• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাংলাদেশে আসছে অপো এ৬০
নিত্যনতুন উদ্ভাবনের এই সময়ে স্মার্টফোন টেকনোলজি ব্র্যান্ড অপো বাংলাদেশে নিয়ে আসতে চলেছে আরেকটি লেটেস্ট স্মার্টফোন। স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির নান্দনিকতার ধারণাকে বদলে দিয়ে ব্যবহারকারীদের এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা দেবে এই হ্যান্ডসেটটি। অপো এ৬০-তে থাকবে স্বাচ্ছন্দ্য ও ফ্যাশনের দারুণ সমন্বয়। হ্যান্ডসেটটির স্লিম বডি এর স্টাইলকে নিয়ে গেছে এক অন্য মাত্রায়। আর তাই এতে অনেকটা ফ্ল্যাগশিপ ফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা প্রত্যাশা করা যেতে পারে। চমৎকার লুকের হ্যান্ডসেটটি হাতে বা পকেটে নেওয়ার জন্যও অত্যন্ত মানানসই।  স্লিম বডির অপো এ৬০-তে আকর্ষণীয় লুকের সঙ্গে থাকবে দারুণ সব ফাংশন। সহজে বহনযোগ্য হ্যান্ডসেটটি বেশ পাতলা ও হালকা হলেও এর স্টাইলে কোনো অংশে কমতি নেই। এর মসৃণ আকার ও গোলাকৃতির কোণাগুলো হাতে রাখার স্বাচ্ছন্দ্যের পাশাপাশি নিশ্চিত করবে দারুণ লুক। অপো এ৬০-তে প্রতিটি স্পর্শই হয়ে উঠবে উপভোগ্য।  অসাধারণ রঙ, উপকরণ ও অপশনের হ্যান্ডসেটটি সহজেই মুগ্ধ করবে আপনাকে। এর একটি ভ্যারিয়েন্টের রং রিপল ব্লু, যা ব্যবহারকারীদের দেবে সমুদ্রের ঢেউয়ের আবহ। আরেকটি ভ্যারিয়েন্টের রং মিডনাইট পার্পল। প্রতিটি রঙই একজন ব্যবহারকারীকে নিজস্ব ব্যক্তিত্ব প্রকাশের সুযোগ দেবে।  সুরক্ষার ক্ষেত্রেও অপো এ৬০ অসাধারণ। কারণ, টেকসই হ্যান্ডসেট হিসেবে এর রয়েছে বিশেষ স্বীকৃতি। বৃষ্টির ফোঁটা বা পুলের পানির ছিটা ফোনটির কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। ফলে প্রতিকূল অবস্থায় এটি ব্যবহারের সময়ও আপনি থাকতে পারবেন নিশ্চিন্তে। কোনো তরল পদার্থের ছিটা বা ধূলাবালি ঢোকা নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই। ফোনটির বিশেষ ডিজাইন এটিকে সবসময় ব্যবহারের উপযোগী করে তুলেছে।   অ্যান্টি-ড্রপ গ্লাস স্ক্রিন থাকায় ফোনটির ব্যবহারকারীরা ভিউয়িংয়ের দারুণ অভিজ্ঞতা পাবেন। ফলে ফোনটির স্থায়িত্ব ও পারফরমেন্সের মাত্রাও বেড়ে যাবে অনেকটা। এতে ব্যবহৃত ডাবল গ্লাসের পাংচার রেজিস্ট্যান্স ও অ্যান্টি-ড্রপ ক্যাপাসিটি থাকায় অসাবধানতাবশত সেটটি পড়ে গেলেও চিন্তার কিছু নেই।  মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিস্ট্যান্স ও উপযুক্ত টেস্টিংয়ের কারণে অপো এ৬০ স্থায়িত্ব ও নির্ভরযোগ্যতায় হয়ে উঠেছে অনন্য। কোনো কম্পনযুক্ত জায়গায়, উঁচুনিচু রাস্তায় বা কোথাও পড়ে গেলেও ফোনটি থাকবে অক্ষত।  টেকসই ও পারফরমেন্সে অনন্য হ্যান্ডসেটটি নিয়ে আপনি শুরু করতে পারেন এক দারুণ যাত্রা। সৌন্দর্য ও স্থায়িত্বের মিশেলে অপো এ৬০-এর সঙ্গে এই যাত্রা হয়ে উঠবে দারুণ উপভোগ্য।
১৫ ঘণ্টা আগে

বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়িয়েই চলেছে
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৩০টি বিদেশি এয়ারলাইন্স কোম্পানি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এসব কোম্পানির ৩২ কোটি ডলারের বেশি পাওনা বাংলাদেশে আটকে আছে। এসব অর্থ তারা নিজ দেশে নিতে না পারায় বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়িয়েই চলেছে।  সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন আইএটিএ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো বাংলাদেশের কাছে ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলার পাবে। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগের হাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশকে দ্রুত এই বকেয়া পরিশোধের তাগিদ দিয়েছে সংস্থাটি। বাংলাদেশে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো মূলত আইএটিএ’র মাধ্যমে তাদের পেমেন্টগুলো গ্রহণ করে থাকে। আইএটিএ হলো বিশ্বের প্রায় ৩০০ এয়ারলাইন্সের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি টিকিট বিক্রি করে আইএটিএ’র অর্থ পরিশোধ করে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে চূড়ান্তভাবে এই টিকিট বিক্রির অর্থ ছাড় হয়ে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে।  বাংলাদেশের একটি বেসরকারি ট্রাভেল এজেন্সির মালিক জানান, বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর টিকিট আমরা সেল করে আইএটিএ-কে দিয়ে দিচ্ছি। টাকাটা আইএটিএ’র অ্যাকাউন্টে আছে। কিন্তু আইএটিএ-কে এখান থেকে এই অর্থ নিতে হলে ডলারে নিতে হবে। এই ডলারটা বাংলাদেশ ব্যাংক হয়তো ছাড় করতেছে না। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টিকিটের অর্থ ছাড়া না পাওয়ার কারণেই এই সংকট। যদিও আগে ব্যাংক থেকে ডলার কিনে নির্ধারিত ব্যাংকের মাধ্যমে এয়ারলাইনসগুলো তাদের আয় পাঠাতে পারত। কিন্তু এখন আর সে সুযোগ নেই। ফলে কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের দিকে চেয়ে থাকতে হয়। অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ অ্যাটাব সভাপতি আরেফ জানান, বাংলাদেশের বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রায় কিছুটা ঘাটতি থাকায় টাকাটা ধীরে ধীরে অ্যাপ্রুভাল দেওয়া হচ্ছে। অনেক সময় অ্যাপ্রুভাল হওয়ার পরেও শিডিউল ব্যাংকে হয়তো পর্যাপ্ত ডলার না থাকায় কোম্পানিগুলোর এই টাকা পেতে অনেক দেরি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিদেশি কোম্পানিগুলো যখন দেখছে টিকিট বিক্রির টাকা ঝুলে থাকার কারণে তাদের ক্ষতি হচ্ছে। তখন তারা বাংলাদেশে টিকিটের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (ক্যাব) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান বলেন, দেশে ডলার সংকটের কারণে বিদেশি বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের টাকা আটকে গিয়েছিল। এখন আস্তে আস্তে দেওয়া হচ্ছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক সংকট সমাধানের চেষ্টা করছে। আরেকটু অবস্থার উন্নতি হলেই সংকট কেটে যাবে।  
০৬ মে ২০২৪, ১৫:৫১

বাংলাদেশে আশ্রয় নিলেন বিজিপির আরও ৮৮ সদস্য
বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ৮৮ সদস্য। তারা নাফ নদ পেরিয়ে টেকনাফের সাবরাং সীমান্তে নৌকায় টেকনাফ কোস্টগার্ড সদস্যদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। রোববার (৫ মে) বিকালে কোস্টগার্ড চট্টগ্রাম পূর্ব জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তাহসিন রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। স্থানীয়রা জানান, রোববার সকালে নাফনদ পেরিয়ে টেকনাফের সাবরাং সীমান্তে নৌকায় করে ৮৮ বিজিপি সদস্য অস্ত্রশস্ত্রসহ কোস্টগার্ড সদস্যদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাদের নিরস্ত্র করে কোস্টগার্ড হেফাজতে নেয়। তাহসিন রহমান বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারী ৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপিকে আমরা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের কাছে হস্তান্তরের প্রস্তুতি নিচ্ছি। সীমান্তে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত আছি।’
০৫ মে ২০২৪, ১৮:৩৪

ফের ৪০ বিজিপি সদস্যের বাংলাদেশে প্রবেশ
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র সজ্জিত আরও ৪০ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।  শনিবার (৪ মে) ভোরে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। পরে নাজির পাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন। নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, শনিবার ভোরে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাসযোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকি ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি।  তবে এ বিষয়ে বিজিবির পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।  সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।
০৪ মে ২০২৪, ১৮:০৫

