• ঢাকা বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ব্যবসায়ী নেতার মৃত্যুতে আখাউড়া স্থলবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি হাজি সফিকুল ইসলামের মৃত্যুর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে মাছ ব্যতীত সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। তবে বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট এবং কাস্টমস ও বন্দরের সব কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল থেকে দিনব্যাপী বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর কাস্টমস সুপারিন্টেনডেন্ট আব্দুল কাইয়্যুম তালুকদার বলেন, ব্যবসায়ী নেতার মৃত্যুতে বন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। তবে কাস্টমস, বন্দর ও আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের সব ধরনের দাপ্তরিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৩

দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে উত্তাল চুয়েট
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) দুই শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। শিক্ষার্থীরা মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের মতো কাপ্তাই সড়ক অবরোধ এবং ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করছে। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৯ দফা দাবি দিয়ে মঙ্গলবার ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কর্মসূচি ঘোষণার সময় সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রোভিসি, ছাত্র কল্যাণ পরিচালক, শিক্ষক ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে সোমবার বিকেল তিনটার দিকে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার জিয়ানগর সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী চুয়েটের তিন শিক্ষার্থীকে পেছন থেকে শাহ আমানত পরিবহনের একটি বাস ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে মারা যান চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শান্ত সাহা এবং গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তৌফিক হোসাইন। এছাড়া গুরুতর আহত পুরকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জাকারিয়া হিমু চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বাসটি আটক করলেও চালক ও হেলপার পালিয়ে যায়। নিহত শান্ত সাহা নরসিংদী জেলা সদরের চার নাম্বার ওয়ার্ডের কাজল সাহার ছেলে এবং তৌফিক হোসেন নোয়াখালী সদর উপজেলার সুধারাম থানার নিউ কলেজ রোডের দুই নম্বর ওয়ার্ডের মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় চুয়েট ক্যাম্পাসে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তৌফিক হোসেনের লাশ তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সুধারামে দাফন করা হয়েছে। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে সে ছিলো সবার বড়। তারা বাবা দেলোয়ার হেসেন নোয়াখালী পৌরসভার প্রকৌশলী বলে জানান তৌফিকের বন্ধু নাফিজ হাসান নাফি। আর শান্ত সাহার মরদেহ নরসিংদীতে তার গ্রামের বাড়িতে সৎকার করা হয়েছে বলে তার ভাই পার্থ সাহা জানান। সোমবার সন্ধ্যার দিকে ক্যাম্পাসে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পৌঁছলে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে। তারা ক্যাম্পাসের সামনে গাছের গুড়ি ফেলে কাপ্তাই সড়ক অবরোধ করে এবং শাহ আমানত পরিবহনের চারটি বাস আটক করে। এর মধ্যে একটি বাস তারা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। মঙ্গলবার সকাল থেকে তারা আবার কাপ্তাই সড়ক অবরোধ করলে মহাসড়কে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষাসহ সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করছে। তারা দিনভর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে। কাপ্তাই সড়কে তারা টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করে। শিক্ষার্থীরা বিকেলে ১০ দফা দাবি জানান সংবাদ সম্মেলন করে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, পলাতক চালক ও তার সহযোগীকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা, সুযোগ সুবিধা সংবলিত আধুনিক চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন, হাসপাতালে আধুনিক সরঞ্জামসহ অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা দেয়া, রাস্তার মাথা (কাপ্তাই) এলাকা থেকে কাপ্তাই পর্যন্ত চার লেন মহাসড়ক করা, প্রতিটি বাস ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার কাগজপত্র ও চালকদের লাইসেন্স নিয়মিত যাচাই করা, শাহ আমানত ও এবি পরিবহন এই সড়কে নিষিদ্ধ করা, শিক্ষার্থী অনুপাতে ছাত্র বাস বাড়ানো, ছাত্রকল্যাণ পরিষদকে জবাবদিহির আওতায় আনা, ছাত্র প্রতিনিধিদল গঠন করা, নিহত ও আহতদের পরিবারকে যথোপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া এবং আহত শিক্ষার্থীর চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করা। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন অনুরাগ নন্দি অভিযোগ করেন, দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পর আমরা অনুরোধ করেও বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের অ্যাম্বুলেন্স পাইনি। পেলে হয়তো আরো একজনকে বাঁচানো যেত। ঘটনার দুই ঘণ্টা পর তাদের হাসপাতালে নেয়া হয়। প্রথমে অটোরিকশা ও পরে অ্যাম্বুলেন্সের সহায়তায়। আর মেডিকেল সেন্টারেও এই ধরনের আহতদের চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নাই। তিন জানান, কয়েক মাস আগেও এই সড়কে এবি ট্রাভেলস নামে আরেকটি পরিবহনের একটি বাস মোটরসাইকেলকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়ায় দুই জন ছাত্র আহত হয়েছিলেন। তখনো আমরা ওই পরিবহনের বাস আটকে সড়কের নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি চেয়েছিলাম। তখন আমাদের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। আমরা এখন যে ১০ দফা দাবি দিয়েছি তা পূরণের জন্য ৭২ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত প্রতিশ্রুতি চাই। কোন দাবি কত দিনে পূরণ করা হবে তাও লিখিত দিতে হবে। তার আগ পর্যন্ত আমাদের সব ধরনের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। আর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দাবি পূরণ না হলে আরো কঠোর আন্দোলনে যাবো আমরা, বলেন তিনি। আরেক জন ছাত্র নাজমুল হাসান বলেন, কর্মসূচি ঘোষণার সময় ভিসি, প্রোভিসিসহ প্রশাসনের লোকজন ছিলেন। তারা দাবি মেনে নেয়ার তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিশ্রুতি না দিয়ে সময় নিয়েছেন। তবে তারা দাবির সঙ্গে একমত হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, দুইজন ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। ছাত্রদের দাবির সবগুলো আমাদের পক্ষে পূরণ করা সম্ভব নয়। এর জন্য নানা কর্তৃপক্ষ আছে। আর কিছু দাবি আছে যা পূরণ করতে সময় লাগবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখন জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বসে দাবিগুলো নিয়ে কথা বলব। কীভাবে পূরণ করা যায় দেখব। যেমন চার বা ছয় লেনের মহাসড়ক তো আমরা করতে পারব না। দায়ীদের আটক করবে পুলিশ। আমরা সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে যোগাযোগ করছি। আর আমরা যেগুলো সম্ভব সেগুলো পূরণ করব। দুর্ঘটনার পর অ্যাম্বুলেন্স না পাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের মেডিকেল সেন্টারে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স আছে। তবে তিনটি তখন জরুরি রোগী বহন করছিল। আর ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে তিনি বলেন, সরকার একটি ক্ষতিপূরণ দেয় সেটা তারা পাবে। বাস মালিককেও দিতে হবে। আর আমরা নিহতদের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছি। আহতের চিকিৎসা খরচ দিচ্ছি। আরও কী করা যায় তা নিয়ে আলোচনা চলছে। জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ শিক্ষকরা চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সঙ্গে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বৈঠকে বসেছেন। রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন দাস জানান, এখনো তারা ওই বাসের চালক ও হেলপারকে আটক বা চিহ্নিত করতে পারেননি। তিনি বলেন, আমরা শাহ আমানত পরিবহনের মালিকপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা আমাদের ওই বাসের চালক ও কর্মচারীদের নাম জানাবে। আশা করি দ্রুত তাদের আটক করতে পারব।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৫৪

