• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মেহেরপুর সদরে আনারুল, মুজিবনগরে আমাম হোসেন জয়ী
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মেহেরপুরের দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে এসেছে নতুন মুখ। সদরে আনারুল ইসলাম এবং মুজিবনগরে আমাম হোসেন মিলু বিজয়ী হয়েছেন। আমাম হোসেন মিলু মহাজনপুর ইউপি চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। অন্যদিকে আনারুল ইসলাম আমদহ ইউনিয়নের তিন তিন বারের সাবেক চেয়ারম্যান।  বুধবার (৮ মে) রাত পৌনে ৯টার দিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা ঘোষিত বেসরকারি ফলাফলে নির্বাচনের ফলাফল পাওয়া যায়। প্রথম ধাপে মেহেরপুর জেলার সদর ও মুজিবনগর উপজেলায় ভোটগ্রহণ হয়।  সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে চার প্রার্থীর মধ্যে আনারুল ইসলাম মোটরসাইকে প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৪০ হাজার ৯২৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এস এম ইব্রাহিম শাহীন কাপ পিরিচ প্রতীকে ১০ হাজার ৫০৭ ভোট পেয়েছেন। অপর প্রার্থী হাশেম আলী (আনারস) ২ হাজার ৮৭৭ ভোট এবং আব্দুল মান্নান (ঘোড়া) ৩৭২ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লতিফুন নেছা লতা পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন। বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে তিনি ৩৪ হাজার ১২৩ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সামিউন বাসিরা পলি (হাঁস) ১৭ হাজার ৬৩৪ ভোট পেয়েছেন। এ পদে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়া বিএনপি নেত্রী রোমানা আহম্মেদের কলস প্রতীকে পড়েছে ৮৬৯ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে চশমা প্রতীকে ৩৬ হাজার ৩১৮ ভোট পেয়ে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন হাশেম আলী। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শাহীন (টিউবওয়েল) ১৫ হাজার ৯৭৮ ভোট। প্রসঙ্গত, এ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে রুমানা আহম্মেদ ছাড়া বাকি সব প্রার্থী আওয়ামী লীগের।   ৭টি ইউনিয়ন পরিষদ ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর সদর উপজেলায় মোট ভোটারের পরিমাণ ২ লাখ ১৮ হাজার ৮০৪ জন।  এদিকে মুজিবনগর উপজেলায় তিনট পদেই নতুন মুখ বিজয়ী হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে আমাম হোসেন মিলু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোছা. তকলীমা এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে বি এম জাহিদ হাসান বিজয়ী হয়েছেন। বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।  চেয়ারম্যান পদে আমাম হোসেন মিলু আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রফিকুল ইসলাম তোতা (কাপ পিরিচ) ১৫ হাজার ১০০ ভোট পেয়েছেন। অপর প্রার্থী কামরুল হাসান চাঁদু ঘোড়া প্রতীকে ২ হাজার ৮২১ ভোট এবং মাহবুব রহমান (মোটরসাইকেল) ৩৪১ ভোট পেয়েছেন।  মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী মোছা. তকলীমা (কলস) পেয়েছেন ২০ হাজার ৫৮ ভোট এবং বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আফরোজা খাতুন (ফুটবল) ১৪ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়েছেন।  ভাইস চেয়ারম্যান পদেও এসেছে নতুন মুখ। বি এম জাহিদ হাসান টিউবওয়েল প্রতীকে ২০ হাজার ৬৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মতিউর রহমান চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৭৬ ভোট। ৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোট ৩৫ ভোটকেন্দ্রে ৩৬ হাজার ৩৪৩ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ৮৫ হাজার ২৫৯ জন। প্রদত্ত ভোটের শতকরা হার ৪২.৬৩%।  মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ বাদে অন্য দলের প্রার্থীরা অংশ নেয়নি।  উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ১ হাজার ৬৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬২৫ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন রয়েছেন। প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইস চেয়ারম্যান এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে অর্থাৎ ২৮ জন ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। প্রথম ধাপের নির্বাচনে ১১ হাজার ৫৫৬টি কেন্দ্র, ৮১ হাজার ৮০৪ ভোটকক্ষ, ৩ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ১০২ জন ভোটার রয়েছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার ২২৪, নারী ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯০ ও ১৮৮ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় বুধবার (৮ মে) ভোট অনুষ্ঠিত হয়, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগে

মণিরামপুর উপজেলায় আমজাদ হোসেন লাভলু চেয়ারম্যান নির্বাচিত
ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে যশোরের মণিরামপুর উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস মার্কায় ৬ হাজার ৫৫৫ ভোটের ব্যবধানে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৫৯ হাজার ২৭৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭১৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সন্দীপ ঘোষ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুনরায় কাজী জলি আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে বিকেল ৪টায়। ভোটে কেন্দ্রগুলোতে সকালে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে উপস্থিতি বাড়তে থাকে। এবার মণিরামপুর উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন বা ইভিএমে মাধ্যমে। মণিরামপুরে এবারই প্রথম ইভিএমে ভোট নেওয়া হয়েছে। আনারস মার্কায় বিজয়ী চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু বলেন, আওয়ামী লীগের দুর্দিনে ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে সকল আন্দোলন-সংগ্রামে আওয়ামী লীগের সকল শ্রেণির নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম। ইতোপূর্বে দু’বার জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করেছি। সেই বিশ্বাস ও ভালোবাসা নিয়ে প্রার্থী হয়ে ছিলাম, যার জন্য ভোটাররা আমাকে ভোটে জয়ী করেছেন। উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৬৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ ইলেকট্রিনিক্স ভোটিং মেশিনে ইভিএমে অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১১ জন, মহিলা ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩২২ জন এবং হিজড়া দুজন ভোটার রয়েছেন। উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় এক হাজার ৬৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬২৫ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন রয়েছেন। প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইস চেয়ারম্যান এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে অর্থাৎ ২৮ জন ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। প্রথম ধাপের নির্বাচনে ১১ হাজার ৫৫৬টি কেন্দ্র ৮১ হাজার ৮০৪ ভোট কক্ষ ৩ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ১০২ জন ভোটার রয়েছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার ২২৪, নারী ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯০ ও ১৮৮ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় বুধবার ৮ মে ভোট অনুষ্ঠিত হয়, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগে

সন্দ্বীপ উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত এস এম আনোয়ার হোসেন
