• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৩৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মরুভূমির মতো তাপমাত্রার পারদ যেন চুয়াডাঙ্গায় বেড়েই চলেছে। পূর্বের সব রেকর্ড ভেঙে চুয়াডাঙ্গায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দাঁড়িয়েছে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রিতে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এর আগে জেলায় চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার (২৯ এপ্রিল) এ তাপমাত্রা রেকর্ড করার কথা জানানো হয়।  জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২১ মে এ জেলায় ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল। সে হিসাবে ১০ বছর পর চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে আরেকটি রেকর্ড গড়ল। সরেজমিনে চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, টানা খরতাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে জনজীবন ওষ্ঠাগত। দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্যও থাকছে কম। দিনে প্রচণ্ড রোদ আর সন্ধ্যার পর ভ্যাপসা গরম নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছে চুয়াডাঙ্গার জনজীবনে। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দুপুর ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হচ্ছেন না। যারা বের হচ্ছেন, তাদের ছাতা মাথায় দেখা গেছে। এই তাপপ্রবাহে বেশি বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর এবং ভ্যান ও রিকশা শ্রমিকেরা। গরমে ঘেমে অনেকে অসুস্থও হয়ে পড়ছেন। এ দিকে তীব্র তাপদাহে মাঠের ফসলও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে।  এদিকে আজকের তাপমাত্রার তথ্য নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান। তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গায় আজ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি গত ২২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এ রকম তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে আরও দু’তিন দিন। আগামী দু’তিন দিন পর তাপমাত্রা কমতে পারে। তিনি আরও বলেন, ২০০২ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তাপমাত্রা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০২ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তাপমাত্রা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০২ সালের ২০ মে চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২০০৫ সালের ২ জুন রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০১৪ সালের ২১ মে এ জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর গতকাল এ জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ১৯৮৫ সালে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস স্থাপনের পর এটিই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। সে অনুযায়ী গত ৩৯ বছরের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
৬ মিনিট আগে

জার্মানিতে ৬ বছরের এক শিশুর সন্ধানে ১২০০ জন
জার্মানিতে সপ্তাহখানেক আগে নিখোঁজ হওয়া ৬ বছরের এক শিশুকে খুঁজতে পুলিশ, সেনা, দমকলকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী মিলে প্রায় ১,২০০ জন কাজ করছেন। আরিয়ান নামে নিখোঁজ ওই শিশুটি অটিস্টিক বলে জানা গেছে। খবর ডয়েচে ভেলের। জানা গেছে, উত্তর জার্মানির শহর ব্রেমারফ্যোরডের এলম এলাকায় এই খোঁজ চলছে। সিসি ক্যামেরায় দেখা গেছে, গত সপ্তাহের সোমবার সন্ধ্যায় আরিয়ান নামের ওই শিশু বাসা থেকে বের হয়ে কাছের বনের দিকে যাচ্ছিল। সেই সময় তার পরনে কমলা রংয়ের ফুলহাতা সোয়েটার ও কালো ড্রাগন প্রিন্টের প্যান্ট ছিল। পুলিশ বলছে, আরিয়ানের অটিজম আছে। তাকে খুঁজতে নৌকা, ড্রোন, স্নিফার কুকুর ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া সেনারা নাইট ভিশন গগলস, আর পুলিশ ডাইভার ব্যবহার করছে। নদী, বিল এমনকি পাইপের মধ্যেও খোঁজ চলছে। তদন্তকারীরা বলছেন, আরিয়ানের নিখোঁজের পেছনে কোনো অপরাধীর সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। আর পুলিশ বলছে, যে জায়গায় খোঁজ চলছে সেখানে গত কয়েকদিনে আরিয়ানের পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে।  
