• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রেমিকের কাছে মেয়েরা যে ৭ জিনিস প্রত্যাশা করেন
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েরা অভিমানী প্রকৃতির হয়। তারা চায় না বলতেই যেন প্রিয় মানুষটি তার মনের কথা বুঝে যায়। মনে মনে অনেকে কল্পনার রাজ্যও গড়ে তোলে। এরপর যখন প্রিয় মানুষটি তার মনের কথা বুঝতে পারে না তখনি অভিমান হয় প্রেমিকার। আর এ কারনেই মেয়েদের তার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে একটা কমন অভিযোগ হলো- কেউ তাদের বুঝতে পারে না। অবশ্য এই দায় ছেলেরাও স্বীকার করে নিয়েছে যে, মেয়েদের মন বোঝার সাধ্য তাদের নেই। আসলেই কি নেই? মেয়েরা আসলে এমন কী চায় যে তাদের বুঝতে পারা সহজ হয় না? না-কি এই বুঝতে না পারার পেছনে ছেলেদের আগ্রহেরও অভাব রয়েছে? একটি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়ার পর পরস্পরের প্রতি অভিযোগের তীর ছুঁড়তে থাকা সহজ। কিন্তু একে অন্যকে বুঝে সামনে এগিয়ে যাওয়া সহজ নয়। সেজন্য দু’জনের আগ্রহ কিংবা টান থাকা চাই। প্রেমিকের কাছে মেয়েদের চাওয়া খুব বেশি থাকে না, যদি তা সত্যিই প্রেম হয়। ছোট ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখলেই তাদের মন জয় করা সম্ভব। জেনে নিন মেয়েরা প্রেমিকের কাছে  প্রত্যাশা করে এমন ৭টি জিনিস-  ​১. সবকিছুতেই থাকবেন পাশে​ মেয়েরা সাধারণত তার প্রেমিকের কাছে সব বিষয়ে সাহায্য চান না। কিন্তু তারা আশা করেন যে, মনের মানুষ সবসময় তাদের মাথায় ছাতার মতো ছায়া দেবেন। তাই এবার থেকে প্রেমিকাকে সমস্যায় দেখলে কোনও দিকে না তাকিয়ে দ্রুত  তা সমাধানের কাজে লেগে পড়ুন। আশা করছি, এই কাজটা করলেই প্রেমিকার মনে হৃদয়ে চিরস্থান পেতে সুবিধা হবে।  ২. দেবেন সম্মান​ ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েও অনেক ছেলে মেয়েদের কোনও রকম সম্মান দেন না। আর এই বিষয়টাই তাদের প্রেমের পথে অন্তরায়। তাই নিজের সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থাকলে প্রেমিকাকে যথাযোগ্য সাম্মান দিন। আর এই কাজটা গোপনে নয়, সবার সামনেই করুন। আশা করছি, এই কাজটা করলেই আপনাদের প্রেমের রাস্তায় কোনও বাধা বিপত্তি মুখ তুলতে পারবে না। বরং আপনারা হেসেখেলে আগামীদিনগুলো কাটাতে পারবেন। ​​৩. নিজের থেকেও আপন​ মেয়েরা প্রেমিকের অকৃত্রিম ভালোবাসা চান। এমনকী প্রেমিক যাতে নিজের থেকেও তাকে বেশি ভালোবাসেন, এই বিষয়টাও মনে মনে আশা করেন তারা। তাই আর সময় নষ্ট না করে আজ থেকেই প্রেমিকাকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিন। তাকে সবসময় প্রেমের কথা বলুন। ব্যস, তাহলেই খেলা ঘুরে যাবে। তারপর তিনি আপনার সঙ্গে সারাজীবন হাতে হাত রেখে চলার জন্য অঙ্গিকারবদ্ধ হয়ে পড়বেন। ​৪. সততার নেই বিকল্প​ প্রেমের গাড়ি এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে সবসময় সত্যি কথা বলতে হবে। এমনকী প্রেমিকার থেকে কোনো কিছু লুকানো চলবে না। কারণ প্রেমিকা যে গোপনে আপনার থেকে সততাই আশা করেন। তাই এতদিনের ভুল শুধরে নিতে চাইলে প্রেমিকাকে সবসময় সত্যি কথা বলুন। এমনকী কোথাও কোনও ভুল হলে, সেই কথাও সময় করে জানিয়ে দিন।  ​৫. সবসময় রাখবেন ভালো​ আমাদের সকলের জীবনের লক্ষ্যই হলো ভালো থাকা। আর মেয়েরাও ঠিক একই পথের পথিক। তাই তারা আশা করেন যে তার মনের রাজকুমার তাকে সবসময় হাসিখুশি রাখবে। সুতরাং প্রেমিকার মনে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করতে চাইলে তাকে সবসময় ভালো রাখার চেষ্টা করতে হবে। আর এই কাজটা করলেই কিন্তু তিনি আপনাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসবেন। ৬. মনোযোগ মেয়েরা প্রেমিকের কাছ থেকে মনোযোগ প্রত্যাশা করে। প্রেমিক যদি তার কথা মন দিয়ে শোনে, কোনো সমস্যায় সমাধান খুঁজে দেয়, মানসিকভাবে সমর্থন দেয় তাহলে মেয়েরা খুশি হয়। আর যদি প্রেমিক নিজের মতো ব্যস্ত থাকে, প্রেমিকার কথার দিকে মনোযোগ না দিয়ে ফোন কিংবা সোস্যাল মিডিয়ায় সময় কাটায় তখন বিরক্তি চলে আসে।  ৭. সারপ্রাইজ মুখে না বললেও একথা সত্যি যে মেয়েরা সারপ্রাইজ পেতে ভালোবাসে। অবশ্য সারপ্রাইজ পেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। তবে তুলনামূক ছেলেদের থেকে বেশি মেয়েরা সারপ্রাইজ পেতে পছন্দ করে। খুব দামি কিছু হতে হবে তা কিন্তু নয়। চাইলে একটি চকোলেট কিংবা ফুল দিয়েও তাকে চমকে দেওয়া যায়। প্রেমিকাকে খুশি রাখতে এটুকু তো সামান্যই, নয় কি!
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৫৫

আবাসিক হোটেলে থেকে বাসাবাড়িতে চুরি করেন তারা
সিরাজগঞ্জ শহরের একটি আবাসিক হোটেল থেকে সংঘবদ্ধ চোর চক্রের চার সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।  শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিরাজগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজওয়ানুল ইসলাম।  আটককৃতরা হলেন- মাদারীপুর জেলার পুনিয়া গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে মো. জাকির হোসেন (৫২), ইব্রাহিম হাওলাদারের ছেলে মো. আতিয়ার রহমান (৪০), গুরুয়াপাড়া গ্রামের মৃত ইউসুফ ব্যাপারীর ছেলে মো. রফিক ব্যাপারী (৩৭) ও ঝিনাইদহ জেলার বিত্তিরাণী নগর ঘোষপাড়ার মনোরঞ্জন বিশ্বাসের ছেলে সাধন কুমার বিশ্বাস (৪৫)। এদের মধ্যে সাধন কুমার চোরাই মালামাল ক্রয় করতেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজওয়ানুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে স্টেশন রোডের আল হামড়া আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ওই ৪ জনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চুরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। তিনি আরও বলেন, শহরের বিভিন্ন বাসা ও দোকানে চুরি করার জন্য চোর দল ওই আবাসিক হোটেলে অবস্থান করে। আটককৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা সিরাজগঞ্জ শহরের সুবিধাজনক বাসাবাড়িতে বা দোকান থেকে চুরি করার জন্য দলভুক্ত হয়ে অবস্থান করছিল। তাদেরকে যেন কেউ সন্দেহ না করে এ জন্য শহরের অনুন্নত মানের হোটেলে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়ে কক্ষ নিয়ে অবস্থান করে থাকে এবং চুরি করে বেড়ায়।  