• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় সাংবাদিক দোলন কারামুক্ত
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় আসামি না হয়েও ১৬ দিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ঢাকা টাইমস সম্পাদক ও ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান দোলন।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান আরিফুর রহমান দোলন।  এর আগে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস্ সামছ জগলুল হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন। একই আদালত গত ৫ মার্চ সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠান। দোলনের আইনজীবী শেখ বাহারুল ইসলাম বলেন, বিস্ময়কর হলো মানিলন্ডারিং মামলায় পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ ছাড়া শুধুমাত্র একজন আসামির জবানবন্দিতে কারও নাম উচ্চারণ হলেই সেই নামকেও অভিযোগপত্রে আনার অতীত রেকর্ড নেই। অভিযোগপত্র দেয়ার জন্য পুলিশের যে ‘চার্ট অব এভিডেন্স’ সেখানে একটি মাত্র এভিডেন্স যদি একক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি হয় (মানিলন্ডারিং মামলার ক্ষেত্রে) তাহলে সেটি আসলে কখনোই বিবেচনায় নেয়া হয় না। ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় ২০২০ সালে একটি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। দোলন এই মামলার আসামি নন এবং প্রথম দফায় দেওয়া চার্জশিটেও তার নাম নেই। তবে অধিকতর তদন্তের নামে সম্পূরক চার্জশিটে তার নাম রয়েছে। তবে ওই চার্জশিট আদালত গ্রহণ না করায় আইনগতভাবে এ মামলার তিনি আসামি নন। বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আরিফুর দোলন সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। কর্মজীবনে তিনি আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক ও প্রথম আলো পত্রিকার ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। এছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। 
২২ মার্চ ২০২৪, ০১:৪৮

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় কারাগারে ঢাকা টাইমস সম্পাদক
আলোচিত দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের মামলায় অনলাইন পোর্টাল ঢাকা টাইমসের সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এ মামলায় জামিন নিতে আদালতে গেলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালতের বিচারক আস-সামস জগলুল হোসেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বলেন, একই মামলায় এর আগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছিলেন দোলন। মঙ্গলবার মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন  দোলন। কিন্তু জামিনের ওই আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক। একইসঙ্গে আগামী ২২ এপ্রিল মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণের দিন ধার্য করেন। এর আগে দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ তুলে ২০২০ সালের ২৬ জুন ঢাকার কাফরুল থানায় মামলা করেন সিআইডির পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ। মামলায় ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত এবং তার ভাই ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের বহিষ্কৃত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ ১০ জনকে আসামি করা হয়। পরের বছর অভিযোগপত্র দায়ের করা হয়। কিন্তু আদালতের নির্দেশে পুনরায় তদন্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করা হয়, যেখানে আসামি সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৬ জন। আর এই নতুন ৩৬ জন আসামির তালিকায় যুক্ত হয় অনলাইন পোর্টাল ঢাকা টাইমসের সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনের নাম। রুবেল-বরকত ছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের আপন ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, তার এপিএস সত্যজিৎ মুখার্জী, নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, আসিবুর রহমান ফারহান, খোন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, এএইচএম ফুয়াদ, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ওরফে ফাহিম, কামরুল হাসান ডেভিড, মুহাম্মদ আলি মিনার ও তারিকুল ইসলাম ওরফে নাসিম। সম্পূরক চার্জশিটের নতুন আসামিরা হলেন, নিশান মাহমুদ ওরফে শামীম, মো. বিল্লাল হোসেন, মো. সিদ্দিকুর রহমান ওরফে সিদ্দিক, মো. সাইফুল ইসলাম জীবন, অ্যাডভোকেট অনিমেশ রায়, শামসুল আলম চৌধুরী, দীপক কুমার মজুমদার, শেখ মাহতাব আলী, সত্যজিৎ মুখার্জি, মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে মজনু, ফকির মো. বেলায়েত হোসেন, গোলাম মো. নাছিম, মো. জামাল আহমেদ ওরফে জামাল, বেলায়েত হোসেন মোল্লা, মো. আফজাল হোসেন খান ওরফে শিপলু, অমিতাব বোস, চৌধুরী মো. হাসান, মো. জাফর ইকবাল ওরফে হারুন মন্ডল, বরকতের স্ত্রী আফরোজা আক্তার পারভীন, রুবেলের স্ত্রী সোহেলী ইমরুজ পুনুম, সাহেব সারোয়ার, আমজাদ হোসেন বাবু,  স্বপন কুমার পাল,  অ্যাডভোকেট জাহিদ বেপারী, খলিফা জামাল, হাফিজুল হোসেন তপন, রিয়াজ আহমেদ শান্ত,  আনোয়ার হোসেন আবু ফকির, মো. মনিরুজ্জামান মামুন, মাহফুজুর রহমান  সুমন সাহা, মো. আব্দুল জলিল শেখ, মো. রফিক মন্ডল, খন্দকার শাহীন আহমেদ ওরফে পান শাহীন, আফজাল হোসেন খান ও আরিফুর রহমান ওরফে দোলন। প্রসঙ্গত, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঈগল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন আরিফুর রহমান দোলন। কিন্তু নৌকার প্রার্থী আব্দুর রহমানের কাছে পরাজিত হন তিনি।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:৪০

