• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যশোরে ট্রাক্টরচাপায় গৃহবধূ নিহত, আহত ৩
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ফের যশোরে, ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি
যশোরে প্রায় ২১ তিন ধরে তীব্র ও অতি তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। একদিন বিরতি দিয়ে ফের যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।  শুক্রবার (৩ মে) বিকেল ৩টায় জেলায় এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে বুধবার (১ মে) যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ছিল দেশের সর্বোচ্চ। তার আগে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) যশোরে রেকর্ড ভাঙা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন খুলনা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিরুল আজাদ। তিনি বলেন, ‘আজ যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদিও আজ সূর্য কিরণের তীব্রতা একটু কম এবং আকাশ মেঘলা থাকায় আগের চেয়ে তাপ একটু কম মনে হচ্ছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম, কক্সবাজার প্রভৃতি এলাকায় বৃষ্টিপাতের কারণে কিছুটা ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। সে কারণে মানুষের শারীরিক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি একটু কমেছে।’ সরেজমিনে যশোরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আজও অতি তীব্র তাপপ্রবাহে গোটা এলাকা ছিল উত্তপ্ত। রাস্তাঘাট, ফসলের খেতে মরুর উত্তাপ বিরাজ করছে। ঘরের বাহিরে বের হলেই প্রচণ্ড গরম অনুভূত হচ্ছে। শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন চরম ভোগান্তিতে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।  সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, খোলা আকাশের নিচে হাঁটলেও গরম বাতাস শরীর ঝলসে যাচ্ছে। যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে তাপ থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করছেন অনেকে।
ধানখেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যশোরে বাসচাপায় সাইকেল আরোহী নিহত
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে যশোর 
যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে দেশ, যশোরে রেকর্ড তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকায় শুক্রবারের চেয়ে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী অন্তত দু’দিন তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা কম বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে যশোর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটির আবহাওয়া দপ্তর থেকে যশোরে রেকর্ড তাপমাত্রার বৃদ্ধির তথ্য নিশ্চিত করা হয়।  আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বেশ কয়েকদিন দিন ধরেই খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে এ বিভাগের যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে।  আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়, প্রতিদিনই তাপমাত্রা এক ডিগ্রি করে বাড়ছে। তিনদিন আগে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ দিন তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) যশোরে তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিন চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার যশোরে তাপমাত্রা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর চুয়াডাঙ্গায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিকে দেখা যায়, প্রচণ্ড গরমে যশোরে নাকাল হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন চরম ভোগান্তিতে। গরমে গলে গেছে শহরের বেশ কয়েকটি পিচঢালা রাস্তা। সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে তাপ থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন অনেকে।  যদিও আবহাওয়া দপ্তর থেকে বলা হচ্ছে, এ তাপদাহ আরও কিছুদিন বিরাজ করবে। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি হওয়ায় অস্বস্তি আরও বাড়বে।
যশোর অঞ্চলে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪২ ডিগ্রি
কয়েক দিনের টানা তাপদাহের কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ। তার ওপর আরও খারাপ খবর দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, আগামী ২০ এপ্রিলের পরে তাপদাহ আরও বাড়তে পারে। এমনকি ২৩ এপ্রিল থেকে যশোর-কুষ্টিয়া এবং পাবনা-ঈশ্বরদী এলাকায় তাপমাত্রা বেড়ে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। আপাতত আবহাওয়া অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) যশোরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি। একাধিক আবহাওয়াবিদ বলেন, এপ্রিল এমনিতেই উষ্ণতম মাস। এ মাসে পর্যাপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। তবে নদী অববাহিকা থেকে জলীয়বাষ্প এসে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টির কারণে কোথাও তাপমাত্রা কমতে পারে। আবার কোথাও বাড়তে পারে। তবে তাপমাত্রা খুব একটা পরিবর্তন হবে না বলে মনে করছেন তারা।  এদিকে ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এতকিছুর পরও জীবিকার জন্য বের হচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষ। তাদের ভোগান্তি বেড়েছে কয়েক গুণ। তীব্র গরমে মানুষ বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করতে পারছেন না। সকাল ১০টার পর থেকে রোদে তেতে উঠছে চারপাশ। তাপদাহের কারণে বিপাকে পড়েছে যশোরসহ বিভিন্ন জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ। তারা বলছেন, প্রচণ্ড তাপদাহের কারণে রাস্তায় বের হওয়া যাচ্ছে না। কাজ করতে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। আবার পেটের দায়ে কাজ না করেও উপায় নেই। চিকিৎসকরা বলছেন, গরমে শিশুরা বেশি অসুস্থ হচ্ছে। এ অবস্থায় শিশুদের নিয়ে বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। তাপপ্রবাহে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। যশোর অঞ্চলের অনেক জায়গায় টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। পানি নিয়ে এক প্রকার সংগ্রাম শুরু হয়েছে। যা মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। তার ওপর লোডশেডিং অবস্থাকে ভয়াবহ করে তুলেছে।
