এফবিসিসিআই’র সভাপতি হলেন জসিম উদ্দিন
দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি পদে নির্বাচিত হলেন বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন।
রোববার (০৫ মে) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি।
ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠনের ২০২১-২০২৩ মেয়াদের পরিচালনা পর্ষদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে একক প্রার্থী হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হোন মো. জসিম উদ্দিন। তিনি সংগঠনটির সাবেক প্রথম সহসভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিপিজিএমইএ) সভাপতি। বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করছেন তিনি।
কেএফ
মন্তব্য করুন
চলতি মাসে টানা ৫ বার কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে চলতি মাসে টানা পাঁচ বার কমলো স্বর্ণের দাম। পঞ্চম দফায় স্বর্ণের দাম কমেছে ৩১৫ টাকা। স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা সোনা) দাম কমার প্রেক্ষিতে এক সপ্তাহ ব্যবধানে পাঁচ দফায় ভালো মানের স্বর্ণের দাম কমেছে। এ সময়ে ভালো মানের স্বর্ণ ভরিতে ৬ হাজার ৮১২ টাকা কমেছে।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩১৫ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৩১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩০৪ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২৫৬ টাকা কমিয়ে ৯২ হাজার ১৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ২১০ টাকা কমিয়ে ৭৬ হাজার ৬৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেল ৪টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। একইদিন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের বৈঠকে নতুন এ দাম নির্ধারণ হয়। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।
এর আগে গতকাল ২৭ এপ্রিল এবং তার আগে ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল চার দফা স্বর্ণের দাম কমানো হয়। ২৭ এপ্রিল ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়।
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আরও কমলো স্বর্ণের দাম
চরম অস্থিতিশীলতা পরিলক্ষিত হচ্ছে স্বর্ণের বাজারে। চলতি মাসে তিন দফা বাড়ানোর পর বিগত ৭ দিনে ৬ বারের মতো মূল্যবান এ বস্তুটির দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
সবশেষ সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে সংস্থাটি। এতে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ১৫৫ টাকা কমে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে এক লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি এক লাখ ছয় হাজার ৩৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯১ হাজার ২০১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ৮৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত রোববার (২৮ এপ্রিল) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল এক লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ সাত হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ১৪৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৬ হাজার ৬৩২ টাকা।
এ নিয়ে ১২ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ৯ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যার মধ্যে ৭ বার দাম কমানো হয়েছে, আর বাড়ানো হয়েছে ২ বার। সবশেষ ৬ দফা সমন্বয়েই কমেছে স্বর্ণের দাম।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে সাতবার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৯ বার। এর আগে ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৩০ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ৩০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৫ টাকা ২০ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ৮৫ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৫ টাকা ১০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৫ টাকা ২৫ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৪ টাকা ০১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৫ টাকা ৬০ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭৯ টাকা ০৭ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ২ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৭ টাকা ৪৮ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৫ টাকা ০১ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৬ টাকা ১০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ৩০ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৫ টাকা ৪০ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৪ টাকা ২০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৫ টাকা ৭৮ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৮০ টাকা ০১ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৩ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ৩ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৭ টাকা ৫৮ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৫ টাকা ১০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৬ টাকা ১০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ৩০ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৫ টাকা ৪০ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ৯০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৫ টাকা ৪৬ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭৯ টাকা ৮০ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
টানা ৮ দফায় স্বর্ণের দাম কত কমলো
দেশের বাজারে টানা ৮ দফায় স্বর্ণের দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস)। বৃহস্পতিবার সংগঠনটির মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।
শুক্রবার (৩ মে) থেকে নতুন এই দর কার্যকর হবে। নতুন দাম অনুযায়ী সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৭৮ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এ নিয়ে টানা ৮ দফায় স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে মোট ১০ হাজার ২৬৫ টাকা।
এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৪২০ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৫ হাজার ৫৫৯ টাকা। এ নিয়ে গত ১৬ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ১১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যার মধ্যে ৯ বার দাম কমানো হয়েছে, আর বাড়ানো হয়েছে ২ বার। সবশেষ ৮ দফা সমন্বয়েই কমেছে স্বর্ণের দাম।
চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৮ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১১ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
স্বর্ণের দামে অস্থিরতার কারণে বিভ্রান্তিতে রয়েছেন ক্রেতা ও বিক্রেতারা।
টানা আট দফা কমার পর বাড়লো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে টানা আট দফা কমার পর এবার বাড়লো স্বর্ণের দাম। ভরিপ্রতি এক হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাজুস। রোববার (৫ মে) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে এক লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ পাঁচ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯০ হাজার ১৭৪ টাকা ও সনাতন প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৪ হাজার ৯৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম এক লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ চার হাজার ১৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮৯ হাজার ৩১১ টাকা ও সনাতন প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৪ হাজার ২৭৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এ নিয়ে গত ১৭ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ১২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যার মধ্যে ৯ বারই কমানো হয়েছে দাম। আজকের আগে সবশেষ টানা ৮ দফায় স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছিল মোট ১০ হাজার ২৬৫ টাকা।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম চার মাসে দেশের বাজারে ১৭ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১০ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।