প্রার্থীর মৃত্যুতে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার ভোটগ্রহণ স্থগিত
প্রার্থীর মৃত্যুতে আগামী ৮ মে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  এর আগে, গতকাল রোববার রাতে মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের ভোটগ্রহণ স্থগিত করে এক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২১ মার্চ নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের জন্য আটজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তাদের মধ্যে বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থী আহসান হাবীব গত শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ২৩ (১) মোতাবেক মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম করা হলো। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামান বলেন, নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী মহাবেপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের ভোটগ্রহণ কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে কমিশন পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নিয়ে মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদের জন্য নতুন করে তফসিল ঘোষণা করবে। পূর্ব ঘোষিত তফষিল অনুযায়ী আগামী ৮ মে মহাদবেপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ভোটগ্রহণ হবে না। তবে ভাইস চেয়ারম্যান পদের ভোটগ্রহণ ওই দিনই অনুষ্ঠিত হবে। গত ১২ মার্চ সড়ক দুর্ঘটনায় মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব গুরুতর আহত হন। এর পর থেকে তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখানেই গত শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান। আহসান হাবীব ২০০৪ সাল থেকে মহাদেবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে, তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৯ সালে মহাদেবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও এক ছেলে রেখে গেছেন। জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে- প্রথম ধাপে আগামী ৮ মে নওগাঁর চারটি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এদিকে এই নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাহরের শেষ দিন আজ পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে ২ জন ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। তারা হলেন- ধামইরহাট উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাউর রহমান ও শহীদুল ইসলাম, বদলগাছী উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম এবং মহাদেবপুর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিকুল ইসলাম। আগামীকাল মঙ্গলবার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। এরপর প্রচারে নামবেন প্রার্থীরা। এর আগে, মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে বদলগাছী, মহাদেবপুর, ধামইরহাট, পত্নীতলা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে ২৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২০ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৪ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। 
২২ এপ্রিল ২০২৪, ২০:০১

