• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইফতার পার্টি করতে তাদের লজ্জা করে না : কাদের
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এই রমজানে তারা একজন গরিব মানুষকেও সাহায্য করেনি। তারা মানুষকে কোনো প্রকার সাহায্য না করে বড় বড় হোটেলে গিয়ে ইফতার পার্টি করেছে। অথচ তারাই আবার বলেন, ঢাকা শহরে এত ভিক্ষুক কেন? তাদের কি লজ্জা করে না? বুধবার (৩ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঢাকা ১০ আসনের জনগণের মাঝে ইফতারসামগ্রী বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে গরিব মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করছে। বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই হলো আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য। তিনি বলেন, ঈদের সময় দান-খয়রাত ও জাকাত পাওয়ার আশায় ঢাকাসহ বড় বড় শহরে কিছু গরিব মানুষ আসে। কিন্তু এ পর্যন্ত কেউ না খেয়ে রাস্তায় পড়ে মারা গেছেন এমন একটা দৃষ্টান্তও শেখ হাসিনার আমলে নাই। বিশ্বে সংকট, বাংলাদেশে সংকট রয়েছে। তারপরও আমরা জ্বালানির দাম সমন্বয় করে কমিয়েছি। জিনিসপত্রের দামও কমে যাচ্ছে। আজকে তারা (বিএনপি) বড় বড় কথা বলেন, গরিবের নামে মায়াকান্না করেন। তারা কি ভুলে যান জিয়াউর রহমানের আমলে উত্তরবঙ্গের রংপুর কোর্টে গিয়ে নারীরা অভাবের তাড়নায় পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখিয়েছিলেন। সেই ইতিহাস কি তারা ভুলে যায়? তিনি আরও বলেন, তারাবির নামাজের পর সারারাত ধরে ঈদের শপিং চলে। এখনও কারো নিরাপত্তাহীনতার ঘটনা ঘটেনি। রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে যারা নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে তাদের কথায় কান দেবেন না।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:২৪

নিপুণের লজ্জা থাকলে অবৈধভাবে চেয়ারে বসত না : ডিপজল
নির্বাচনের আগে উনি (নিপুণ আক্তর) কী কী বলেছে, তা আপনাদের সবারই জানা। প্রধানমন্ত্রীকে আনবে, ছয়টি সিনেমা করবে কোনটাই হয়নি। এমন কী করেছে, দেখান তো। তবে কিছু কাজ করেছে ভোটার তালিকায় অর্ধেকের বেশি নম্বর রং এবং ভুল দিয়ে রেখেছে। ভুল নম্বর কেন উঠবে? ভুল দেওয়ার কারণ, আমরা যাতে কাউকে না পাই। আপনারা চেক করলেই প্রমাণ পাবেন। নির্বাচন হবে, জয়-পরাজয় আছে। ভালো কিছু করার জন্যই নির্বাচনে এসেছি। কিছু খাওয়ার জন্য আসিনি। জীবনভর দিয়েছি। এবারও যা লাগবে দেব। কিন্তু ভালো কিছু আশা করি। আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়ন ফরম ক্রয় করে কথাগুলো বলেছেন মুভি লর্ড খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এই অভিনেতা বলেন, টাকা দিয়ে ভোট কেনা বন্ধ করা উচিত। যারাই এই কাজ করেছে তাদের উচিৎ এটা বন্ধ করা। আমাদের মানুষ অস্বচ্ছল থাকতে পারে, টাকা চাইতে পারে কিন্তু এভাবে না। কিছু টাকায় বিক্রি যারা হন, তারা এই টাকা কয়দিন খাবেন? তারপর কী করবেন? আমার কথা টাকার দিকে না তাকিয়ে দেখেন সমিতির কীসে ভালো হবে। ফিল্মের উন্নয়ন নিয়ে ভাবুন।  সিনেমাপাড়ায় নির্বাচন না হওয়া কিংবা বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে এমন গুঞ্জন শোনা যায়! বিষয়টি নিয়ে ডিপজল বলেন, যদি কোর্ট বন্ধ করে সেখানে আমি বলার কেউ না। কিন্তু কেন বন্ধ করবে? এটা নিয়ে কি কোনো মামলা হয়েছে? হয়নি। তাহলে কেন বন্ধ হবে? মামলা হবে, মামলা হলে উনারা (বিপরীত পরিষদ) এসে চেয়ারে বসবে? এত সহজ না! যোগ করে তিনি আরো বলেন, বসছে তো দুই বছর ফাও, মামলা চলমান সময়েও উনি (নিপুণ) সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসছে, এটা অবৈধ। কীভাবে বসে? উনি কী নির্বাচিত? সেই মামলা এখনও চলমান। যদি লজ্জা থাকত এটা করত না। মেয়েটা যাই বলেছে উল্টো পেয়েছি, আমি ভালো কিছু পাইনি, আশাও করি না। দোয়া করি সে ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক। নতুন সিনেমার কাজের বিষয়ে ডিপজল বলেন, আমি নিয়মিত সিনেমা প্রযোজনা করি। নির্বাচনের পর আরও সাত-আটটি সিনেমার কাজ শুরু করব। যেগুলো বিগ বাজেটের সিনেমা হবে, ভিন্ন দেশ থেকে অভিনয়শিল্পীরাও আসবে। নতুনত্ব কিছু চমক দেখাব। আপনারা পাশে থাকেন ভালো কিছু দেখতে পাবেন। আসছে ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল এবং মাহমুদ কলি ও নিপুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়