• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পদ্মশ্রী পাওয়ার পর দেশে সংবর্ধনা, আপ্লুত বন্যা
বাংলাদেশের বরেণ্য রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য সম্প্রতি ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মাননা প্রদান করে। অসামান্য এই প্রাপ্তিতে খ্যাতিমান এ শিল্পীকে দেশে সংবর্ধনা দিয়েছে রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশন। এ সময় বক্তব্য রাখতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন এই গুণী শিল্পী। রোববার (৫ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের ক্রিস্টাল বলরুমে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ফরিদুর রেজা সাগর ও শাইখ সিরাজ। এ সময় রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশনের সভাপতি শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে গোলাম কুদ্দুছ, জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ ও কবি তারিক সুজাত ও ‘মাত্রা’ পরিবারসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গ  উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মাহফুজ আনাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, সৌমিত্র শেখর, কবি কামাল চৌধুরী, শাহীন সামাদ, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজহার খান, ইফ্ফাত আরা দেওয়ান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শিল্পী কলাকুশলীসহ দেশের খ্যাতিমান ব্যক্তিবর্গ। এ সময় বক্তারা তাদের বক্তব্যে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার এই অর্জনকে বাংলাদেশের অর্জন বলে অভিহিত করেন। প্রতিক্রিয়ায় রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বক্তব্য রাখতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। প্রসঙ্গত, সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছ থেকে চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।
১২ ঘণ্টা আগে

অঞ্জন দত্তের সঙ্গে প্রথম দেখা চঞ্চলের
দুই বাংলার জনপ্রিয় গায়ক, অভিনেতা, পরিচালক ও লেখক অঞ্জন দত্ত। বরাবরই অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর প্রশংসা করেন তিনি। অন্যদিকে বিভিন্ন সময় তিনিও  জানিয়েছেন অঞ্জনের প্রতি নিজের মুগ্ধতার কথা। তবে দুজনের প্রতি দুজন মুগ্ধ হলেও সামনাসামনি কখনও দেখা হয়নি তাদের। তবুও একে অপরকে ভীষণ উচ্ছ্বসিত তারা।         অবশেষে প্রথমবারের মত দেখা হলো অঞ্জন-চঞ্চলের। তাও রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন চঞ্চল।   বুধবার (১ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে অঞ্জনের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে আবেগঘন পোস্ট দেন চঞ্চল। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন— ‘চলতি পথে অঞ্জনদা, প্রিয় শিল্পী অঞ্জন দত্তের সঙ্গে ঢাকা এয়ারপোর্টে দেখা। প্রথম সামনাসামনি দেখা! অথচ কি স্নেহ আর ভালোবাসায় জড়িয়ে ধরলেন আমাকে। এর আগে কয়েকবার যোগাযোগ হয়েছে ফোনে। ওনার সঙ্গে কয়েকটা কাজ হতে হতেও হয়নি।  আমাদের কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন ধারার বাংলা গান নিয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে যাওয়া শিল্পীদের মধ্যে তিনি একজন। এছাড়া তার অভিনয় বা নির্মাণের পারদর্শিতাও আমাকে মুগ্ধ করে। আপনার সৃষ্টিশীল কর্ম অব্যাহত থাকুক। ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন অঞ্জন দা।’   সর্বশেষ চলতি বছর ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নিজের নির্মিত ‘চালচিত্র এখন’ সিনেমাটি নিয়ে এসেছিলেন অঞ্জন। উৎসবে ভূয়সী প্রশংসা পায় সিনেমাটি। পাশাপাশি সেরা অভিনেতার পুরস্কারটিও জিতে নেন তিনি।   প্রসঙ্গত, আগামী ১০ মে ওটিটিতে আসছে অঞ্জনের ‘চালচিত্র এখন’। ঠিক এর পরদিন ঢাকায় রয়েছে তার কনসার্ট। রাজধানীর পূর্বাচলের ঢাকা এরিনায় বসছে এই আয়োজন। এদিন অঞ্জনের সঙ্গে গাইবেন তরুণ গায়ক আহমেদ হাসান সানি। সঙ্গে থাকবে ব্যান্ডদল কাকতাল।       
০২ মে ২০২৪, ১২:৪৮

সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের নব্বই দশকের জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য ৯ মে দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আলী আহমেদ রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এদিন ধার্য করেন। মামলার আসামিরা হলেন ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আদনান সিদ্দিকী, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী। ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে। মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। মামলার তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এর প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন। বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২০