সন্দ্বীপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আনোয়ার হোসেন আনারস প্রতীকে ৪১ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাঈন উদ্দিন মিশন কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৫৩১ ভোট। বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে ভোট গণনা শেষে সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা দেবাশীষ দাশ এ ফলাফল ঘোষণা করেন। এ ছাড়া দোয়াত কলম প্রতীকে সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফোরকান উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ৪৩৪ ভোট, নাজিম উদ্দিন জামসেদ মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৭ ভোট ও শেখ মোহাম্মদ জুয়েল হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ৩২৭ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হালিমা বেগম শান্তা ফুটবল প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাহিদ তানমি লিজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৮৮। সন্দ্বীপ উপজেলায় ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ভোটার ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৭৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২৬ হাজার ৬৮৯ জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ১৮ হাজরর ৯৮৫ জন ও হিজড়া ভোটার দুইজন। ভোট কেন্দ্র ৮৫টি। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ওমর ফারুক নির্বাচিত হয়েছেন। উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ১ হাজার ৬৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬২৫ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন রয়েছেন। প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইস চেয়ারম্যান এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে অর্থাৎ ২৮ জন ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। প্রথম ধাপের নির্বাচনে ১১ হাজার ৫৫৬টি কেন্দ্র, ৮১ হাজার ৮০৪ ভোটকক্ষ, ৩ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ১০২ জন ভোটার রয়েছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার ২২৪, নারী ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯০ ও ১৮৮ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় বুধবার ৮ মে ভোট অনুষ্ঠিত হয়, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেওয়া হবে।  
৪ ঘণ্টা আগে

হাকিমপুর উপজেলায় কামাল হোসেন রাজ চেয়ারম্যান নির্বাচিত
দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলা পরিষদে মোটরসাইকেল প্রতীকে কামাল হোসেন রাজ বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। কামাল হোসেন রাজ পেয়েছেন ২২ হাজার ২৫১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন টেলিফোন প্রতীকে বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ। তিনি পেয়েছেন ১৯ হাজার ৩৭৮ ভোট। এ ছাড়াও আনারস প্রতীকে আমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ২ হাজার ২৪২ ভোট। এছাড়া পুরুষ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহীনুর রেজা শাহীন ও পারুল নাহার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তারা দুই জনেই বর্তমানে ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এই উপজেলাতে মোট কেন্দ্র ছিল ৩৬টি। বুধবার সন্ধা ৭টায় হাকিমপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটারিং কর্মকর্তা মো. শিমুল সরকার বেসরকারিভাবে এই ঘোষণা দেন। এই উপজেলায় মোট ভোটার ৮০ হাজার ৩৩৬ জন। ভোট পড়েছে ৫৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ। উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় এক হাজার ৬৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬২৫ এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন রয়েছেন। প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইস চেয়ারম্যান এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে অর্থাৎ ২৮ জন ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। প্রথম ধাপের নির্বাচনে ১১ হাজার ৫৫৬টি কেন্দ্র, ৮১ হাজার ৮০৪ ভোটকক্ষ, ৩ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ১০২ জন ভোটার রয়েছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার ২২৪, নারী ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯০ ও ১৮৮ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় বুধবার (৮ মে) ভোট অনুষ্ঠিত হয়, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগে

চলচ্চিত্র থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ জানালেন রাজ্জাকপুত্র সম্রাট
প্রয়াত কিংবদন্তি নায়করাজ রাজ্জাক ছিলেন উজ্জ্বল নক্ষত্রের দৃষ্টান্ত। এই নায়কের দুই ছেলে যথাক্রমে বড় ছেলে বাপ্পারাজ ও ছোট ছেলে খালিদ হোসেন সম্রাট বাবার সেই সফলতার ধারের কাছেও নেই। তবে বাপ্পারাজ অভিনয়ে অনেকটাই সফল। কিন্তু তার ছোট ভাই সম্রাট সেভাবে আলোচনায় জায়গা করে নিতে পারেননি। নায়করাজের পরিচালনায় ‘কোটি টাকার ফকির’ সিনেমার মাধ্যমে বড়পর্দায় ডেবিউ হয়েছিল সম্রাটের। এরপর কয়েকটি সিনেমায় দেখা গেছে তাকে। তারপর অনেকটাই যেন আড়ালে চলে যান রাজ্জাকপুত্র সম্রাট। মাঝে একবার অভিমান ভেঙে ফিরেছিলেন তিনি। তবে সেভাবে কিছু করতে পারেননি। এরপর ফের আড়ালে চলে যান এই অভিনেতা। সম্পতি একটি গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিমানের সুরে সম্রাট বলেন, আমি প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছি, সহকারী পরিচালকের কাজ করেছি। প্রোডাকশনে কাজ করেছি। আমি অভিনয়ের জন্য কাজ করেছি। একজন শিল্পীর তৈরি হওয়ার জন্য একটু সময় লাগে। নিজেকে যখন আমি তৈরি করে একটা অবস্থানে এসেছি, তখন আমাদের দেশের হলগুলো প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমি যখন শুরু করেছিলাম, তখন একশ’ থেকে দেড়শ’ সিনেমা হল ছিল। ওই সময় ঈদকে কেন্দ্র করে আমার সিনেমা মুক্তি পায়নি, স্বাভাবিক সময়েই মুক্তি পেত এবং টাকা উঠিয়ে আনা সম্ভব হতো।  কিছু সিনেমার লাভ হতো, আবার কিছুর লোকসানও হতো। এ অভিনেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মূলত একজন শিল্পী হতে চাইলে তাকে শৈল্পিক বিষয়গুলো শিখে আসতে হয়। আমি তো রাজনীতি শিখে আসিনি। এ কারণে রাজনীতি করতে পারিনি, ফলে ইন্ডাস্ট্রিতে আমি টিকতে পারিনি। আর এটা কেবলই আমার ব্যক্তিগত মতামত। তবে আমাকে অনেক কষ্ট করে কাজ শিখতে হয়েছে।। শুধু আমি কেন, প্রতিটি শিল্পীরই একটা অবস্থানে যেতে কষ্ট করতে হয়। এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটা সময় চলে গেছে আমার। আর কাজের কথাও মনে পড়ে। এছাড়া এখন এফডিসিতে মিস করব কাকে? আমাদের তো কেউ মিস করে না। এটা কষ্টের কিছু না, আমি বাস্তবটা বললাম। যাদের দেখে আমরা বড় হয়েছি, যাদের সঙ্গে আমরা কাজ করেছি, তারা অনেকেই এখন নেই, গত হয়েছেন, মারা গেছেন। অনেকে আবার এই পেশা ছেড়ে চলে গেছেন। আর এখন এফডিসিতে যারা আছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না আমাদের। এ জন্য বন্ডিংটা সেভাবে তৈরি হয়নি। ফলে একটা গ্যাপ রয়ে গেছে। এছাড়া প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অবশ্যই বাবার সিনেমাগুলো দেখি। বাবার কথা মনে হলেই সিনেমা দেখা হয়। আবার কীভাবে নায়করাজ রাজ্জাক হয়েছেন তিনি, সেটি বোঝার জন্যও দেখতে হয়। এদিকে নতুন শিল্পীরাও চেষ্টা করছে। আসলে একজন শিল্পীর তৈরি হওয়ার জন্যও সময়ের প্রয়োজন হয়। প্রসঙ্গত, সম্রাট অভিনীত সিনেমাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘কার্তুজ’, ‘আয়না কাহিনী’, ‘মন দিয়েছি তোমাকে’, ‘রিকশাওয়ালার ছেলে’ ও ‘বাপ বড় না শ্বশুর বড়’।
০৭ মে ২০২৪, ২২:০২

জয় দিয়ে সিরিজ শুরুর পর যা বললেন টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপকে সামনে রেখে অন্যান্যদের মতো নিজেদের ঝালিয়ে নিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সে লক্ষ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে নেমেছে টাইগাররা। আর শুক্রবার প্রথম ম্যাচ দাপটের সঙ্গে জিতে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির শুরুটাও ভালোই হয়েছে হাথুরুসিংহের শিষ্যদের।  চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তাসকিন আহমেদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে টিম বাংলাদেশকে বড় লক্ষ্য দিতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। পরে ব্যাটিংয়ে নেমেও তেমন কোনো পরীক্ষা দিতে হয়নি টাইগারদের। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও লিটন কুমার দাসের উইকেট খরচায় ৮ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে লাল-সবুজের দল। বড় এই জয়েও অবশ্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ওপেনার লিটন দাসের অফ-ফর্ম। ইনিংসের শুরুতে ৩ বলে মাত্র ১ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরা কেবল দীর্ঘ করেছে তারা ব্যাটিং ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা। ওদিকে আবার সেট হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৪ বলে ২১ করেই বিদায় নেন টাইগার অধিনায়ক। তবে দলের গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যাটসম্যানের বর্ণহীন পারফরম্যান্সের সুযোগটা দারুণভাবে লুফে নিয়েছেন অভিষিক্ত তানজিদ তামিম। বৃষ্টিস্নাত ম্যাচে ব্যাট হাতে নেমে জয় তুলে নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন ২৩ বছর বয়সী এ বাঁহাতি ওপেনার; অভিষেকটাকে রাঙিয়েছেন দুর্দান্ত এক অর্ধশতক দিয়ে। তার সঙ্গে তৃতীয় উইকেট জুটিতে এসে ১৮ বলে ৩৩ রানের ঝড়ো একটা ইনিংস খেলে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন এই মুহূর্তে দেশের ক্রিকেটের আরেক সম্ভাবনাময় ব্যাটসম্যান তাওহিদ হৃদয়। দুজনের দাপুটে ব্যাটিংয়ে ৪ ওভার ৪ বল বাকি থাকতেই জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে টাইগাররা।  এমন জয়ের পর অফিসিয়াল ব্রডকাস্টকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারে সতীর্থদের প্রশংসায় ভাসাতে ভোলেননি টাইগার অধিনায়ক শান্ত। তিনি বলেছেন, ‘সবাই আজ ভালো খেলেছে, বোলাররা সবাই দুর্দান্ত ছিল। যদি আমরা এই ম্যাচ থেকে শিখতে পারি, তাহলে পরের ম্যাচে সেটা ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারব।’ তানজিদের ফর্ম ধরে রাখার ব্যাপারে আশাবাদী হওয়ার পাশাপাশি হৃদয়ের ইনিংস নিয়েও দারুণ খুশি শান্ত। বলেছেন, ‘গত কয়েকদিন আমরা খুব কঠোর অনুশীলন করেছি এবং আমি আশা করি তানজিদ তার ফর্ম ধরে রাখতে পারবে। আমরা কেবল আমাদের প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারি। তাওহিদ তার শক্তিমত্তা প্রমাণ করেছে। তানজিদ যেভাবে ইনিংস শেষ করেছে তাতে আমি খুশি।’ এর আগে ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে গতদিন শান্ত বলেছিলেন, ‘জিম্বাবুয়ে সিরিজের পারফরম্যান্স বিশ্বকাপ দলে প্রভাব রাখতে পারে। আগের শ্রীলঙ্কা সিরিজ ও এই  জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকেই বিশ্বকাপে বেশিরভাগ খেলোয়াড় যাবে, যদি সবাই সুস্থ থাকে। হ্যাঁ, দুই-একজন এদিক–ওদিক হতে পারে। তবে বেশির ভাগই এখান থেকে যাবে।’ ১ মে পর্যন্ত আইসিসির কাছে দেওয়া স্কোয়াডে নির্দিষ্ট কারণ ছাড়া দলগুলো পরিবর্তন আনতে পারবে আগামী ২৫ মে পর্যন্ত। টি-টোয়েন্টিতে এখনো কয়েকটি পজিশন নিয়ে ভুগছে বাংলাদেশ; বিশেষ করে চিন্তায় ফেলছে ওপেনিং জুটি। কন্ডিশন বিবেচনায় অতিরিক্ত স্পিনার বা বাড়তি পেসার নেওয়ার বিষয়ও রয়েছে। এসব জায়গায় প্রস্তুত হয়েই বিশ্বকাপে যেতে চান শান্ত। তার ভাষ্য, ‘আমি চাইব প্রতিটি জায়গায় যেন ফোকাস থাকে; প্রতিটা জায়গায় যেন আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত হয়ে বিশ্বকাপে যেতে পারি।’ প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপকে লক্ষ্য করে সাজানো জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে নেই বাংলাদেশ দলের প্রাণভোমরা মুস্তাফিজুর রহমান ও সাকিব আল হাসান। বিশ্রাম ও ছুটির কারণে এ দুজনকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের স্কোয়াড সাজিয়েছে বিসিবি। অবশ্য আসন্ন জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে নিশ্চিতভাবেই থাকছেন তারা।   
০৪ মে ২০২৪, ০৭:৪০

শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পাচ্ছেন জায়েদ খান!
