• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যুদ্ধের দ্বারপ্রান্ত থেকে মধ্যপ্রাচ্যকে এখনই ফেরাতে হবে : জাতিসংঘ
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ একটি পূর্ণমাত্রার ধ্বংসাত্মক সংঘাতের মুখোমুখি। এখনই সময় তাদের যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে থেকে ফিরিয়ে আনার।  স্থানীয় সময় রোববার (১৪ এপ্রিল) বিকেলে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এক জরুরি সভায় দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে বিভিন্ন দিকের বড় বড় সামরিক পক্ষগুলো সংঘাতে জড়িয়ে যেতে পারে। ইতোমধ্যে এখানকার (গাজাবাসী) বেসামরিক নাগরিকরা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। তাদের চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। তাই এখনই সময়, সবাইকে যুদ্ধের কিনার থেকে ফিরে আনার। তিনি বলেন, সংঘাত যাতে ফের উসকে না যায়, তা প্রতিরোধে সবার দায়িত্ব রয়েছে। সবাইকে সক্রিয়ভাবে এই দায়িত্ব পালন করতে হবে। এ অঞ্চলের (মধ্যপ্রাচ্য) বা বিশ্বের কেউ আর যুদ্ধ চায় না। এসময় সবার যৌথ অংশগ্রহণে এখনই গাজায় যুদ্ধ বিরতি প্রয়োজন উল্লেখ করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। তিনি বলেন, গাজায় মানবিক অবস্থা বিপর্যস্ত। এ জন্য সব জিম্মিদের নিঃশর্ত মুক্তি ও বাধাহীনভাবে ত্রাণ তৎপরতা চালাতে দেওয়া দরকার। সভায় জাতিসংঘে নিযুক্ত ইসরায়েল ও ইরানের রাষ্ট্রদূতরা তাদের স্ব স্ব দেশের অবস্থানের পক্ষে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেন। 
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৩

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের শঙ্কা, ভ্রমণে সতর্কতা
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসনের মাঝেই ইরানের সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে দখলদার রাষ্ট্রটির। বর্তমানে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে দুই দেশের মধ্যে। যেকোনো সময় ইসরায়েলে হামলা করার ইঙ্গিত দিয়েছে ইরান। সিরিয়ার দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলার প্রতিশোধ নিতেই সম্ভাব্য এ হামলার পরিকল্পনা করছে ইরান। ফলে দুই দেশের মধ্যে বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের ইসরায়েল, ফিলিস্তিন ও লেবানন ভ্রমণে সতর্কতা জারি করেছে ভারত, ফ্রান্স, রাশিয়া, পোল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ। প্রসঙ্গত, গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত ইরানি কনস্যুলেটে হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ইরানের দুই জেনারেলসহ ১৩ জন কর্মকর্তা প্রাণ হারান। ঘটনার পরপরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দেয় তেহরান। ফলে নতুন করে যুদ্ধের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) এক ঘোষণায় নিজেদের নাগরিকদের ইরান, লেবানন, ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিন অঞ্চলে ভ্রমণ না করার নির্দেশনা দিয়েছে ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। নিজেদের ইরান-ভিত্তিক কূটনীতিকদের স্বজনদেরকে দেশে ফিরে আসতে বলা হয়েছে ওই নির্দেশনায়। এছাড়া, ফরাসি বেসামরিক কর্মীদের উল্লেখিত দেশ ও অঞ্চলগুলোতে কোনো ধরনের মিশন পরিচালনা করতে নিষেধ করা হয়েছে। ইসরায়েল, ফিলিস্তিন ও লেবাননে ভ্রমণ না করতে পরামর্শ দিয়েছে পোল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও। তারা বলেছে, এসব এলাকায় হঠাৎ করে সামরিক অভিযান বাড়তে পারে। তেমনটি হলে এই তিনটি দেশ ছেড়ে যাওয়ায় উল্লেখযোগ্য অসুবিধা সৃষ্টি হতে পারে। ‘বিরাজমান পরিস্থিতি’ বিবেচনায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ইরান ও ইসরায়েলে না যাওয়ার জন্য নিজেদের নাগরিকদের নির্দেশনা দিয়েছে ভারতও।  ‘ইরান থেকে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আক্রমণের আশঙ্কায়’ ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনে অনাবশ্যক ভ্রমণ এড়ানোর জন্য নিজ নাগরিকদের পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাজ্য। এক বিজ্ঞপ্তিতে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ অফিস উত্তর ইসরায়েল, গাজা উপত্যকা, গাজার নিকটবর্তী অঞ্চল এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরে সব ধরনের ভ্রমণের বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি করেছে। তবে অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেম এবং জেরুজালেম ও তেল আবিবের মধ্যবর্তী রুট ১ এই তালিকার বাইরে রাখা হয়েছে। রাশিয়াও তাদের নাগরিকদের ‘এসব অঞ্চলে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকতে’ জোরালো পরামর্শ দিয়েছে। