• ঢাকা রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১
logo
ভৈরবে ট্রেনের ধাক্কায় ব্রিজ থেকে ছিটকে পড়ে নারীসহ নিহত ২
ভৈরবে জাতীয় পরিচয়পত্র বানাতে এসে দুই রোহিঙ্গা আটক
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করতে এসে নারীসহ দুই রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।  আটকৃকতদের নাম- হামিদা বেগম (২৮ ) ও এরশাদ (২২)। জানা গেছে, উপজেলা নির্বাচন অফিসে তারা ভুয়া কাগজপত্র নিয়ে উপস্থিত হলে জন্ম সনদ দেখে নির্বাচন অফিসারের সন্দেহ হয়। পরে তাদেরকে আটক করে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। গতকাল বুধবার বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা রোহিঙ্গা বলে স্বীকার করেন বলে জানায় পুলিশ। এ ঘটনায় রাতেই দুইজনের বিরুদ্ধে নির্বাচন অফিসার বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।  এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাচন অফিসার প্রলয় কুমার সাহা জানান, গতকাল বিকেলে তারা দুজন আমার অফিসে এসে জাতীয় পরিচয়পত্র করতে চায়। এ সময় তারা জানায়, তাদের বাড়ি পৌর শহরের ভৈরবপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামে, অর্থ্যাৎ তারা ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা। এ সময় তাদের কথাবার্তা আমার সন্দেহ হয়। এ ছাড়াও তাদের আবেদনে ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মমিনুল হক রাজুর স্বাক্ষর দেখতে পায়। আসলে আবেদনে ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. দ্বীন ইসলামের স্বাক্ষর থাকার কথা। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা জানায়, হামিদা বেগমের বাড়ি কক্সবাজার হালদার পাড়া ও এরশাদের বাড়ি কক্সবাজার রামু এলাকায়। এ বিষয়ে ভৈরব থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে দুজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে দুজনই রোহিঙ্গা। পরে উপজেলা নির্বাচন অফিসার বাদী হয়ে দুজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে। আজ দুপুরে দুজনকে কিশোরগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
সৌদিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরগঞ্জের ২ যুবকের মৃত্যু
র‍্যাব হেফাজতে নারীর মৃত্যু, আরও ৩ সদস্য প্রত্যাহার
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুপক্ষের মারামারি, আহত ৫০
ভৈরবে বোরো ধানের বাম্পার ফলন, শঙ্কায় কৃষক
ফেসবুকে ‘হা হা’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ফেসবুকে হা হা রিঅ্যাক্টকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছেন ৫ জন। এ ছাড়াও ১০টি দোকান ভাঙচুর করা হয়েছে। সোমবার (১ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টায় ভৈরবের কমলপুর লোকাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দু’পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাতে কমলপুর মধ্যপাড়া এলাকার আলাল মিয়ার ছেলে আজিবরের সঙ্গে পূর্বপাড়ার রউফ মিয়ার ছেলে ওমর মিয়ার ফেসবুকে ‘হা হা’ রিঅ্যাক্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় দুজনকে মিলিয়ে দেন দোকান মালিক মানিক মিয়া। ঘটনার আধা ঘণ্টা পর দু’পক্ষ দা, বল্লমসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার এক পর্যায়ে পূর্বপাড়ার ১০টি দোকান কুপিয়ে ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দা উজ্জল মিয়াসহ ৫ জন আহত হয়েছেন। এ বিষয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদাররা বলছেন, আমরা তারাবির নামাজের জন্য মসজিদে গিয়েছিলাম দোকান বন্ধ করে। এসে দেখি দোকানের শাটারগুলো কুপিয়ে ভেঙে দিয়েছে। এরা সবাই কিশোরগ্যাংয়ের সদস্য। আমরা এদের বিচার চাই। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানার ওসি মো. সফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে লোকাল বাসস্ট্যান্ড এলাকার দু’পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় থানা পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে ২ জনকে আটক করেছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।  অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা। 
