• ঢাকা শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রায় ১৯ বছর পর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে পা রাখলেন ক্রিকেটাররা
এক সময়ের দেশের ক্রিকেটের তীর্থস্থান বলা হতো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামকে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত এ স্টেডিয়াম নানা ইতিহাসের সাক্ষী। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আসরের বিভিন্ন রেকর্ডে ঠাই হয়ে আছে ইতিহাসের পাতায়। টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা, প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি ও প্রথম পাঁচ উইকেট শিকারের ইতিহাসও রচনা হয়েছিল এ মাঠেই।  গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন স্মৃতি বিজড়িত এই স্টেডিয়ামের শেষ ক্রিকেট ম্যাচটি ছিল ২০০৫ সালের ৩১ জানুয়ারি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডেতে লড়েছিল টাইগাররা। এরপর ক্রিকেটের ঠিকানা বদলে যায় মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে। ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামটি এই প্রজন্মের ক্রিকেটারদের কাছে বড্ড অচেনা। দীর্ঘ ১৯ বছর পর আবারও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেটের কার্যক্রম। উপলক্ষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ক্রিকেটারদের ফিটনেস যাচাই। যার জন্য মাঠটির অ্যাথলেটিক ট্র্যাকটিকে বেছে নিয়েছে বিসিবি। দেশের ক্রিকেটের ইতিহাসে যা নতুন। বিসিবির ট্রেইনার ইফতেখার ইসলাম ইফতির ভাষ্য, ‘এটা তাদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। তার জন্য আমার কাছে মনে হয় তাদের ভিন্নতা কাটিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগবে।’ গরমের তীব্রতা এড়াতে একেবারে ভোরে শুরু হয় এ সেশন। সকাল ৬ টা থেকে দেড় ঘণ্টা প্রত্যেক ক্রিকেটারকে ১৬০০ মিটার দৌড়াতে হয়। রানিং টেস্টে দেন তিন ফরম্যাটে থাকা ৩৫ জন ক্রিকেটার। ইফতি আরও জানালেন, ‘অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাক বেছে নেওয়ার কারণ আসলে টাইমিংয়ের একটা বিষয় আছে। আমরা যদি আন্তর্জাতিকভাবে অনুসরণ করি তাহলে বেশ কিছু টেস্টিং মেথড আছে, আমরা আজ ১৬শ মিটার টাইম-ট্রায়াল নিলাম। অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে যদি নেই তাহলে প্রপার টাইমিংটা হয়। কারণ, ওইভাবেই হিসাব করা হয়। এটা ওদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। সব মিলিয়ে ভালো।’ রানিংয়ে প্রথম ভাগে সেরা হন তানজিম হাসান সাকিব। দ্বিতীয় ভাগে সেরা ছিলেন নাহিদ রানা। এই আয়োজনে অনুপস্থিত ছিলেন সাকিব আল হাসান, তাসকিন, মোস্তাফিজ ও সৌম্য।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৬

মেসিদের জার্সি পরে স্টেডিয়ামে ঢুকলেই জরিমানা!
পিএসজি ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেন আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি। এরপর ক্লাবটির সবকিছুই উন্নতির দিকে যাচ্ছে। মায়ামি সবচেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছে মেসির জার্সি বিক্রি করে। অথচ সেই জার্সি পরে স্টেডিয়ামে ঢুকলেই মায়ামি সমর্থকদের জরিমানা করা হবে। এমনটাই জানিয়েছে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) দল নাশভিলে।  শুক্রবার (৮ মার্চ) কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের শেষ ষোলোর প্রথম লেগে ন্যাশভিলের বিপক্ষে মাঠে নামবে মেসির ইন্টার মায়ামি। বাংলাদেশ সময় সকাল আটটায় মাঠে নামবে দুই দল। ন্যাশভিলের স্টেডিয়াম জিওডিস পার্কের একটি অংশে মায়ামির কোন সমর্থক দলের জার্সি পরে বসতে পারবেন না। এমন নির্দেশনাই জারি করেছে ন্যাশভিলে।  এক বিবৃতির মাধ্যমে ক্লাবটি জানিয়েছে, কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জার্সি বা তাদের রং (পিঙ্ক) নিয়ে জিওডিস পার্কের ফ্যান জোন সেকশন (১০৬-১১০) কাউকে থাকতে দেওয়া হবে না। এই জায়গায় প্রতিপক্ষ দলের (মায়ামি) জার্সি পরে থাকলে তাকে জরিমানা দিতে হবে। এমনটি স্টেডিয়াম থেকে বেরও করে দেওয়া হতে পারে। ন্যাশভিলে নির্দিষ্ট একটি সেকশনে এই নির্দেশনা জারি করেছে। তারা বলছে মাঠে যেন দুই দলের সমর্থকদেরই বোঝা যায় তাই এমন সিদ্ধান্ত। তবে ধারণা করা হচ্ছে নিজেদের ঘরের মাঠে সমর্থক দিয়ে বাড়তি সুবিধা আদায় করতে চাইছে ন্যাশভিলে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়