দেশে ফিরছেন আরও ১৪৪ লিবিয়া প্রবাসী
লিবিয়া থেকে আরও ১৪৪ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। দূতাবাসের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এর সহযোগিতায় এরই মধ্যে তারা বেনগাজী থেকে বিমানে করে রওনা দিয়েছেন। ফেরত আসাদের মধ্যে ১২ জন বাংলাদেশি নাগরিক বেনগাজীর গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে আটক ছিলেন। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের বহন করা বিমানটি অবতরণ করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। কয়েক বছর ধরে মানব পাচার হচ্ছে লিবিয়ায়। দেশটির বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটকসহ স্বেচ্ছায় দেশে যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য দূতাবাস স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং আইওএম এর সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।  এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের দূতাবাস নিয়মিতভাবে ডিটেনশন সেন্টার পরিদর্শন করছে এবং আটক বাংলাদেশিদেরকে আউটপাস প্রদানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত সহায়তা দিচ্ছে বলে দাবি করছে দূতাবাসের কর্মকর্তারা। সমস্যাগ্রস্তদের স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে আইওএম-এর সহায়তায় দেশে প্রত্যাবাসন করছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩২

এস আলমের অর্থ পাচার অনুসন্ধান নিয়ে হাইকোর্টের রুল খারিজ
এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে বিদেশে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অনুসন্ধান নিয়ে হাইকোর্টের জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৬ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। এ বিষয়ে এস আলমের আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, রুল খারিজের পর এস আলমের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের কোনো ধরনের অনুসন্ধান চলবে না। তবে দুদক, বিএফআইইউসহ সংশ্লিষ্টরা চাইলে নিজ উদ্যোগে অনুসন্ধান করতে পারবে বলে জানিয়েছেন আদালতে। দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান জানিয়েছেন, পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি পাওয়ার পর দুদককে অনুসন্ধান করার জন্য পরামর্শ দেব। গত বছরের ৪ আগস্ট দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ইংরেজি দৈনিকে ‘এস আলমের আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। প্রতিবেদনটি হাইকোর্টের নজরে আনেন আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। পরে ৬ আগস্ট বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত রুলসহ এই আদেশ দেন। দুদককে দুই মাসের মধ্যে অভিযোগ অনুসন্ধান করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেন আদালত। মানি লন্ডারিং রোধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা বা ব্যর্থতা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত হবে না, তা রুলে জানতে চাওয়া হয়। এ ছাড়া প্রকাশিত প্রতিবেদনের অভিযোগ অনুসন্ধানে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এই ঘটনায় জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও রুলে জানতে চাওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়ে অর্থ বাইরে পাঠানো হয়েছিল কি না, তা জানিয়ে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে এই প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। এরপর গ্রুপটির মালিক সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে লিভ টু আপিল করেন। শুনানি শেষে গত বছরের ২৩ আগস্ট চেম্বার জজ বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম হাইকোর্ট যে আদেশ দিয়েছেন, তার ওপর ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থিতাবস্থা জারি করেন। এরপর গত ৮ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে শুনানি হয়। আপিল বিভাগ এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য ৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন। 
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৩

মিয়ানমারে জ্বালানি তেল পাচার রোধে প্রশাসনের অভিযান
কক্সবাজার থেকে মিয়ানমারে অকটেন, ডিজেলসহ বিভিন্ন জ্বালানি পাচার রোধে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন।  বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দিনব‍্যাপী শহরের ফিসারিঘাট, বিআইডব্লিউটিএ’র ঘাটসহ একাধিক পয়েন্টে এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় কোনো জ্বালানি আটক করতে না পারলেও বিভিন্ন অনিয়মের কারণে কয়েকটি তেলের ডিপোকে জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয় দুইজনকে। সম্প্রতি অধিক হারে ট্রলার ও ট্রাকে করে মায়ানমারে পাচার হয়েছে বেশ কিছু বড় বড় জ্বালানির চালান, যার আংশিক চালান পরবর্তীতে র‌্যাব ও পুলিশের অভিযানে জব্দ করা হয়। জ্বালানিসহ অন্যান্য দ্রব্য পাচার রোধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেন।   তিনি আরও জানিয়েছেন বৈদেশিক মুদ্রায় আমদানি করা তেল কোনো ভাবেই ভিনদেশে পাচার করতে দেওয়া যাবে না প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে চোরাপথে জ্বালানি, ভোজ্য তেলসহ নিত্যপণ্য সামগ্রী পাচার যে কোনো ভাবে প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে গেল বুধবার দুপুরে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় অবৈধ জ্বালানি তেল বিক্রেতাদের আইনের আওতায় আনাসহ ঘন ঘন ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। এদিকে কয়েক দিন ধরে চোরাপথে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চালও পাচার হয়ে যাচ্ছে। রাখাইনে (আরাকান) এক কেজি চালের দাম ২৬ হাজার কিয়েত (মিয়ানমারের মুদ্রা) অর্থাৎ বাংলাদেশি এক হাজার টাকায় বেচাকেনা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিজিবি, কোস্ট গার্ড, র‌্যাব ও পুলিশের প্রতিনিধি, জেলার ৯টি উপজেলার জ্বালানি তেলের ব্যবসায়ী, পেট্রল পাম্প মালিকসহ ফিশিং বোট মালিক সমিতির প্রতিনিধিরা।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়