‘খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, বেগম জিয়াকে কর্মক্ষম করতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান। জাহিদ হোসেন বলেন, চিকিৎসার পর ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থ, কর্মক্ষম হয়ে চলার জন্য যে চিকিৎসা প্রয়োজন, সেটি দেশে দেওয়া যাচ্ছে না। বারবার পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে, কিন্তু কোনো আবেদনই ফলপ্রসূ হয়নি। তার লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন অথবা আর্টিফিসিয়াল, লিভার রিপ্লেসমেন্টের জন্য যে ধরনের সুযোগ সুবিধা এবং চিকিৎসা প্রয়োজন তার কোনোটাই এ দেশে তো নেই। আশপাশে অনেক জায়গায় নেই। সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে আমরা আবেদন করছি, যে উনি ম্যাডাম নিজেও বলেছেন উনার জন্য দোয়া কামনা করেছেন সুস্থতার জন্য, আপনারা কষ্ট করেছেন সেজন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বলে জানান ডা এজেডএম জাহিদ হোসেন। এর আগে, বুধবার (১ মে) জরুরি কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। একদিন হাসপাতালে থাকার পর আজ রাতে তাকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়।
০২ মে ২০২৪, ২৩:৪৪

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় ৮০টি সৌদি কোম্পানি
বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ৮০টি সৌদি কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। দেশটির পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সৌদি আরব সফররত প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান দেশটির মন্ত্রী ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সৌদি পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের চিফ অব স্টাফ ও পরিচালনা পর্ষদের মহাসচিব সাদ আল কোরডের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। পিআইএফ মহাসচিব সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সেই বৈঠকে সাদ আল কোরডে এই তথ্য দেন।  বাংলাদেশকে জ্বালানি সহযোগিতার আগ্রহী সৌদি আরব। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিলম্বিত অর্থ প্রদানপদ্ধতিতে অপরিশোধিত তেল কেনার যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তা সৌদি সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় আছে বলে জানিয়েছেন সৌদি আরবের সহকারী জ্বালানি মন্ত্রী মোহাম্মদ আল ইব্রাহিম। এ সময় তাঁরা দুই দেশের অংশীদারত্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের যৌথ উদ্যোগে ইউরিয়া সার কারখানার সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয়েছে। এখন কারিগরি বিষয় নিয়ে কাজ চলছে এবং বাংলাদেশের কারিগরি দলের সঙ্গে বৈঠক করবে সৌদি আরবের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বৈঠকে জেভি ডিএপটি সার কারখানা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বিশেষ সভায় যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এমপি এসব বৈঠক করেন।
০২ মে ২০২৪, ১৬:০৯

বাংলাদেশে পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে সিকান্দার রাজার নেতৃত্বে বাংলাদেশে পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। ঢাকায় পৌঁছে সেখান থেকেই সরাসরি চট্টগ্রামে উড়াল দেয় পূর্ব আফ্রিকান দলটি।  বন্দরনগরী চট্টগ্রামে ৩, ৫ এবং ৭ মে সিরিজের প্রথম তিনটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ১০ ও ১২ মে ঢাকায় গড়াবে সিরিজের চতুর্থ এবং শেষ ম্যাচ। এদিকে বিশ্বকাপ এবং জিম্বাবুয়ে সিরিজকে সামনে রেখে ১৭ সদস্যে স্কোয়াড নিয়ে তিন দিনের প্রস্তুতি ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। রোববার (২৮ এপ্রিল) শেষ হয়েছে তিন দিনের প্রস্তুতি ক্যাম্প। ক্যাম্প শেষে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। দলে একমাত্র নতুন মুখ ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। এ ছাড়া পেস বোলিং অলরাউন্ডার সাইফ উদ্দিন দলে ফিরেছেন ১৮ মাস পর। এ ছাড়াও দলে ফিরেছেন তানভীর ইসলাম, আফিফ হোসেন ধ্রুব ও পারভেজ হোসেন ইমন। অন্যদিকে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে স্বাগতিকদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী ২১, ২৩ ও ২৫ মে গড়াবে ম্যাচ তিনটি। জিম্বাবুয়ে দল : সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ফারাজ আকরাম, ব্রায়ান বেনেট, রায়ান বার্ল, জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্রেগ আরভিন, জয়লর্ড গাম্বি, লুক জঙ্গি, ক্লাইভ মাদান্দে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ব্লেসিং মুজারাবানি, আইন্সলে এনডিলোভু, রিচার্ড এনগারাভা ও সিন উইলিয়ামস।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩০

থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর 
থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের প্রতি বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার থাইল্যান্ডে সরকারি সফর চলাকালে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ব্যাংককের স্থানীয় একটি হোটেলে থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত ব্যবসায়িক সভায় তিনি এ আহবান জানান। বিশিষ্ট থাই ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, পররাষ্ট্র সচিব  মাসুদ বিন মোমেন, থাইল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবদুল হাই, বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোর প্রমুখ। সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি গত ১৫ বছরে আর্থসামাজিক উন্নয়নের সকল সূচকে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে স্বল্পোন্নত দেশ-এলডিসি গ্রুপ থেকে বাংলাদেশের সফল স্নাতক হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসিয়ান অঞ্চলে বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে থাইল্যান্ডের তাৎপর্যও তুলে ধরেন। তিনি আগের দিন দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) শুরু করতে লেটার অফ ইনটেন্ট (এলওআই) স্বাক্ষরের কথা উল্লেখ করেন এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য এবং বাণিজ্য ঘাটতি ভারসাম্যের জন্য এফটিএ দ্রুত শুরু করার গুরুত্বের উপর জোর দেন।  প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত প্রণোদনা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি থাই সরকারের কাছ থেকে প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার উপকৃত হতে পারে বলে মত দেন এবং বাংলাদেশের পর্যটন খাতে থাই বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানান।  বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশ সরকারের সম্প্রতি প্রণীত অফশোর ব্যাংকিং অ্যাক্ট ২০২৪ উল্লেখ করে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের বেসরকারি খাতকে সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় সুবিধার আশ্বাস দেন। বিশিষ্ট থাই গ্লোবাল সুগার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি সুটেক লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট চার্লস ফ্রেডেরিক বাংলাদেশ সরকারকে একটি বা দুটি বিদ্যমান চিনিকলকে বেসরকারি খাতের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত করার পরামর্শ দেন। বিডা প্রতিনিধি বাংলাদেশে বিনিয়োগে কৃষি ব্যবসা, ডিজিটাল অর্থনীতি, লজিস্টিকস এবং লাইট ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের প্রণোদনার ওপর আলোকপাত করেন।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৪

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা-বিজিপি সদস্যের প্রত্যাবাসন
মিয়ানমারে আভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে কক্সবাজার বিআইডাব্লিউটিএ ঘাটে এই প্রত্যাবাসন কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।  গত ১১ মার্চ থেকে বিভিন্ন সময়ে মিয়ানমার থেকে ২৮৮ জন  বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্য নাফ নদী ও স্থল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের আশ্রয় নেন। এত দিন তাদের বিজিবির হেফাজতে নাইক্ষ্যংছড়ির একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছিল।   মিয়ানমারের সাথে আলোচনাক্রমে প্রত্যাবাসন সম্পাদনের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুসারে এ প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পাদন করা হয়। মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্য সদস্যদের প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, কোস্টগার্ড, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সহায়তায় সম্পন্ন করা হয়েছে। 
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪০

মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ : একদিনে বিজিপির আরও ২৪ সদস্য বাংলাদেশে
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাতে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে টিকতে না পেরে দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আর ১১ সদস্য পালিয়ে এসেছে। এ নিয়ে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) একদিনে নতুন করে আরও ২৪ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। বিকেলে টেকনাফের ঝিমংখালীর সীমান্ত দিয়ে তিনজন ও নাইক্ষ্যংছড়ির হাতিমারাঝিরি সীমান্ত দিয়ে আটজন নতুন করে আশ্রয় নিয়েছেন। এর আগে ভোরে টেকনাফের নাফ নদীতে বিজিপির আরও ১৩ সদস্য এসে কোস্টগার্ডের টেকনাফ স্টেশনের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এ নিয়ে শুক্রবার আসা ২৪ জনসহ মোট ২৮৫ জন ১১-বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের অধীনে আশ্রয়ে রয়েছেন। বিজিবির সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১-বিজিবি) অধীনে থাকা ২৮৫ জনের মধ্যে বিজিপি ছাড়াও সেনা সদস্যও রয়েছেন। এর মধ্যে গত মঙ্গলবার মধ্য রাত থেকে গত বুধবার সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জন পালিয়ে আসে। মঙ্গলবার দিনে প্রবেশ করছিল ১৮ জন। এর আগে সোমবার দুপুরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশফাঁড়ি সীমান্ত দিয়ে এই দুই সেনা সদস্য পালিয়ে আসে। তারও আগে রোববার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসে বিজিপির ১৪ জন সদস্য। তিনি আরও বলেন, এর আগে থেকে এখানে ১৮০ জন আশ্রয়রত ছিলেন। যাদের মধ্যে গত ৩০ মার্চ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর তিনজন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেন আরও ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনাসদস্য। উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারির শুরুতে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন ৩৩০ জন। যাদের গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জনকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছিলো।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ০০:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়