• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ আলী মারা গেছেন
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ সময় বেলা ২টার দিকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর ক্যান্সার ধরা পড়েছিল। সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। আজ তিনি ইন্তেকাল করেছেন। মোহাম্মদ আলী ১৯৮০ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৮৫ সালে আপিল বিভাগে অনুশীলনের জন্য তালিকাভুক্ত হন। ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর তিনি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। ২০০৫ সালের ৩০ এপ্রিল দেশের ১২তম অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিযুক্ত হন।  ২৪ জানুয়ারি ২০০৭ সালে অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।  এ জে মোহাম্মদ আলী সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা। সবশেষ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কমিটিতে তাকে সভাপতি করা হয়। বিএনপি সরকারের সময় তিনি দক্ষতার সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।  তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সিনিয়র নেতাদের বহু মামলার আইনজীবী।  
৫ ঘণ্টা আগে

ব্যারিস্টার খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহ-সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। রোববার (২১ এপ্রিল) জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের দপ্তর সম্পাদক মো. জিয়াউর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অব্যাহতির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৬ এপ্রিল বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটি, উপদেষ্টামণ্ডলী ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি/সম্পাদকদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের এমন কার্যক্রমকে দলীয় চরম শৃঙ্খলা পরিপন্থি হিসেবে গণ্য করে সর্বসম্মত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গত ৪ এপ্রিল জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিদ্ধান্ত অমান্য করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে বিএনপির প্যানেল থেকে বিজয়ী সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সুপ্রিম কোর্ট বারের বিদায়ী সভাপতি মোমতাজ উদ্দিন ফকির তাকে ফুল দিয়ে বরণ করেন। সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তবে বিএনপির প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচিত তিনজন দায়িত্ব গ্রহণের সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন না। এছাড়া জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কোনো পদধারী নেতা দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। শুধু ব্যারিস্টার খোকনের অনুসারী বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ২৭ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে বিএনপির প্যানেল থেকে বিজয়ী সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ চারজনকে দায়িত্ব গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে চিঠি দেয় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র কেন্দ্রীয় নেতা, উপদেষ্টামণ্ডলী ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি/সম্পাদকদের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বিগত ৬ ও ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনের পর গত ১০ মার্চ ঘোষিত ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে ন্যায়সংগত যৌক্তিক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে, আপনাকে/আপনাদের এই মর্মে জানানো যাচ্ছে যে, আপনি/ আপনারা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ মেয়াদকালের দায়িত্বগ্রহণ থেকে বিরত থাকবেন। আপনি/আপনারা দলের দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে দলীয় এই সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে পালন করবেন।’ ফলাফল ঘোষণার পর ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে সভাপতির দায়িত্ব না নেওয়ার আহ্বান জানায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। গত ২৭ মার্চ ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এজে মোহাম্মদ আলী ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সই করা চিঠিতে এ আহ্বান জানানো হয়। দলীয় ফোরামের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করেই ৪ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতপন্থি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নীল প্যানেল থেকে সভাপতি পদে নির্বাচিত ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তবে এই প্যানেল থেকে জয়ী নির্বাচিত অন্য তিন সদস্য দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে সভাপতি পদে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ ৪টি পদে বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা বিজয়ী হন। অন্যদিকে সম্পাদক পদে শাহ মঞ্জুরুল হকসহ ১০টি পদে আওয়ামী লীগের প্যানেলের প্রার্থীরা জয়ী হন।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৬

রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাক চাপায় আইনজীবী নিহত
জামালপুরের বকশীগঞ্জে রাস্তা পার হওয়ার সময় ট্রাকের চাপায় গোলাম মোস্তফা আজাদ (৬০) নামে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে।  শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাত ৮ টার দিকে বকশীগঞ্জ পৌর শহরের মালিবাগ মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহত গোলাম মোস্তফা আজাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ কামালপুর গ্রামের মৃত সোনা মিয়া চেয়ারম্যানের ছেলে। তিনি শেরপুর জেলা জজ কোর্টে আইনজীবী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, পৌর শহরে ব্যক্তিগত কাজ শেষে পৌর শহরের উত্তর বাজার এলাকার নিজ বাসায় ফিরছিলেন আইনজীবী আজাদ। এসময় তিনি মালিবাগ মোড় পার হতে গেলে বিপরীত দিক আসা একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ঘাতক ট্রাকসহ চালক গোলাপ মিয়াকে বকশীগঞ্জ থানা পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে আটক করেছেন। বকশীগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ আবদুল আহাদ খান জানান,  ট্রাকের চাপায় আইনজীবী নিহতের ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ২১:১৩

বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আসলাম, সম্পাদক হাবিব
বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির বার্ষিক সাধারণ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। মাহবুবুল বারি আসলাম সভাপতি ও মো. হাবিবুর রহমান আকন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) আইনজীবী সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মো. সোহরাফ হোসেন মামুন সন্ধ্যার পরে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ কার্যনির্বাহী কমিটির ১৫টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১২টি পদ পেয়েছে। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম পেয়েছে সহ-সভাপতিসহ তিনটি পদ। বরগুনা জেলা আইনজীবী সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা বৃহস্পতিবার সমিতির হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার সকাল ৯টা হতে বিরতিহীনভাবে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট নেওয়া হয়। মোট ৩০০ জন ভোটারের মধ্যে ২৮৮ জন আইনজীবী তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রদান করেছেন। সন্ধ্যার পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. সোহরাফ হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন। সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য মাহবুবুল বারি আসলাম। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য মো. হাবিবুর রহমান আকন। সহসভাপতি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হয়েছেন তিনজন যথাক্রমে মিজানুর রহমান মজনু, জাবির হোসেন ও মো. মোহসিন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন তিনজন যথাক্রমে আবদুল্লাহ আল মামুন, টিটপ কুমার রায় বিটুল, ইসহাক হোসেন বাচ্চু। মহিলা বিষয়ক সম্পাদক উম্মে সালমা নাতাশা, গ্রন্থাগার সম্পাদক মো. কবির হোসেন, ক্রীড়া ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জাকির খান বশির, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আঞ্জুমান আরা লুইস, সদস্য তিনজন যথাক্রমে আক্তারুজ্জামান বাবুল, মাহিন মেহেরাব অনিক ও আহাদ রহমান জিতু।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৩২

আদালত অবমাননা : দুই আইনজীবীর বিষয়ে আদেশ ২১ এপ্রিল
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মহসিন রশিদ ও সদস্য সচিব শাহ আহমেদ বাদল বিচার বিভাগের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করে— এমন বক্তব্য দেওয়ায় দুই আইনজীবীর বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শুনানি ও আদেশের জন্য দিন ধার্য ছিল আজ। তবে শুনানি ও আদেশের জন্য পিছিয়ে আগামী ২১ এপ্রিল নতুন দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।   মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চে এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির আদালত বর্জনের ডাক দিয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া লিখিত চিঠিতে বিচার বিভাগ, নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্য তুলে ধরার অভিযোগে ওই দুই আইনজীবীকে তলব করেছিলেন আদালত। তারা বিচার বিভাগ নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করায় আপিল বিভাগে গত ২৫ ফেব্রয়ারি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এরপর পরবর্তী আদেশের জন্য আজ (১৯ মার্চ) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১২:১১

জামিন মঞ্জুর হয়নি, সেই ৫ আইনজীবী কারাগারে
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ঘিরে মারামারির ঘটনায় করা মামলায় পাঁচ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ আদেশ দেন। আসামিরা হলেন- অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, অ্যাডভোকেট তুষার, অ্যাডভোকেট তরিকুল, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সুমন ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী। এর আগে, এদিন তিন দিনের রিমান্ড শেষে আসামাদির আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আসামিদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অপরদিকে আসামি পক্ষে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। গত ৭ মার্চ বিকেলে আইনজীবী সমিতির ভোটগ্রহণ শেষে গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল ও মারধরের ঘটনা ঘটে। পরে শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ২০ জনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা করেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ। এ ছাড়া মামলায় ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয় যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামসের (পরশ) স্ত্রী আইনজীবী নাহিদ সুলতানাকে (যুথী)। দুই নম্বর আসামি ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৬

সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচন / সভাপতিসহ ৪ পদ বিএনপির, সম্পাদকসহ ১০ পদ আ.লীগের
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে সভাপতি পদে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ চারটি পদে বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে সম্পাদক পদে শাহ মঞ্জুরুল হকসহ ১০টি পদ গেছে আওয়ামী লীগের প্যানেলের প্রার্থীদের দখলে। শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক এ ফলাফল ঘোষণা করেন। এতে দেখা গেছে, সভাপতি ও তিনটি সদস্য পদে বিএনপির প্যানেলের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে সম্পাদক পদ, দুই সহ-সভাপতি, দুই সহ-সেক্রেটারি, কোষাধ্যক্ষ ও চারটি সদস্য পদে মোট ১০টি পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। এদিকে জাল ভোট ও কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে পুনরায় নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। বিজয়ী সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনও পুনরায় ভোট গণনার আবেদন করেছেন। এর আগে অনেক নাটকীয়তার পর শনিবার (৯ মার্চ) বিকেল ৩টার পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু হয়। ভোট গণনা ও ফল ঘোষণা উপলক্ষ্যে প্রচুর পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয় আদালত প্রাঙ্গনে। যে ভবনে ভোট গণনা করা হয়, কড়াকড়ি আরোপ করা হয় সেখানে প্রবেশের ক্ষেত্রেও। এদিকে ভোট গণনা ছাড়াই সম্পাদক পদে এক প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণার বিষয়টি প্রত্যাহার করা হয় এদিন। ভট গণনার আগে নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটির আহ্বায়ক সিনিয়র আইনজীবী আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত এক পত্রে বলা হয়, ‘একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোট গণনার আগেই দুঃখজনকভাবে বহিরাগত মাস্তান শ্রেণি কর্তৃক আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে লিখিত দিতে বাধ্য করা হয়। যদিও তা অর্থহীন ঘোষণা, তবুও কূটতর্ক নিরসনের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সকলকে তা আমলে না নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। ভোট গণনা করেই ফলাফল ঘোষণা করা হবে।’  শুক্রবারই দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনের ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণার কথা থাকলেও হট্টগোল ও হাতাহাতির ঘটনায় স্থগিত হয়ে যায় সেই কার্যক্রম। পরে শনিবার বসে ভোট গণনার সিদ্ধান্ত নেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যরা।  এদিকে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল ও হাতাহাতির ঘটনায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি ও বিএনপির প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
১০ মার্চ ২০২৪, ০৯:১৭

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে সহিংসতা / সেই ৫ আইনজীবী রিমান্ডে
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সহিংসতায় ঘটনায় করা মামলায় পাঁচ আইনজীবীর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শনিবার (৯ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার এ আদেশ দেন।  এর আগে, এদিন আসামিদের আদালতে হাজির করে সুষ্ঠু তদন্তের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পাঁচ আইনজীবী হলেন অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, অ্যাডভোকেট তুষার, অ্যাডভোকেট তরিকুল, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সুমন ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী। তাদেরকে রাজধানীর বনানীসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে শুক্রবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়।  গত ৬ মার্চ সকাল ১০টা থেকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রথম দিনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় ভোট শেষ হয়। এরপর গণনা নিয়ে হট্টগোল ও মারধরে ঘটনায় আটকে যায় নির্বাচনের ফল। এ ঘটনায় শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ বাদী হয়ে ২০ জনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেন। এ ছাড়া মামলায় ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে শনিবার (৯ মার্চ) দুপুরে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, সহিংসতায় জড়িত সবাইকে খোঁজা হচ্ছে। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এছাড়া গ্রেপ্তারদের কারা ইন্ধন দিয়েছে, সেটাও জানার চেষ্টা চলছে। এদিকে, নানান নাটকীয়তার পর শনিবার (৯ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে ভোট গণনা শুরু হয়। ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এবার আওয়ামী লীগ সমর্থিত বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত প্যানেল থেকে সভাপতি পদে আবু সাঈদ সাগর, সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক, সহ-সভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মো. আবু ওবাঈদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহ-সম্পাদক পদে মো. হুমায়ুন কবির ও মোহাম্মদ হুমায়ন কবির প্রার্থী হয়েছেন। এই প্যানেল থেকে সাতটি সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূইয়া, মাহমুদা আফরোজ, মো. বেলাল হোসেন, খালেদ মোশাররফ, মো. রায়হান রনি, সৌমিত্র সরদার ও রাশেদুল হক খোকন। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল থেকে সভাপতি পদে এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল, সহ-সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির ও সরকার তাহমিনা বেগম, কোষাধ্যক্ষ মো. রেজাউল করিম এবং সহ-সম্পাদক পদে মাহফুজুর রহমান ও মো. আব্দুল করিম প্রার্থী হয়েছেন। এ ছাড়া সাতটি সদস্য পদে আছেন ফাতিমা আক্তার, সৈয়দ ফজলে এলাহী, মো. শফিকুল ইসলাম শফিক, মো. রাসেল আহমেদ, মো. আশিকুজ্জামান নজরুল, মহিউদ্দিন হানিফ ও মো. ইব্রাহিম খলিল। এই দুই প্যানেলের বাইরে সভাপতি পদে মো. ইউনুছ আলী আকন্দ ও মো. খলিলুর রহমান বাবলু (এম কে রহমান) স্বতন্ত্র হিসেবে লড়ছেন। আর সম্পাদক পদে নাহিদ সুলতানা যুথী ও ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভুইয়া এবং কোষাধ্যক্ষ পদে মো. সাইফুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৮:৫১

