• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
চলতি আইপিএলের প্রথম দেখায় গুজরাটকে আসরের সব থেকে কম ৮৯ রানে অলআউট করেছিল দিল্লি। সেই ম্যাচে ছয় উইকেটের দুর্দান্ত জয় পায় পান্থের দল। দ্বিতীয় দেখায় ঘরের মাঠে গুজরাটকে ৪ রানে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাট জয় পেয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। বুধবার (২৪ এপ্রিল) আগে ব্যাট করতে নেমে গুজরাটকে ২২৫ রানের লক্ষ্য দিয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ২২০ রান তুলতে পারে গুজরাট। এতে ৪ রানের জয় পায় দিল্লি। এতে গুজরাটকে পিছনে ফেলে পয়েন্ট টেবিলের ছয়ে দিল্লি। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় গুজরাট। ৫ বলে ৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার শুভমান গিল। এরপর সাই সুদর্শনকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ঋদ্ধিমান শাহা। ২৫ বলে ৩৯ রান করে ঋদ্ধিমান আউট হলেও ২৯ বলে ফিফটি তুলে নেন এই সুদর্শন। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আজমতুল্লাহ ওমারজাই। ২ বলে ১ রান করে আউট হন এই আফগান অলরাউন্ডার। ৩৯ বলে ৬৫ রান করে সুদর্শন আউট হলে চাপে পড়ে গুজরাট। ৫ বলে ৮ রান করে শাহরুখ খান এবং ৫ বলে ৪ রান করে রাহুল তাওয়াতিয়া আউট হলে এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই করতে থাকেন ডেভিড মিলার। ২১ বলে ফিফটি তুলে নেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। ১৮তম ওভারে দ্বিতীয় বলে মুকেশ কুমারকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন ডেভিড মিলার। ২৩ বলে ৫৫ রান করে এই বাঁহাতি ব্যাটার আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় গুজরাট। ৬ বলে ১৩ রান করে আউট হন কিশোর। শেষ দিকে ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেললেও হার এড়াতে পারেনি গুজরাট। নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ২২০ রান তুলতে পারে গুজরাট। এতে ৪ রানের জয় পায় দিল্লি। দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন রাসিখ সালাম। এ ছাড়াও কুলদ্বীপ যাদব দুটি, এনরিখ নরকিয়া, মুকেশ কুমার ও অক্ষর প্যাটেল একটি করে উইকেট নেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে দিল্লির দুই ওপেনার পৃথ্বী শাহ এবং জ্যাক ফ্রেজার। তবে ইনিংস বড় করেতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৪ বলে ২৩ রান করে ফ্রেজার আউট হলে ৭ বলে ১১ রান করে তাকে সঙ্গ দেন পৃথ্বী। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি শাই হোপ। ৬ বলে ৫ রান করেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। এরপর দিল্লি শিবিরের হাল ধরেন অক্ষর প্যাটেল এবং ঋষভ পান্থ। দুজনের ব্যাটে ভর করে এগিয়ে যেতে থাকে দিল্লি। ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন অক্ষর প্যাটেল। এরপর দ্রুত গতিতে রান তুলতে থাকেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৪৩ বলে ৬৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। অপর প্রান্তে ব্যাট চালাতে থাকে পান্থও। ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নেন দিল্লি অধিনায়ক। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে তাণ্ডব শুরু করে ক্রিস্টান স্টাবস। ১৯তম ওভারে ২১ রান তোলে এই প্রোটিয়া ব্যাটার। শেষ ওভারে বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারিতে রান তুলতে থাকেন পান্থ। স্টাবসের ৭ বলে ২৬ রান এবং পান্থের ৪৩ বলে ৮৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করে ২২৪ রানের বড় পুঁজি পায় দিল্লি। 