মো. রেজওয়ানুল ইসলাম বলেন, তারা বগুড়ার একটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাড়িতেও চুরি করেছেন। তার হাত ঘড়ি ও অন্যত্র থেকে চুরি করা স্বর্ণের চেইনসহ বিভিন্ন চোরাই মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও চোরাই কাজে ব্যবহৃত তালা ভাঙার চাইনিজ কাটার, হাতুড়ি, স্বর্ণালংকার মাপার ডিজিটাল স্কেল, নাট খোলার সেলাইসহ নানান প্রকার সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। ঈদকে সামনে রেখে তাদের আরও অনেক চুরির পরিকল্পনা ছিল। তিনি আরও বলেন, আমাদের ইতোমধ্যেই ঈদকে সামনে রেখে এমন সংঘবদ্ধ চোরদের ধরতে বিশেষ অভিযান চলছে। এরই মধ্যে ২০ জনের মতো চোরকে ধরে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। আটক এই চারজনকেও আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।  এ সময় সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম, পরিদর্শক (অপারেশন) সুমন কুমার দাস, উপপরিদর্শক ব্রজেশ্বর বর্মণসহ থানা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। 
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫২

সাতজন পুরুষকে আটবার বিয়ে করেন যে অভিনেত্রী
হলিউডের কিংবদন্তি অভিনেত্রী এলিজাবেথ টেলর।  শানিবার ( ২৩ মার্চ) তার চলে যাওয়ার দিন। ২০১১ সালের এই দিনে ৭৯ বছর বয়সে প্রয়াত মারা যান এই অভিনেত্রী। তার প্রস্থানের দিন চলুন জেনে নেওয়া যাক এই অভিনেত্রী সম্পর্কে কিছু তথ্য। আলোচিত এই অভিনেত্রী সাতজন পুরুষকে আটবার বিয়ে করেছিলেন। এরমধ্যে অভিনেতা রিচার্ড বার্টনকে দুইবার বিয়ে করেন। তবে কারও সঙ্গে থিতু হতে পারেননি। বিয়ে নিয়ে নিজেই মজা করে বলেছিলেন, সাতজনকে আটবার বিয়ে করেছিলাম।  এলিজাবেথ টেলর হলিউড অভিনেত্রীদের মধ্যে প্রথম মিলিয়ন ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন। ‘ক্লিওপেট্রা’ছবির জন্য নিয়েছিলেন এই সম্মানী। দশ লাখ ডলার গুনে নিয়েছিলেন তিনি।  জিনগত ত্রুটি নিয়ে জন্মেছিলেন টেলর। মেরুদণ্ডের একটি হাড় বাঁকা ছিল তার। তাই অসুখ বিসুখ লেগেই থাকত। সারা জীবনে ৭০ বারের বেশি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি, ২০ বারের বেশি বড় ধরনের অস্ত্রোপচার হয় তার। সুগন্ধীর প্রতি বিশেষ দুর্বলতা ছিল এলিজাবেথের। তিনিই প্রথম অভিনেত্রী যিনি নিজের জন্য আলাদা সুগন্ধী তৈরি করেছিলেন। ভক্তরা তার তৈরি সেই পারফিউমের নাম দিয়েছিলেন ‘ভায়োলেট আইজ’।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৪

ছোটবেলার থাপ্পড়ের প্রতিশোধ নিতে আফিলকে হত্যা করেন পুলক
রাজধানীর দক্ষিণখানে নিরাপত্তাকর্মী আফিল মিয়াকে (৫৭) হত্যার ঘটনায় এস এম ওয়াহিদ হোসেন ওরফে পুলক নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবি বলছে, নিহত আফিল ছোটবেলায় পুলককে চড়-থাপ্পড় দিতেন। এর প্রতিশোধ নিতেই তাকে হত্যা করেন পুলক। শুক্রবার (২২ মার্চ) নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, রাজধানীর দক্ষিণখানের তোফাজ্জল চেয়ারম্যানের বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী আফিল মিয়াকে গত ১৮ মার্চ গভীর রাতে অজ্ঞাত আসামিরা কুপিয়ে হত্যা করে। পরে এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী খোরশেদা খাতুন বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পর তদন্তে নেমে হত্যায় জড়িত এস এম ওয়াহিদ হোসেন ওরফে পুলককে গ্রেপ্তার করা হয়। হারুন অর রশীদ বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে পুলক জানিয়েছেন বাবা হারিয়ে ছোটবেলায়  তিনি চাচাদের হাতে নির্যাতনের শিকার হন। নিহত নিরাপত্তাকর্মী আফিল মিয়া ছোটবেলায় তাকে চড়-থাপ্পড় মারতেন। এতে পুলকের মধ্যে এক ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া তার ভেতরে একটি বিকৃত ইচ্ছার জন্ম হয়। তিনি সিরিয়াল কিলিংয়ের পরিকল্পনা করছিলেন। তার টার্গেট ছিল ৯টি হত্যা করা। যার প্রথমটির বলি নিরাপত্তাকর্মী আফিল মিয়া। পুলকের ডন হওয়ার স্বপ্ন ছিল। তিনি চাইতেন সন্ত্রাসী হিসেবে মানুষ তাকে চিনবে, তার কথায় মানুষ উঠবে-বসবে। ডিবিপ্রধান বলেন, নিরাপত্তাকর্মী আফিল মিয়াকে হত্যার আগে পুলক ইয়াবা সেবন করেন। এরপর হত্যাকাণ্ড ঘটান। হত্যার বিষয়ে তিনি নিজের দায় স্বীকার করেছেন। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি তার বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
২২ মার্চ ২০২৪, ২৩:২৩

বিয়ে ভাঙার কাজ করেন তৌসিফ-নিহা
বিখ্যাত ঘটক শাকিল ভাইয়ের মেয়ে মুনতাহা। বাবার লিগ্যাসি ধরে আধুনিকতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ‘ম্যাচমেকার’ নামে ম্যারেজ অ্যাপস খুলেছে সে। যার মাধ্যমে বিয়ে প্রত্যাশী দুটি হৃদয়ের মেলবন্ধন ঘটানো হয়। অন্যদিকে ইফতেখারের একটি ইনভেস্টিগেশন ফার্ম আছে। যেখানে বিয়ের আগে কেউ চাইলে হবু বউ বা হবু জামাইয়ের অতীত সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে পারে। ইফতেখার আর তার টিম খুবই দক্ষতার সঙ্গে তদন্ত করে নিখুঁত রিপোর্ট দেয়। এমন দুটি পেশা ও চরিত্র নিয়ে দারুণ একটি নাটক নির্মাণ করেছেন ইমরাউল রাফাত। নাম দিয়েছেন ‘ম্যাচমেকার’। এই নাটকে মুনতাহা চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজনীন নিহা এবং ইফতেখার চরিত্রে আছেন তৌসিফ মাহবুব। বিভিন্ন চরিত্রে আরও আছেন- শেহজাদ ওমর, শাহবাজ সানী, রিসা চৌধুরী, শহীদুল্লাহ সবুজ, যাকি আহমেদ যারিফ প্রমুখ। নির্মাতা ইমরাউল রাফাত জানান, রোমান্টিক ঘরানার এই গল্পে তিনি তুলে এনেছেন ভিন্ন ধারার দুই পেশার দুজন মানুষের মেলবন্ধন। যাদের কাজের ধরণ আলাদা হলেও বিয়ে ভাঙা ও গড়ার ক্ষেত্রে দুজনের প্রতিষ্ঠানেরই প্রভাব রয়েছে। নাটকে দুজনের মধ্যকার সম্পর্ক গড়ে ওঠে একটি বিয়ে ভাঙার মধ্যদিয়ে। নিহার একটি ক্লায়েন্ট হাতছাড়া হয়ে যায় তৌসিফের নেতিবাচক রিপোর্টের কারণে! এরপর ঘটতে থাকে দুটি প্রতিষ্ঠান, দুজন ব্যক্তি ও একটি বিয়েকে কেন্দ্র করে দারুণ সব ঘটনা। নাটকটির প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, ‘ম্যাচমেকার’ আসছে ঈদে তাদের অন্যতম বিশেষ চমক। যা ঈদ আয়োজনে প্রকাশ হবে।
২২ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৪

আমাদের বিচ্ছেদ ঘটলেই আপনারা উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন : স্বাগতা
ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী জিনাত শানু স্বাগতা। চলতি বছর শুরুর দিকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিয়ের পর প্রাক্তন ও বার্তমান স্বামীকে নিয়ে অনেক কথাই শুনতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এসব কথা কানে না নিয়ে আপন গতিতে এগিয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। ব্যস্ত ছিলেন পরিবার ও কাজ নিয়ে। দুই মাস পর এবার মুখ খুললেন স্বাগতা। তিনি বলেন, এর আগেও ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। কারণ, ভালো না বেসে বিয়ে করে কারও সঙ্গে সংসার করা কঠিন। এটা আমার কাছে অসম্ভব। আমি ভালোবেসেই দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। আর আমার বিচ্ছেদ হয়েছে আইন মোতাবেক। মেয়েরা ডিভোর্স দিতে পারে। এটা আমার জীবন, আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারি। জীবন কি সবসময় এক রকম চলে? সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী আরও বলেন, এই সমাজে মেয়ে হয়ে একা থাকা কঠিন। যখন আমি একা থাকলাম, তখন দেখলাম, যার বয়স ১৬ সেও আমার প্রেমিক, আবার যার বয়স ৭০, সেও আমার প্রেমিক। এমন অনেকেই প্রেম করতে চায়। তখন দেখা গেল, আমার কাজের বাইরে প্রেমিক ঠেকানো একটা বাড়তি কাজ হয়ে দাঁড়াল। এটা তো আমি চাই না। কেন আমাকে নিয়ে এসব ভাবার সুযোগ দেব? তখন মনে হলো, আমার অভিভাবক লাগবে। এই জন্য আমি আবার প্রেমে পড়ি। পরে দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। প্রথম বিয়ের ৭ বছরের মাথায় বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে হয় স্বাগতাকে। সেই সংসারে মানসিক ও শারীরিকভাবে তাকে চাপের মধ্যেও থাকতে হয়েছে। যে কারণে একটা সময় বাধ্য হয়ে বিচ্ছেদের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে তাকে। আর অভিনয়শিল্পী হওয়ার কারণে প্রায়ই তাকে শুনতে হয় বিচ্ছেদ নিয়ে নানা কথা। কথাগুলো এমন- ‘তারকারা সংসার করতে পারে না’, ‘কেন সংসার ভাঙে’, ‘কেন তারকারা একের অধিক বিয়ে করে’ ইত্যাদি। বিভিন্ন সময় এমন প্রশ্ন মুখ বুজে সহ্য করলেও এবার চটেছেন এই অভিনেত্রী। স্বাগতা বলেন, আমি আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে একমাত্র সেলিব্রিটি। আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে সবার পরে আমার ডিভোর্স হয়েছে। আমার ক্লাসের ৮০ ভাগ মেয়ের ডিভোর্স হয়ে গেছে। তারা তো সেলিব্রিটি না। শুধু আমাদের সঙ্গে ঘটলেই আপনারা উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন। আপনাদের মন্তব্যের কারণে আমি সেলিব্রিটি হয়েও সাত বছর মার খেয়েছি, মা-বাবাকে নিয়ে যা ইচ্ছা তাই শুনেছি। তারপরও আমি সম্পর্ক থেকে বের হতে চাইনি। কারণ, আপনারা গালিগালাজ করবেন। কষ্ট করেও আমি সংসার করতে চেয়েছি। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আমি কখনোই কথা বলিনি, বলতে চাইনি। আর ডিভোর্স নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলা বন্ধ করুন। যৌক্তিক কথা বলুন। না জেনে কারও ওপর দোষ চাপাবেন না।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৫

বাবা মুসলিম, মা হিন্দু— যে ধর্ম অনুসরণ করেন সারা