৬ ঘণ্টা আগে

দেশে ৬৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন
চলতি মৌসুমে দেশে গত ৬৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক)। সোমবার (২৯ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিক জানায়, চলতি মৌসুমে (২৮ এপ্রিল পর্যন্ত) ২২ লাখ ৩৪ হাজার ৬৫৮ টন লবণ উৎপাদন হয়েছে। যা বিগত বছরের সব রেকর্ড অতিক্রম করেছে। এখনো লবণ উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে। এর আগে গত বছর (২০২২-২৩ অর্থবছর) ৬২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লবণ উৎপাদন হয়েছিল। সে সময় পর্যন্ত সর্বোচ্চ উৎপাদনের রেকর্ড ছিল ২২ লাখ ৩২ হাজার ৮৯০ টন। সংস্থাটি জানায়, চলতি লবণ মৌসুমে লবণ চাষকৃত মোট জমির পরিমাণ ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর। গত বছর ছিল ৬৬ হাজার ৪২৪ একর। গত বছরের তুলনায় এ বছর লবণ চাষের জমি বৃদ্ধি পেয়েছে ১ হাজার ৯৩৩ একর। চলতি লবণ মৌসুমে লবণ চাষির সংখ্যা ৪০ হাজার ৬৯৫ জন, যা গত বছর ছিল ৩৯ হাজার ৪৬৭ জন। গত বছরের তুলনায় এ বছর লবণ চাষির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১ হাজার ২২৮ জন। বর্তমানে লবণ মাঠ পর্যায়ে মণপ্রতি ক্রুড লবণের গড় মূল্য ৩১২ টাকা, যা গত বছর ছিল ৪২০ টাকা। চলতি লবণ মৌসুমে লবণ উৎপাদন চলমান রয়েছে, যা মে মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে লক্ষ্যমাত্রা ও চাহিদা অনুযায়ী লবণ উৎপাদন করা সম্ভব হবে। বিসিকের কক্সবাজার লবণ শিল্পের উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভূঁইয়া বলেন, মৌসুমজুড়ে দাবদাহ, ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর জমির শতভাগে আধুনিক পলিথিন প্রযুক্তিতে চাষাবাদ এবং অতিরিক্ত ১ হাজার ৯৩৩ একরের বেশি জমিতে লবণ চাষের কারণে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে।  
২১ ঘণ্টা আগে

২০০ বছরের পুরোনো জামাই মেলা
থরে থরে সাজানো খাবার, হরেক রকমের খেলনা, সঙ্গে কিছু দম্পতিদের আনাগোনা, এর নাম জামাই মেলা। প্রায় দেড় শ’ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এ মেলা। মেলাকে কেন্দ্র করে এলাকার সব মেয়ের জামাই শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে আসেন। দূর-দূরান্ত থেকে মেলায় ঘুরতে আসেন জামাইরা। প্রায় দেড় শ বছর ধরে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার রসুলপুর গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এই মেলা। মেলাকে কেন্দ্র করে নানা বয়সীরা ঘুরতে আসেন।   মেলাকে কেন্দ্র করে আশপাশের প্রায় ৩০টি গ্রামের জামাইরা শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে আসেন। তারাই এ মেলার মূল আকর্ষণ। মেলার দিন শাশুড়ির দেওয়া টাকায় জামাই বাজার করে শ্বশুরবাড়ির লোকদের খাওয়ান। এ কারণেই মেলাটি জামাইমেলা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।  জামাইকে মেলা উপলক্ষে বরণ করে নেওয়ার জন্য শ্বশুর-শাশুড়িরা বেশ আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে থাকেন। জামাইরাও প্রতি বছর এই দিনের অপেক্ষায় থাকেন। একে অপরের সঙ্গে দেখা হয়ে তারাও আনন্দে মেতে ওঠেন। প্রতিবছর এই দিনে পুরো এলাকায় উৎসব বিরাজ করে। ৩ দিনব্যাপী এ মেলায় রসুলপুরসহ আশপাশের গ্রামের লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটে।   স্থানীয়দের দাবি এটি দেশের অন্যতম বৃহৎ মেলা। মেলাকে ঘিরে থাকে নানারকম বিনোদন ব্যবস্থা। এই মেলায় থাকে হরেক রকমের মিষ্টি, আচার, খেলনাসহ নানা জিনিসপত্রের সমাহার। এসব আয়োজনে উৎসবমুখর হয়ে উঠে মেলাপ্রাঙ্গণ। বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি শ্বশুরবাড়ির লোকদের খাওয়ান জামাইরা। দীর্ঘদিন ধরে এটি রীতিতে পরিণতে হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখা হবে বলেও জানান আয়োজক কমিটি।    প্রথম দিকে বৈশাখী মেলা হিসেবে শুরু হলেও কালের পরিক্রমায় জামাই মেলা হিসেবেই বেশি পরিচিতি পায়। স্থানীয়দের কাছে ঈদ বা পূজাপার্বণের মতোই এই মেলা উৎসব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৩

মিস ইউনিভার্সের বিশ্বমঞ্চে ওঠার অপেক্ষায় ৬০ বছরের ‘তরুণী’!
