• ঢাকা সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জালে ধরা পড়ল ৩ মণ ওজনের চারটি পাখি মাছ
বঙ্গোপসাগরে সূর্য মাঝি (৫৫) নামে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৩ মণ ওজনের ৪টি পাখি মাছ।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুরে এসব মাছ পটুয়াখালীর আলীপুর বিএফডিসি মার্কেটে বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হয়। এ সময় বড় সাইজের এ মাছগুলো একনজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।  উপকূলে এসব মাছের চাহিদা না থাকায় নিলামের মাধ্যমে সুমন মৃধা নামের এক মাছ ব্যবসায়ী মাছগুলো সাড়ে ৭ হাজার টাকা কিনে নেন। গত শনিবার সূর্য মাঝি ১৯ জেলেসহ আল্লাহর দোয়া-১ নামের একটি ট্রলার নিয়ে চট্রগ্রাম সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে গিয়ে জাল ফেললে এ মাছ চারটি ধরা পড়ে। আল্লাহর দোয়া-১ ট্রলারের মাঝি সূর্য মিয়া বলেন, আমরা মূলত এ গোলপাতা মাছ (পাখি মাছ) ধরার জন্য সমুদ্রে জাল ফেলি না। এ মাছগুলো ইলিশ মাছের জালে জড়িয়ে ধরা পড়ে। দেশে এ মাছের চাহিদা কম থাকায় ভালো দাম পাওয়া যায় না। কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, আগের চেয়ে বঙ্গোপসাগরে এসব মাছ বেড়েছে। তবে এর প্রাচুর্যতা বেশি নয়। আশা করছি আরও বড় বড় সাইজের মাছ জেলেরা শিকার করতে পারবে। 
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০২

বইমেলায় হাসান শান্তনুর গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা বিষয়ক চারটি বই
সাংবাদিক ও গণমাধ্যম গবেষক হাসান শান্তনুর লেখা চারটি বই অমর একুশের বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে। বইগুলো হচ্ছে- 'সৎ সাংবাদিকতার একাল সেকাল' (আবিষ্কার প্রকাশনী), 'গণমাধ্যম নিপীড়ন ১৯৭২-২০১২' (বিভাস প্রকাশনী), '৪৩ বছরে গণমাধ্যমের অর্জন-বিসর্জন’ (প্লাটফর্ম প্রকাশন) এবং ‘সাংবাদিক বঙ্গবন্ধু’ (প্রকৃতি প্রকাশনী)।  হাসান শান্তনু একজন ব্যতিক্রমী লেখক। তিনি গবেষণার মাধ্যমে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের অনালোচিত বিষয় পাঠকের সামনে হাজির করেন। তাঁর চিন্তা-ভাবনা অনেক গভীর। উপস্থাপনায় তিনি দক্ষ কথাকারের মতো। বইগুলোতে লেখক তুলে ধরেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা। বঙ্গবন্ধু একসময় সাংবাদিকতা করতেন, ছিলেন ‘প্রতিনিধি’, প্রকাশক। ‘মিল্লাত’ পত্রিকার ‘ব্যতিক্রমি বিক্রেতা’ মুজিব পরে হয়ে ওঠেন রাষ্ট্রের স্থপতি। তাঁর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক সাংবাদিকতার জীবন নিয়ে একমাত্র বইটি এখনো পর্যন্ত হাসান শান্তনুই লিখেছেন। বিদেশি আধিপত্যবাদ বিস্তারে ও গুজব প্রচারে বিশেষ গোষ্ঠী কীভাবে বাংলাদেশের সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকে ব্যবহার করছে, প্রকৃত সততার সঙ্গে সাংবাদিকতা করা কোন কোন পরিস্থিতিতে দু:সহ হয়ে উঠে, এর পেছনের মূল কারণগুলো কী কী, একসময় এই দেশের সৎ সাাংবাদিকতার স্বরূপ কী ছিল, বর্তমান পরিস্থিতিতে এর চর্চা কোন পর্যায়ে আছে, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর যেভাবে নষ্ট সাংবাদিকতা শুরু হয়, সাংবাদিকরা যে কারণে দাবার ঘুঁটি, পাঁচ দশকে দুই ধারার সাংবাদিকতা এবং আত্মশুদ্ধিহীন সাংবাদিকতা ইত্যাদি উঠে এসেছে তাঁর লেখায়। দলীয় সাংবাদিকতা কোন কোন পর্যায়ে দেশপ্রেমের সাংবাদিকতা হয়ে উঠে, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ধারাটির আলো কেন নিভু নিভু, পুলিশ সাংবাদিকতা করতে পারে কী না- এসব বিষয় লেখক বইয়ে তুলে ধরেছেন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দরকারি হিসেবে হাসান শান্তনুর লেখা বই পড়েন। সাংবাদিকতা পেশায় আসতে আগ্রহী, তাদের জন্য অবশ্যই দরকারি বইগুলো।  
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়