ট্রলারডুবি : কনস্টেবলসহ দুজনের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে মেঘনা নদীতে ট্রলারডুবির ঘটনার চার দিনের মাথায় পুলিশ সদস্য সোহেল রানা ও বেলন দে নামে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৮টি মরদেহ উদ্ধার হল।  এ ঘটনায় এখনো রাসুল নামে এক শিশু নিখোঁজ রয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রোববার (২৪ মার্চ) সকালে ফায়ার সার্ভিস ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিওটিএ) ডুবুরি দল নিখোঁজ ছয়জনের সন্ধানে উদ্ধারে তৃতীয় দিনের মতো অভিযানে নামে। এক পর্যায়ে মেঘনার তীরবর্তী পুলতাকান্দা এলাকা ও রেলসেতু এলাকা থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরব সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু সংলগ্ন মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরপরই ১২ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। এদের মধ্যে সুবর্ণা বেগম নামে এক নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মেঘনায় ট্রলারডুবি : এখনো নিখোঁজ ৮ জন
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় পর্যটকবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় পুলিশের কনস্টেবলসহ এখনো ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন। শনিবার (২৩ মার্চ) সকাল থেকে নিখোঁজদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন- ভৈরব হাইওয়ে থানা পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার স্ত্রী মৌসুমি (২৫), মেয়ে মাহমুদা (৭) ও ছেলে রায়সুল (৫), শহরের নিউটাউন এলাকার আরাধ্য দে, বেলাল দে, রূপা দে (৩৫) ও নরসিংদীর রায়পুরা এলাকার আনিকা আক্তার। নিখোঁজ পুলিশের কনস্টেবলের বাবা আব্দুল আলিম বলেন, ভৈরব হাইওয়ে থানায় আমার ছেলে কর্মরত ছিল। সে পরিবারসহ বিকেলে ঘুরতে বেরিয়েছিল। নৌকাডুবিতে আমার সব শেষ হয়ে গেছে। নিখোঁজ বেলন দে’র দুলাভাই প্রবির দে জানান, আমাদের ৭ জন আত্মীয় ডুবে যাওয়া নৌকায় ছিল। তাদের মধ্যে চারজনকে উদ্ধার করা হয়েছে গতকাল। এখন পর্যন্ত তিনজনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ভ্রমণ ট্রলারের ধাক্কা লেগে ডুবে গেলে বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হলেও ৮ জন নিখোঁজ হন। শনিবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের ৪ সদস্যের একটি ডুবুরি দল উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরব সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু সংলগ্ন মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরপরই ১২ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। এদের মধ্যে সুবর্ণা বেগম নামে এক নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব থানা এবং ভৈরব নৌ-থানা পুলিশ নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ করছে। 
মেঘনায় ট্রলারডুবি / ১২ জনকে উদ্ধার, স্ত্রী-ছেলে-মেয়েসহ এখনো নিখোঁজ কনস্টেবল
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় পর্যটকবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তবে পুলিশ কনস্টেবল, তার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েসহ এখনো ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীর রেলওয়ের ২ সেতুর সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিখোঁজরা হলেন- ভৈরব হাইওয়ে থানার কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার স্ত্রী মৌসুমি (২৫), মেয়ে মাহমুদা (৭) ও ছেলে রায়সুল (৫)। এছাড়া আরাদ্দা, বেলাল, আনিকা আক্তার ও অজ্ঞাতপরিচয় এক নারী। জানা গেছে, ফায়ার সার্ভিস, থানা পুলিশ ও নৌ-থানা পুলিশ নিখোঁজদের উদ্ধারে কাজ করছে। তবে রাত গভীর হওয়ায় উদ্ধার অভিযান বন্ধ রয়েছে। শনিবার ডুবুরি দল এনে আবার উদ্ধার কাজ শুরু করা হবে।  