• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিতে কৃষকদের ওপর প্রভাব পড়বে না’
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিতে কৃষকদের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে নওগাঁয় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের নবনির্মিত অফিস ভবন উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন, সরকার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করে। কৃষকরা ভর্তুকি মূল্যেই জমিতে বিদ্যুতের সেচ সুবিধা পান। ফলে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিতে কোনো প্রভাব পড়বে না। এর আগে সকালে জয় ‘বাংলা স্লোগানকে’ মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা বলে মন্তব্য করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নওগাঁ জেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আলোচনাসভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। ওই ভাষণে জাতির জন্য স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। এটি এমন একটি ভাষণ যেখানে তিনি এক কথা দুইবার উচ্চারণ করেননি। অথচ সব দিকনির্দেশনা সেখানে ছিল। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ৭ মার্চের ভাষণ দিতে বঙ্গবন্ধুকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের তখনকার অনেক কেন্দ্রীয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন আপনার বক্তৃতায় এটা বলবেন, ওটা বলবেন। কিন্তু বঙ্গমাতা জাতির পিতাকে বললেন, আপনি আপনার মনের কথা বলবেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বাঙালি জাতি সেদিন বঙ্গবন্ধুর কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনেছিল। তার নির্দেশনা মেনে স্বাধীনতার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা এনেছিল। দীর্ঘদিন বাংলাদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে বাধা দেওয়া হয়েছে। কেউ মাইকে এটি বাজালে তাকে অত্যাচার করা হয়েছে। সেই ভাষণ এখন আমাদের গর্বের বিষয়। ইউনেস্কো এটাকে বিশ্বের সবচেয়ে অনুপ্রেরণাদায়ী ভাষণ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৬

‘জয় বাংলা স্লোগান’ মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা : খাদ্যমন্ত্রী
জয় বাংলা স্লোগানকে মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।  বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নওগাঁ জেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আলোচনাসভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। ওই ভাষণে জাতির জন্য স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। এটি এমন একটি ভাষণ যেখানে তিনি এক কথা দুইবার উচ্চারণ করেননি। অথচ সব দিকনির্দেশনা সেখানে ছিল। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ৭ মার্চের ভাষণ দিতে বঙ্গবন্ধুকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের তখনকার অনেক কেন্দ্রীয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন আপনার বক্তৃতায় এটা বলবেন, ওটা বলবেন। কিন্তু বঙ্গমাতা জাতির পিতাকে বললেন, আপনি আপনার মনের কথা বলবেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বাঙালি জাতি সেদিন বঙ্গবন্ধুর কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনেছিল। তার নির্দেশনা মেনে স্বাধীনতার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা এনেছিল। দীর্ঘদিন বাংলাদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে বাধা দেওয়া হয়েছে। কেউ মাইকে এটি বাজালে তাকে অত্যাচার করা হয়েছে। সেই ভাষণ এখন আমাদের গর্বের বিষয়। ইউনেস্কো এটাকে বিশ্বের সবচেয়ে অনুপ্রেরণাদায়ী ভাষণ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদ তুলে দেন। এর আগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৮