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বিরোধপূর্ণ অঞ্চলের পাশাপাশি লেবানন এবং ইসরায়েলের মধ্যে 'ব্লু লাইন' এলাকার পরিস্থিতি অস্থিতিশীল রয়েছে। এছাড়া ইসরায়েলে কর্মকরত সব মার্কিন কর্মী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের বৃহত্তর তেল আবিব, জেরুজালেম এবং বেরশেবা এলাকার বাইরে ব্যক্তিগত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। একইসঙ্গে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে নিজেদের নাগরিকদের ইরান ত্যাগ করার জন্য বিশেষভাবে পরামর্শ দিয়েছে জার্মানি। তাদের যুক্তি, উত্তেজনা বাড়লে দেশটি ছেড়ে বের হওয়া কঠিন হয়ে যেতে পারে।  
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:১৫

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের শঙ্কা : মার্কিন বাহিনীর অবস্থান পরিবর্তন
ইসরায়েলে ইরানের হামলার শঙ্কায় মধ্যপ্রাচ্যে মোতায়েন মার্কিন রণতরীর অবস্থান পরিবর্তন করেছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি। তিনি বলেন, মিত্র ইসরায়েলের ওপর ইরানের যেকোনো হামলা রুখে দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত মার্কিন বাহিনী। আর তা জানান দিতে মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত মার্কিন রণতরী স্থান পরিবর্তন করেছে। তবে তিনি মার্কিন বাহিনীর স্থান পরিবর্তন বা কোনো পথে এগোচ্ছে তা খোলাসা করেননি। মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ‘ইউএসএস আইজেনহাওয়ার’ সহ নৌবাহিনীর আরও যুদ্ধযান বর্তমানে লোহিত সাগর ও ভূমধ্যসাগরে অবস্থান করছে। এদিকে শতাধিক ড্রোন এবং কয়েক ডজন ক্ষেপণাস্ত্র ইতোমধ্যে প্রস্তুত করেছে ইরান। তবে শিগগিরই ইসরায়েলে হামলা না করতে ইরানকে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। বাইডেন বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি, ইরান শিগগিরই ইসরায়েলে হামলা করতে পারে। তবে তেহরানকে শিগগিরই হামলা না করতে সতর্ক করছি। তিনি বলেন, আমরা ইসরায়েলকে রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা যেকোনো সময় ইসরায়েলকে সমর্থন করব। তাদের রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো ধরনের সহায়তার জন্য সব সময় প্রস্তুত। তাই ইরান কখনও সফল হবে না। গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে নিহত হন দেশটির শীর্ষস্থানীয় দুই সামরিক কর্মকর্তাসহ ৭ জন। এরপর সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, এই কর্মকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে। এ ঘটনার পর ইরান ও ইসরায়েল-দুই দেশ ভ্রমণে নিজেদের নাগরিকদের সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েলের জনগণও। মার্কিন দূতাবাসের বরাত দিয়ে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, নিজ কর্মীদের বৃহত্তর জেরুজালেমের বাইরে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে তেল আবিব ও বির শেভা এলাকা এ সতর্কতার আওতামুক্ত থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনাবাহিনী অন্যান্য ফ্রন্ট থেকে চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমাদের সাধারণ একটি নীতি আছে: যারা আমাদের আঘাত করবে, আমরা তাদের আঘাত করব।’ ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানায়, দক্ষিণ অথবা উত্তর ইসরায়েলে ইরানের সম্ভাব্য হামলা মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে তেল আবিব। তবে তেহরান এখনও এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। এর আগে পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতে দাবি করা হয়, সরাসরি ইসরায়েল অথবা ইসরায়েলের স্বার্থ রয়েছে এমন স্থাপনায় ইরানের হামলা আসন্ন। সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ, বিবিসি, সিএনএন
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৪

যুদ্ধের জন্য সেনাবাহিনীকে জোর প্রস্তুতির নির্দেশ কিমের