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪৮

বাংলা ভাষায় মুক্তি পাবে ‘পুষ্পা টু’, কণ্ঠ দিচ্ছেন যে বাঙালি গায়ক
আল্লু অর্জুন ও রাশমিকা মান্দানা অভিনীত সিনেমা ‘পুষ্পা’। ২০২১ সালে মুক্তির পর ব্যাপক সাড়া পেয়েছিল সিনেমাটি। রীতিমতো ঝড় তুলেছিল বক্স-অফিসে। শিগগিরই আবারও ধামাকা নিয়ে আসছেন দক্ষিণের জনপ্রিয় এই অভিনেতা। এবার জানা গেল, বাংলা ভাষায় মুক্তি পাবে ‘পুষ্পা টু’ সিনেমা। আর এতে কণ্ঠ দিচ্ছেন বাংলার জনপ্রিয় এক গায়ক। ‘পুষ্পা’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন আল্লু অর্জুন। শুধু তাই নয়, রাতারাতি আন্তর্জাতিক তারকা হিসেবে উত্তরণও ঘটেছে তার।   শোনা যাচ্ছে, ‘পুষ্পা টু’ সিনেমায় বাংলা ভাষায় মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি সেখানে কণ্ঠ দিতে যাচ্ছেন বাংলার জনপ্রিয় গায়ক তিমির বিশ্বাস। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে গায়ক জানান, সবটাই প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এখনই কোনো কিছু খোলসা করতে রাজি নন তিনি। গেল বছর এপ্রিলে ‘পুষ্পা টু’ সিনেমার প্রথম পোস্টার মুক্তি পেয়েছিল আল্লু অর্জুনের জন্মদিনে। সে সময় পোস্টারে আল্লু অর্জুনের ‘লুক’ দেখে রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছিল নেটদুনিয়ায়। এর আগে অভিনেতাকে এই রূপে কখনও দেখা যায়নি। লাল টকটকে কপাল আর নীলাভ গাল। জোড়া ভ্রুর মাঝে জ্বলজ্বল করছে চন্দনের ফোঁটা। ওই পোস্টারে আল্লু অর্জুনের পরোনে ছিল শাড়ি, গলায় লেবুর মালা, মুখে দাড়ি-গোঁফ। হাতে ধরা বন্দুক। খানিকটা বৃহন্নলার সাজেই ধরা দিয়েছিলেন এই অভিনেতা। এর মাঝেই চলতি বছরের ৮ এপ্রিল মুক্তি পায় সিনেমাটির টিজার।   সেখানে একবারে নীল রঙের পট্টু শাড়িতে দেখা যায় আল্লুকে। তারপর থেকে যেন অনুরাগীদের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। দ্বিতীয় বার ‘পুষ্পা’কে বড় পর্দায় দেখতে অপেক্ষা করছেন দর্শকেরা।  প্রসঙ্গত, আগামী ১৫ আগস্ট মুক্তি পাবে ও আল্লু অর্জুনের ‘পুষ্পা: দ্য রুল’। সিনেমায় তিনি ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন— রাশমিকা মান্দানা এবং ফাহাদ ফাসিল। এটি নির্মাণ করেছেন সুকুমার। তামিল, তেলুগু, মালায়ালম, কন্নড়, হিন্দি ছাড়া বাংলাতেও মুক্তি পেতে যাচ্ছে সিনেমাটি।     সূত্র : আনন্দবাজার 
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৭

অভিনেতা অলিউল হক রুমি আর নেই
ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে রুমির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি ভাই কিছুক্ষণ আগে মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’ জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কোলন ক্যানসারে ভুগছিলেন অলিউল হক রুমি। চিকিৎসা নিতে ভারতের চেন্নাইয়েও যান। সেখান থেকে ফিরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি।  ১৯৮৮ সালে ‘এখন ক্রীতদাস’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয়ে যাত্রা শুরু হয় রুমির। পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য নাটক হলো—‌‘ঢাকা টু বরিশাল’, ‘আমেরিকান সাহেব’, ‘জার্নি বাই বাস’, ‘বাকির নাম ফাঁকি’, ‘যমজ সিরিজ’, ‘কমেডি ৪২০’, ‘চৈতা পাগল’, ‘জীবনের অলিগলি’, ‘মেঘে ঢাকা শহর’ ইত্যাদি।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩১

পাঞ্জাবের ব্যাক টু ব্যাক হারে লখনৌয়ের প্রথম জয়
চলতি আইপিএলে নিজেদের প্রথম ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে হেরে আসর শুরু করেছিল লখনৌ সুপার জায়ান্টাস। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে লোকেশ রাহুলের দল। ঘরের মাঠে পাঞ্জাব কিংসকে ২১ রানে হারিয়েছে লখনৌ। রোববার (৩১ মার্চ) আগে ব্যাট করতে নেমে পাঞ্জাবকে ২০০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টাস। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রান তুলতে পারে পাঞ্জাব। এতে ২১ রানের জয় পায় লখনৌ। এতে টানা দুই ম্যাচে হারলো পাঞ্জাব। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাঞ্জাবকে উড়ান্ত সূচনা এনে দেয় জনি বেয়ারস্টো এবং শিখর ধাওয়ান। দুজনের ব্যাটে ভর করে ১০০ রানের কোটা পার করে পাঞ্জাব। তবে ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে ফেরেন বেয়ারস্টো। ২৯ বলে ৪২ রান করেন তিনি। ৭ বলে ১৯ রান করে আউট হন প্রভসিমরান সিং। এরপর ৯ বলে ৬ রান করে জিতেশ শর্মা এবং ৫০ বলে ৭০ রানের ইনিংস খেলে ফেরেন ধাওয়ান। পরে বলে সাম কারান ডাক আউট হলে চাপে পড়ে পাঞ্জাব। ৬ বলে পাঞ্জাবের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪১ রান। শেষ পর্যন্ত শাশাঙ্ক সিংয়ের ৭ বলে ৯ রান এবং লাইম লিভিংস্টোনের ১৭ বলে ২৮ রানে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রান তুলতে পারে পাঞ্জাব। এতে ২১ রানের জয় পায় লখনৌ। লখনৌ সুপার জায়ান্টসের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন মায়াঙ্ক যাদব। দুই উইকেট শিকার করেন মহসিন খান। এর আগে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে লখনৌ সুপার জায়ান্টাসের দুই ওপেনার কুইনটন ডি কক এবং লোকেশ রাহুল। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি রাহুল। ৯ বলে ১৫ রান করেন এই ডান হাতি ব্যাটার। ৬ বলে ৯ রান করে তাকে সঙ্গে দেন দেবদূত পাদিক্কেল। এক প্রান্ত আগলে রেখে রান তুলতে থাকেন ডি কক। ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। ১২ বলে ১৯ রান করেন মাকার্স স্টোইনিস। এরপর লখনৌ শিবিরে হাল ধরেন নিকোলাস পুরান। ২১ বলে ৪২ রানের দুর্দান্ত একটি ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। ১০ বলে ৮ রান করে আয়ুস বাদোনি আউট হলে ব্যাট চালাতে থাকেন কুর্নাল পান্ডিয়া। শেষ পর্যন্ত রবি বিষ্ণুই (০) এবং মহসিন খান ২ রানে আউট হলে, কুর্নালের ২২ বলে ৪৩ রানের ক্যামিও ইনিংসে ভর করে ১৯৯ রানের লড়াকু পুঁজি পায় লখনৌ। পাঞ্জাব কিংসের হয়ে সবোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন সাম কারান। এ ছাড়াও আর্শদ্বীপ সিং দুটি, কাগিসো রাবাদা এবং রাহুল চাহার একটি করে উইকেট নেন।  