লাল ফ্রক পরা শিশুটি এখন দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী
গায়ে লাল ফ্রক। আদুরে একটি বাচ্চা ছাদের উপরে দাঁড়িয়ে আছে খেলনা গাড়ি হাতে । প্রথম দেখাতে বেশির ভাগ মানুষই চিনতে পারেননি। এমনকি বলতেও পারেননি তার পরিচয়। পড়ে গেছেন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে। এবার জানা গেল তার পরিচয়। তিনি বাংলাদেশের তুমুল জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী।  দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময়ের ক্যারিয়ারে তিনি অসংখ্য নাটক, টেলিফিল্ম ও বিজ্ঞাপনে কাজ করে সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন। নজর কেড়েছেন ওটিটিতে অভিনয় করেও। সব ঠিক থাকলে চলতি বছরেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে তার অভিনীত প্রথম সিনেমা। নাম ‘প্রিয় মালতী’। ঠিকই ধরেছেন ছবির বাচ্চাটি আর কেউ নন, মেহজাবীন চৌধুরী।  শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে তিনি ছবিটি পোস্ট করেছেন। আর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাই ফার্স্ট রাইড’। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন গাড়ির ইমোজি। তারপর থেকেই ছবিটিতে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন নেটিজেনরা। কেউ করছেন প্রিয় অভিনেত্রীর প্রশংসা, আর কেউবা জানতে চাইছেন ছবিটা কত সালের?  
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৩

রেড ক্রিসেন্টের নতুন চেয়ারম্যান এম ইউ কবীর চৌধুরী
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী। ২৮ এপ্রিল থেকে আগামী তিন বছর সংগঠনটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি আদেশ, ১৯৭৩ (রাষ্ট্রপতির ১৯৭৩ সনের ২৬ নং আদেশ-এর ১০ (১) আর্টিকেল এ বর্ণিত ক্ষমতাবলে অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীকে ৩ (তিন) বছর মেয়াদে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন।  বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সেবা বিভাগের বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব স্নেহাশীষ দাশ স্বাক্ষরিত অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী ১৯৭৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিবিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং একই কলেজে ১৯৭৬ সালে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরবর্তীকালে তিনি ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি থেকে এক্সিলেন্ট গ্রেডে চর্ম ও যৌনরোগে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন।  অতঃপর গ্লাসগো রয়েল কলেজ ফেলোশিপ সনদ এবং আমেরিকান কলেজ অব এনজিওলজি থেকে এ্যাসোসিয়েট ফেলো নির্বাচিত হন। তিনি বর্তমানে আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজির আর্ন্তজাতিক ফেলো হিসাবে সংযুক্ত আছেন এবং প্রতি বছর আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন।  তিনি লন্ডনের সেন্টথমাস হসপিটালে স্কিন প্যাথলজি, আমেরিকার হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলে লেজার ও দিল্লির এইমস থেকে স্কিন সার্জারিসহ স্নাতকোত্তর পর্যায়ের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। কানাডার অটোয়া ইউনিভার্সিটি ও আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসিসিপি মেডিকেল সেন্টারে ভিজিটিং অধ্যাপক হিসাবে বিভিন্ন সময়ে পাঠদান করেন। বর্তমানে তিনি এম. এইচ. শমরিতা হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। উল্লেখ্য, তিনি ২০০৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র চিকিৎসক হিসাবে কানাডার অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ‘Kabir’s Dermatology in Practice’ ও ‘A Treatise on Topical Corticosteroids in Dermatology’ সহ অনেক প্রসিদ্ধ গ্রন্থের প্রণেতা। তিনি বৃক্ষমানব খ্যাত আবুল বাজানদারের চিকিৎসায় অন্যতম স্কিন ও লেজার সার্জন হিসাবে অংশগ্রহণ করেন এবং জটিলরোগের সফল চিকিৎসা করে বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেন।   সোসাইটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী ১৯৫১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা গোলাম কাদির চৌধুরী ও মা রোকেয়া কাদির চৌধুরী।  তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী হিসাবে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও ভাটিপাড়া ইউনিয়নে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা প্রদান করার পাশাপাশি শহীদ মুক্তিযোদ্ধার জানাজা ও সমাধির ব্যবস্থা করেন।  তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ইন্টার্ন চিকিৎসক হিসাবে দায়িত্বরত অবস্থায় বঙ্গবন্ধু পরিবারের আহত সদস্যদের জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ অধ্যাপক ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী ২০২০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হন।  এছাড়া তিনি ভারতের অল ইন্ডিয়া মহাত্মা গান্ধী ইন্সস্টিটিউট অব কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে মুক্তিযুদ্ধ ও চিকিৎসা সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০২৩ সালে ‘মহাত্মা গান্ধী আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার’ লাভ করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ছিলেন। সর্বোপরি, অধ্যাপক ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী প্রায় ৫০ বছরের কর্মজীবনে চিকিৎসাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজসহ ঢাকার বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে বিনামূল্যে পাঠদান করেন। তিনি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একজন আজীবন সদস্য।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০০:২৯