অভিনেতা রুমির মৃত্যুতে ফেসবুক যেন শোক বই
ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর খবরে ফেসবুক যেন হয়ে উঠেছে এক শোক বই। টাইমলাইনজুড়ে হাহাকার, রুমি ভাই আর নেই! জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, ‘ভেবেছিলাম একটু সুস্থ্য হয়ে ওঠেন, আপনাকে দেখতে যাবো। আর দেখা হলো না। এ কেমন বিদায় রুমি ভাই! নিয়তির কাছে সকলেই হার মানে, মানতে হয়। তবে আপনি একটু তাড়াতাড়িই চলে গেলেন। অন্যলোকে শান্তিতে থাকুন রুমি ভাই। শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।’ অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে রুমির একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি ভাই কিছুক্ষণ আগে মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’ অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, ‘চলে গেলেন রুমি ভাই! মৃত্যুটা কত সহজ, জীবনটাই অনেক বেশি কঠিন। এই প্রথমবার, এমন খবর শুনে, সবাইকে জানাবার জন্য লিখতে যেয়ে, লিখলাম আর মুছলাম অসংখ্যবার! আপনার ছবির সাথে কোন ভাবেই ‘শেষ বিদায়’ এর কিছু লিখতে পারছিলাম না রুমি ভাই! সব সম্ভব! মাত্র দেড়/ দুই মাস, সব চেষ্টা শেষ হল! কোন ভাবেই ঠেকানো গেল না কিছু! আপনার পরিবারকে আল্লাহ এ শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দিক, এ প্রার্থনা করি। পরপারে চির শান্তিতে থাকবেন।’ অভিনেত্রী রোজী সিদ্দিকী লিখেছেন, ‘আহা রুমি ভাই। বিদায় বন্ধু সহযাত্রী। আল্লাহ পাক আপনাকে বেহেস্ত নসীব করুন।’ অভিনেতা সাজু খাদেম একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘রুমি ভাই...চলেই গেলেন?’ একটি সেলফি পোস্ট করে অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি লিখেছেন, ‘রুমি ভাই শেষ পর্যন্ত চলেই গেলেন। ভালো থেকেন ওপারে। আমার জন্মদিনের প্রথম যে ফোনটি আসতো সেটা আপনার ফোন। সেই কল টি আর আসবে না। সাব্বির এর সাথে কতো অভিমান কে করবে রুমি ভাই। ক্ষমা করেন ভাই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’  দুঃখের ইমোজি দিয়ে অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ লিখেছেন, ‘রুমি ভাই...’ প্রয়াত অলিউল হক রুমির একটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেতা রাশেদ মামুন অপু। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘রুমি ভাই....ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’ কালো রঙের ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে অভিনেত্রী শারমিন জোহা শশী লিখেছেন, ‘রুমি ভাই…যাত্রা শুভ হোক।’ একটি সেলফি পোস্ট করে অভিনেতা আমিন আজাদ লিখেছেন, ‘না ফেরার দেশে চলে গেলেন প্রিয় বন্ধু, আমার দীর্ঘদিনের একসাথে পথ চলার সাথী জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।  ওপারে ভালো থেকো বন্ধু।’
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৬

জাতীয় পতাকার নকশাকারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাশের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এক শোক বার্তায় তিনি প্রয়াত শিব নারায়ণ দাশের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। শিব নারায়ণ দাস বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকার অন্যতম এবং মূল নকশাকার। তিনি শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। তিনি স্ত্রী ও ১ ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন। প্রসঙ্গত, ১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নং কক্ষে রাতে পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন শিবনারায়ণ দাস। যা ১৯৭১-এর ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪২

অধ্যাপক জিয়া রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধু পরিষদের শোক প্রকাশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক জিয়া রহমানের আকস্মিক মৃত্যুতে ‘বঙ্গবন্ধু পরিষদ’ গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন। পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক শোক প্রকাশ করে বলেন, অধ্যাপক জিয়া রহমান ছিলেন একজন ছাত্রবান্ধব শিক্ষক ও নিবেদিতপ্রাণ গবেষক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং অপরাধ বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশ-বিদেশে পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ এই শিক্ষক ছিলেন উদার, অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ। তিনি কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন, হল প্রাধ্যক্ষ, শিক্ষক সমিতি, একাডেমিক কাউন্সিলসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সহানুভূতি জানাই।  উল্লেখ্য, অধ্যাপক জিয়া রহমান শনিবার (২৩ মার্চ) ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৩