ইয়াশের সঙ্গে প্রেমের বিষয়ে মুখ খুললেন তটিনী
এ প্রজন্মের অভিনেত্রী তানজিম সাইয়ারা তটিনী। খুব অল্প সময়েই নিজের লাস্যময়ী হাসি দিয়ে দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে গেছেন তিনি। অভিনয়েও বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন তটিনী। অন্যদিকে ছোটপর্দার অভিনেতা ইয়াশ রোহান। কয়েক দিন আগেই ফেসবুকে দুজনের পোস্ট করা একটি ছবি নিয়ে নেটদুনিয়ায় শুরু হয় নানান চর্চা। গুজন ওঠে— প্রেম করছেন ইয়াশ-তটিনী। ইয়াশ-তটিনীর ছবিটি দেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় তুলতে থাকেন নেটিজেনরা। অনেকেই আবার শুভকামনাও জানান তাদের। ফেসবুকে পোস্ট করা ওই ছবিতে দেখা যায়— বেশ রোমান্টিক দৃষ্টিতে ইয়াশের দিকে তাকিয়ে আছেন তটিনী। আর ইয়াশ দূরের কিছু একটা দেখাচ্ছেন অভিনেত্রীকে। দুজনেই ছবিটি শেয়ার করেন ফেসবুকে। ক্যাপশনে তারা লেখেন, ওহে কী করিলে বলো পাইব তোমারে, রাখিব আঁখিতে আঁখিতে।     সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমকে এ প্রসঙ্গে তটিনী বলেন, আসলে এটা ইচ্ছাকৃত ছিল। আমরা একসঙ্গে রাফাত মজুমদার রিংকুর একটি নাটকে কাজ করেছি। ওই নাটকের প্রচারণার জন্য একসঙ্গে পোস্ট করা হয়েছে ছবিটি। অভিনেত্রী আরও বলেন, আমরা প্রথমবার যখন একসঙ্গে কাজ শুরু করি, ওই সময় থেকেই আমাদের কাজগুলো পছন্দ করতে থাকেন দর্শকরা। তখনও আমাদের নিয়ে নানা মন্তব্য করতেন তারা। শুরুতে কিছুটা ভ্যাবাচেকা খেতাম। মনে হতো, আসলে এসব ব্যাপারে কী বলব বা কী ব্যাখ্যা দেব, ঠিক ভেবে পেতাম না। কারণ, দর্শকদের বোঝানো তো সহজ নয়।    ভক্তদের আগ্রহ-কৌতূহলগুলো দারুণ উপভোগ করেন বলে জানান তটিনী। বলা যায় তাদের আলোচনা-সমালোচনায় অভ্যস্তও হয়ে গেছেন। তবে দর্শকরা তাদের নিয়ে কথা বলেন, প্রশংসা করেন এটাকে ইতিবাচকভাবেই দেখেন তিনি। তটিনী বলেন, আমরা ধারাবাহিকভাবে একসঙ্গে এত কাজ করি, অভিনয়ের মাধ্যমেই আমাদের সংযোগ হয়ে গেছে। আমাকে অভিনয়ে খুবই হেল্প করেন ভাইয়া। আর আমিও জুনিয়র হিসেবে ভাইয়াকে সেই জায়গা থেকে যথেষ্ট সম্মান করি।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪৭

ইমরানের দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ
এ প্রজন্মের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ইমরান মাহমুদুল। ক্যারিয়ারে ইতোমধ্যে অসংখ্য হিট গান উপহার দিয়েছেন তিনি। তবে ছোট্ট একটি স্বপ্ন তার অপূর্ণই ছিল। অবশেষে দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ হলো ইমরানের।      প্রথমবারের মতো জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র জন্য গান গাইলেন ইমরান। গানটির শিরোনাম ‘জীবনের সব সুখ’। বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে দ্বৈতকণ্ঠে গানটি গেয়েছেন ইমরান।  লিটন অধিকারী রিন্টু কথায় গানটির সুর-সংগীতও করেছেন ইমরান নিজে। সম্প্রতি এই গায়কের নিজস্ব স্টুডিওতে রেকর্ডিং হয়েছে গানটি। ‘ইত্যাদি’র জন্য গান গাইতে পেরে ভীষণ উচ্ছ্বসিত ইমরান।     এ প্রসঙ্গে ইমরান বলেন, ইত্যাদি অনুষ্ঠানের জন্য প্রথম গান গাইতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে। আমার কাছে ‘ইত্যাদি’ একটি আবেগের নাম। তখনও শোবিজে পা রাখিনি। সেই ছোটবেলা থেকে ইত্যাদি দেখি। স্বপ্ন দেখতাম— একদিন ইত্যাদিতে গান করব।    তখন ইত্যাদিতে একটা গান গাওয়ার সুযোগ পেলেই হিট হয়ে যেতেন যে কোনো শিল্পী। ভাবতাম কোনো দিন আমি যদি ইত্যাদিতে একটা করতে পারতাম! এতো দীর্ঘ সময় এসে ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার সুযোগ পেয়ে অনেক আনন্দিত ইমরান।   তিনি আরও বলেন, এই অনুষ্ঠানে গান করতে এসে রীতিমতো নস্টালজিক হয়ে পড়ছি। আমি সাধারণ কোনো ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে গান করছি, ব্যাপারটি এমন নয়। আমার জন্য এটি একটি বিরাট ব্যাপার। ‘ইত্যাদি’ আমার জন্য একটি অনুপ্রেরণা, আবেগ।’  বাপ্পা মজুমদারের প্রশংসা করে ইমরান বলেন, বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে গান করতে গিয়ে অনেক কিছুই শেখা যায়। তার একটা গুণ আছে। তার সামনে গান করার সময় তিনি ভালোকে ভালো বলেন, ভুল হলে ধরিয়ে দেন। তিনি স্নেহ করে গান করান, উৎসাহ দেন।  প্রসঙ্গত, আসন্ন ঈদুল ফিতরের অনুষ্ঠানমালায় ইত্যাদিতে গানটির ভিডিও প্রচারিত হবে।   
০২ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৭

