচ্ছে খামারের মুরগি। তীব্র তাপদাহে বিপাকে পড়েছেন পোলট্রি উদ্যোক্তারা।  প্রতিদিন খামারে ২০ থেকে ৩০টি করে মুরগি মারা যাচ্ছে। টানা ১০ দিনের তাপপ্রবাহে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে খামারগুলোতে। এমন পরিস্থিতিতে খামারিদের রক্ষায় সরকারি সহায়তার দাবি জানান তাদের। হিলির মুরগি খামারি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, আগে ৩ বেলা পানি স্প্রে করা হলেও এখন খামারে ৪-৫ বার স্প্রে করা হচ্ছে। এতে করেও ক্ষতির মুখে পড়ছেন তারা। গরমের কারণে মুরগির ডিমের উৎপাদনও অর্ধেকে নেমেছে। যে খামারে এতদিন ৩ হাজার পিস ডিম পাওয়া যেত এখন সেই একই খামারে ১ থেকে দেড় হাজার পিস ডিম পাওয়া যাচ্ছে। এতে করে ডিমের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় বেকায়দায় পড়েছেন খামারিরা। এদিকে হাকিমপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. কাজী মাহাবুবুর রহমান বলেন, মুরগির খামারে হিটস্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচতে আমরা নিয়মিত উঠান বৈঠকসহ নানা রকম পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়াও মুরগির খামারের ছাদে পাটের বস্তা ভিজিয়ে এবং খড় ছিটিয়ে নিয়মিত পানি দিতে বলা হচ্ছে। আগের তুলনায় খাবারের পরিমাণ কম দিতে হবে সেই সঙ্গে যখন তাপমাত্রা কম থাকবে তখন খাবার দিতে বলা হচ্ছে।  তিনি আরও বলেন, এই উপজেলাতে ১৫০টির বেশি ছোট-বড় মুরগির খামার আছে। এ ছাড়া দেশি হাঁস-মুরগি রয়েছে সাড়ে তিন লাখ। স্থানীয় পর্যায়ে মাংসের চাহিদা মিটিয়ে যা দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়ে থাকে।