জয়ের স্ত্রীর দাবি, সালমান শাহর মতোই তার স্বামীকে টার্গেট করা হলো
সম্প্রতি বিএফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় নায়ক জয় চৌধুরীকে বয়কট করেছেন বিনোদন সাংবাদিকরা। তবে এই নায়কের স্ত্রী রোমানা ইসলাম নীড়ের দাবি তার স্বামী ষড়যন্ত্রের শিকার। এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। নীড় বলেন, এই ১১ বছরের ফিল্ম জীবনে কেউ বলতে পারবে না জয় কারও সঙ্গে কোনোদিন বেয়াদবি করেছে। শুধু সাংবাদিক ভাইয়েরা না চলচ্চিত্রের সঙ্গে জড়িত কোনো একটা মানুষ বলতে পারবে না। এমনকি আমাদের বিএফডিসিতে যে ঝাড়ুর কাজ করে তার সঙ্গেও হেসে কথা বলে তাদের সমস্যায় পাশে থেকেছে। এতোটাই ভালোবাসা পেয়েছে সে যে শিল্পীরা তাকে ভালোবেসে ভোট দিয়ে শিল্পীদের নেতা বানিয়েছে। ২৩ তারিখ কী এমন হলো যে এই পরিবেশ হলো?  উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে চিত্রনায়িকা নীড়ের ভাষ্য, আপনার শিল্পীকে কেউ বাউন্ডারি ক্রস করে মারতে আসবে আর আপনি সেটা চেয়ে চেয়ে দেখবেন? এটাই কি কাম্য আপনাদের? ভিডিওতে সবাই দেখেছে শিল্পী সমিতির বাউন্ডারি ক্রস করে একজন ভিতরে ঢুকছিল শিল্পীকে আঘাত করার জন্য। সেটা দেখে আর একজন শিল্পী প্রতিবাদ করেছে! এটাইতোহ শিল্পীদের ধর্ম হওয়া উচিত। খুব অবাক হলাম একা জয় চৌধুরীকে দোষ দিয়ে তাকে কোণঠাসা করা হচ্ছে? এটা কোনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হচ্ছে না তো?  সালমান শাহ, শাকিব খানদের মতোই টার্গেট জয়, এমনটাই মনে করে নীড় বলেন, যদি বিচার করতেই হয় আসেন সমান বিচার করতে শিখি? ওখানে কি এমনিই শিল্পীরা ক্ষিপ্ত হয়েছিল? আরও সহজভাবে বলি ওখানে কি এক হাতে তালি বেজেছিল? যে ছেলেটা ১১ বছর কারও সঙ্গে এক মিনিটের জন্য বেয়াদবি করেনি সে হঠাৎ করেই রেগে গেল? যুগে যুগে আমাদের চলচ্চিত্রে হয়ে এসেছে যে একটু মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তাকেই টার্গেট করা হয়েছে! সালমান শাহ, মান্না ভাই, শাকিব ভাই, জায়েদ খান, শেষে আসলো এই জয় চৌধুরী! শিল্পী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই জয়কে লক্ষ্য করা হয়েছে বলে মনে করেন নীড়। তিনি বলেন, দুঃখজনক হলেও এটাই সত্য সালমান শাহ আজ মরে গিয়েও প্রতিটা মানুষের অন্তরে আছে! মান্না ভাইও একই! শাকিব খান আজ আমাদের সব থেকে বড় সুপারস্টার! জায়েদ খানকে সবাই চেনে! জয়ের কি হবে জানি না! তবে একটা কথা বলতে পারি জয় জীবন দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রকে এবং এখানকার মানুষদেরকে ভালোবাসে। সর্বোপরি বলতে চাই এই শিল্পী সমিতির নির্বাচনই কি কাল হলো? চোখে পড়ে গেলো? চারদিকে এতো প্রশংসা এটাই কি কাল হলো?  আমি নিজে বলতে শুনেছি অন্য শিল্পীরা বলছে আজ জয় না থাকলে আমরা জিততে পারতাম না! অন্য শিল্পীরা বলছে এমন একজন জয় থাকলে আমাদের হয়ে যেতো! পরিবারকে সময় না দিয়ে দিনের পর দিন শিল্পী সমিতিকে সময় দিয়েছে! আমার মনে পড়ে না একটা ইফতার সে পরিবারের সঙ্গে করেছে! ঈদের দিনটা পর্যন্ত সে পরিবারকে দিতে পারেনি। এগুলোই কি কাল হলো? সাংবাদিক ভাইদের একটা কথায় বলবো সঠিক তদন্ত করে সঠিক সিদ্ধান্তটাই আপনারা নেবেন এটা বিশ্বাস রাখি। নীড় বলেন, আবেগ বা প্ররোচণায় পড়ে সিদ্ধান্ত সবার জন্যই ক্ষতির কারণ শিল্পী আর সাংবাদিক একে অপরের পরিপূরক একে অপরের ভাই। তাই ভাই ভাইয়ের সঙ্গে নমনীয় হবে এটাই স্বাভাবিক। সব শেষে আমরা একটা পরিবার।
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৫৯

ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে পদ্মশ্রী নিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা  
ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক ‘পদ্মশ্রী’ পদক গ্রহণ করেছেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। রবীন্দ্রসংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে এই সম্মাননা দিয়েছে ভারত সরকার।    সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দিল্লিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন তিনি।  এদিন পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়সহ বিশিষ্টজনেরা। জানা গেছে, চলতি বছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচজন গুণী ব্যক্তিত্বকে পদ্মবিভূষণ, ১৭ জনকে পদ্মভূষণ ও ১১০ জনকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে ভারত সরকার। তাদের মধ্যে ৩০ জন নারী, ৮ জন বিদেশি এবং ৯ জন মরণোত্তর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিও রয়েছেন। গেল ২৫ জানুয়ারি ভারত সরকার ২০২৪ সালের পুরস্কারপ্রাপ্তদের নামের তালিকা প্রকাশ করে। সোমবার বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এসব সম্মাননা সমাজের নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখা ব্যক্তিদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।  ২০১৬ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার স্বাধীনতা পদক পান রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ২০১৭ সালে  ‘বঙ্গভূষণ’ পদক পান তিনি। এ ছাড়াও বহু পুরস্কার পেয়েছেন এই গায়িকা। ‘পদ্মশ্রী’ ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি বছর ‘পদ্মবিভূষণ’, ‘পদ্মভূষণ’ এবং ‘পদ্মশ্রী’ নামে তিনটি বিভাগে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।   সূত্র : এএনআই  
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩০

অভিনেতা রুমির মৃত্যুতে ফেসবুক যেন শোক বই
ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর খবরে ফেসবুক যেন হয়ে উঠেছে এক শোক বই। টাইমলাইনজুড়ে হাহাকার, রুমি ভাই আর নেই! জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, ‘ভেবেছিলাম একটু সুস্থ্য হয়ে ওঠেন, আপনাকে দেখতে যাবো। আর দেখা হলো না। এ কেমন বিদায় রুমি ভাই! নিয়তির কাছে সকলেই হার মানে, মানতে হয়। তবে আপনি একটু তাড়াতাড়িই চলে গেলেন। অন্যলোকে শান্তিতে থাকুন রুমি ভাই। শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।’ অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে রুমির একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি ভাই কিছুক্ষণ আগে মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’ অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, ‘চলে গেলেন রুমি ভাই! মৃত্যুটা কত সহজ, জীবনটাই অনেক বেশি কঠিন। এই প্রথমবার, এমন খবর শুনে, সবাইকে জানাবার জন্য লিখতে যেয়ে, লিখলাম আর মুছলাম অসংখ্যবার! আপনার ছবির সাথে কোন ভাবেই ‘শেষ বিদায়’ এর কিছু লিখতে পারছিলাম না রুমি ভাই! সব সম্ভব! মাত্র দেড়/ দুই মাস, সব চেষ্টা শেষ হল! কোন ভাবেই ঠেকানো গেল না কিছু! আপনার পরিবারকে আল্লাহ এ শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দিক, এ প্রার্থনা করি। পরপারে চির শান্তিতে থাকবেন।’ অভিনেত্রী রোজী সিদ্দিকী লিখেছেন, ‘আহা রুমি ভাই। বিদায় বন্ধু সহযাত্রী। আল্লাহ পাক আপনাকে বেহেস্ত নসীব করুন।’ অভিনেতা সাজু খাদেম একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘রুমি ভাই...চলেই গেলেন?’ একটি সেলফি পোস্ট করে অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি লিখেছেন, ‘রুমি ভাই শেষ পর্যন্ত চলেই গেলেন। ভালো থেকেন ওপারে। আমার জন্মদিনের প্রথম যে ফোনটি আসতো সেটা আপনার ফোন। সেই কল টি আর আসবে না। সাব্বির এর সাথে কতো অভিমান কে করবে রুমি ভাই। ক্ষমা করেন ভাই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’  দুঃখের ইমোজি দিয়ে অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ লিখেছেন, ‘রুমি ভাই...’ প্রয়াত অলিউল হক রুমির একটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেতা রাশেদ মামুন অপু। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘রুমি ভাই....ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’ কালো রঙের ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে অভিনেত্রী শারমিন জোহা শশী লিখেছেন, ‘রুমি ভাই…যাত্রা শুভ হোক।’ একটি সেলফি পোস্ট করে অভিনেতা আমিন আজাদ লিখেছেন, ‘না ফেরার দেশে চলে গেলেন প্রিয় বন্ধু, আমার দীর্ঘদিনের একসাথে পথ চলার সাথী জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।  ওপারে ভালো থেকো বন্ধু।’
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৬