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে সহিংসতা, ৫ আইনজীবী গ্রেপ্তার
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় করা মামলায় পাঁচ আইনজীবীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজধানীর বনানীসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা হলেন আইনজীবী কাজী বশির আহমেদ, ৯ নম্বর আসামি অ্যাডভোকেট তুষার, ১১ নম্বর আসামি অ্যাডভোকেট তরিকুল, ৮ নম্বর আসামি অ্যাডভোকেট সুমন ও ৬ নম্বর আসামি অ্যাডভোকেট ওসমান। বিষয়টি নিশ্চিত করে শনিবার (৯ মার্চ) দুপুরে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, সহিংসতায় জড়িত সবাইকে খোঁজা হচ্ছে। সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এছাড়া গ্রেপ্তারদের কারা ইন্ধন দিয়েছে, সেটাও জানার চেষ্টা চলছে। এর আগে, শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ বাদী হয়ে ২০ জনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেন। এ ছাড়া মামলায় ৩০-৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের নিচ তলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে হঠাৎ স্বতন্ত্র সম্পাদক পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী, আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জন অস্ত্র হাতে অডিটরিয়ামে অনধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় আমাকেসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করেন। এ ছাড়া হত্যার চেষ্টাসহ নানাভাবে আঘাতের কথা এজাহারে উল্লেখ করা হয়। মামলায় আসামিরা হলেন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, উসমান, চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি, মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ (৫৫), শাকিলা রৌশন, কাজী বশির আহম্মেদ, আরিফ, সুমন, তুষার, রবিউল, সাইদুর রহমান জুয়েল (৪০), অলিউর, তরিকুল, সোহাগ, জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন ও আসলাম রাইয়ান। প্রসঙ্গত, বুধবার (৬ মার্চ) সকাল ১০টা থেকে প্রথম দিনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় শেষ হয়। কিন্তু গণনা নিয়ে হট্টগোল ও মারধরে ঘটনায় আটকে যায় নির্বাচনের ফল। অবশেষে শনিবার (৯ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে ভোট গণনা শুরু হয়। ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। এবার আওয়ামী লীগ সমর্থিত বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত প্যানেল থেকে সভাপতি পদে আবু সাঈদ সাগর, সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক, সহ-সভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মো. আবু ওবাঈদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহ-সম্পাদক পদে মো. হুমায়ুন কবির ও মোহাম্মদ হুমায়ন কবির প্রার্থী হয়েছেন। এই প্যানেল থেকে সাতটি সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূইয়া, মাহমুদা আফরোজ, মো. বেলাল হোসেন, খালেদ মোশাররফ, মো. রায়হান রনি, সৌমিত্র সরদার ও রাশেদুল হক খোকন। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল থেকে সভাপতি পদে এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল, সহ-সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির ও সরকার তাহমিনা বেগম, কোষাধ্যক্ষ মো. রেজাউল করিম এবং সহ-সম্পাদক পদে মাহফুজুর রহমান ও মো. আব্দুল করিম প্রার্থী হয়েছেন। এ ছাড়া সাতটি সদস্য পদে আছেন ফাতিমা আক্তার, সৈয়দ ফজলে এলাহী, মো. শফিকুল ইসলাম শফিক, মো. রাসেল আহমেদ, মো. আশিকুজ্জামান নজরুল, মহিউদ্দিন হানিফ ও মো. ইব্রাহিম খলিল। এই দুই প্যানেলের বাইরে সভাপতি পদে মো. ইউনুছ আলী আকন্দ ও মো. খলিলুর রহমান বাবলু (এম কে রহমান) স্বতন্ত্র হিসেবে লড়ছেন। আর সম্পাদক পদে নাহিদ সুলতানা যুথী ও ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভুইয়া এবং কোষাধ্যক্ষ পদে মো. সাইফুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৫

আইনজীবী যুথীর বাসায় অভিযান, গ্রেপ্তার ৪
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথীর গুলশানের বাসায় অভিযান চালিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে এ অভিযান চালানো হয়। এসময় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে নাহিদ সুলতানা যুথীকে বাসায় পাওয়া যায়নি। এর আগে শুক্রবার (৮ মার্চ) ৩০-৪০ জনের নামে মামলা করেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ)। এতে স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীকে আসামি করে শাহবাগ থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা করা হয়। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় আরও ৩০-৪০ জনকে। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের নিচ তলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে হঠাৎ স্বতন্ত্র সম্পাদক পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী, আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জন অস্ত্র হাতে  অডিটরিয়ামে অনাধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় আমাকেসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করেন। এছাড়াও হত্যার চেষ্টাসহ নানাভাবে আঘাতের কথা এজাহারে উল্লেখ করা হয়। মামলায় ৬ নম্বর আসামি ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী নামের এক আইনজীবীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উল্লেখ্য, বুধবার সকাল ১০টা থেকে প্রথম দিনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে পর দিন বৃহস্পতিবার বিকেলে ৫টায় শেষ হয়।  
০৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৪৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়