• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব থাকলে মৃত্যু হতে পারে ইউরোপের : ম্যাক্রোঁ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব বজায় থাকলে যেকোনো সময় ইউরোপের মৃত্যু হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। আর এজন্য ইউরোপকে শক্তিশালী করার দিকে দৃষ্টি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসার পাশাপাশি অর্থনৈতিক সংস্কারের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।     বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ফ্রান্সের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে এমন সতর্কবার্তা দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট।  সামরিক খাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ার ভয়ংকর পরিণতির কথা উল্লেখ করে ম্যাক্রোঁ বলেন, ইউরোপের মৃত্যু হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এই ঝুঁকি মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত নই এখনও। সামরিক, অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য চাপ ইউরোপীয় ইউনিয়নকে দুর্বল করে দিতে পারে। তাই ইউরোপকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে হবে। তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা শিল্প ছাড়া কোনো প্রতিরক্ষা নেই। আমরা গত কয়েক দশক ধরে এ খাতে অপর্যাপ্ত বিনিয়োগের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের আরও সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন করতে হবে। দ্রুত গতিতে উৎপাদন করতে হবে এবং আমাদের ইউরোপীয়ান হিসেবে উৎপাদন করতে হবে। ফরাসি এই প্রেসিডেন্ট অবশ্য গত কয়েক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবমুক্ত হওয়ার জন্য বারবার তাগিদ দিয়ে আসছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নকে। সবশেষ বৃহস্পতিবারও তিনি বললেন, আমাদের দেখাতে হবে ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্রের আজ্ঞাবহ নয় এবং অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয় সেটি ইউরোপও জানে। ইউরোপের অনেক নেতাই একমত নন ম্যাক্রোঁর সঙ্গে। তাদের মতে, এ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া তাদের কাছে আর কোনো বিকল্প নেই। কেউ কেউ আবার মনে করেন, ম্যাক্রোঁ ফ্রান্সের নিজস্ব শিল্প স্বার্থের বিষয়টির জন্য এমন সব কথা বলে থাকেন।  
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ২০:২৮

যেসব জায়গায় হতে পারে শিলাবৃষ্টি
সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি এবং কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত  আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।  খুলনা বিভাগসহ দিনাজপুর, নীলফামারী, রাজশাহী, পাবনা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলাসমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ বরিশাল বিভাগ এবং রংপুর, রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।  সারাদেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৭

ইন্টারনেটে ধীরগতি, এক মাস চলতে পারে ভোগান্তি
ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র এলাকায় ফাইবার কেবল ‘ব্রেক’ করায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের (সিমিউই-৫) সংযোগ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে গত ৪ দিন দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানসহ গ্রাহকেরা ইন্টারনেটে ধীরগতি পাচ্ছেন। এদিকে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি) জানিয়েছে, কাটা পড়া সাবমেরিন কেবল মেরামতের কাজ মে মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত গড়াতে পারে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এ খবর জানিয়েছেন বিএসসিপিএলসির  মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণ) সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, গত শুক্রবার মধ্যরাতে ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র এলাকায় সি-মি-উই-৫ কেবলটি কাটা পড়ে। তাদের ওখানে প্রশাসনিক কাজ-কর্মে একটু বেশি সময় নেয়। সব মিলিয়ে তারা জানিয়েছে, আগামী মাসের তৃতীয় বা চতুর্থ সপ্তাহ নাগাদ কাজটি হতে পারে। সাইদুর রহমান বলেন, এখনো সব বিকল্পগুলো পুরোপুরি কার্যকর করা যায়নি। দেশের প্রথম সাবমেরিন কেবল সি-মি-উই-৪ এর সক্ষমতা রয়েছে পুরো ব্যন্ডউইডথ বহনের। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে বাড়তি খরচ দিতে হবে। তবে সেটা এখনো কার্যকর করা যায়নি। আরও কিছু বিকল্প রয়েছে। সেগুলোর কাজ চলছে। জানা গেছে, দেশে সিমিউই-৫ দিয়ে দেশে ১ হাজার ৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইডথ সরবরাহ করা হয়।  শুক্রবার রাত ১২টায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলটি সিঙ্গাপুর থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পশ্চিম প্রান্তে ‘ব্রেক’ করায় এর পুরোটাই এখন বন্ধ আছে। শুধু আমাদের দেশ নয় পাশাপাশি আরও কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে। সিমিউই-৪ দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন কেবল সি-মি-উই-৪ এর ল্যান্ডিং স্টেশন কক্সবাজারে। আর দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল সি-মি-উই-৫ ঢুকেছে কুয়াকাটা হয়ে। বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া সি-মি-উই-৫ এর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ব্যান্ডউইথ সি-মি-উই-৪ কেবলে শিফটিং করা হচ্ছে। 
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩৪

দুপুরের মধ্যে যেসব জায়গায় ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে 
দেশের ৪ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ময়মনসিংহ, ঢাকা, কুমিল্লা এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দুপুর ১টার মধ্যে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।  এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এ অবস্থায় সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।  এ ছাড়া একই সময়ে রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার ও রাঙ্গমাটি জেলাসহ রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা, রংপুর ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপমাত্রা বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে।  
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩২