ঢাবির অধ্যাপক ড. জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। অধ্যাপক জিয়া রহমান শনিবার (২৩ মার্চ) ভোররাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় তিন দশকের চাকরিজীবনে শিক্ষক সমিতি ও বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন জিয়া রহমান। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে তিনি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন নির্বাচিত হন।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৫:৩৭

আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  শনিবার (১৬ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এক শোক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের এই নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীসহ অনেকেই। এর আগে, এদিন ভোরে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল হাইয়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক মেয়ে ও দুই ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পরিবার সূত্র প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে, মরদেহ দেশে আসার পরে সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। উল্লেখ্য, জেলা আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান এ নেতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ঝিনাইদহে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা তুলেছিলেন। তিনি  ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। নবম জাতীয় সংসদে মৎস‌ ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বরেন‌।  
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৪

রাজিয়ার মৃত্যুতে স্বামীর অভিযোগ, বিচার চেয়েছেন চেয়ারম্যানের কাছে
সন্তান প্রসবের কয়েক ঘণ্টা পরই মারা যান বাংলাদেশের হয়ে সাফজয়ী নারী ফুটবলার রাজিয়া সুলতানা। তবে তার মৃত্যু নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন স্বামী ইয়াম রহমান। তিনি অভিযোগ করেছেন পরিবারের অবহেলার শিকার রাজিয়া, মৃত্যুর আগে তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে রাজিয়ার মা বাধা দেন। ইয়ামও পেশায় একজন ফুটবলার। ফুটবলার হিসেবেই বাফুফে ভবন-সংলগ্ন টার্ফে তাদের পরিচয়। তারপর দেড় বছর প্রেম করে ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর বিয়ে করেন তারা। রাজিয়ার অকাল মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়েছেন ইয়ামের। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) স্ত্রী রাজিয়ার দাফন শেষে দেশের একটি বেসরকারি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ইয়াম। তিনি বলেন, বিকেলে রাজিয়ার দাফন শেষ করে এখনো কবরের পাশে বসে আছি। কি থেকে কী হয়ে গেলো। আমার স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে হয়তো সে বেঁচে যেতো। কিন্তু তাকে নেওয়া হয়নি। রাজিয়ার মা ও ভাইয়ের ওপর অভিযোগ করে ইয়াম বলেন, আমি এখানে এসে শুনলাম, রাজিয়া আমার সঙ্গে একটু কথা বলার জন্য তার মাকে অনুরোধ করেছিল ফোনে ধরিয়ে দিতে। তার মা সেটাও দেয়নি। আমি স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বারের কাছে এর বিচার চেয়েছি। নিজের বাচ্চার ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি বলেন, আমার বাড়ি চট্টগ্রামে। মা আসতেছেন। তিনি এখন পথে। তিনি আসলেই শিশু সন্তানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাচ্চাকে আমার ভাবির কাছে বগুড়ায় দিয়ে আসবো। রাজিয়া সুলতানা ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত জাতীয় বিভিন্ন বয়সভিত্তিক ফুটবল দলে খেলেছেন। ২০১৮ সালে সাফ জেতা অনূর্ধ্ব-১৮ দলের সদস্যও ছিলেন তিনি। জাতীয় দলেও ডাক পেয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, মা হওয়ার পরও ফুটবল খেলা চালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন রাজিয়া। গত বছর জাতীয় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন যে টুর্নামেন্ট আয়োজন করেছিল তখন সে খেলেছে এবং ওই সময়ই আমাকে সুঃসংবাদ দিয়েছিল আমি বাবা হতে চলেছি। ‘তখন রাজিয়া বলেছিল তার ফুটবল খেলার কী হবে। আমি তাকে বলেছিলাম, বাচ্চা হওয়ার পর আবার খেলবা। এখন নিজেই সবকিছু থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলো’।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৬

গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, ভাষাসৈনিক ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে পৃথক বার্তায় তারা এই শোক প্রকাশ করেন। শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যু দেশের আইন অঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তার অবদান জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। রাষ্ট্রপতি তার শোকবার্তায় প্রয়াতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তার পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। এদিকে গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে পৃথক বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন ও গুণগ্রাহীদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। এর আগে, সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান গোলাম আরিফ টিপু। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়