• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পর্তুগালে বাংলাদেশি স্থপতি মেরিনা তাবাসসুমের স্থাপত্য প্রদর্শনী
সম্প্রতি প্রকাশিত টাইমস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালে বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ জনের ব্যক্তির মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশী নারী স্থপতি মেরিনা তাবাসসুম। তার স্থাপত্য প্রদর্শনী চলছে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের সেন্ট্রো কুলতুরাল বেলেমে। বাংলাদেশের স্থাপত্য, নির্মাণ উপকরণ ও মানুষের স্থানান্তর’ শীর্ষক এই স্থাপত্য প্রদর্শনীটি বুধবার (১৭ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় উদ্বোধন করা হয়। প্রদর্শনীটি ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে জানান আয়োজক কর্তৃপক্ষ। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে জনজীবনে যে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে তার সমাধানে স্থাপত্য শিল্পের উদ্ভাবন ইউরোপীয়ানদের কাছে তোলে ধরাই প্রদর্শনীর মূল উদ্দেশ্য বলে ব্যক্ত করেন আয়োজকরা। স্থপতি মেরিনা তাবাসসুম তার বলেন, ‘এটা আমার জন্য একটি ভিন্ন অনুভূতির বিষয়। কেননা বিশ্ববাসী বাংলাদেশকে এর মাধ্যমে ভিন্নভাবে জানতে পারছে এবং ইউরোপের একটি দেশের রাজধানীতে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা আমার জন্য সবচেয়ে বড় গর্বের বিষয়।’ উল্লেখ্য মেরিনা তাবাসসুম ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মিত ভূগর্ভস্থ স্বাধীনতা জাদুঘর নির্মাণে দু’জন নকশাবিদের মধ্যে তিনি একজন। এছাড়াও ঢাকার বাইতুর রউফ মসজিদ, কম্পোর্ট রিভেরি, অবকাশ বাড়ি, যশোরের পানিগ্রাম ইকো রিসোর্ট এবং বাংলাদেশের উপকূলবর্তী চরসমূহের জন্য খুদি বাড়ি নির্মাণে ভূমিকা রাখেন।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১০

কাল শুরু হচ্ছে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর কর্তৃক বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) থেকে সোমবার (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশব্যাপী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।  ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান৷  এ প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর অন্যতম লক্ষ্য হলো প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি, দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার সৃষ্টি, ক্ষুদ্র খামারি ও উদ্যোক্তাদের গবাদি পশু উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করা। এছাড়া প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সেমিনার থেকে জনগণ গবাদি পশু পালনের আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জানতে পারবে। ফলে জনগণ উপকৃত হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতি আমাদের এসব কাজে উৎসাহ যোগাবে বলে আমি বিশ্বাস করি। প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে ১৮ ও ১৯ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী আগারগাঁওয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে দুই দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার ৪৬৬টি উপজেলায় এ প্রদর্শনী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। এসব প্রদর্শনীতে স্ব স্ব উপজেলা থেকে উন্নত জাতের এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের গবাদিপশু যেমন- গাভী, বাছুর, ষাঁড়, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, মুরগী, হাঁস, দুম্বা, কবুতর, সৌখিন পাখি, পোষা প্রাণি এবং বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রদর্শন ইত্যাদি স্থান পাবে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় প্রদর্শনীতে ভিন্ন ভিন্ন ভ্যালুচেইন ভিত্তিক প্রায় ৪০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রযুক্তি, ঔষধ সামগ্রী, টিকা, প্রাণিজাত পণ্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ সরঞ্জাম, মোড়কসহ পণ্য বাজারজাতকরণ প্রযুক্তি ইত্যাদির স্টলও থাকবে। এছাড়া ৭টি প্যাভেলিয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদফতর, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, এলআরআই, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার অংশগ্রহণ করছে।  