৩০ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫৬

এশিয়ান কাপ ফাইনাল / তিন পেনাল্টিতে ব্যাক টু ব্যাক চ্যাম্পিয়ন কাতার
শিরোপা ধরে রাখার মিশন নিয়ে এশিয়ান কাপে অংশ নিয়েছিল কাতার। ফাইনালে জর্ডানের মুখোমুখি হয়েছিল তারা। শিরোপা জয়ে লড়াই কাতারকে ৩-১ গোলের ব্যবধারে পরাস্থ করে টানা দুইবার এশিয়ান কাপের শিরোপা ঘরে তুলেছে মধ্য পাচ্যের দেশটি। তবে তিন গোলের প্রতিটিই পেনাল্টি থেকে এসেছে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দোহার লুসাইল স্টেডিয়ামে এশিয়ান কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল কাতার ও জর্ডান। এই ম্যাচে তিন পেনাল্টিকে গোলে রূপ দেন আকরাম আফিফ।  সেই সঙ্গে জর্ডানের রূপকথা থামিয়ে এশিয়ান ফুটবল শ্রেষ্ঠত্বের মুকুটও ধরে রেখেছে তার দল। এদিন ম্যাচের ২০তম মিনিটে আফিফকে বক্সে পেছন থেকে আব্দল্লাহ নাসিব ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। সফল স্পট কিকে দলকে এগিয়ে নেন আফিফ। বলের লাইনে ঝাঁপালেও গতির সঙ্গে পেরে ওঠেননি গোলরক্ষক। এগিয়ে যাওয়ার আনন্দে উদযাপন শুরু হয় লুসাইলের আঙিনায়। ৩২তম মিনিটে আফিফের কর্নারে লুকাস মেন্দেসের হেড গ্লাভসের ছোঁয়ায় ক্রসবারের উপর দিয়ে বের করে দেন ইয়াজিদ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে সমতায় ফেরার ভালো সুযোগটি নষ্ট হয় জর্ডানের। আলি ওয়ানের আড়াআড়ি ক্রসে মৌসা তামারির প্লেসিং শট মোহাম্মদ ওয়াদের গায়ে লেগে ব্লকড হয়।  এতে ১-০ তে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় কাতার। দ্বিতীয়ার্ধে গোল শোধ করতে মরিয়া হয়ে আক্রমণ শাণাতে থাকে জর্ডান। কাতারের রক্ষণে চাপ ধরে রেখে ৬৭তম মিনিটে স্পট কিক থেকে সমতায় ফেরে জর্ডান। ডান দিক থেকে হাদ্দাদের বাড়ানো ক্রস প্রথম ছোঁয়ায় দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে জোরালো শটে লক্ষ্যভেদ করেন আল নিয়ামাত। বারশামের কিছুই করার ছিল না। তবে সমতায় থাকতে পারে বেশিক্ষণ কারণ, ছয় মিনিট পরইবক্সে মোহাম্মাদ ইসমাইলকে মাহমুদ আল মুরাদি ফাউল করলে ভিএআর দেখে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন রেফারি। ফের লক্ষ্যভেদ করেন আফিফ। ম্যাচের ১৩ মিনিটের যোগ করা সময়ের শুরুতেই আফিফ আক্রমণে ওঠেন। বলে প্রথম স্পর্শ জোরে হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারান এই ফরোয়ার্ড। এক পর্যায়ে তার সাথে সংঘর্ষ হয় ছুটে আসা গোলরক্ষকের সাথে। অফসাইডের পতাকাও ওঠে। কিন্তু কাতার ভিএআর চেকের আবেদন জানাতে থাকে। ভিএআর দেখে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। আরেকটি সফল স্পট কিকে হ্যাটট্রিক পূরণের সাথে কাতারের জয়ও একরকম নিশ্চিত করে দেন আফিফ। এতে পঞ্চম দল হিসেবে এশিয়ান কাপে একাধিকবার চ্যাম্পিয়ন হলো কাতার। এর আগে এই কৃতিত্ব আছে কেবল জাপান, সৌদি আরব, ইরান ও দক্ষিণ কোরিয়ার।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়