• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৫ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশায় ৫ ঘন্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হয় বলে জানায় বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপ-মহাব‍্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ।  এর আগে ঘন কুয়াশায় কারণে ভোর ৪টা থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়ে।  বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপ-মহাব‍্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ গণমাধ্যমকে বলেন, ভোর ৪টায় ঘন কুয়াশায় নদী পথ অস্পষ্ট হয়ে যায়। সে সময় দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। কুয়াশা কেটে গেলে সকাল ৯টা থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয়।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৪৮

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ  / ফিটনেসবিহীন ফেরি চলছে বছরের পর বছর, বাড়ছে দুর্ঘটনা
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার নামে পরিচিত ও গুরুত্বপূর্ণ কম সময়ে দ্রুত যোগাযোগের মাধ্যম রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌরুট। দক্ষিণবঙ্গের মানুষ সহজে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানের যাতায়াতের জন্য এই নৌরুট ব্যবহার করে থাকে। এই নৌরুট দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যানবাহন ও যাত্রী পারাপার হয়ে থাকে। পদ্মা সেতু চালু হবার আগে এই নৌরুটের যে পরিমাণ চাপ ছিল, এখন সেই চাপ না থাকলেও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০টি জেলা সহজে রাজধানীতে যাতায়াতের জন্য এই রুট ব্যবহার করে থাকে। তবে এই নৌরুটে চলাচলকারী বেশিরভাগ ফেরিই ফিটনেসবিহীন এবং ৩০-৩৫ বছরের পুরনো। আবার কোনো কোনো টির বয়স ৪৪-৪৬ বছরও হয়ে গেছে। যার ফলে প্রতিনিয়তই ঘটছে নানা ধরনের নৌ-দুর্ঘটনা। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলাচলকারী অধিকাংশ ফেরির ফিটনেস নেই। আবার কুয়াশার মধ্যে ফেরি চলাচলের জন্য ৫ কোটি টাকা খরচ করে যেসব ফগ লাইট বসানো হয়েছিল, সেটিও বিকল হয়ে পড়ে আছে। বিআইডব্লিউটিসির আরিচা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শীত মৌসুমে রাতে ঘন কুয়াশার মধ্যেও নির্বিঘ্নে ২০১৬ সালে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০টি ফেরিতে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ফগ লাইট বসানো হয়। একেকটি ৭ হাজার কিলোওয়াটের লাইট কিনতে ৫০ লাখ টাকার বেশি ব্যয় হয়। বলা হয়েছিল, এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি। অথচ কয়েক দিন পরই অধিকাংশ লাইট নষ্ট হয়ে যায়। এই নৌরুটের খান জাহান আলী, শাহ আলী, কেরামত আলী, ভাষা শহীদ বরকত, কপোতি, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন, বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর, শাহ আমানত ও শাহ পরান ফেরিতে ফগ অ্যান্ড সার্চ লাইট বসানো হয়। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ছোট-বড় ১৬টি ফেরি চলাচল করে। এসব ফেরিত প্রতিদিন ১৭ থেকে ১৮শ যানবাহন পারাপার হয়। কিন্তু কুয়াশার কারণে প্রতিদিনই ৩ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্তও ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। এসব কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে প্রায়ই ঘটছে নানা মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। এতে একদিকে ঘটছে প্রাণহানি, অপর দিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবসায়ীরা।   গত ১৭ জানুয়ারি সকালে কুয়াশায় আটকে থাকা ছোট ইউটিলিটি ফেরি ‘রজনীগন্ধা’র তলা ফেটে পানি উঠে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটের অদূরে ৯টি ট্রাক নিয়ে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া রজনীগন্ধা ফেরিটিরও ফিটনেস ছিল না বলে ফেরিতে থাকা ট্রাকের চালক ও হেলপাররা অভিযোগ করেছেন। এর আগে, ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর ‘আমানত শাহ’ নামের একটি ফেরি ১৭টি যানবাহন নিয়ে দৌলতদিয়া থেকে ছেড়ে পাটুরিয়ার উদ্দেশ্য গেলে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরি ঘাটের কাছে ডুবে যায়। সেই ফেরিও ফিটনেসবিহীন ছিল। ফেরিটি প্রায় ৪১ বছরের পুরাতন ছিলো। সর্বশেষ ২০১২ সালে ডকিং মেরামত হয়েছিল আমানত শাহ ফেরিটির। এরপর থেকে কোনো ফুল ডকিং করা হয়নি। এছাড়া কোনো সার্ভে সার্টিফিকেট ছিল না ফেরির। ফলে ফেরিটি চলাচলের অনুপযুক্ত ছিল। জানা গেছে, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের অধিকাংশ ফেরির বয়স ৩৫ বছরের বেশি। রজনীগন্ধার বয়স ছিল ৪৭ বছরের বেশি। রোরো ফেরি ‘খান জাহান আলী’ তৈরি হয় ১৯৮৭ সালে। আরেক রোরো ফেরি ‘কেরামত আলী’ ৩৬ বছরের পুরনো। ‘বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর’ ফেরি তৈরি হয় ১৯৯২ সালে। বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, এই সংস্থার আওতাধীন ৫৩ ফেরির মধ্যে ৪৭ টিরই সনদ নেই। বেশিরভাগ ফেরি ৪০ বছরের বেশি পুরাতন। এছাড়াও ১৮টি রোরো ফেরির (বড় ফেরি) মধ্যে ১৪ টিরই ফিটনেস সনদ নেই। এছাড়াও নেই বেশির ভাগ ফেরিতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সরঞ্জামাদি। অনেক ফেরির বয়স ৪০ বছর পার হয়ে গেছে। আইন অনুযায়ী ৪০ বছরের বেশি বয়সী নৌযানের ফিটনেস সনদ দেয় না বাংলাদেশ নৌ-পরিবহন অধিদপ্তর। তারপরেও চলছে ফেরি সার্ভিস। ফলে মাঝেমধ্যেই ঘটছে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। কয়েকজন ফেরি মাস্টার জানান, প্রতিটি ফেরির বয়স ৩৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। নাব্যতা সংকটের কারণে ধীরে ধীরে চললেও কুয়াশার কারণে প্রতিদিনই ৩ থেকে ১২ ঘণ্টা ফেরি বন্ধ রাখতে হয়। ফগ লাইট লাগানো হলেও তা কাজে আসেনি। নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে গেলেই ফেরি বন্ধ করে দেয় ঘাট কর্তৃপক্ষ। অথচ কোটি টাকা খরচ করে এই কুয়াশার কারণে ফেরিতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ফগ লাইট লাগানো হয়েছিল, যা কোনো কাজেই আসছে না। গত ১৭ জানুয়ারি রজনীগন্ধা ফেরি ডুবির দুর্ঘটনার দিন ওই ফেরির আরোহী ছিলেন ট্রাকচালক আশিক। তিনি বলেন, ফেরিটির কোনো নৌযানের সঙ্গে ধাক্কা লাগেনি। তলা দিয়ে পানি ঢুকে কাত হয়ে ৯টি ট্রাক নিয়ে ডুবে যায়। ফেরিটি অনেক পুরাতন ও ফিটনেসবিহীন ছিল। এছাড়াও ফেরি কর্তৃপক্ষ অবহেলার কারণে রজনীগন্ধা ফেরিটি ডুবে যায়। রজনীগন্ধা ফেরি ডুবির প্রত্যক্ষদর্শী আরেক ট্রাকের চালক মজনু বলেন, রাতে দৌলতদিয়া থেকে রওনা হবার পর মাঝ নদীতে এসে কুয়াশার কারণে ফেরি নোঙর করে রাখা হয়। পরে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ফেরিতে পানি উঠতে থাকে। এ সময় ফেরির লোকজন পানি নিষ্কাশন করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শাহ মোহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ বলেন, এ নৌরুটে মেয়াদোত্তীর্ণ কোনো ফেরি নেই। ফেরি রজনীগন্ধার কাগজপত্র সব ঠিক ছিলো, ফিটনেস ছিলো, সার্ভে ছিল। অনেকেই বলেছে যে ফিটনেস ছিল না। তারা এটা না জেনে বলেছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ৯টি রো-রো ফেরি, ৩ টি ইউটিলিটি ফেরি, ১ টি কে-টাইপ ফেরি ও ৩ টি ছোট ফেরি রয়েছে। প্রত্যেকটি ফেরিরই ফিটনেস কাগজপত্র ঠিক রয়েছে।     
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০২