গুণগত মান, জাত, স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য্য, আকার, অবদান, নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান, বাজারজাতকরণ, পরিবেশ ও অর্থনৈতিক প্রভাব, সার্বিক পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৯৩টি পুরষ্কার, ক্রেস্ট এবং অংশগ্রহণকারীকে সনদ প্রদান করা হবে। প্রদর্শনীর বিশেষ আকর্ষণ থাকছে গবাদিপশুর র‍্যাম্প শো। এছাড়া আগামী ১৮ ও ১৯ এপ্রিল ঢাকার আগারগাঁও এর পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে মোট ০৬ টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেমিনারের মূল বিষয় থাকবে প্রাণিসম্পদের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ ভাবনা এবং করণীয়, ক্লাইমেট স্মার্ট ডেইরী সেক্টর, এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স ও খাদ্য নিরাপত্তা, পশুপাখির রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়। প্রদর্শনীতে ফুড সেফটি কর্নারে নিরাপদ খাদ্য প্রস্তুত ও করনীয় সম্পর্কে সচেতনতামূলক কার্যক্রম যেমন- ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপদ খাদ্য-সামগ্রী প্রস্তুত ও প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ/গুদাম জাতকরণ, পণ্য পরিবহন ও গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ পর্যন্ত সার্বিক পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং দুধ, ডিম, মাংসজাত নিরাপদ খাদ্য পণ্যের প্রদর্শনী ও বিক্রয় করা হবে।  প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ১৯ এপ্রিল এবং প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ২২ এপ্রিল রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস এসোসিয়েশন (বিডিএফএ) এবং বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এ আয়োজনে সহযোগিতা করছে। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৯

বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেডের সমরাস্ত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ
প্রতি বছরের মত এবারও সমরাস্ত্র প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেড (বিএমটিএফ) অংশগ্রহণ করেছে। বিএমটিএফের মোট ১৯টি ফ্যাক্টরির মধ্যে ১০টি ফ্যাক্টরির উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য প্রদর্শনীতে জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উম্মুক্ত রয়েছে।  বিএমটিএফের অংশগ্রহণকারী ১০টি ফ্যাক্টরি হল- ফুটওয়্যার ও লেদার ফ্যাক্টরি, আর্মি ফার্মা লিমিটেড, বিএমটিএফ লাইটস, পেপার প্যাকেজিং ফ্যাক্টরি, নম্বর প্লেট ও ইলেক্ট্রনিক এসেম্বলি শপ, বিএমটিএফ এ্যাপারেলস, স্টিল স্ট্রাকচার ম্যানুফ্যাকচারিং শপ, মেশিন শপ এবং সংযোজন শপ।  উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৪ র্মাচ সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উদ্বোধনের পর বিএমটিএফ এর স্টল পরিদর্শন করেন এবং তাদের উৎপাদিত পণ্যের প্রশংসা করেন।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৩

রাষ্ট্রপতির সমরাস্ত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন 
