• ঢাকা সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, দেশে একেবারে প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন আছে। আর রেজিস্টার অনলাইন আছে ২১৩টি। অর্থাৎ মোট ৪২৬টি অনলাইন আছে। যেগুলো দরখাস্ত করেছে, প্রক্রিয়াধীন আছে সবগুলোর লিস্ট করতে বলা হয়েছে। এর বাইরে যত অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে, সেগুলো আমরা সব বন্ধ করে দেব। শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত মিট দ্যা রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। ডিআরইউ’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক) মিজান রহমানের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ। তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা অনলাইন কিভাবে চলছে সেটা দেখতে হবে। সে কারণে সেগুলো বন্ধ করা হবে না। মূলধারার গণমাধ্যমে একটা নীতিমালা আছে। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন নীতিমালা না থাকার কারণে এর ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। সেইখানে আমরা একটা নীতিমালার আওতায় আনতে চাচ্ছি। মিথ্যা খবর কোন ভাবে সমাজের কল্যাণ আনতে পারে না। এখানে সবাই একমত। আমরা কিন্তু বলছি না সরকারের পক্ষে বা আওয়ামী লীগের পক্ষে হোক, খবর সত্য হোক সেটা সরকার বা আওয়ামী লীগের পক্ষে-বিপক্ষে যাক। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকারমুক্ত গণমাধ্যম, সাংবাদিকতার চমৎকার পরিবেশ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য যা যা উপকরণ লাগে সেই বিষয়গুলোকে নিশ্চিত করতে চাই। আর মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ, সাম্প্রদায়িকতা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যাদের অবস্থান, তারাই অপতথ্যের ওপর ভর করে অপরাজনীতি করে। তিনি আরও বলেন, তথ্য প্রবাহকে অবারিত করতে চাই। তথ্য অধিকার আইন শেখ হাসিনার আমলেই সংসদে পাশ হয়েছে। তথ্য পাওয়ার অধিকার আইনগতভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে সেটাকে বাস্তবে আমরা আরও বেশি নিশ্চিত করতে চাই। রাষ্ট্র পরিচালনায় যারা আছেন তাদের অনেকের তথ্য সরবরাহে কিছুটা অনীহা আছে। তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে আমরা একটা বার্তা দিয়েছি, প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে। আমরা চাচ্ছি তথ্য অধিকার আইনকে আরও সুদৃড় করার জন্য। তথ্য যদি চাওয়া হয় তবে তথ্য দিতে হবে। মন্ত্রী বলেন, জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকার আছে। এই তথ্য দেওয়ার বিষয়টি আমাদের ক্ষেত্রেও বাধ্যতামূলক। এটাকে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি প্রশাসনের প্রত্যেকটি স্তরে। যদি তথ্য না থাকে তখনই অপপ্রচারের সুযোগ তৈরি হয়। কাজেই কিছু প্রশাসনিক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছি, মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। যেন খুবই অল্প সময়ের মধ্যে সাংবাদিকদের কাছে তথ্য পৌঁছাতে পারি এবং আপনারা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারেন। আরাফাত বলেন, সমাজে অপশক্তি আছে যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি। অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক মুল্যবোধের সমাজের বিপরীতে তারা একটি অন্ধকারের সমাজ তৈরি করতে চায়। জঙ্গিবাদ মৌলবাদের সমাজ তৈরি করতে চায়। এই অপশক্তির সঙ্গে আমাদের নিরন্তর লড়াই। এই লড়াই করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ বাস্তবায়ন, অর্থাৎ মুক্ত গণতন্ত্র, মুক্ত গণমাধ্যম, অবাধ মত প্রকাশের স্বাধীনতা অর্জন করতে গিয়ে কখনও কখনও হোচট খেয়েছি। ক্লাইমেট ঝুঁকির চেয়ে বেশি ঝুঁকি হচ্ছে অপতথ্যের ঝুঁকি। স্যোসাল মিডিয়া বিশেষ করে এখানে কোন ধরনের নীতিমালা না থাকার কারণে এই অপতথ্যের বিস্তার ঘটছে।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১১

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনিবন্ধিত অনলাইন!