‘১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে সরকারি গুদামে’
বর্তমানে সরকারি খাদ্যগুদামে ১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।  মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সদস্য আনোয়ারুল আজী আনারের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে এ তথ্য জানান মন্ত্রী। দেশে খাদ্যশস্যের মজুত বর্তমানে সন্তোষজনক দাবি করে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, চলতি বছর ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হিসাবে সরকারি খাদ্য গুদামে সর্বমোট ১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে। মজুতকৃত খাদ্যশস্যের মধ্যে ১৪ লাখ ৩৮ হাজার মেট্রিক টন চাল ও ২ লাখ ৪১ হাজার মেট্রিক টন গম। খাদ্য মজুদ বর্তমানে সন্তোষজনক। তিনি বলেন, খাদ্য মজুত বৃদ্ধির লক্ষ্যে অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সূত্রে চাল-গম অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ এবং আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে চলতি আমন সংগ্রহ মৌসুমের আওতায় ২ লাখ মেট্রিক টন ধান, ৪ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল ও ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়, যা আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত চলবে। পরবর্তীতে এই লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন করে ৪ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চালের পরিবর্তে ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৪৪৬ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল এবং ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় পরিমাণ খাদ্যশস্য আমদানির জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দও আছে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে ৬ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম ও ১ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির জন্য অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বাজেট বরাদ্দের বিপরীতে উন্মুক্ত দরপত্র ও জিটুজির আওতায় ইতোমধ্যে ৫ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। এর বিপরীতে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬২৭ মেট্রিক টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে। চুক্তির অবশিষ্ট গমের খালাস কার্যক্রম চলমান আছে। তবে, বর্তমান অর্থবছরে বিদেশ থেকে এখন পর্যন্ত চাল আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়নি।  
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০২

প্রথম ডেভেলপমেন্ট কমিউনিকেশন কনক্লেইভে রামেন্দু-সারা যাকের-ত্রপা
অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো বাংলাদেশের প্রথম ডেভেলপমেন্ট কমিউনিকেশন কনক্লেইভ- ২০২৪। শনিবার (৩ ফ্রেব্রুয়ারি)  বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কমিউনিকেশন ফোরাম (বিডিসিএফ) কর্তৃক আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অভিনয়শিল্পী রামেন্দু মজুমদার, সারা যাকের ও ত্রপা মজুমদার। বিনোদন জগতের বাইরে রামেন্দু মজুমদারের আরেক পরিচয় হলো- তিনি এক্সপ্রেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও এমডি। এ ছাড়া ত্রপাও যুক্ত আছেন এক্সপ্রেশন লিমিটেডের সঙ্গে। এদিকে সারা যাকের কাজ করেন এশিয়াটিক মার্কেটিং কমিউনিকেশন লিমিটেডের সঙ্গে। এক্সপ্রেশনস লিমিটেড দ্বারা স্পনসর করা ডেভেলপমেন্ট কমিউনিকেশন কনক্লেইভের ইভেন্টটি বাংলাদেশের উন্নয়ন, মিডিয়া, করপোরেট এবং গবেষণাসহ বিভিন্ন সেক্টর জুড়ে ১২০ টিরও বেশি আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় সংস্থা থেকে ২০০টিরও বেশি যোগাযোগ পেশাদারদের একত্রিত করেছিল। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আর বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রমেশ সিং, পিকেএসএফ-এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদেরসহ এক্সপ্রেশন লিমিটেডের পরিচালক ও প্রধান বিলিভ কর্মকর্তা সৈয়দ আপন আহসান। দিনব্যাপী সম্মেলনটি বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রার গতিশীল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যোগাযোগের রূপান্তরমূলক সম্ভাবনাকে আলোকিত করার জন্য একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। একের পর এক সেশন এবং স্পিকারের একটি সমৃদ্ধ লাইনআপ থাকায় এই কনক্লেভটি ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের পরবর্তী আয়োজনগুলোর জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে বলে আশা করেছেন সম্মেলনে উপস্থিত অতিথিরা।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৭