আলেজান্দ্রা মারিসা রদ্রিগেজ। বয়স কেবলই যে একটি সংখ্যা, তার সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্তই হয়তো স্থাপন করে ফেললেন ৬০ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন এ ‘তরুণী’। হ্যাঁ, ঠিকই দেখছেন, তরুণীই বটে! নয়তো যে বয়সে পা দিয়ে বেশিরভাগ মানুষই জীবনীশক্তি হারাতে থাকেন, সোজা হয়ে চলাফেরার শক্তিটাও যে বয়সে হারিয়ে ফেলেন অনেকে, সে বয়সেই কিনা মারিসা মাথায় পড়লেন সুন্দরী প্রতিযোগিতায় সেরার মুকুট।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) আর্জেটিনার বুয়েনস এইরেস প্রদেশের মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় সেরা সুন্দরীর মুকুট জিতেছেন তিনি। আলেজান্দ্রা মারিসা রদ্রিগেজই বিশ্বের প্রথম নারী, যিনি ৬০ বছর বয়সে কোনো সুন্দরী প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হলেন।  পেশায় সাংবাদিক ও আইনজীবী মারিসা এখন প্রহর গুনছেন মিস ইউনিভার্স আর্জেন্টিনার ফাইনালে জেতার। আর এমনটা হলেই মিস ইউনিভার্সের বিশ্বমঞ্চ সাক্ষী হবে রোমাঞ্চকর এক অভিজ্ঞতার। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা সুন্দরীদের সঙ্গে এক মঞ্চে উঠতে দেখা যাবে ৬০ বছর বয়সী ব্যতিক্রমী এক তরুণীকে।    প্রাদেশিক সেরা সুন্দরীর মুকুট জয়ের পর উচ্ছ্বাস ঝরে পড়ছে মারিসার কণ্ঠেও। আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থা এপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মারিসা বলেন, সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় নতুন এই দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পেরে আমি রোমাঞ্চিত। আমরা একটি নতুন অধ্যায় উন্মোচন করেছি, যেখানে কেবল নারীদের শারীরিক সৌন্দর্য নয়, মূল্যবোধ দিয়ে বিচার করা হয়।  আগামী মাসের শেষভাগে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মিস ইউনিভার্স আর্জেন্টিনা জেতার ব্যাপারেও অনেকটা আত্মবিশ্বাসী বলে এ সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন তিনি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে মিস ইউনিভার্স অর্গানাইজেশন ঘোষণা করেছিল, এখন থেকে প্রতিযোগীদের জন্য আর বয়সের সীমা থাকবে না। এবার থেকে ১৮ বছরের বেশি বয়সী যে কোনো নারী সুন্দরী প্রতিযোগিতার জন্য যোগ্য বলে বিবেচ্য হবেন। এর আগে শুধুমাত্র ১৮-২৮ বছর বয়সী নারীরাই অংশ নিতে পারতেন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায়। মিস ইউনিভার্স ২০২৪ এর মূল প্রতিযোগিতা এবার অনুষ্ঠিত হবে মেক্সিকোতে। এর আগে ১৯৭৮, ১৯৮৯, ১৯৯৩ ও ২০০৭ সালে মোট চারবার এই প্রতিযোগিতার আয়োজক হওয়ার সম্মান অর্জন করেছে উত্তর আমেরিকার এ দেশটি।   
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৮

৪৩ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম কালবৈশাখীর রেকর্ড
অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে সারা দেশে চলছে তীব্র দাবদাহ। সূর্যের জ্বলন্ত রশ্মিতে যেন টগবগে আগুন ঝরছে। নিজের উত্তাপ জানান দিচ্ছে শহর, গ্রাম, পথ-ঘাট, সড়ক-মহাসড়ক সবখানেই। পিচঢালা পথ যেন জ্বলন্ত চুলা। টানা ২৭ দিনের তাপপ্রবাহ ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। এর সঙ্গে ভাঙল কালবৈশাখীর রেকর্ড। এই দাবদাহে ৪৩ বছরের মধ্যে চলতি মাসে সবচেয়ে কম কালবৈশাখী হয়েছে। গত বছরের এপ্রিলে বজ্রঝড় হয়েছিল সাতটি। ২০২২ ও ২০২১ সালে হয় যথাক্রমে ৯টি ও আটটি। আর এ বছর মাত্র একটি। এই এপ্রিল মাসে গত ৭৬ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে তাপপ্রবাহ ছিল। গণমাধ্যমকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. উমর ফারুক বলেন, ১৯৪৮ সাল থেকে উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখেছি। এবারের মতো তাপপ্রবাহ টানা আগে হয়নি। এবার ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে গেল।’ এই তাপপ্রবাহের মাসে বজ্রঝড় বা কালবৈশাখীর সংখ্যা গেছে কমে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ে গবেষণা করছেন। তিনি ১৯৮১ থেকে চলতি বছরের এপ্রিল মাসের উপাত্ত তুলে ধরেছেন তার গবেষণায়। এই ৪৩ বছরে এপ্রিল মাসে ৩৬৫টি বড় বজ্রঝড় হয়। সবচেয়ে বেশি ঝড় হয়েছিল ১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে, ১৪টি। আর ১৯৯৯ ও ২০০৯ সালে সবচেয়ে কম চারটি করে ঝড় হয় এপ্রিলে।  গত বছরের এপ্রিলে বজ্রঝড় হয়েছিল সাতটি। ২০২২ ও ২০২১ সালে হয় যথাক্রমে নয়টি ও আটটি। আর এ বছর মাত্র একটি। দেশে সবচেয়ে বেশি বজ্রঝড় হয় মে মাসে। এর পর আছে জুন, সেপ্টেম্বর ও এপ্রিল মাস। কিন্তু এবার এই ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত দেশে মাত্র একটি বজ্রঝড় বা কালবৈশাখী হয়েছে। তাও হয়েছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে। সেটিও অস্বাভাবিক।  এপ্রিল মাসে ঝড় কমে যাওয়ায় অস্বাভাবিক তাপপ্রবাহকেই কারণ মনে করেন বুয়েটের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক একেএম সাইফুল ইসলাম। তিনি জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত আন্তসরকার প্যানেলের (আইপিসিসি) সঙ্গে যুক্ত। তিনি বলেন, তাপমাত্রা বৈশ্বিকভাবে ১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে। এ বছরের এপ্রিল ভারতে ১২২ বছরের মধ্যে ছিল সবচেয়ে বেশি উষ্ণ। আমাদের যে বায়ুপ্রবাহ তার সঙ্গে সীমান্তসংলগ্ন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উডিষ্যার সম্পর্ক আছে। এ সময় এসব অঞ্চলে সাগর থেকে আসা জলীয় বাষ্প বজ্র মেঘের সৃষ্টি করে। কিন্তু এবার ভারতের ওই সব অঞ্চলেও প্রচণ্ড গরম পড়েছে। আর্দ্রতাপূর্ণ জলীয় বাষ্প জড়ো হয়ে বজ্র মেঘ সৃষ্টি করেনি। তাতেই এ বিড়ম্বনা। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই এ অবস্থা দেখছি আমরা।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪১

চলমান তাপপ্রবাহ রেকর্ড ভেঙেছে ৭৬ বছরের
অসহনীয় গরমে পুড়ছে দেশ। কখনো তীব্র আবার কখনো অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে দেশের বেশ কিছু অঞ্চলের ওপর দিয়ে। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। আজ চলতি মাসে ২৪ দিনের মতো তাপপ্রবাহ বইছে, যা ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। এ অবস্থা এপ্রিল মাসজুড়েই অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, ১৯৪৮ সাল থেকে এক বছরে তাপপ্রবাহের দিনের রেকর্ড ভেঙেছে। গত ৭৬ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম দীর্ঘ সময় ধরে তাপপ্রবাহ বইছে বাংলাদেশে। টানা অন্তত দুদিন তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি থাকলে তা তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী বিভাগে ১ এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরপর ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বিভাগটির তাপমাত্রা ৩৬-৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়। পরবর্তীতে ঢাকা, খুলনা ও রংপুর বিভাগেও তাপমাত্রা বাড়ে এবং দুদিন তা অব্যাহত থাকে। এদিকে, গত ৮ এপ্রিল কক্সবাজার ও সীতাকুণ্ডে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। তবে ৯ ও ১০ এপ্রিল সারাদেশে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল। এরপর ১১ এপ্রিল থেকে উষ্ণতা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। যা এখনও অব্যাহত রয়েছে। তাপপ্রবাহের সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। গরমে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। জ্বর-সর্দি আর ডায়রিয়া নিয়ে হাসপাতালে ভিড় বাড়ছে শিশুদের। গত কয়েক দিনে শিশু হাসপাতালে ভিড় বেড়েছে বেশ। এদিকে এপ্রিলজুড়ে তাপপ্রবাহ থাকলেও মে মাসের শুরু থেকে গরম কমার সংকেত দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, এপ্রিলজুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসের শুরুতেই সারাদেশে বৃষ্টিপাত হতে পারে। এরপরই গরম কমে আসবে। এদিকে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের সবশেষ ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এই অবস্থায় আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।   বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ও জলবায়ুসংক্রান্ত রেকর্ড থেকে বোঝা যায়, গত কয়েক দশক ধরেই বাংলাদেশে উষ্ণতার মাত্রা ও এর স্থায়িত্ব বাড়ছে। রাজশাহী, পাবনা, চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে তাপপ্রবাহ তুলনামূলক বেশি।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৩৯

মেটার মুখপাত্রকে ৬ বছরের কারাদণ্ড দিলো রাশিয়া
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার রুশ কার্যালয়ের মুখপাত্র অ্যান্ডি স্টোনকে ছয় বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন রাশিয়ার একটি সামরিক আদালত। তার বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাসকে বৈধতা’ দেওয়ার অভিযোগ এনে এ রায় দেওয়া হয়। বর্তমানে রাশিয়ার বাইরে রয়েছেন অ্যান্ডি স্টোন। বিচারক রোমান কিফোরেঙ্কো বলেছেন, তিনি রাশিয়ায় পা রাখা মাত্র রায় কার্যকর হবে। অ্যান্ডি স্টোনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি রুশ সেনাদের ওপর হামলায় উসকানিদাতাদের প্রশ্রয় দিয়েছিলেন। ২০২২ সালে ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। তার এক সপ্তাহ পর মার্চ মাসে ফেসবুকে এক পোস্টে স্টোন বলেছিলেন, ‘যেসব ব্যবহারকারী রুশ বাহিনীর নিন্দা জানিয়ে তাদের সহিংসতার জবাব দেওয়ার জন্য অস্ত্র ধারণের আহ্বান জানাচ্ছেন, তাদের শাস্তি দেবে না ফেসবুক।’ সোমবার (২২ এপ্রিল) আদালত এই রায় ঘোষণার পর এক ফেসবুক পোস্টে আত্মপক্ষ সমর্থন করে অ্যান্ডি স্টোন বলেন, ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রাশিয়া ও বিশ্বের অন্যান্য দেশে যে জনমত গড়ে উঠছিল, তাকে উৎসাহ দিতে ‘সাময়িক’ ভিত্তিতে এই পোস্ট দিয়েছিলেন তিনি। ‘এটি সাময়িক আহ্বান ছিল; আর আমরা কখনও বেসামরিক রুশদের বিরুদ্ধে হামলার উসকানিদাতাদের প্রশ্রয় দিইনি, ভবিষ্যতেও দেবো না,’ ফেসবুক পোস্টে বলেন তিনি। মেটা কোম্পানির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান নিক ক্লেগ বলেন, ‘যে সময়ের পোস্ট নিয়ে অভিযোগ, সেটি করা হয়েছিল একটি বিশেষ সময়ে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে। আর এটা সত্যি যে ফেসবুক যাবতীয় সহিংসতা ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে। তবে অ্যান্ডি স্টোনের ওই পোস্টটি কেবল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রেই প্রাসঙ্গিক।’ প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ইস্যুতে আক্রমণাত্মক সমালোচনার ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েছে মস্কো। অন্যদিকে মেটা বা ফেসবুক শুরু থেকেই এই যুদ্ধে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ কারণে যুদ্ধ বাঁধার অল্প কিছুদিনের মধ্যে মেটার প্রতিষ্ঠাতা ও শীর্ষ নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গকে রাশিয়ায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয় মস্কো। পরে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামের ওপরও বিধিনিষেধ জারি করে মস্কো। সূত্র : আরব নিউজ
