• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo
ভৈরবে জাতীয় পরিচয়পত্র বানাতে এসে দুই রোহিঙ্গা আটক
সৌদিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরগঞ্জের ২ যুবকের মৃত্যু
সৌদি আরবের রিয়াদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ বাংলাদেশি যুবক মারা গেছেন।  স্থানীয় সময় রোববার (২৬ মে) দুপুরে রিয়াদ শহরের একটি বিল্ডিংয়ে এসি মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তারা মারা যান। নিহতরা হলেন, কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের জগমোহনপুর গ্রামের হাজী বাড়ির সাত্তার মিয়ার ছেলে সাফিকুল মিয়া (৩২) ও একই এলাকার বাওয়াল বাড়ির আওয়াল মিয়ার ছেলে মোজাহিদ (২৬)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আগানগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. হুমায়ূন কবির। পরিবার সূত্রে জানা যায়, সাফিকুল মিয়া ৭ বছর আগে কাতার যান। বছর দুয়েক আগে দেশে আসেন। ২ সপ্তাহ আগে সাফিকুল সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে পাড়ি জমান। আর মোজাহিদ আড়াই বছর আগে রিয়াদে যান। একই এলাকার হওয়ায় মোজাহিদ ও সাফিকুল রিয়াদ শহরের ইশারা ডাইরেক্টর এলাকায় একসঙ্গে থাকতেন। কাজও একসঙ্গে করতেন। রোববার রিয়াদ শহরে একটি ভবনে এসি মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে দুজন একসঙ্গে মারা যান। আগানগর ইউপি চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘দুটি পরিবারেরই উপার্জনকারী ছিল তারা। মরদেহ দুটি যেন ঠিকভাবে দেশে আনতে পারে সেজন্য মৃতদের পরিবারের পক্ষ থেকে চেষ্টা করা হচ্ছে। আল্লাহ পরিবার দুটির শোক সহ্য করার তৌফিক দান করুক।’
র‍্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যু, আরও ৩ সদস্য প্রত্যাহার
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুপক্ষের মারামারি, আহত ৫০
ভৈরবে বোরো ধানের বাম্পার ফলন, শঙ্কায় কৃষক
ফেসবুকে ‘হা হা’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫
ট্রলারডুবি : কনস্টেবলসহ দুজনের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে মেঘনা নদীতে ট্রলারডুবির ঘটনার চার দিনের মাথায় পুলিশ সদস্য সোহেল রানা ও বেলন দে নামে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৮টি মরদেহ উদ্ধার হল।  এ ঘটনায় এখনো রাসুল নামে এক শিশু নিখোঁজ রয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রোববার (২৪ মার্চ) সকালে ফায়ার সার্ভিস ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিওটিএ) ডুবুরি দল নিখোঁজ ছয়জনের সন্ধানে উদ্ধারে তৃতীয় দিনের মতো অভিযানে নামে। এক পর্যায়ে মেঘনার তীরবর্তী পুলতাকান্দা এলাকা ও রেলসেতু এলাকা থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরব সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু সংলগ্ন মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরপরই ১২ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। এদের মধ্যে সুবর্ণা বেগম নামে এক নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মেঘনায় ট্রলারডুবি : এখনো নিখোঁজ ৮ জন
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় পর্যটকবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় পুলিশের কনস্টেবলসহ এখনো ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন। শনিবার (২৩ মার্চ) সকাল থেকে নিখোঁজদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন- ভৈরব হাইওয়ে থানা পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার স্ত্রী মৌসুমি (২৫), মেয়ে মাহমুদা (৭) ও ছেলে রায়সুল (৫), শহরের নিউটাউন এলাকার আরাধ্য দে, বেলাল দে, রূপা দে (৩৫) ও নরসিংদীর রায়পুরা এলাকার আনিকা আক্তার। নিখোঁজ পুলিশের কনস্টেবলের বাবা আব্দুল আলিম বলেন, ভৈরব হাইওয়ে থানায় আমার ছেলে কর্মরত ছিল। সে পরিবারসহ বিকেলে ঘুরতে বেরিয়েছিল। নৌকাডুবিতে আমার সব শেষ হয়ে গেছে। নিখোঁজ বেলন দে’র দুলাভাই প্রবির দে জানান, আমাদের ৭ জন আত্মীয় ডুবে যাওয়া নৌকায় ছিল। তাদের মধ্যে চারজনকে উদ্ধার করা হয়েছে গতকাল। এখন পর্যন্ত তিনজনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ভ্রমণ ট্রলারের ধাক্কা লেগে ডুবে গেলে বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হলেও ৮ জন নিখোঁজ হন। শনিবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের ৪ সদস্যের একটি ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরব সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু সংলগ্ন মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরপরই ১২ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। এদের মধ্যে সুবর্ণা বেগম নামে এক নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব থানা এবং ভৈরব নৌ-থানা পুলিশ নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ করছে। 
মেঘনায় ট্রলারডুবি / ১২ জনকে উদ্ধার, স্ত্রী-ছেলে-মেয়েসহ এখনো নিখোঁজ কনস্টেবল