আজও ৪০ ডিগ্রি ছাড়াতে পারে ঢাকার তাপমাত্রা
কাঠফাটা রোদে তপ্ত চারপাশ। তাপমাত্রার এ পারদ প্রতিদিনই বাড়ছে। তাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। অস্বস্তিকর গরমে ঘর ছেড়ে বেরোনোই দায়। গত কয়েকদিন ধরে চলা তাপপ্রবাহে পুড়ছে সারাদেশ। যা অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। সেই ধারাবাহিকতায় আজও ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়তে পারে।   রোববার (২১ এপ্রিল) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানা গেছে। আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজশাহী, পাবনা ও টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং চাঁদপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে সারাদেশে হিট আল্যার্ট জারি থাকলেও কিছু স্থানে বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস মিলেছে। আবহাওয়া পূর্বাভাসে আরও  জানানো হয়েছে, সোমবার (২২ এপ্রিল) ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। শনিবার (২০ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া মোংলায় ৪১ দশমিক ৭, ঈশ্বরদীতে ৪১ দশমিক ৬, খুলনায় ৪১ দশমিক ২, আরিচা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জে ৪০ দশমিক ৮, সাতক্ষীরায় ৪০ দশমিক ৩ ও টাঙ্গাইলে ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৬

৬০ কি.মি. বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে যেসব এলাকায়
দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। রোববার (২১ এপ্রিল) এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার মধ্যে সিলেটের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। এদিকে সারাদেশে সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস বলছে- দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি তাপমাত্রা আরও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিও বাড়তে পারে। তবে সারাদেশে হিট আল্যার্ট জারি থাকলেও কিছু স্থানে বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস মিলেছে। 
২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৮

২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
দেশের অধিকাংশ জায়গায় তাপপ্রবাহ বইছে। চলমান এই অবস্থা আরও কয়েকদিন থাকতে পারে। তীব্র গরমের মধ্যে দেশের তিন বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এ অবস্থায় রোববার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।  এছাড়া যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাজশাহী ও পাবনা জেলাসহ খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, ফেনী, কক্সবাজার, চাঁদপুর ও রাঙ্গামাটি জেলাসহ রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৫৯

যেসব জায়গায় স্বস্তির বৃষ্টি হতে পারে
আগামী তিন দিনের পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই তিন দিন দেশের বিভিন্ন বিভাগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি এবং কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৯টায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংস্থাটি জানায়, রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। রাজশাহী, পাবনা ও টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং চাঁদপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে। সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৬

তাপপ্রবাহ আরও তিন দিন, স্বস্তির বৃষ্টি হতে পারে যেসব জায়গায় 
গত কয়েকদিন ধরে তাপপ্রবাহের ফলে অসহনীয় গরমে অতিষ্ঠ হয়েছে সারাদেশের মানুষ। এর মধ্যে রাজশাহী, পাবনা, টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এছাড়া চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, ঢাকা জেলাসহ রাজশাহী বিভাগের কিছু অংশ ও বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এই তাপপ্রবাহ আরও তিন দিন স্থায়ী থাকবে এসব জায়গায়।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত আবহাওয়া পূর্বাভাস থেকে এ তথ্য জানা গেছে। পূর্বাভাসে অবশ্য বেশ কয়েকটি জায়গায় বৃষ্টির দেখা মিলবে বলেও জানানো হয়েছে।   পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী তিন দিন কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ অঞ্চলসহ ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এর মধ্যে ২০ এপ্রিল চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথায় শিলা বৃষ্টি হতে পারে। অন্যসব জায়গায় আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকারই সম্ভাবনা।  এছাড়া ২১ এপ্রিল ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে কিছু জায়গায়।  এদিকে ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিলো ৩১ শতাংশ। এদিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল নিকলিতে; ২১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙায়; ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশে এদিন সর্বোচ্চ ১৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে সিলেটে।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৮

বিশ্বব্যাংকের ৭০ বিলিয়ন ডলারের ফান্ড ঘোষণা, সুবিধা পেতে পারে বাংলাদেশও
আর্থিক খাত সংস্কার ও উন্নয়নে বড় অঙ্কের একটি ফান্ড ঘোষণা করেছে বিশ্বব্যাংক। উদ্ভাবনী আর্থিক খাতে আগামী ১০ বছরের জন্য ঘোষণাকৃত ফান্ডটির আকার ৭০ বিলিয়ন ডলার। সদস্যভুক্ত দেশ হওয়ায় এর সুবিধা পেতে পারে বাংলাদেশও। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় ওয়াশিংটন থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, ঋণ দেওয়ার ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চায় বিশ্বব্যাংক গ্রুপ। ঝুঁকি মোকাবিলায় নতুন আর্থিক উপকরণগুলো একটি উল্লেখযোগ্য অনুমোদন পেয়েছে। ঘোষিত ৭০ বিলিয়ন ডলারের এ ফান্ড থেকে ১১টি দেশে ১১ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। বাসযোগ্য পৃথিবী নতুনভাবে সাজাতে এই ফান্ড ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা বলেন, আমরা এই নতুন আর্থিক তহবিল তৈরি করতে কঠোর পরিশ্রম করেছি, যা আমাদের ঋণ দেওয়ার ক্ষমতা বাড়াবে। দাতাদের তহবিলকে বহুগুণ বৃদ্ধি করে শেষ পর্যন্ত আমরা আরও বেশি মানুষের জীবনকে উন্নত করতে পারবো। দাতা দেশগুলোর উদারতায় আমরা ব্যাংকের সংস্কার করছি। বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের নানা চ্যালেঞ্জ ভাগ করছি। এদিকে বিশ্বব্যাংকের দেওয়া শর্তগুলো পূরণ করায় ওয়াশিংটনভিত্তিক সংস্থাটির কাছ থেকে ইতোমধ্যে ঋণ হিসেবে আরও ২৫০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা আশা করছে সরকার। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে শক্তিশালী আর্থিক খাত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সহায়তার অংশ হিসেবে বিশ্বব্যাংক দুই কিস্তির প্রথম কিস্তির অর্থ ছাড় দিতে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। গত অর্থবছরেই অবশ্য এই তহবিল আসার কথা ছিল। কিন্তু সরকার ১২টি শর্ত পূরণ করতে না পারায় অর্থ ছাড় দেয়নি বিশ্বব্যাংক।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়