• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দেশকে অস্বীকারকারীরাই রমনা বটমূলে হামলা চালিয়েছিল : মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মোরশেদ আলম বলেছেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির আসল উৎসব। যারা বাংলাদেশকে স্বীকার করে না তারাই রমনা বটমূলে পহেলা বৈশাখে হামলা চালিয়েছিল।  রোববার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বৈশাখী মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, বাঙালি জাতির প্রধান উৎসব হচ্ছে পহেলা বৈশাখ। দিন যতই যাচ্ছে আমরা তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছি। আমাদের নববর্ষের কৃষ্টি কালচারকে ধরে রাখতে হবে। বাংলা নববর্ষের ঐতিহ্য যখন হারাতে বসেছে তখনই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবার তা পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে।  উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিসান বিন মাজেদের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেঙ্গল গ্রুপ ও আরটিভির পরিচালক সাইফুল আলম দিপু, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম কবির, সেনবাগ পৌরসভার মেয়র আবু নাসের দুলাল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকারিয়া আল মামুন, জেলা পরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলাম বাবুসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। 
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৪১

বর্ষবরণে রমনা বটমূলে ছায়ানটের প্রস্তুতি
আর মাত্র একদিন পরেই বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে ১৪৩১ বঙ্গাব্দকে বরণ করবেন বাঙালিরা। প্রতিবছরের মতো এবারও রাজধানীর রমনা বটমূলে নববর্ষকে বরণ করবে ছায়ানট। এ দিন রমনা বটমূলে গান, কবিতা ও নানান আয়োজন থাকবে সংগঠনটির।   ছায়ানটের এবারের অনুষ্ঠানের শিরোনাম— ‘স্বাভাবিকতা ও পরস্পরের প্রতি সম্প্রীতির সাধনা’। সংগঠনটির এই অনুষ্ঠান ঘিরে এখন চলছে মঞ্চ তৈরিসহ বর্ষবরণের চূড়ান্ত প্রস্তুতি।  শনিবার (১৩ এপ্রিল) সরেজমিন দেখা যায়, গানের রিহার্সেলে ব্যস্ত সময় পার করছেন ছায়ানটের সঙ্গীতশিল্পীরা। এবারও রমনার বটমূলে সুরের মাধুরীতে নতুন বছরকে বরণ করবে ছায়ানট। সংগঠনটির শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আরও থাকবেন দেশের সব গুণী শিল্পীরা।  জানা গেছে, পহেলা বৈশাখের প্রভাতে রমনার বটমূলে থাকবে ছায়ানটের ৩০টি পরিবেশনা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আঁধার রজনী পোহালো’, ‘তোমার সুর শুনায়ে’র মতো জনপ্রিয় গানের সঙ্গে অতুলপ্রসাদের ‘ওরে বন, তোর বিজনে সঙ্গোপনে’র মতো দাদরা তালের গানও রেখেছেন তারা। তবে এ সবই একক সংগীত।   এছাড়া কাজী নজরুল ইসলামের ‘নম নম নম বাংলাদেশ মম’ আর ‘আনো আনো অমৃত বারি’র পাশাপাশি থাকবে নিশিকান্ত রায় চৌধুরীর ‘অধরা দিল ধরা এ ধুলার ধরণিতে’। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমেদ বলেন, এবার শিল্পীদের অংশগ্রহণের সংখ্যা বেশি। প্রায় ১৭০ জন শিল্পী অংশ নেবেন এই অনুষ্ঠানে। যারা গান গাইবেন, তারা দীর্ঘ প্রক্রিয়া পার হয়ে এসেছেন। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে থাকবে বাংলাদেশের বরেণ্য রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী এবং ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সনজীদা খাতুনের নতুন বছরের আশীর্বাণী। এসব আয়োজনের সবশেষে পরিবেশিত হবে জাতীয় সংগীত।   
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়