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় পর্যটকবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তবে পুলিশ কনস্টেবল, তার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েসহ এখনো ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীর রেলওয়ের ২ সেতুর সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিখোঁজরা হলেন- ভৈরব হাইওয়ে থানার কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার স্ত্রী মৌসুমি (২৫), মেয়ে মাহমুদা (৭) ও ছেলে রায়সুল (৫)। এছাড়া আরাদ্দা, বেলাল, আনিকা আক্তার ও অজ্ঞাতপরিচয় এক নারী। জানা গেছে, ফায়ার সার্ভিস, থানা পুলিশ ও নৌ-থানা পুলিশ নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ করছে। তবে রাত গভীর হওয়ায় উদ্ধার অভিযান বন্ধ রয়েছে। শনিবার ডুবুরি দল এনে আবার উদ্ধার কাজ শুরু করা হবে।  নিখোঁজ কনস্টেবল সোহেল রানার বাড়ি কুমিল্লা জেলায়। তার ভাই লিমন হোসাইন জানান, এ দুর্ঘটনায় স্ত্রী-ছেলে-মেয়েসহ আমার ভাই নিখোঁজ রয়েছেন। ভৈরব ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আজিজুল হক রাজন বলেন, ট্রলারে থাকা ২০ জন ডুবে যান। এদের মধ্যে ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়। এছাড়া এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ভৈরব নৌ-থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্মা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় ভৈরব হাইওয়ে থানার কনস্টেবল সোহেল রানা, তার স্ত্রী ও দুই সন্তান নিখোঁজ রয়েছেন। নৌপুলিশ তাদের উদ্ধারে কাজ করছে।
মেঘনায় ট্রলারডুবি / পুলিশসহ নিখোঁজ ৬, নিহত ১
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে পর্যটকবাহী একটি ট্রলার ডুবে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন এক যুবক। এ ঘটনায় পুলিশসহ ৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন।  শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীর রেলওয়ের ২ সেতুর সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ওই নারীর মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। এছাড়া আহত যুবককে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক। নিখোঁজের মধ্য যাদের পরিচয় পাওয়া গেছে তারা হলেন ভৈরব হাইওয়ে থানার কনস্টেবল সোহেল (৩০) এবং তার স্ত্রী ও দুই সন্তান, আনিকা বেগম (২০)।  আনিকার বাড়ি নরসিংদীর বেলাব উপজেলার নারায়নপুর এলাকার দড়িগাঁও গ্রামে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে একটি ট্রলারে করে ১৫-২০ জন নারী পুরুষ ভ্রমণের জন্য মেঘনা নদীতে ঘুরতে যায়। কিছুক্ষণ পর বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পাথরবাহী বাল্কহেড ট্রলারটিকে ধাক্কা দিলে ট্রলারটি উল্টে গিয়ে নদীতে ডুবে যায়। এ সময় রুবা নামে এক ছাত্রী ও পুলিশ কনস্টেবলের ভাগ্নেসহ কয়েকজন সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠলেও বাকিরা পানিতে ডুবে যান। তারা নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ভৈরব হাইওয়ে থানার ওসি মো. সাজু মিয়া। তিনি জানান, ঘটনায় তার থানার কনস্টেবল সোহেলসহ ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিস ও নৌপুলিশ নদীতে ট্রলারটি উদ্ধারের জন্য চেষ্টা করছে।  তবে অন্ধকার থাকায় কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
ভাগনের সঙ্গে পালালেন চার সন্তানের মা
পরকীয়ায় জড়িয়ে আপন ভাগনের হাত ধরে পালিয়েছেন কিশোরগঞ্জের ভৈরবের চার সন্তানের মা। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করেছেন ওই নারীর স্বামী। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিযুক্ত তামান্না বেগমের স্বামী নবী হোসেন। গত ১৪ মার্চ এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, অভিযুক্ত ওই  ভাগনে পাভেল মিয়া (২৩) উপজেলার শিমুলকান্দি ইউনিয়নের চাঁনপুর গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছেলে। ওই গৃহবধূ তামান্না বেগম (২৮) ও গ্যারেজ ব্যবসায়ী নবী হোসেনের ১০ বছরের সংসারে চারটি পুত্রসন্তান রয়েছে। নবী হোসেন জানান, তিনমাস আগেও পাভেলের সঙ্গে পালিয়ে গিয়ে তামান্না একমাস সংসার করেন। তখন এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বাররা তাকে বুঝিয়ে আমাদের আবার মিলিয়ে দিয়েছিলেন। এর একমাস পার না হতেই আবারও তারা পালিয়েছে। তাদের সঙ্গে আমার আড়াই মাসের সন্তানকে নিয়ে গেছে। বাকি তিন সন্তানকে নিয়ে আমি বিপদে আছি। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রিপন বলেন, এর আগে তামান্নাকে বুঝিয়ে তাদেরকে আবার মিলিয়ে দিয়েছিলাম। তারা ফের পালিয়েছে। এ বিষয়ে ভৈরব থানার ওসি সফিকুল ইসলাম বলেন, ওই ব্যক্তির স্ত্রী সাবালিকা তাই পুলিশের ভূমিকা অনেকটা থাকে না। আমরা আইনের বাইরে কিছু করতে পারি না।
চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে এক অজ্ঞাত (৩৫) যুবক নিহত হয়েছেন। শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে ঢাকা-সিলেটগামী কালনী আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভৈরব রেলস্টেশন অতিক্রমকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।  প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ট্রেনটির ভৈরব স্টেশনে কোনো বিরতি ছিল না। কিন্তু ওই যুবক চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দিলে চাকায় কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। ট্রেনটি যখন স্টেশন অতিক্রম করছিল, হঠাৎ ওই যাত্রী ট্রেন থেকে লাফ দিয়ে স্টেশনে নামতে গিয়ে চাকার নিচে পড়ে যান। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ভৈরব রেলওয়ে থানার ওসি আব্দুল হালিম। তিনি জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তার পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।