৪ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশার কারণে ৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) সকালে নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে এ নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। আরও পড়ুন : ঈশ্বরদীতে ৯.২ তাপমাত্রা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ   বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. খোরশেদ আলম। তিনি বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে রোববার দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। কুয়াশা কেটে আজ সকাল পৌনে ৭টা থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বর্তমান এই নৌরুটে ১৪টি ফেরি চলাচল করছে। এর আগে ঘন কুয়াশার কারণে নদীর মার্কিং আলো অস্পষ্ট থাকায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রোববার দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় ঘাট কর্তৃপক্ষ।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৬

৭ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও রাজবাড়ী-পাবনা নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।  শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ১০ টার দিকে পদ্মা নদীতে কুয়াশার তীব্রতা কমে গেলে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। দীর্ঘ সময় ফেরি বন্ধ থাকায় দৌলতদিয়া প্রান্তে যানবাহনের দীর্ঘ সিরিয়াল তৈরি হয়েছে। বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক আব্দুর রহিম বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে পদ্মা নদীতে কুয়াশা পড়তে শুরু করে। রাত ৩টার পর থেকে কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে গেলে নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে যায়। তাই নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। কুয়াশা কেটে গেলে শনিবার সকাল ১০টার দিকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। বর্তমানে এই নৌরুটে ছোট বড় ১১টি ফেরি রয়েছে।   
২০ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৪৩

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে ১২ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে পদ্মা নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়।  এর আগে ঘন কুয়াশার কারণে বুধবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখেন কর্তৃপক্ষ। বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, কুয়াশার কারণে এ নৌরুটে দুর্ঘটনা এড়াতে রাত দেড়টা থেকে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল। কুয়াশা কেটে গেলে সকাল ১০টার দিকে পুনরায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় পারের অপেক্ষায় শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক রয়েছে। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যাত্রীবাহী পরিবহন আগে পারাপার করা হবে। বর্তমানে এই রুটে ছোট-বড় ১৪টি ফেরি চলাচল করছে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৫

তীব্র কুয়াশা, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দুর্ঘটনা এড়াতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।  মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ নৌরুটে কুয়াশার ঘনত্ব বৃদ্ধি পাওয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। আরও পড়ুন : শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল শুরু   ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দৌলতদিয়া প্রান্তে ছোট বড় বেশ কিছু যানবাহন নদীপারের অপেক্ষায় আটকা পড়েছে। বুধবার (৩ জানুয়ারি) এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন। আরও পড়ুন : কুড়িগ্রামে কমেছে তাপমাত্রা, বেড়েছে শীতের তীব্রতা   তিনি জানান, কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে যাওয়ায় রাত সাড়ে ১১টা থেকে এরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। কুয়াশার ঘনত্ব কমে গেলে পুনরায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হবে।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৪৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়