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সম্মিলিত ‘সমরাস্ত্র প্রদর্শনী-২০২৪’ পরিদর্শন করেছেন।  সোমবার (২৫ মার্চ) রাষ্ট্রপ্রধান তিন বাহিনীর বিভিন্ন স্টল এবং প্যাভিলিয়ন পরিদর্শন করেন, যেখানে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার এবং যুদ্ধের অস্ত্র ও সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়। এর আগে, রাষ্ট্রপতিকে সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর বিভিন্ন বিষয়ে অবহিত করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এ সময় তিনি সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমানবাহিনীর সৈন্যদের ব্যবহৃত বিভিন্ন হালকা ও ভারী অস্ত্র প্রত্যক্ষ করেন। রাষ্ট্রপতি ও অতিথিরা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের পরিবেশিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন এবং পরে ফটোসেশনে যোগ দেন। রাষ্ট্রপতি প্যারেড স্কয়ারে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, বিমানবাহিনী প্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার তাকে স্বাগত জানান। এ সময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিব, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৬:৫২

রাজধানীতে ১৫ দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী ‘কানেকশন’
রাজধানীর লালমাটিয়ায় শিল্পাঙ্গনে চলছে গ্যালারি শিল্পাঙ্গন ও নন্দনচিত্ত আয়োজিত যৌথ চিত্র প্রদর্শনী ‘কানেকশন’। ২৬ জন শিল্পীর শিল্পকর্মে এই প্রদর্শনী গত ২ মার্চ শুরু হয়েছে, চলবে আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। শিল্পী ও শিল্পানুরাগীদের জন্য এ প্রদর্শনীটি উন্মুক্ত থাকবে। অংশগ্রহণকারী ২৬ জন শিল্পী হলেন- রাশেদ সুখন, আজাদী পারভীন, রশিদ আমীন, সুশান্ত কুমার অধিকারী, নাজনীন আকতার, সুব্রত দাস, আবু কালাম শামসুদ্দিন, অনির্বান মল্লিক, তাসলিমা আকতার বাঁধন, রাশেদুর রহমান, রুমানা ইসলাম রূপা, মোছা. তানিয়া আফরোজ, তর্পন পাল, পলাশ শেখ, সানজিদা সুলতানা, রাজিব মাহবুব, নুপুর পোদ্দার, আরিফ বাচ্চু, শর্মিষ্ঠা রায়, আশরাফুন নাহার, সাজন চন্দ্র পাড়, সোহানুর রহমান, সামিয়া সাবিহা রিনি, ইফাত আরা আনজুম অরিন, জাহানারা খাতুন, ইরিনা দেবী। তাদের মধ্যে বাংলাদেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন শিক্ষক অংশগ্রহণ করেছেন। প্রদর্শনীটি কিউরেটর হিসেবে রয়েছেন- শিল্পী তর্পন পাল ও কো-কিউরেটর হিসেবে রয়েছেন শিল্পী সানজিদা সুলতানা।  উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরেন সোম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন খ্যাতনামা শিল্পী সমালোচক ও লেখক মইনুদ্দীন খালেদ। এ ছাড়া অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- শিল্পী সুশান্ত কুমার অধিকারী ও শিল্পী রশিদ আমিন।
১৩ মার্চ ২০২৪, ০১:৪৪

ঢাকায় চারদিনব্যাপী কোরআন বিষয়ক ওয়ার্কশপ ও প্রদর্শনী চলছে
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) থেকে ‘কোরআনের দিনগুলো’ শীর্ষক চারদিনব্যাপী কোরআন বিষয়ক ওয়ার্কশপ ও প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মো. বশিরুল আলম এই ওয়ার্কশপ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।  ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে অবস্থিত ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাসের কনস্যুলার (ইকোনোমিক অ্যাফেয়ার্স) মাহমূদ খোসরাভী এবং বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারী শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আযহারী।  অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সেলর সাইয়্যেদ রেজা মীর মোহাম্মদী। অনুষ্ঠানে ড. বশিরুল আলম বলেন, ইরান একটি প্রাচীন সভ্যতার দেশ। ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিতে দেশটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। সারাবিশ্বে ইসলামের প্রচার প্রসারে দেশটির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সম্প্রতি ইরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় দুজন বাংলাদেশি প্রথম ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। তাদের জন্য আমরা গর্ববোধ করি।  তিনি আরও বলেন, ইরানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। আমরা আশা করি ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ হিসেবে আগামীতে ইরানের সঙ্গে বাংলাদেশের ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে। ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সেলর সাইয়্যেদ রেজা মীর মোহাম্মদী বলেন, পবিত্র কোরআন এসেছে মানুষকে হেদায়েতের জন্য। আল্লাহর বান্দা হিসাবে আমাদের দায়িত্ব কোরআন চর্চা করা। মুসলমান এবং আল্লাহর বান্দা হিসেবে আমাদের প্রত্যেকের ওপর দায়িত্ব কোরআনের সঙ্গে পরিচিত হওয়া। এক কথায় বলতে গেলে কোরআন এসেছে মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য। তাই উত্তম জীবন যাপনের জন্য আমাদের কুরআনকে অনুসরণ করতে হবে। ঢাকাস্থ ইরান দূতাবাসের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশে অবস্থিত ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাসের কনস্যুলার মাহমূদ খোসরাভী এবং বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারী শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আযহারী।  আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই ওয়ার্কশপ ও প্রদর্শনী চলবে। শবেবরাত উপলক্ষে আজ (সোমবার) বন্ধ রয়েছে। ইরানের বিখ্যাত কারী ও কোরআনের শিল্পীরা এই প্রদর্শনী ও ওয়ার্কশপ পরিচালনা করছেন।  
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৯

সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও জলবায়ু নিয়ে আলোকচিত্র প্রদর্শনী
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারিতে চলছে নতুন একটি প্রদর্শনী। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টায় ‘কনটেমপ্লেশন’ শিরোনামে এ দলীয় আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী আয়োজনে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমিরিটাস অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা মানজারেহাসীন মুরাদ, স্থপতি সাইফুল হক, এখন টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক তুষার আবদুল্লাহ এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা শবনম ফেরদৌসী। আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ নিয়মিত আয়োজন করে নানা ধরনের প্রদর্শনী। এর মধ্যে আলোকচিত্র প্রদর্শনীও অন্যতম। তবে এবারের প্রদর্শনীটি একটু ভিন্ন ঘরানার। এতে মূলত দলীয় অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এ প্রদর্শনীতে ঠাঁই পাচ্ছে প্রখ্যাত আলোকচিত্রী ও শিক্ষক আবীর আবদুল্লাহ পরিচালিত দুটি আলোকচিত্র কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের আলোকচিত্র। কনটেমপ্লেশন মূলত ১৫ জন ফটোগ্রাফারের একটি দলীয় আলোকচিত্র প্রদর্শনী। তারা সবাই স্বনামখ্যাত আলোকচিত্রী আবীর আবদুল্লাহর শিক্ষার্থী। আবীর আবদুল্লাহর কাছে আলোকচিত্রের একটি কোর্স করেছিলেন সবাই। এ ১৫ জনের মোট ১৫০টি ছবি নিয়ে আয়োজিত হচ্ছে কনটেমপ্লেশন। আলোকচিত্রীরা ছবি তুলেছেন নানা বিষয়কে কেন্দ্র করে। এর মধ্যে আছে বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, নিজের প্রতিবিম্ব, স্ট্রিট ফটোগ্রাফি ও অন্যান্য। পাশাপাশি এসেছে পরিবেশ ও পরিস্থিতি। জলবায়ু পরিস্থিতিকেও তুলে আনা হয়েছে ছবির মাধ্যমে। প্রত্যেক আলোকচিত্রী একটি নির্দিষ্ট বিষয় বেছে নিয়েছেন এবং এর মধ্য দিয়ে নিজের মুনশিয়ানা তুলে ধরেছেন ছবিতে।  ছবির মাধ্যমে বিমূর্ত নানা ভাব প্রকাশের পাশাপাশি চলমান পরিস্থিতিকেও তুলে ধরা হয়। আলোকচিত্রের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য বাস্তবকে মূর্ত করে তোলা। প্রদর্শনীর অনেক ছবিতেই তা থাকছে। আলোকচিত্রীর নিজের মুখের প্রতিবিম্বের পাশাপাশি শ্রমিকের মুখের রেখায়ও ক্যামেরা ধরেছে নানা গল্প। সেসব গল্পই সাজানো থাকবে দেয়ালে। প্রদর্শনীটি চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত লা গ্যালারি উন্মুক্ত থাকবে দর্শকের জন্য।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৬

শহীদ মিনারে প্রধানমন্ত্রীর ২১ শ্রদ্ধা নিবেদন নিয়ে বিশেষ প্রদর্শনী 
