• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মেহেরপুরের ২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ বুধবার, প্রচার-প্রচারণা শেষ 
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বুধবার।  সোমবার (৬ মে) রাত থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রচার-প্রচারণা শেষ করেছেন।  নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী সোমবার রাত ৮টা থেকে শেষ হয়েছে প্রচার-প্রচারণা। প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেছেন। নানা উন্নয়ন এবং ভোটারদের সঙ্গে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট কামনা করেছেন প্রার্থীরা।  এ দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ৫ জন প্রার্থী। এর মধ্যে সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে গেছেন বিএনপি নেত্রী রুমানা আহম্মেদ।  ৭টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর সদর উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ১৮ হাজার ৮০৪ জন। ৯৪টি ভোটকেন্দ্রের ৬০৫টি কক্ষে ভোটগ্রহণ করা হবে।  ৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মুজিবনগর উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৮৫ হাজার ২৫৯ জন। ৩৫টি ভোটকেন্দ্রে ২৩৬টি কক্ষে ভোটগ্রহণ করা হবে। 
০৭ মে ২০২৪, ১২:৪২

শেষ হলো নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের বাকি আর মাত্র দুইদিন। নিয়ম অনুযায়ী ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে আজ (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায়। অর্থাৎ আজ সকাল ৮টার পর থেকে কোনো প্রার্থী মিছিল-মিটিংসহ কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের ৪৮ ঘণ্টা পূর্বে সব প্রচার বন্ধ করতে হয়।  আরও পড়ুন : নৌকার প্রার্থীর টাকা বিতরণের ভিডিও ভাইরাল   সে অনুযায়ী, আজ শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় প্রচার শেষ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কেউ আইন না মানলে ছয় মাসের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডিত হতে পারে। কমিশন চাইলে শুনানি করে কারও প্রার্থিতাও বাতিল করতে পারে। প্রচার প্রচারণা শেষ হওয়ার একদিন বাদে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ২৯৯টি আসনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নওগাঁ-২ আসনে একজন প্রার্থী মারা যাওয়ায় ওই আসনের ভোট বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (আরপিও)-এর ৭৮ ধারায় নির্বাচনে প্রচারের সময়সীমা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ভোট গ্রহণ শুরুর ৪৮ ঘণ্টা এবং ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে নির্বাচনী এলাকায় কোনও জনসভা আহ্বান এবং অন্য কেউ জনসভার আয়োজন করলে সেখানে অংশ নেওয়া যাবে না। এমনকি মিছিল, শোভাযাত্রা বা এ ধরনের কর্মসূচি আয়োজন বা অংশগ্রহণ কোনোটিই করা যাবে না। আরও পড়ুন : আরটিভিতে আজ যা দেখবেন   ইসির তথ্যানুযায়ী, দ্বাদশ নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ। তাদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭৬ লাখ এবং নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ। আর ট্রান্সজেন্ডার ভোটার ৮৪৯ জন। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে (ইসি) আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এ তথ্য জানায়। এর আগে, ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ছিল ১০ কোটি ৪১ লাখ। ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার ছিল ৯ কোটি ১১ লাখ। আর নবম জাতীয় নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ৮ কোটি ১০ লাখ। 
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:২৭

শেষ সময়ে চলছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার আজই শেষ দিন। আনুষ্ঠানিকভাবে আগামীকাল (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় শেষ হচ্ছে সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা। শেষ সময়ের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী এবং সমর্থকরা। ফলে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তৈরি হয় যানজট। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এ যানজট দেখা গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে গাড়ি আটকে নির্বাচনী শোডাউন এবং প্রচার-প্রচারণায় দেখা দেয় যানজট। এ ছাড়া আজ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গুলিস্তানের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে টিএসসি পর্যন্ত র‍্যালির কারণেও যানজট সৃষ্টি হয়।  এ ছাড়া রাজধানীতে গত কয়েক দিন ধরে চলছে নির্বাচনবিরোধী প্রচারণা। এ অবস্থায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত হয় নির্বাচনবিরোধী কর্মসূচি। এতে হাইকোর্ট পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। এদিকে দুদিন সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি নির্বাচনের দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় অনেকেই অফিস শেষ করে বাড়ির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ছেন। এতেও রাজধানীজুড়ে গাড়ির চাপও রয়েছে বেশ। এতে যানজটে ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ। উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ছিল ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত, মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ও নিষ্পত্তির সময় ছিল ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর এবং প্রতীক বরাদ্দের সময় ছিল ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ইতোমধ্যে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হয়েছে। চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়