দেশে অনলাইন নিবন্ধন শুরু হয়েছে বেশ কয়েক বছর আগ থেকেই। তবে যেসব অনলাইন নিবন্ধনভুক্ত নয় তাদের বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে এখন থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে অনিবন্ধিত ও অবৈধ অনলাইনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপনারা (সাংবাদিক) বলছেন নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সরকার নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং আপনারাই বলছেন কিছুটা দরকার ডিসিপ্লিনের (শৃঙ্খলা) জন্য। স্বাধীনতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে, যেটা লিমিটলেস (সীমাহীন)। যে কারণে কিছুটা ডিসিপ্লিনের অভাবও হয়ে গেছে।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের (ওনাব) কার্যনির্বাহী সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাইরেও অনেকে অনলাইন সংবাদমাধ্যম পরিচালনা করছেন। এখানে গণমাধ্যম এতোটাই মুক্ত, উন্মুক্ত এবং স্বাধীন যে, নিবন্ধন ছাড়াও চলতে পারে এবং নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের কথা পেশাগত সাংবাদিকরাই বলছেন, এটা করা দরকার। কিন্তু আমরা এগুলো করি না। যেটা প্রমাণ করে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। এটা মুক্ত না, উন্মুক্ত।  তিনি বলেন, একটা ডিসিপ্লিন আনা দরকার। যেহেতু নিবন্ধনের একটা প্রক্রিয়া আছে, সেটাকে কার্যকর করা দরকার। যারা নিবন্ধিত, তাদের কিছুটা প্রণোদনা ও সহায়তা দেওয়ার দরকার আছে, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাকে প্রমোট (এগিয়ে) করার জন্য। তিনি বলেন, অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলোর মাধ্যমে অনেক চটকদার, অসত্য, মানহানিকর ও ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হয়। এটা একটা ভালো দিক— সাংবাদিক মহলই চাচ্ছেন একটি শৃঙ্খল ডিসিপ্লিনযুক্ত সাংবাদিকতার বিকাশ। এখানে পূর্ণাঙ্গভাবে আপনাদের সাথে একমত। মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, তবে একইসাথে আমি মনে করি, নিয়ন্ত্রণ কিংবা নজরদারির প্রশ্ন আসে না। আমরা এগুলোর পক্ষে না, আমরা করতে চাই না। আমরা এগুলোতে বিশ্বাস করি না। আমরা মুক্ত গণমাধ্যম ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের এখন ৪২৬টি নিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল আছে। এরমধ্যে ২১৩টির মূলধারার গণমাধ্যমে আছে—ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া। আর ২১৩টি কেবল অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আরও কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।  তিনি জানান, নতুন কেউ অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিয়ে আসতে চাইলে তাদের নিজেদের প্রমাণ করার সময় দেওয়া দরকার। আর যারা অনিবন্ধিত, আমি মনে করি, অবৈধভাবে কোনো কিছু সঠিক না, তারা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে না। সেগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবো। আর এটা আপনাদের (সাংবাদিক) দাবি। আমি কিন্তু বলছি না। কাজেই আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনাদের দাবি পূরণের ঘোষণা দিচ্ছি। ‌‌তিনি আরও বলেন, আমি চাই না, সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমি ঘোষণা দিলাম যে, অনিবন্ধিত অনলাইন বন্ধ করে দেবো, কালকে হেডলাইন করে পরের দিন আলাপ হবে, সরকার তো গণমাধ্যমের গলা টিপে ধরছে। সেটা আমি চাই না। সাংবাদিকরাই এমনটা বলছেন।
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:১৪

অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন নিবন্ধন করবেন যেভাবে
সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করা এবং ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের চুরি ও অবৈধ ব্যবহার রোধে অনিবন্ধিত মোবাইল সেট বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। শিগগিরই এটি বাস্তবায়ন করা হবে।  রোববার (২১ জানুয়ারি) বিটিআরসি থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। তবে বন্ধ হওয়ার আগে খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা অনিবন্ধনকৃত মোবইলটি নিবন্ধন করে নিতে পারবেন। দেশে গ্রাহকদের হাতে থাকা সচল কিন্তু অবৈধ ও নকল হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের আওতায় আনতে চায় বিটিআরসি। জাতীয় পরিচিতি ও নিবন্ধিত সিম কার্ডের সঙ্গে ট্যাগিং করে প্রতিটি মোবাইল ফোন নিবন্ধনের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ বা প্রদান নিশ্চিত করা, অবৈধভাবে উৎপাদিত বা আমদানিকৃত মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ করার উদ্দেশ্যে এনইআইআরের কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ রূপে চালু করার কার্যক্রম শুরু করে সংস্থটি। যেভাবে মোবাইল ফোন নিবন্ধন করবেন প্রথমে neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করুন। এরপর পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল হ্যান্ডসেট এর IMEI নম্বরটি দিন। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ছবি/স্ক্যান কপি (যেমনঃ পাসপোর্টের ভিসা/ইমিগ্রেশন তথ্যাদি, ক্রয় রশিদ ইত্যাদি) আপলোড করুন এবং Submit বাটনটি প্রেস করুন। হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ না হলে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহককে জানিয়ে পরীক্ষাকালীন সময়ের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। সেই সময় পার হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মোবাইল অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের সাহায্যেও এই সেবা নেওয়া যাবে। মোবাইল ফোন নিবন্ধন চেক করবেন যেভাবে ব্যবহৃত মোবাইলে যেকোনো সিম চালু করে ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<স্পেস>মোবাইল ফোন সেটের ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখতে হবে। এরপর সেটা ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি মেসেজে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া হবে। মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমইআই নম্বর জানা না থাকলে ডায়াল অপশনে গিয়ে *#০৬# চাপলে আইএমইআই নম্বর পাওয়া যাবে। পাশাপাশি মোবাইলের বক্সে কিংবা মোবাইলের পেছনে একটি স্টিকারেও এটি লেখা থাকে। উল্লেখ্য, বর্তমানের ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে শুল্কবিহীন সর্বোচ্চ দুইটি এবং শুল্কপ্রদান করে আরও ছয়টি হ্যান্ডসেট সঙ্গে আনতে পারেন।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৫

শিগগিরই বন্ধ হচ্ছে অনিবন্ধিত মোবাইল সেট
সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করা এবং ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের চুরি ও অবৈধ ব্যবহার রোধে অনিবন্ধিত মোবাইল সেট বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এটি বাস্তবায়ন করা হবে। রোববার (২১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের পরিচালক ড. মো. সোহেল রানার সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিটিআরসির মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধিত সিম কার্ডের সঙ্গে ট্যাগিং করে প্রতিটি মোবাইল ফোন নিবন্ধন করতে হবে। সরকারি সেবা গ্রহণ, প্রদান নিশ্চিত করা, অবৈধভাবে উৎপাদিত, আমদানি করা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ করার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করা এবং ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের চুরি ও অবৈধ ব্যবহার রোধ করার উদ্দেশ্যে বিটিআরসি এনইআইআর এর কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ রূপে চালু করার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, অতি শিগগিরই অবৈধ মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে। সেজন্য, সবাইকে মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে বৈধতা যাচাই করে কেনার জন্যও বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে নিবন্ধনহীন সব মোবাইল ফোনসেট বন্ধের (নিষ্ক্রিয়) পদক্ষেপ নিতে বিটিআরসিকে নির্দেশনা দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ‌্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সেই সাথে দেশে উৎপাদিত, সংযোজিত এবং আমদানি করা মোবাইল সেটের ডাটাবেজ ও স্বয়ংক্রিয় নিবন্ধনের ব্যবস্থা বিটিআরসিতে রয়েছে বলেও জানান তিনি।   উল্লেখ্য, মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে মেসেজ অপশন থেকে KYD<space> ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখে (উদাহরণ- KYD 123456789012345) ১৬০০২ নম্বরে পাঠানোর মাধ্যমে হ্যান্ডসেটের বৈধতা যাচাই করা যাবে।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৯

অনিবন্ধিত সব মোবাইল ফোন বন্ধের নির্দেশ
অনিবন্ধিত সব মোবাইল ফোন বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বাংলাদেশ টেলিযোগযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি কার্যালয়ে কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এই নির্দেশনা দেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। দেশে উৎপাদিত, সংযোজিত এবং আমদানিকৃত মোবাইল ফোনের ডাটাবেজ এবং স্বয়ংক্রিয় নিবন্ধনের ব্যবস্থা বিটিআরসিতে রয়েছে উল্লেখ করে নিবন্ধনহীন সব মোবাইল ফোন বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেন তিনি।  আগামী পাঁচ বছরে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর ভিত্তি তৈরিতে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে রপ্তানি আয় ও বিনিয়োগ বাড়ানো, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং রাজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনাও দেন জুনাইদ আহমেদ পলক। বৈঠকে জানানো হয়, মোবাইল ফোন নিবন্ধনের মাধ্যমে গ্রাহকের মালিকানা নিশ্চিত করা, নকল ও নিম্নমানের হ্যান্ডসেট উৎপাদন, আমদানি ও বাজারজাতকরণ রোধ করা এবং এই শিল্পে শৃঙ্খলা আনতে বিটিআরসিতে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে।   বৈঠকে বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ, বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার প্রকৌশলী শেখ রিয়াজ আহমেদ, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, বিটিআরসির প্রশাসন বিভাগের মহাপরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়