নবাব পরিবারে জন্ম সারা আলী খানের। তার আরেকটি পরিচয় হচ্ছে বলিউডের প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা সাইফ আলি খানের মেয়ে তিনি। সারার মা অমৃতা সিংও ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তবে তারা দুজন ভিন্ন ধর্মের অনুসারী।  যেহেতু সারার বাবা মুসলিম এবং মা হিন্দু। তাই তিনি কোন ধর্ম অনুসরণ করেন, সে বিষয়ে ভক্তদের আগ্রহের কোনো শেষ নেই। বাবা-মা ভিন্ন ধর্মের অনুসারী হওয়ায় ছোট থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে সারাকে। যদিও অভিনেত্রীর নামের টাইটেলে সবসময় ‘আলি খান’ পদবিই ব্যবহার করেন সারা।   মুসলিম পদবি ব্যবহার করলেও মাঝে মধ্যেই মন্দিরে যেতে দেখা যায় সারাকে। তাই তিনি কোন ধর্ম আসলে অনুসরণ করেন, সে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহটা একটু বেশিই। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের ধর্মীয় বিশ্বাস ও পদবি নিয়ে মুখ খুলেছেন সারা।  সারা জানান, অতীতে অভিনেত্রীর ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্নে উঠলে ভীষণ বিরক্ত হতেন তিনি। তবে এখন আর বিষয়গুলো নিয়ে ভাবেন না তিনি। সারা মনে করেন— এগুলো একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়। কে কী ভাবছে, কী বলছে তাতে কিছু আসে যায় না তার।      অভিনেত্রী বলেন, আমার ধর্মীয় বিশ্বাস, কী পছন্দ, আমি কীভাবে বিমানবন্দরে যাব, এই সবই আমার একান্ত সিদ্ধান্ত। এজন্য আমি কখনই কাউকে জবাবদিহি করব না। এমনকি কোনো কর্মকাণ্ডের জন্যও কারও কাছে ক্ষমাও চাইব না। আমার ধর্ম নিয়ে অন্য কারও প্রশ্ন তোলার অধিকার নেই।  তিনি আরও বলেন, আমি একটি ধর্মনিরপেক্ষ, সার্বভৌম এবং গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। আমি কখনও অন্যায় নিয়ে খোলাখুলি কথা বলার প্রয়োজন মনে করি না। কারণ, অযথা কথা বলায় বিশ্বাস করি না আমি। তবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস আছে। তাই শুধু আমার সঙ্গে নয়, যদি এমন ঘটনা আমার চারপাশের লোকদের সঙ্গেও হয়, তাহলে তখনও অবস্থান নেব আমি।    বিভিন্ন সময়ই সারার মসজিদ কিংবা মন্দিরে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সমালোচকরা। মন্দিরে গেলে সারার শাস্তি দাবি করেন নেটিজেনদের একাংশ। অন্যদিকে আবার মসজিদে গেলেও ক্ষমা চাইতে বলেন। মূলত এসবের জবাবেই এমন মন্তব্য করেছেন সারা।  
২১ মার্চ ২০২৪, ১৩:০১

সাবেক সচিবের মেয়ে চুরি করেন ৮০০ মোবাইল  
অবসরপ্রাপ্ত এক যুগ্ম সচিবের মেয়ে জুবাইদা সুলতানা (৪৪) পরিবারের পরিচয় ব্যবহার না করে রাজধানীর অভিজাত পাড়ার বিভিন্ন হোটেল, ক্লাবে ভুয়া পরিচয়ে সেমিনার এবং নানা প্রোগ্রামে রেজিস্ট্রেশন ও অংশগ্রহণ করতেন। এর নেপথ্যে মূল উদ্দেশ্য চুরি। অভিজাত পাড়ায় অভিজাত চোরের খ্যাতি পাওয়া এই নারী গত ১২ বছরে প্রায় আট শতাধিক মোবাইল ফোন চুরি করেছেন। শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, গত ৩ মার্চ ঢাকা ক্লাবে গাইনোকোলজিক্যাল অনকোলজীবিষয়ক এক সিমিনারে অংশগ্রহণ করে জুবাইদা চুরি করেন ডা. ফারহানা হকের মোবাইল, ব্যাগ ও গহনা। ডা. ফারহানা হক গাইনোকোলজিক্যাল অনকোলজী বিভাগের চিকিৎসক। চুরির