একদিন বাদেই ২১শে ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। রীতি অনুযায়ী একুশের প্রথম প্রহরে ১২টা ১ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে প্রথম পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।  সরকারপ্রধান হিসেবে এবার ২১তম বারের মতো ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যাচ্ছেন  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর এ উপলক্ষে এবারের শহীদ দিবসে আয়োজন হতে যাচ্ছে এক বিশেষ প্রদর্শনীর। সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে সংবাদ সম্মেলন করে এ আয়োজনের কথা জানান উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল। শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উদযাপনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত হয় এ সংবাদ সম্মেলন।  ভার্চুয়াল এ সংবাদ সম্মেলনে ঢাবি উপাচার্য বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার ২১তম বারের মতো সরকারপ্রধান হিসেবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে যাচ্ছেন। তার ২১ বারের ২১টি পুষ্পস্তবক অর্পণের দুর্লভ ছবি নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় একটি প্রর্দশনী আয়োজন করা হবে এবার।'  মহান এ দিবস উদযাপনের সার্বিক প্রস্তুতি তুলে ধরে উপাচার্য বলেন, রাষ্ট্রাচার অনুযায়ী একুশের প্রথম প্রহরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীমূল প্রস্তুত করার কাজ চলছে এবং যথাসময়েই তা সম্পন্ন হবে।  তিনি বলেন, অন্যান্যবারের তুলনায় এবার নিরাপত্তার বিষয়টি জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। নিরাপত্তার বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গভীরভাবে তদারকি করছে। একুশের প্রথম প্রহরে প্রতিটি সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এবং ব্যক্তি পর্যায়ে শহীদ মিনারের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা যাবে। এই রীতি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য রাত ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান উপাচার্য। সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, রাত ১২টা ১ মিনিটে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদীতে প্রথম পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রীবর্গ, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা। এরপর পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন তিন বাহিনীর প্রধান, ভাষা সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, অনুষদের ডিনবৃন্দ ও হলের প্রাধ্যক্ষবৃন্দ।এরপর সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের জন্য শহীদ মিনার উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এছাড়া, সর্বস্তরের জনসাধারণ পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে যাবেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রাস্তা দিয়ে চাঁনখার পুল হয়ে বের হওয়া যাবে, শহীদ মিনারের দিকে আসা যাবে না। প্রবেশপথে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ বিএনসিসি, রেড ক্রিসেন্ট, রোভার স্কাউটস, রেঞ্জার ও স্বেচ্ছাসেবকরা বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন।  
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৮

মৃত্যুর খবরেও বাতিল হয়নি রুবেলের সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনী
মাত্র ৫৫ বছর বয়সেই মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা আহমেদ রুবেল। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়।  নিজের অভিনীত নির্মাতা নুরুল ইসলাম আতিকের ‘পেয়ারার সুবাস’ সিনেমার  উদ্বোধনী প্রদর্শনীতে আসার উদ্দেশ্যে আহমেদ রুবেল রওনা হয়েছিলেন। তার আগেই তিনি চলে গেছেন না-ফেরার দেশে।  আহমেদ রুবেলের মৃত্যুতে বাতিল হয়নি ‘পেয়ারার সুবাস’ এর প্রদর্শনী। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেই চলছে সিনেমাটির বিশেষ প্রদর্শনী।  এসময় শোক প্রকাশ করে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নির্মাতা নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু বলেন, এ সিনেমার উদ্বোধনী প্রদর্শনীতে যোগ দেওয়ার কথা ছিল আহমেদ রুবেলের।  