• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ত্রিশালে বাসচাপায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
ময়মনসিংহের ত্রিশালে বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও চারজন।  বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকালে উপজেলার উজানপাড়া এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের রুদ্রগ্রামের এনামুল হকের মেয়ে রুবাইরা তাজনিম (২), চিকনা মনোহর এলাকার মৃত আব্দুস সামাদের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩৪) ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগের শিক্ষার্থী (থিসিস) সালমান আজাদী (২৮)।  ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) চাঁদ মিয়া বলেন, ওই স্থানে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা শেরপুরগামী সোনার ময়না পরিবহনের বাসটি যাত্রী নামিয়ে ইউটার্ন নিচ্ছিল। এমন সময় ময়মনসিংহ ছেড়ে যাওয়া সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই এক শিশু নিহত হয়। এতে আহত হয় আরও পাঁচজন। পরে তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। আহত আরও তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫৬

ইফতারে মানহীন খাবার, ত্রিশালে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ 
ইফতারে মানহীন খাবার দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ হয়েছে।   রোববার (১৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় গেট সংলগ্ন সারেং নামের খাবার হোটেল থেকে কেনা ইফতারে মানহীন বেগুনি পাওয়ায় অভিযোগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। এরপর সেই হোটেলের কর্মচারীদের সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি হয় এবং এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি। এরপর রাতে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত হয়।  এ দিকে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হয়, সেসময় পাল্টা আক্রমণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে ওই হোটেলের গ্লাস ও আসবাবপত্রে ভাঙচুর চালায় শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলেছে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, রাস্তায় লাঠি হাতে শোডাউন ও ইট ছোড়াছুড়ি চলে দীর্ঘক্ষণ। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা হলের রাস্তার পাশের কক্ষগুলোতে পাথর ছুঁড়ে মারে এলাকাবাসী। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। এ ছাড়াও ২ নং গেট ও বটতলা সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের মেসগুলোতে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এরপর আরও উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরাও হামলা চালায় ও কয়েক দফা সারেং হোটেল ভাঙচুর করা হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে ছিলেন ত্রিশাল থানা পুলিশসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও অন্যান্য শিক্ষকরা।  এ বিষয়ে প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি জানান, যে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল তা এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও স্থানীয় পুলিশ সবাই উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।  সার্কেল এএসপি (ত্রিশাল) অরিত সরকার আরটিভি নিউজকে বলেন, এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। খাবারের মান নিয়ে সংঘাতের সৃষ্টি হয়েছিল। 
১৮ মার্চ ২০২৪, ০২:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়