জিনিসপত্র বিক্রি করে দিলেও তার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরটি নিজের মোবাইলে হস্তান্তর করে নেন জুবাইদা। সেই থেকে ডা. ফারহানা সেজে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে যাচ্ছিলেন বিভিন্ন রোগীদের এবং হাতিয়ে নিচ্ছিলেন মোটা অংকের টাকা। এ বিষয়ে গত ১২ মার্চ রমনা মডেল থানায় একটি মামলা হয়। মামলা হওয়ার পর থেকে এ বিষয়ে ছায়াতদন্ত শুরু করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তদন্তের একপর্যায়ে শুক্রবার (১৫ মার্চ) জুবাইদা সুলতানাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছ থেকে নারীদের ১৬টি হ্যান্ডব্যাগ, চারটি মোবাইল, পাঁচটি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, অলংকার, বিভিন্ন সুপারশপের কার্ড, চারটি পেনড্রাইভ জব্দ করা হয়। ডিবি জানায়, জুবাইদা সুলতানা ১২ বছর ধরে রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত ক্লাব ও হোটেলে চুরি করে আসছিলেন। এ পর্যন্ত প্রায় সাত থেকে আটশ মোবাইল, ল্যাপটপ ও দামি ভ্যানিটি ব্যাগ চুরি করেন অভিজাত এলাকা থেকে। হারুন অর রশীদ বলেন, জুবাইদা অভিজাত চোর। তার টার্গেট চাকরিজীবী নারী ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া নারী শিক্ষার্থীরা। তিনি ঢাকা ক্লাব, গুলশান ক্লাব, রেডিসন এবং সোনারগাঁওয়ের মতো অভিজাত হোটেলে বিভিন্ন সভা-সেমিনারে অংশ নিয়ে চুরি করতেন। চোরাই জিনিস ব্যবহার করে অভিলাষী জীবন যাপন করতেন। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার জুবাইদা বিভিন্ন পাঁচতারকা হোটেল ও রেস্টুরেন্টে পেশাজীবী সংগঠনের সভা-সিম্পোজিয়াম, সেমিনারে ভুয়া নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করে অংশগ্রহণ করতেন। সারাদিন গুরুগম্ভীর আলোচনার ফাঁকে চুরি করে সটকে পরতেন এই নারী। ডিবিপ্রধান বলেন, ১২ বছর ধরে জুবাইদা চুরি করে আসছিলেন। নিজেকে রাখতেন পরিমিতভাবে গুছিয়ে। রেজিস্ট্রেশন করে অংশ নিতেন বড় বড় সভা-সেমিনার ও ওয়ার্কশপে। এসব অনুষ্ঠানে গিয়ে সুকৌশলে চুরি করতেন দামি জিনিসপত্র। তার নিয়মিত যাতায়াত ছিল ঢাকা ক্লাব, গুলশান ক্লাব, উত্তরা ক্লাবসহ বিভিন্ন পাঁচতারকা হোটেল ও রেস্টুরেন্টে। জুবাইদা সুলতানা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন এসব তথ্য। তিনি আরও বলেন, জুবাইদার বাবা একজন অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব। তার বোন গ্রামীণফোনের একজন বড় কর্মকর্তা। তার এসব খারাপ অভ্যাসের জন্য তাকে পরিবার থেকে বিতারিত করা হয়েছে। জুবাইদা বিয়ে করেছেন দুটি। তার বর্তমান স্বামীর চতুর্থ স্ত্রী তিনি। তার স্বামী বর্তমানে সৌদি প্রবাসী। স্বামী সৌদিতে থাকলেও জুবাইদার চুরি করা জিনিসপত্র বিক্রি করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিতেন।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৩

নিপুণের জন্য বড় নেতার অনুরোধে শিল্পী সমিতির নির্বাচন করেন ইলিয়াস কাঞ্চন