জিতুর সঙ্গে সেলফি, মিথিলাকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন
শোবিজের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। বর্তমানে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে দ্যুতি ছড়াচ্ছেন ওপার বাংলায়ও। অন্যদিকে কলকাতার অভিনেতা জিতু কমল। অভিনয়ের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চায় থাকেন তিনি। এবার এই দুই তারকাকে নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন গুঞ্জন।   বর্তমানে ‘অরণ্যর প্রাচীন প্রবাদ’ নামে একটি প্রজেক্টে কাজ করছেন জিতু। আর এই নতুন প্রজেক্টের সূত্রেই সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রামে মিথিলার সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন তিনি। আর এতেই বাঁধে বিপত্তি। ছবিটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে গেছে মিথিলা-জিতুকে নিয়ে নানান গুঞ্জন।   ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন— ‘অরণ্যর প্রাচীন প্রবাদ’।  জানা গেছে, সিনেমার গল্পটি লেখার পাশাপাশি পরিচালনার দায়িত্বেও রয়েছেন দুলাল দে। সিনেমায় জিতুর দুলাভাইয়ের চরিত্রে দেখা যাবে শিলাজিৎ মজুমদারকে।  ‘অরণ্যর প্রাচীন প্রবাদ’র অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে সুহোত্র মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, আরজে সায়ন, লোকনাথ দে প্রমুখ।   সিনেমাটি নিয়ে জিতু জানান, গল্পটা ভীষণ ইন্টারেস্টিং। কেবল গোয়েন্দা গল্প বলে রাজি হননি তিনি। মূলত গল্পটা অভিনেতাকে টাচ করেছে বলেই তিনি কাজ করবেন। আর যে গল্পটা তাকে ছুঁয়ে যাবে সেটাই করবেন এই অভিনেতা।   
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:০০

চাল মজুতদারদের মজুতের সমপরিমাণ জরিমানা করতে হবে : খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, অবৈধভাবে চাল মজুতদারদের মজুতের সমপরিমাণ জরিমানা করতে হবে, মামলা করে জেলে দিতে হবে। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজশাহী বিভাগীয় প্রশাসনের আয়োজনে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা শেষ তিনি এ কথা বলেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চাল মজুতদারদের নামমাত্র জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। তারা যে দলেরই হোক না কেন, যার আত্মীয়ই হোক।’ তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের সুযোগ নিয়ে দাম বাড়িয়েছিল অসাধু কিছু ব্যবসায়ী। এরপর থেকে সারাদেশে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন মাঠে নেমে কাজ করছে। এখনও সেই অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে এবং থাকবে। কেউ চালের দাম বাড়ালে সেটা বরদাশত করা হবে না।   জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেন কবীর। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনিসুর রহমান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, পুলিশ সুপার মো. সাইফুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরীসহ বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:১১

অবৈধ মজুতকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
অবৈধ মজুতকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অবৈধ মজুত-বিরোধী কার্যক্রম গতিশীল করতে মতবিনিময় সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, অবৈধ মজুতকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের নীতি জিরো টলারেন্স। ফুড গ্রেইন লাইসেন্স ছাড়া কেউ ধান ও চালের ব্যবসা করতে পারবে না। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় অবৈধ মজুত ধরা পড়েছে। জরিমানাসহ সেই চাল দ্রুত বিক্রি করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। অভিযান চলমান রাখতে এবং সফল করতে বিভাগীয় কমিশনারদের নির্দেশনা দেন মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, প্রয়োজনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়ে ক্যাপাসিটির বেশি কেউ মজুত করছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে। পাক্ষিক রিপোর্ট দিচ্ছেন কি না সেটাও দেখতে হবে। তবে এতে সাধারণ কৃষক বা গৃহস্থ যেন হয়রানির শিকার না হন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করে সাধারণ মানুষকে শান্তিতে রাখায় এখন সরকারের প্রধান লক্ষ্য। আমরা সবাই আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে। সভায় খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, সব বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন খাদ্য সচিব মো. ইসমাইল হোসেন।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩৪

ধান চালের অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার : খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান চালের অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার। রোববার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে প্রথম কার্য দিবসে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, দেশে ধান উৎপাদন ভালো হয়েছে। আমাদের খাদ্য মজুতও ভালো। বাজারে প্রচুর সরবরাহ আছে। তবে মিলাররা প্রতিযোগিতা করে ধান কেনায় প্রতিনিয়ত চালের দাম বাড়ছে। এ অশুভ প্রতিযোগিতা বন্ধ করতে খাদ্য মন্ত্রণালয় দ্রুত পদক্ষেপ নেবে। তিনি আরও বলেন, মজুত বিরোধী আইন ইতোমধ্যে পাস হয়েছে। দ্রুত বিধি প্রণয়ন করে তা মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হবে। সাধন মজুমদার বলেন, আমাদের দেশে খাদ্যের অভাব নেই। নিত্যপন্যের দাম কমিয়ে আনা সরকারেরর নির্বাচনী ইশতেহারে রয়েছে। এটা বাস্তবায়নে খাদ্য মন্ত্রণালয় নতুন কর্ম কৌশল প্রনয়ণ করবে। তিনি বলেন, কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে কর্মকর্তাদের নতুন উদ্দ্যোম নিয়ে নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। এ সময় তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সাধন মজুমদার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাইয়ুম এবং এফপিএমইউ এর মহাপরিচালক শহিদুল আলম বক্তৃতা করেন।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়