যুদ্ধের জন্য নিজের সেনাবাহিনীকে জোরদার প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। বুধবার (৬ মার্চ) একটি সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শনের পর এই নির্দেশ দেন তিনি। এর আগে সিউল এবং ওয়াশিংটনকে তাদের ‘বেপরোয়া’ এবং ‘উন্মত্ত মহড়া’ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। দেশটির সরকারি সংবাদমাধ্যম দ্য কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) এর বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থা রয়টার্স। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার পশ্চিমে অবস্থিত একটি বড় সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শন করার পর যুদ্ধের জন্য সেনাবাহিনীকে জোরদার প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন কিম জং উন। তবে, ওইদিন তিনি কোন সামরিক ঘাঁটিতে গিয়েছিলেন তা প্রকাশ করেনি কেসিএনএ।  প্রতিবেদন অনুযায়ী কিম জং উন বলেছেন, সামরিক বাহিনীকে অবশ্যই বিরাজমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে যুদ্ধের প্রস্তুতি জোরদার করতে হবে সূচনা করতে হবে। নিখুঁত যুদ্ধ প্রস্তুতির জন্য আমাদের সেনাবাহিনীর উচিত প্রকৃত যুদ্ধের আদলে মহড়া চালিয়ে যাওয়া। প্রসঙ্গত, বৃহদাকারের বার্ষিক ফ্রিডম শিল্ড সামরিক মহড়া চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়াও। এই মহড়ায় মিসাইল ইন্টারসেপশন ড্রিল, বোমা বিস্ফোরণ, বিমান হামলা এবং লাইভ-ফায়ারিংসহ ৪৮টি ফিল্ড মহড়া অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। গত সোমবার থেকে শুরু হওয়া যৌথ এ মহড়ায় গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ সৈন্য অংশগ্রহণ করেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ওইদিন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে তাদের এই কর্মকাণ্ডের জন্য চড়া মূল্য দিতে হবে। মূলত, দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক মহড়াগুলোর নিন্দা জানিয়ে আসছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির দাবি, প্রতিপক্ষের এসব মহড়া আসলে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য কোনও হামলার মহড়া। 
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:০১

‘মিয়ানমার আগে থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে যুদ্ধের চেষ্টা করছে’
মিয়ানমার অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে যুদ্ধের চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন র‍্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী এম এ খালেক ডিগ্রি কলেজ মাঠে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, মিয়ানমার যা করছে তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই করছে। মিয়ানমার অনেক আগে থেকেই চেষ্টা করছে বাংলাদেশের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। রোহিঙ্গা আটক হওয়া থেকে শুরু করে তারা পায়ে পাড়া দিচ্ছে, আমরা তো কাজ করি, আমরা জানি। তিনি বলেন, আমি বহুবার কক্সবাজার গিয়েছি, বর্ডারে গিয়েছি, আমি সব ঘুরে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী যে দৃঢ়চেতা এবং তার যে প্রজ্ঞা, উনি কোনো দিন যুদ্ধে জড়াবেন না। কারণ এখন যুদ্ধে যাওয়া মানে আমার দেশটা শেষ হয়ে যাওয়া। মিয়ানমার থেকে মাদক পাচার বন্ধের বিষয়ে র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, মাদক এখন বিভিন্ন দেশ থেকে এয়ারেও আসছে, জলপথেও আসছে। বেশির ভাগ মাদক মিয়ানমার থেকে আসছে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে মাদক পাঠাচ্ছে মিয়ানমার। কিছুদিন পর আপনারা জানবেন—আমরা যে জাল ফেলে রেখেছি, সবচেয়ে যে বড় গ্যাংস্টার, তাকে আমরা জালের মধ্যে ফেলেছি। আমরা কিছু করতে পারব। র‍্যাব-৬, খুলনার অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফিরোজ কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন র‍্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ইমতিয়াজ আহমেদ, গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক আজহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী মাহবুবুল আলম (ক্রাইম অ্যান্ড অপস), জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিম তালুকদার, এম এ খালেক ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ কে এম মাহবুব প্রমুখ।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়