• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অন্যের ভালো লাগবে বলে জামা পরি : অপরাজিতা
কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। অভিনয়ের পাশাপাশি ব্যক্তিজীবন নিয়েও বেশ সাহসী এই অভিনেত্রী। সম্প্রতি মুখোমুখি হয়েছিলেন আনন্দবাজার পত্রিকার। সেখানে কথা বলেন নানান বিষয়ে। এক প্রশ্নের জবাবে অপরাজিতা বলেন, আমার মনে হয়, কে কী ভাবে শাড়ি পরবেন, সেটা তার ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে। আমার খুব ভাল চেহারা, আমি চাই মানুষের প্রশংসার তীব্রতা আমাকে আকর্ষণ করুক। তার চোখে দারুণ দেখতে লাগছে। কেউ যদি লো কাট ব্লাউজের সঙ্গে শিফন শাড়ি পরেন, তিনি যদি আত্মবিশ্বাসী হন, তাহলে পরবেন। তিনি আরও বলেন, আমরা তো নিজের জন্য জামাকাপড় পরি না, অন্যের আমাকে ভালো লাগবে বলে পরি। মানুষ যদি শুধু নিজের জন্য জামাকাপড় পরত, তাহলে তো ম্যাক্সি পরেই কেটে যেত। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত মত, আমি নিজে এমন পোশাক পরব যা সর্বজনগ্রাহ্য। পোশাকের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কী ধরনের বার্তা দিতে চাইছেন, সেটা তার মানসিকতার ওপর নির্ভর করে। অভিনেত্রীর এমন মন্তব্যে নেটিজেনরা মেতেছেন নানা কথায়, নানা সমালোচনায়।
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪৩

ঈদে সোনামনিরও চাই নতুন জামা
ঈদে সবার মত বাড়ির ছোট্ট সদস্যটির ও চাই নতুন জামা। আসলে ঈদের আনন্দ নতুন পোশাক ছাড়া কল্পনাই করা যায় না। তারপর আবার সবচেয়ে আদরের ছোট্ট সোনামোনির পোশাক বলে কথা, যেন তেন হলে তো হবে না। আরামদায়ক হতে হবে, রংচঙ্গে, সুন্দর হতে হবে। ছোট্ট শিশুর উপযোগী পোশাক এমন হবে যা তার শখ এবং চাহিদা দুটোই মেটায়। এবারের ঈদে দেশীয় ফ্যাশন হাউজ ও অনলাইন বিভিন্ন শপগুলো শিশুদের জন্য বাহারি ডিজাইনের সুতি, নেট, হাফ সিল্ক ও লিলেনের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে। নেটের ওপর কারুকাজ করা পোশাকের পাশাপাশি অ্যাম্ব্রোয়েডারি করা পোশাকও প্রাধান্য পেয়েছে।  যেহেতু ঈদের কয়েকদিন পরেই পহেলা বৈশাখ তাই বিগত বছরের ঈদগুলোর তুলনায় এবার পোশাকে বাহার ও বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে অনেক বেশি। দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলো এখন শিশুদের জন্য তৈরি করছে দারুণ স্টাইলিশ সব পোশাক। তাদের শোরুমগুলো সাজানো হয়েছে শিশুদের রঙ বেরঙের পোশাক দিয়ে। দেশি পোশাকের সঙ্গে শিশুদের জন্য রয়েছে ওয়েস্টার্ন ডিজাইনের পোশাক। রয়েছে রঙের বৈচিত্র্যময় ব্যবহার। এ গরমে শিশুদের ঈদের আনন্দকে আরামদায়ক করতে তাদের জন্য সঠিক পোশাক বাছাই করতে হবে। শিশুদের পোশাক কেনার সময় আপনাকে তাই কিছু জিনিস মনে রাখতে হবে। শিশুদের পোশাক কেনার সময় যেসব বিষয় মাথায় রাখবেন- সব শিশুরই স্বতন্ত্র ব্যক্তিসত্বা রয়েছে। তারা পোশাকেও অলংকরন পছন্দ করে। পোশাকের বোতাম, লেস, নকশা, ছবি, ফিতা অথবা ফুল এ সবই শিশুকে প্রলভিত করে। তাই শিশুকে তার পছন্দের রঙ বা নকশার পোশাক কিনে দিন। শিশুরা তাদের বন্ধু অথবা সহপাঠীদের মত পোশাক পছন্দ করে। ঠিক এক রকম না হলেও একই নকশা বা ধরনের পোশাক ও তাদের জন্য ভারী আনন্দের। শিশুদের পোশাক হতে হবে আবহাওয়া উপযোগী। যেহেতু শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাই বয়স্কদের তুলনায় তারা বেশি রোগে আক্রান্ত হয়। তাই তাদের পোশাক তাপ অনুযায়ী হওয়া বাঞ্চনীয়। শিশুদের পোশাক অবশ্যই সৌন্দর্য বর্ধক হতে হবে। বেশি আঁটসাট অথবা বেশি ঢিলা পোশাক শিশুদের চলা ফেরায় বিঘ্ন ঘটায়। জুতা মোজা বেশি টাইট হলে শিশুদের হাঁটতে অসুবিধা হয়। বেশি টাইট জামা শিশুকে সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে ফেলে। তাই সঠিক মাপের পোশাক কেনার চেষ্টা করুন। নতুন পোশাক সবারই পছন্দ। শিশুদের ক্ষেত্রে সেটি বেশি প্রযোজ্য। তারা প্রতি মুহূর্তেই নতুন চায়। তাই তাকে নতুন ধরনের, ভিন্ন বর্ণের পোশাক কিনে দিন, যাতে অভিনবত্বটা বজায় থাকে। নতুন পোশাকের নব নব পরিচিতি তাদের উৎফুল্লকরে। শিশুরা হালকা ও আরামদায়ক পোশাক পছন্দ করে। পরিমিত ওজনের পোশাকে তারা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। যে পোশাক খুলতে বা পরতে অধিক সময় লাগে তা না কেনাই ভালো। এতে শিশু যেমন বিরক্ত বোধ করে, আপনি-ও বিব্রত হন। পোশাক শিশুর নিজে পরার উপযোগী হলে বেশি ভাল হয়। শিশুকে আরাম আর নিরাপত্তা দেওয়ার জন্যই পোশাকের প্রয়োজন। আপনার শিশুর শখ ও চাহিদা মনে রেখে কিনে ফেলুন সোনামনির জন্য তার নতুন জামা। তার ঈদকে করে তুলুন রঙ্গিন আর ঝলমলে।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়