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৬

বাবা-মাকে খুঁজছে ৫ বছরের অবুঝ শিশু জুনায়েদ
বাবা-মাকে খুঁজছে ৫ বছরের শিশু জুনায়েদ ইসলাম। গত বুধবার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান জুনায়েদ মা-বাবা। গুরুতর আহত হয় সে নিজেও। তবে মা-বাবার মৃত্যুর বিষয়টি এখনও বুঝতে পারেনি ছোট্ট এই অবুঝ শিশু। এ বাড়ি, ও বাড়ি মা-বাবাকে খুঁজে ফিরছে অসহায় নিষ্পাপ শিশু জুনায়েদ। সে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার নারিকেলি গ্রামের নিহত আনসার ভিডিপি সদস্য এনামুল হক (৪০) ও তার স্ত্রী বৃষ্টি খাতুনের (৩২) ছেলে। স্থানীয়রা জানান, অসুস্থ জুনায়েদকে নিয়ে বুধবার ভোরে মোটরসাইকেলে নওগাঁর নওহাটা এলাকায় এক কবিরাজের বাড়িতে গিয়েছিল এনামুল ও বৃষ্টি। বাড়ি ফেরার পথে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সান্তাহার-নওগাঁ সড়কের সাহাপুর মোড়ে অপর মোটরসাইকেলের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সড়কে ছিটকে পড়া এনামুল ও বৃষ্টিকে দ্রুতগতির একটি ট্রাক চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। তবে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় ৫ বছরের জুনায়েদ। যদিও তার মাথা ও মুখে মারাত্মক ক্ষত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) নারিকেলি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, জুনায়েদ বসে আছে ফুফুর কোলে। ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর থেকেই এদিক ওদিক মাকে খুঁজছে সে। স্বজনরা বিভিন্নভাবে তাকে ভোলানোর চেষ্টা করছেন। আক্কেলপুর আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা কাজী মাকামাম মাহমুদা জানান, দাফনের জন্য প্রাথমিকভাবে ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। আরও সহায়তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি জাহিদুল হক বলেন, এ ঘটনায় নওগাঁ সদর থানায় সড়ক পরিবহন আইনে মামলা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৩

১৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি ২২ বছর পর গ্রেপ্তার
ফেনীতে অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মনিরুল আলম মিনার (৪৩) নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৭। তিনি দীর্ঘ ২২ বছর পর পলাতক ছিলেন। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে তাকে ফেনী শহরের মাস্টারপাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার মনিরুল আলম মিনার ফেনী শহরের পূর্ব উকিলপাড়া এলাকার দিদারুল আলমের ছেলে। র‍্যাব এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রাত ১০টার দিকে মাস্টারপাড়ায় অভিযান চালিয়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি মিনারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ফেনী মডেল থানায় দায়েরকৃত একটি অস্ত্র মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০০২ সাল থেকে পলাতক ছিলেন। ফেনী র‍্যাব-৭-এর অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম বলেন, ১৭ বছরের সাজা ও ১০ হাজার টাকার দণ্ড এড়াতে মিনার দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে নিজের নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে পালিয়ে ছিলেন। গতকাল রাতে শহরের মাস্টারপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে আজ বুধবার ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, র‍্যাবের কাছে গ্রেপ্তার মনিরুল অস্ত্র মামলায় আজ দুপুরে মিনারকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়