‘নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর পরিকল্পনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর পরিকল্পনা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।  শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অপরাজিতা নেটওয়ার্কের উদ্যোগে আয়োজিত ‌‘জাতীয় অপরাজিতা সম্মেলন’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর আইনগত মডেল ও পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নারীদের প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে যেন ডিজিটাল সুযোগ প্রাপ্তিতে কোনো ধরনের বৈষম্য তৈরি না হয়। তিনি বলেন, দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী। এ দেশে নারী ভোটারের সংখ্যাও বেশি। নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে যা ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে। তিনি আরও বলেন, অপরাজিতা নেটওয়ার্ক ৯ হাজার নারীর একটি সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম। এক সঙ্গে কাজ করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ঐক্য বজায় রেখে এই নেটওয়ার্ককে এগিয়ে যেতে হবে। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিয়ে এই নেটওয়ার্ক নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে- যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। অনুষ্ঠানে বাগেরহাট জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট জেলা অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সভাপতি শরীফা খানমের সভাপতিত্বে খান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট রোকসানা খন্দকারের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন দিনাজপুর জেলা অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সদস্য জেসমিন আক্তার রিভা এবং হেলভেটাস বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক প্রশান্ত ত্রিপুরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান নূর, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, আরমা দত্ত, নাছিমা জামান ববি এবং সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেটো রেঙ্গলি।  অনুষ্ঠানে ঝালকাঠির উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও বরিশাল বিভাগীয় অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক  ইসরাত জাহান সোনালী সবার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৮

এবার মাহির সঙ্গে গোপন সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন জয়
মাহিয়া মাহি ও জয় চৌধুরীর মাঝে বন্ধুত্ব রয়েছে। তবে সম্পর্ক বন্ধুত্বের হলেও গোপন রেখেছিলেন তারা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারা প্রকাশ করেন নিজেদের গোপন এই বন্ধুত্বের কথা। এরপর ‘মাহি-জয়ের গোপন সম্পর্ক ফাঁস’ শিরোনামে সংবাদ হয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে। এতে অনেকেই মনে করেন প্রেম চলছে তাদের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে সে সময় বিরক্তি প্রকাশ করেন মাহি। এবার জয় খুললেন মুখ।  সংবাদমাধ্যমকে জয় বলেন, সত্যি বলতে, এই নিউজের বিষয়ে আমিও জানি না। আপনাদের ভাবি একটু আগে আমাকে ইনবক্স করেছে। মাহি আমাকে করেনি এখনও। কারণ, মাহির সঙ্গে তো আমি সাক্ষাৎকার দিয়েই এসেছি। মাহির সঙ্গে আমার প্রেম–ট্রেম তো প্রশ্নই আসছে না। আমরা খুব ভালো বন্ধু। আমি, মাহিসহ যারা আমাদের গ্রুপে আছেন, সবাই পরিবারের মতো। এতে আমার পরিবার থেকে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের এমন কোনো সম্পর্ক নেই, যেটা নিয়ে কথা-চালাচালি হবে। আমাদের অনেক পবিত্র একটি সম্পর্ক। অনেক ভালো বন্ধু। এর আগে বিষয়টি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে লিখেছিলেন, আমি খুব অবাক নামীদামি পত্রিকারও আজব আজব হেডলাইন দেখে। খুব বিরক্ত, রাগান্বিত। জাস্ট কিছু রিচ বাড়ানোর জন্য আপনাদের এমন টেকনিক আমাকে বিব্রত করছে। সবাই তো নিউজ পড়ে না জাস্ট হেডলাইন দেখেই জাজ করে ফেলে। এই অশান্তি আর ভালো লাগে না।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়