দেশের বড় একজন রাজনীতিবিদের অনুরোধে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন বলে জানিয়েছেন বরেণ্য অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি। তবে নিপুণের হয়ে অনুরোধ করা সেই বড় রাজনীতিবিদের নাম বলেননি তিনি। খবর রয়েছে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের এক প্রভাবশালী নেতা নিপুণের হয়ে ইলিয়াস কাঞ্চনকে নির্বাচনে আসার অনুরোধ করেছিলেন। একজন রাজনীতিবিদের অনুরোধে গতবার সভাপতি পদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন জানিয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, নিপুণ শুধু আমাকে না, আমার ছেলেকেও ম্যানেজ করেছে। তবু আমি দাঁড়াতাম না। আমাদের দেশের বড় একজন রাজনীতিবিদ অনুরোধ করেছিলেন। কারণ, তার প্রতি আমার একটা ভালোবাসা-শ্রদ্ধা রয়েছে, যার কারণে আমার এ জায়গায় আসতে হয়েছে। কমিটি নিয়ে তুলকালাম হয়ে যাওয়ার পরও পদত্যাগ না করার কারণ জানিয়ে চিত্রনায়ক কাঞ্চন বলেন, আসলে পদত্যাগ জিনিসটি ভালো নয়। আমার তরফ থেকে কোনো ক্রটি আমি করিনি। ভালো হতো আমাদের সবাই যদি এক মানসিকতার হতো। বছরে অন্তত একটি সাধারণ সভার নিয়ম আছে, কিন্তু আমরা সেটিও করতে পারিনি। আসলে এত অনিয়ম যে একা একটা মানুষ তো আর সব করতে পারে না। প্রসঙ্গত, এবারের নির্বাচনে মিশা-ডিপজল এক প্যানেল হয়ে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন। অন্যদিকে নিপুণের নির্বাচন করার কথা রয়েছে তবে এখন পর্যন্ত তিনি তার প্যানেলের জন্য সভাপতি খুঁজে পাননি। 
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:০৬

যাদের জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা রহমত কামনা করেন
মহান আল্লাহর অনেক গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি গুণবাচক নামের উল্লেখ থাকা সুরা হাশরের শেষ তিন আয়াতের ফজিলত ও গুরুত্ব অপরিসীম। এই তিন আয়াতের মধ্যে মহান আল্লাহ তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম তুলে ধরেছেন। যেসব ব্যক্তি সকাল ও সন্ধ্যায় এই তিন আয়াত তেলওয়াত করেন তাদের জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা রহমত কামনা করেন। হজরত মাকাল ইবনে ইয়াছার (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি সকালে তিন বার ‘আউজু বিল্লাহিস সামিইল আলিমি মিনাশ শাইতনির রাজিম’সহ সুরা হাশরের শেষ তিন আয়াত তেলাওয়াত করবে, তার জন্য মহান আল্লাহ ৭০ হাজার রহমতের ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। সে ফেরেশতাগণ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার ওপর আল্লাহতায়ালার রহমত প্রেরণ করতে থাকবে। যদি ওই দিন সেই ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করেন তবে সে শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে।  আর যে ব্যাক্তি সন্ধ্যার সময় এ আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে তার জন্যও মহান আল্লাহ ৭০ হাজার রহমতের ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। যারা তার ওপর সকাল হওয়া পর্যন্ত রহমত প্রেরণ করতে থাকবে। আর যদি ওই রাতে সেই ব্যক্তির মৃত্যু হয় তবে তিনি শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস ১৯৭৯৫)।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়