চিত্রনায়ক জায়েদ খানকে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরিয়ে দিবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজল। শুধু জায়েদ খান নয়, সমিতি থেকে বাদ পড়া সবার সদস্যপদ ফিরিয়ে দিবেন তিনি।  সম্প্রতি এক প্রশ্নের জবাবে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজল।  তিনি বলেন, সমিতি থেকে যাদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে, তাদের একজনকেও বাদ দেওয়া হবে না। বরং সবাইকে সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হবে। পাশাপাশি আরও নতুন সদস্য নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ‌ঠিক কী কারণে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে- তা আমার জানা নেই। তবে বাদ দেওয়াটা মনে হয়-বেআইনি হয়েছে। সে আর্টিস্ট। বিষয়টি নিয়ে আমরা সভায় কথা বলবো। এর আগে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বিদায়ী কমিটি গত ২ মার্চ জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করে। 
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৫৩

জায়েদ খানকে নিয়ে যা জানালেন ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দেশের একটি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি কথা বলেছেন চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে। সেখানে উঠে আসে জায়েদ খান প্রসঙ্গও। এ সময় ডিপজল বলেন, সমিতি থেকে যাদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে, তাদের একজনকেও বাদ দেওয়া হবে না। বরং সবাইকে সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হবে।পাশাপাশি নেওয়া হবে আরও নতুন সদস্য। তিনি আরও বলেন, ঠিক কী কারণে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে বাদ দেওয়াটা মনে হয় বেআইনি হয়েছে। সে একজন আর্টিস্ট। বিষয়টি নিয়ে আমরা সভায় কথা বলবো। সেখানে সবার পরামর্শ ও সম্মতিতে যে সিদ্ধান্ত হয়, সেটা আমরা নেবো। এর আগে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বিদায়ী কমিটি ২ মার্চ (শনিবার) জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করে।  
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১১

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ডিপজল-মিশা
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে মিশা সওদাগর সভাপতি ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তারা।   রোববার (২১ এপ্রিল) রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে দেখা করেন তারা। এ সময় তাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যরাও।   স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় মিশা-ডিপজলের সঙ্গে ছিলেন চিত্রনায়িকা রোজিনা, রত্না, শাহনূর, অভিনেতা আলীরাজসহ নির্বাচিত কার্যনির্বাহী সদস্যরা। তারা প্রত্যেকেই মিশা-জায়েদ প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়ী হয়েছেন।  চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে সহসভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ কমল (২৩১)। গত ১৯ এপ্রিল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০০

নির্বাচনের পর এফডিসিতে গিয়ে যে ঘোষণা দিলেন ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নির্বাচনের পর রোববার (২১ এপ্রিল) এফডিসিতে গিয়েই শিল্পীদের জন্য ফ্রি চিকিৎসার ঘোষণা দেন দাপুটে এই অভিনেতা। এ প্রসঙ্গে ডিপজল বলেন, আমাদের প্রথম কাজ শিল্পীদের ফ্রি চিকিৎসা সেবার সুবিধা দেওয়া। আগামী ২৩ তারিখের পর সপ্তাহে দুই দিন চিকিৎসক আসবেন শিল্পী সমিতিতে। শুধু চিকিৎসা নয়, শিল্পীদের ফ্রি ওষুধও দিব আমরা। এটাই আমাদের প্রথম কাজ। এরপর পর্যায়ক্রমে বাকি কাজগুলো করব ইনশাল্লাহ।    দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মিশা সওদাগর ২৬৫ ভোট পেয়ে। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ১৬ ভোট কম পেয়ে মিশা-ডিপজলের কাছে হেরে যান চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। গত ২০ এপ্রিল সকালে ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে ঘোষণা করা হয় নির্বাচনের ফলাফল।  বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেছিলেন, আমরা সবাই মিলে এক থাকতে চাই। কোনো ভাগাভাগি চাই না। নির্বাচনে হার-জিত বড় কথা না। নিপুণকে আমিই এনেছিলাম চলচ্চিত্রে। তাকে আমি মেয়ের মতোই আদর করি। শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদে কমল (২৩১)।   কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।  গত ১৯ এপ্রিল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে।  নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়