• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
চশমা ছাড়াই কোরআন পড়েন ১৩৫ বছর বয়সী তাম্বিয়াতুন নেছা
একাই অজু করে আদায় করেন তাহাজ্জুদ নামাজ। শরীরের চামড়ায় পড়ে গেছে ভাঁজ, বয়সের ভারে অনেকটাই গেছেন কুজিয়ে। ১৩৫ বছর পার করেও হাঁটছেন নিজ পায়ে। চলাফেরায় লাগছে না চশমা। বছর কয়েক আগেও স্মৃতি ও শ্রবণ শক্তি দুটোই ছিল প্রখর। দেশের সবচেয়ে বয়স্ক নারীদের একজন টাঙ্গাইলের তাম্বিয়াতুন নেছা। ৩১ বছর আগেই হারিয়েছেন স্বামী রিয়াজ উদ্দিন আহমেদকে। তাম্বিয়াতুন নেছার স্বামীও বেঁচে ছিলেন ১১০ বছর। বিয়ের ১০ বছর পর জন্ম নেয় প্রথম সন্তান লাইলী বেগম। সেই সন্তানের বয়সও প্রায় একশ ছুঁই ছুঁই। চার ছেলে দুই মেয়ে, তারাও সবাই প্রায় সত্তর থেকে আশির ঊর্ধ্বে। এখন ৬৯ জন সদস্যের পরিবার তাম্বিয়াতুন নেছার। টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের শেখশিমুল গ্রামের বাসিন্দা তাম্বিয়াতুন নেছা ৭ সন্তানের জননী। তাম্বিয়াতুন নেছা এখনও একাই অজু করার মতো শক্তি সামর্থ্য রাখেন। রোজাসহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি আদায় করেন গভীর রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ। চশমা ছাড়াই প্রতিনিয়ত করতে পারেন কোরআন তেলাওয়াত। পাঁচ প্রজন্ম দেখে যাচ্ছেন প্রবীণ এ নারী। বয়স জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ১১৯ বছর হলেও তা মানতে নারাজ পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি ভোটার তথ্য সংগ্রহকারী অনুমান করেই তার জন্ম সাল ১৯০৫ দিয়েছিলেন। এখন তার বয়স ১৩৫। পরিবারের সবাই মিলে সেবা যত্ন করেন তার। উৎসাহ দিয়ে বড় ছেলের ঘরের নাতিকে বানিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান। তাম্বিয়াতুন নেছাকে ঘিরে খুশিতে আত্মহারা সবাই। সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। তাম্বিয়া খাতুনের ভালোবাসার কথা জানালেন এলাকাবাসীও। এদিকে ঘাটাইলের ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম মটু তার দাদির উৎসাহে ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার কথা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। দেশের সবচেয়ে বেশি বয়স্ক নারীর খেতাব পাবেন তাম্বিয়াতুননেছা। এমন প্রত্যাশা পরিবারের।
০৬ মে ২০২৪, ১২:২৮

১৩৫ বছর বয়সে হাঁটছেন কারও সাহায্য ছাড়াই, লাগছে না চশমা 
একাই অজু করে আদায় করেন তাহাজ্জুদ নামাজ। শরীরের চামড়ায় পড়ে গেছে ভাঁজ, বয়সের ভারে অনেকটাই গেছেন কুজিয়ে। ১৩৫ বছর পার করেও হাঁটছেন নিজ পায়ে। চলাফেরায় লাগছে না চশমা। বছর কয়েক আগেও স্মৃতি ও শ্রবণ শক্তি দুটোই ছিল প্রখর। দেশের সবচেয়ে বয়স্ক নারীদের একজন টাঙ্গাইলের তাম্বিয়াতুন নেছা।  ৩১ বছর আগেই হারিয়েছেন স্বামী রিয়াজ উদ্দিন আহমেদকে। তাম্বিয়াতুন নেছার স্বামীও বেঁচে ছিলেন ১১০ বছর। বিয়ের ১০ বছর পর জন্ম নেয় প্রথম সন্তান লাইলী বেগম। সেই সন্তানের বয়সও প্রায় একশ ছুঁই ছুঁই। চার ছেলে দুই মেয়ে, তারাও সবাই প্রায় সত্তর থেকে আশির ঊর্ধে। এখন ৬৯ জন সদস্যের পরিবার তাম্বিয়াতুন নেছার। টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের শেখশিমুল গ্রামের বাসিন্দা তাম্বিয়াতুন নেছা ৭ সন্তানের জননী। তিনি এখনও একাই অজু করেন। রোজাসহ নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি আদায় করেন গভীর রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ। চশমা ছাড়াই প্রতিনিয়ত করতে পারেন কোরআন তেলাওয়াত।   পাঁচ প্রজন্ম দেখে যাচ্ছেন প্রবীণ এ নারী। বয়স জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ১১৯ বছর হলেও তা মানতে নারাজ পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি ভোটার তথ্য সংগ্রহকারী অনুমান করেই তার জন্ম সাল ১৯০৫ দিয়েছিলেন। এখন তার বয়স ১৩৫।  পরিবারের সবাই মিলে সেবা যত্ন করেন তার। উৎসাহ দিয়ে বড় ছেলের ঘরের নাতিকে বানিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান। তাম্বিয়াতুন নেছাকে ঘিরে খুশিতে আত্মহারা সবাই। সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। তাম্বিয়া খাতুনের ভালোবাসার কথা জানালেন এলাকাবাসীও। এদিকে ঘাটাইলের ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম মটু তার দাদির উৎসাহে ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার কথা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। দেশের সবচেয়ে বেশি বয়স্ক নারীর খেতাব পাবেন তাম্বিয়াতুননেছা। এমন প্রত্যাশা পরিবারের। 
০৬ মে ২০২৪, ১২:৩৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়