নিখোঁজ কনস্টেবল সোহেল রানার বাড়ি কুমিল্লা জেলায়। তার ভাই লিমন হোসাইন জানান, এ দুর্ঘটনায় স্ত্রী-ছেলে-মেয়েসহ আমার ভাই নিখোঁজ রয়েছেন। ভৈরব ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আজিজুল হক রাজন বলেন, ট্রলারে থাকা ২০ জন ডুবে যান। এদের মধ্যে ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়। এছাড়া এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ভৈরব নৌ-থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্মা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় ভৈরব হাইওয়ে থানার কনস্টেবল সোহেল রানা, তার স্ত্রী ও দুই সন্তান নিখোঁজ রয়েছেন। নৌপুলিশ তাদের উদ্ধারে কাজ করছে।
মেঘনায় ট্রলারডুবি / পুলিশসহ নিখোঁজ ৬, নিহত ১
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে পর্যটকবাহী একটি ট্রলার ডুবে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন এক যুবক। এ ঘটনায় পুলিশসহ ৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন।  শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীর রেলওয়ের ২ সেতুর সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ওই নারীর মরদেহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। এছাড়া আহত যুবককে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক। নিখোঁজের মধ্য যাদের পরিচয় পাওয়া গেছে তারা হলেন ভৈরব হাইওয়ে থানার কনস্টেবল সোহেল (৩০) এবং তার স্ত্রী ও দুই সন্তান, আনিকা বেগম (২০)।  আনিকার বাড়ি নরসিংদীর বেলাব উপজেলার নারায়নপুর এলাকার দড়িগাঁও গ্রামে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে একটি ট্রলারে করে ১৫-২০ জন নারী পুরুষ ভ্রমণের জন্য মেঘনা নদীতে ঘুরতে যায়। কিছুক্ষণ পর বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পাথরবাহী বাল্কহেড ট্রলারটিকে ধাক্কা দিলে ট্রলারটি উল্টে গিয়ে নদীতে ডুবে যায়। এ সময় রুবা নামে এক ছাত্রী ও পুলিশ কনস্টেবলের ভাগ্নেসহ কয়েকজন সাঁতরিয়ে পাড়ে উঠলেও বাকিরা পানিতে ডুবে যান। তারা নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ভৈরব হাইওয়ে থানার ওসি মো. সাজু মিয়া। তিনি জানান, ঘটনায় তার থানার কনস্টেবল সোহেলসহ ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিস ও নৌপুলিশ নদীতে ট্রলারটি উদ্ধারের জন্য চেষ্টা করছে।  তবে অন্ধকার থাকায় কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
ভাগনের সঙ্গে পালালেন চার সন্তানের মা
পরকীয়ায় জড়িয়ে আপন ভাগনের হাত ধরে পালিয়েছেন কিশোরগঞ্জের ভৈরবের চার সন্তানের মা। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করেছেন ওই নারীর স্বামী। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিযুক্ত তামান্না বেগমের স্বামী নবী হোসেন। গত ১৪ মার্চ এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, অভিযুক্ত ওই  ভাগনে পাভেল মিয়া (২৩) উপজেলার শিমুলকান্দি ইউনিয়নের চাঁনপুর গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছেলে। ওই গৃহবধূ তামান্না বেগম (২৮) ও গ্যারেজ ব্যবসায়ী নবী হোসেনের ১০ বছরের সংসারে চারটি পুত্রসন্তান রয়েছে। নবী হোসেন জানান, তিনমাস আগেও পাভেলের সঙ্গে পালিয়ে গিয়ে তামান্না একমাস সংসার করেন। তখন এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বাররা তাকে বুঝিয়ে আমাদের আবার মিলিয়ে দিয়েছিলেন। এর একমাস পার না হতেই আবারও তারা পালিয়েছে। তাদের সঙ্গে আমার আড়াই মাসের সন্তানকে নিয়ে গেছে। বাকি তিন সন্তানকে নিয়ে আমি বিপদে আছি। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রিপন বলেন, এর আগে তামান্নাকে বুঝিয়ে তাদেরকে আবার মিলিয়ে দিয়েছিলাম। তারা ফের পালিয়েছে। এ বিষয়ে ভৈরব থানার ওসি সফিকুল ইসলাম বলেন, ওই ব্যক্তির স্ত্রী সাবালিকা তাই পুলিশের ভূমিকা অনেকটা থাকে না। আমরা আইনের বাইরে কিছু করতে পারি না।