ভারতে ২ বছর কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৪ নারী
ভারতে ২ বছরের কারাভোগ শেষে ৪ নারী বাংলাদেশে ফিরেছেন। তাদের বাড়ি দেশের বিভিন্ন জেলায়। রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে ‘রাইটস যশোর’ নামের একটি বেসরকারি সংস্থা তাদের গ্রহণ করে। জানা যায়, শনিবার রাতে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে তারা দেশে ফেরেন। ট্রাভেল পারমিট প্রক্রিয়ায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, দালালের খপ্পরে পড়ে প্রায় আড়াই বছর আগে অর্থের বিনিময়ে ভালো কাজের আশায় কোহিনুর খাতুন (২০), মিম আক্তার (১৭), নুরুন নাহার (১৯) ও জান্নাতুল ফেরদৌসকে (১৮) কলকাতায় গিয়েছিলেন। সেখানে দালালরা তাদের শিয়ালদা রেলওয়ে স্টেশনে রেখে পালিয়ে যায়। সেখান থেকে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে। পরবর্তীতে আদালত তাদের দুই বছরের সাজা দেয়। তিনি আরও বলেন, বেসরকারি সংস্থা ‘রাইটস যশোর’ তাদের থানা থেকে নিয়ে গেছে। তারাই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবে।
চায়ের দোকানে আড্ডার সময় আ. লীগ নেতাসহ তিনজনকে গুলি
যশোরের অভয়নগর উপজেলায় হেলমেট পরা দুর্বৃত্তদের চালানো গুলিতে খুলনার এক আওয়ামী লীগ নেতাসহ তিন জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) রাত সোয়া আটটার দিকে উপজেলার রাজঘাট এলাকায় একটি চায়ের দোকানে এ ঘটনা ঘটে। তাদেরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হলেন- খুলনার ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা মোল্যা হেদায়েত হোসেন ওরফে লিটু (৫০), দামোদর গ্রামের বাসিন্দা যুবলীগ নেতা খায়রুজ্জামান সবুজ (৩২) এবং একই এলাকার যুবলীগ কর্মী নাছিম ভুঁইয়া (২৮)।  জানা গেছে, শুক্রবার রাত সাড়ে সাতটার দিকে আহতরা অভয়নগর উপজেলার রাজঘাটে এসে বাসস্ট্যান্ডের পাশে একটি চায়ের দোকানে চান পান করে আড্ডা দিচ্ছিলেন।  রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে মোটরসাইকেলে করে হেলমেট পরা দুই ব্যক্তি সেখানে এসে তিনজনকে লক্ষ করে পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। গুলির শব্দে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে তাদেরকে উদ্ধার করেন। এরপর তাদেরকে খুলনায় নিয়ে যাওয়া হয়। হেদায়েত হোসেনের পেটে, খায়রুজ্জামানের মুখে ও পেটে এবং নাছিম ভুঁইয়ার হাতে গুলি লেগেছে। অভয়নগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শুভ্র প্রকাশ দাস এ ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, কী কারণে এবং কারা গুলি করেছে, এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। তারা ঘটনাস্থলে আছেন। তিনজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।    
পুকুরে জড়ানো অবস্থায় ছিল ভাই-বোনের মরদেহ
যশোরের মনিরামপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে সহোদর দুই ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে।  শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকালে উপজেলার ঢাকুরিয়া বারপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে।  নিহত দুই শিশু হলো- সামিয়া খাতুন (৪) ও সাহাবিদ জিম (৩)। তারা বারপাড়া গ্রামের শহিদুল ইসলামের সন্তান। শহিদুল ইসলাম পেশায় স্কুলশিক্ষক। তিনি যশোর সদর উপজেলার দিয়াপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত। বারপাড়া গ্রামের স্থানীয় নারী ইউপি সদস্য সাথী বেগম জানান, বিকালে দুই ভাই-বোন বাড়িতে খেলছিল। ওদের বাবা-মা বাড়ির কাজে ব্যস্ত ছিলেন। হঠাৎ সন্তানদের না পেয়ে বাড়ির সবাই  খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির পাশের পুকুরে নেমে খুঁজতে গিয়ে একটি হাতের সঙ্গে স্পর্শ লাগে বাবা শহিদুলের। পরে হাত ধরে টান দিতেই দেখেন মেয়ে সামিয়া। তার হাত ধরে আছে  ছেলে সাহাবিদ। তখন দুই সন্তানকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন তিনি। তিনি আরও জানান, শিক্ষক শহিদুলের এই দুই সন্তান ছাড়া আর কোনো সন্তান নেই। একসঙ্গে শিশু দুই ভাই-বোনের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বেনাপোলে বিএসএফের রাবার বুলেটে ২ বাংলাদেশি আহত
যশোরের বেনাপোল সীমান্তে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের রাবার বুলেটে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টায় বেনাপোলের দৌলতপুর সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। আহত যুবকদের উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আহতরা হলেন বেনাপোলের পুটখালী ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের বরকত আলীর ছেলে ডালিম ও একই গ্রামের দীন ইসলামের ছেলে বাবু।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন খুলনা-২১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খুরশিদ আনোয়ার। তিনি বলেন, গতকাল রাতে কয়েকজন চোরাকারবারী অন্ধকার সীমান্ত পথে ভারতে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় বেনাপোলের দৌলতপুর বিজিবি ক্যাম্পের ওপারে ভারতের কালিয়ানী বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের ধাওয়া দেয়। এক পর্যায়ে রাবার বুলেট ছুড়লে ডালিম ও বাবু নামে দুজন বুলেটবিদ্ধ হয়ে পড়ে থাকেন। তাদের পায়ে ও চোখে বুলেট লাগে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা তাদের উদ্ধার করে হেফাজতে নেয়। তিনি আরও বলেন, আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে শার্শা উপজেলা কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।  তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে চোরাচালান প্রতিরোধ আইনে মামলা দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হবে বলেও জানান বিজিবির এ কর্মকর্তা।