উত্তরা থেকে পরিচালক নুরুল আলম আতিক  সঙ্গে গাড়িতে করে রুবেল বসুন্ধরা আসছিলেন। গাড়িটির চালকের আসনে ছিলেন আহমেদ রুবেল নিজেই।  রাজধানীর বসুন্ধরা সিটির পার্কিংয়ে গাড়িটি পার্ক করার পর হঠাৎ করেই অসুস্থ বোধ করেন রুবেল। পার্কিং থেকে সবাই মিলে তাকে দ্রুত রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও বলেন,  প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এই অভিনেতার মৃত্যু হয়েছে। বিশেষ প্রদর্শনীতে এসে ছবিটির অন্যতম চরিত্রে অভিনয় করা অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, আমার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না তিনি আর নেই। আসলে আজকে আমাদের প্রিমিয়ার। রুবেল ভাই থাকলে হয়তো তিনিও চাইতেন না যে শো বাতিল হউক। তাই আমরাও মনে কষ্ট নিয়ে হলেও শোটি চালচ্ছি।  উল্লেখ্য, অভিনেতা আহমেদ রুবেলের পুরো নাম আহমেদ রাজিব রুবেল। ১৯৬৮ সালের ৩ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের রাজারামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তবে ছোটবেলা থেকেই বেড়ে উঠেছেন ঢাকা শহরে।  সবশেষ পরিবারের সঙ্গে তিনি গাজীপুরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছিলেন। মঞ্চে ‘ঢাকা থিয়েটার’ হয়ে অভিনয়ে হাতেখড়ি আহমেদ রুবেলের। ছোটপর্দায় তার অভিনীত প্রথম নাটক গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘স্বপ্নযাত্রা’। একুশে টেলিভিশনের ধারবাহিক নাটক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘প্রেত’-এ অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পান। বড়পর্দাতেও অভিনয় করেছেন তিনি। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- আখেরী হামলা, শ্যামলছায়া, গেরিলা, ব্যাচেলর, চন্দ্রকথা ইত্যাদি।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৪১

সাংবাদিক চয়ন রহমানের একক প্রদর্শনী
রাজধানীতে আয়োজন করা হয়েছে অনুসন্ধানী সাংবাদিক চয়ন রহমানের একক প্রদর্শনী ‘চয়ন’স ইনভেস্টিগেশন শোকেস।’  সোমবার (২৯ জানুয়ারি) গুলশান গ্যালারিতে শুরু হয়েছে বিশেষ এই প্রদ‍র্শনী। প্রদর্শনীতে চয়ন রহমানের কর্মজীবনের ২২টি উল্লেখযোগ্য অনুসন্ধানী সংবাদের স্থিরচিত্র স্থান পেয়েছে। আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, একটি ফটোগ্রাফ অনেক বার্তা বহন করে। বলা হয়ে থাকে, সংবাদের একটি ছবি ১০০ বাক্য বলে দেয়। আর তা যদি হয় অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের ফটোগ্রাফ, তাহলে দর্শকের আগ্রহ আরও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে অনেক অসঙ্গতি তুলে ধরা হয়। এসব ফটোগ্রাফ প্রদর্শনীর মাধ্যমে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনগুলোর বার্তা সমাজে ছড়িয়ে দেওয়া যাবে। পাশাপাশি নতুন প্রজন্মকেও অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরিতে আগ্রহী করা যাবে। এ ভাবনা থেকে এই বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে। চয়ন রহমানের দীর্ঘ ২০ বছরের ক্যারিয়ারের উল্লেখযোগ্য সংবাদগুলো হলো দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের চরমপন্থি, সুন্দরবনের জলদস্যু, নকল ওষুধ, সীমান্তে অপরাধ, ট্রেনের তেলচুরি, সাগরপথে মানবপাচার। প্রদর্শনীর বিষয়ে চয়ন রহমান বলেন, অনেক বাধা-বিপত্তি পার হয়ে, শতাধিক সংবাদের অনুসন্ধান করেছি। এসব সংবাদ আমার ক্যারিয়ারে দিয়েছে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। অসীম ধৈ‍র্য আর সাহস নিয়ে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় নবীন সাংবাদিকদের আরও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। উল্লেখ্য, চয়ন রহমান তার দুই দশকের সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে এক যুগ কাজ করেছেন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভিতে। কাজ করেছেন জিটিভি এবং চ্যানেল নাইনেও।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়