• ঢাকা মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ছাত্রলীগের আনন্দ শোভাযাত্রা 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস শুক্রবার (১৭ মে)। এ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।   বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু করে সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ পর্যন্ত শোভাযাত্রা ও পরবর্তীতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিট থেকে কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন। সমাবেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন বলেন, আমাদের দুর্ভাগ্য হলো ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হারিয়েছিলাম। তবে সেদিনের একটি সৌভাগ্য হলো আমরা প্রধানমন্ত্রীকে অক্ষত পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে দেশের শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হত্যা ও নির্বিচারে গ্রেপ্তার করে। এসব উপেক্ষা করে আজকের এই দিনে প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে এসেছিলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় এসে দুই কোটি ভূমিহীনকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসেন। এরপর ভয়াবহ বন্যায় অনেক মানুষ উদ্বাস্তু হলে তাদেরকেও আশ্রয় দেন প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন কারাগারে জীবন পার করেন। আজ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি নেই উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের ১৭ কোটি মানুষের আনন্দই প্রধানমন্ত্রীর আনন্দ। আর এই আনন্দকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আমৃত্যু প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকবে। ছাত্রলীগের একজন নেতাকর্মী বেঁচে থাকতে কেউ প্রধানমন্ত্রীর চুল পরিমাণ ক্ষতি করতে পারবে না।  সমাবেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার দীর্ঘদিন পরে প্রধানমন্ত্রী সব রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। চেনা স্বজন, নিজ দেশের মানুষকে দেখতে তিনি দেশে ফিরেছেন। পরবর্তীতে দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। বর্তমানে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকলে দেশ অনেক বেশি উন্নত হবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি, সাধারণ সম্পাদক বাবু সজল কুন্ডু, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ শামীম প্রমুখ।
১৬ মে ২০২৪, ১৯:৫১

প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা করবে ছাত্রলীগ
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘তুমি দেশের, তুমি দশের’ শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। মঙ্গলবার (১৪ মে) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু হয়ে সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যে ‘তুমি দেশের, তুমি দশের’ শীর্ষক শোভাযাত্রা ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া কর্মসূচি অংশ হিসেবে পর দিন শুক্রবার (১৭ মে) ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস, তেজগাঁও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ। সেই সঙ্গে ওই বিজ্ঞপ্তিতে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অন্তর্গত সব সাংগঠনিক ইউনিটকে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে নানাবিধ কর্মসূচি আয়োজন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  প্রসঙ্গত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশে দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন থেকে ১৯৮১ সালে ১৭ মে দেশে ফেরেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। এরপর থেকে গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা।
১৪ মে ২০২৪, ২২:৫৫

বর্ষবরণে ১৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বাইসাইকেল শোভাযাত্রা
ভোর থেকে একে একে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সব শিক্ষার্থীর কাছেই বাইসাইকেল। ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই প্রায় ৩০০ ছাত্রছাত্রীর পদচারণায় মুখরিত বিদ্যালয় চত্বর। বর্ষবরণ উপলক্ষে পহেলা বৈশাখে এ দৃশ্যের অবতারণা হয় নড়াইলের প্রত্যন্ত অঞ্চল গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে। ব্যতিক্রমী বর্ষবরণে মেতে ওঠেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা, অভিভাবকসহ আশেপাশের ১১ গ্রামের মানুষ। বাইসাইকেল চালিয়ে প্রায় ১৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানান সবাই। জেলা শহর থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দূরে বিদ্যালয়টির অবস্থান হলেও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে এখানে। বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী অনন্যা সিংহ, শুভ ঘটক, অনির্বাণ সরকার, নবম শ্রেণির কিয়া সরকার, সপ্তম শ্রেণির হিয়া রায় ও অভ্র সিকদারসহ একাধিক শিক্ষার্থী জানান, তারা বাইসাইকেলে গুয়াখোলা, হাতিয়াড়া, বাকড়ী, দোগাছী, রঘুরামপুর, কমলাপুর, বেনাহাটি, মালিয়াট, বাকলীসহ ১১টি গ্রাম ঘুরে নববর্ষ উদযাপন করেছেন। খুবই আনন্দিত তারা। অভিভাবকসহ এলাকাবাসী বলেন, গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন জাতীয় দিবসসহ উৎসব অনুষ্ঠানে সবসময় ব্যতিক্রমী আয়োজন করে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় এবার নববর্ষে বাইসাইকেলযোগে গ্রামাঞ্চল ঘুরে সবাইকে আনন্দ দিয়েছে। দেশ ও দশের কল্যাণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করেছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মন্ডল বলেন, পরিবেশবান্ধব বাইসাইকেল চালিয়ে ছাত্রছাত্রীরা নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাতায়াত করেন। এরই ধারাবাহিকতায় বাইসাইকেলে নতুন বছরকে বরণ করা হয়েছে। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে পথচারী, যানবাহন চালকসহ সাধারণ যাত্রীরাও সহযোগিতা করেন।  ভবিষ্যতেও এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।  
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৭

চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপনে বরাবরের মতো এবারও মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়েছে। যাত্রা শুরুর আগে প্রথমে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়েছে।  রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯টা ১৮ মিনিটে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি চারুকলার সামনে থেকে যাত্রা করে। শোভাযাত্রাটি চারুকলার সামনে থেকে শাহবাগ, ঢাকা ক্লাব ও শিশু পার্কের সামনে থেকে ইউটার্ন নিয়ে টিএসসিতে এসে শেষ হওয়ার কথা আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ডিএমপি কমিশনার শোভাযাত্রায় অংশ নেন। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরুতে ছিল র্যাবসহ নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা। এরপর ঢাক ঢোল বাজিয়ে যাচ্ছিল আরো একটি দল। তারপরে উৎসব প্রেমীরা সেই শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। সহযাত্রা অংশ নেওয়ার জন্য হাতি থেকে শুরু করে নানা ধরনের প্রতিকৃতি তৈরি করেছিল বিভিন্ন চিত্রশিল্পীরা। এসবের প্রদর্শনী দেখা গেছে শোভাযাত্রায়। মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরুর আগে সকাল থেকে শাহবাগ এবং চারুকলা ঘুরে দেখা গেছে, মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করার জন্য বাঙালিয়ানা সাজে হাজারো উৎসব প্রেমী মানুষ শাহবাগ থেকে চারুকলা পর্যন্ত সড়কে অবস্থান করেছেন। এছাড়া দেশের বাইরের কিছু উৎসব প্রেমীরাও অংশগ্রহণ করতে চারুকলায় এসেছেন। উৎসব প্রেমী ছেলেদের পরনে রয়েছে সাদা পাঞ্জাবি এবং পায়জামা। সঙ্গে রয়েছে কালো সানগ্লাস। অন্যদিকে মেয়েদের পরনে রয়েছে সাদা রঙের শাড়ি ও লাল রঙের ব্লাউজ। তাদের সঙ্গে যে শিশুরা এসেছে তাদের বেশিরভাগের পরনেও দেখা গেছে পায়জামা পাঞ্জাবি।  এর আগে গতকাল শনিবার (১৩ এপ্রিল) চারুকলা অনুষদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, এবারের শোভাযাত্রার উপজীব্য হলো অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া। প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদযাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া করেছে। শোভাযাত্রা এটি চারুকলা থেকে শুরু হয়ে ঢাকা ক্লাব ও শিশু পার্ক ঘুরে টিএসসিতে এসে শেষ হবে। এছাড়া বিকাল ৫টা পর্যন্ত চারুকলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলবে। উল্লেখ্য, ১৯৮৯ সালে চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। সেবারই এ উৎসব সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। এরপর থেকে বাংলা বর্ষবরণের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে এটি।  
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৩

যখন শুরু হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে আগামীকাল রোববার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। শনিবার (১৩ এপ্রিল) চারুকলা অনুষদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।  উপাচার্য বলেন, আমরা আগামীকাল বাংলা নববর্ষ উদযাপন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, বিগত বছরের তুলনায় এ বছরও ভালো কাটবে। এবারের উপজীব্য বিষয় হলো ‘অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া।’  প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদযাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, আগামীকাল সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হবে। যাত্রাটি চারুকলা থেকে শুরু হয়ে ঢাকা ক্লাব ও শিশু পার্ক ঘুরে টিএসসিতে এসে শেষ হবে। এ ছাড়া বিকেল ৫টা পর্যন্ত চারুকলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলবে। তিনি আরও বলেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ঢাবি ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে থাকবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো রকম ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা যাবে না। এ ছাড়া ইভটিজিং প্রতিরোধ পুলিশ প্রশাসন ও প্রক্টোরিয়াল টিম প্রস্তুত থাকবে। এ শোভাযাত্রায় কোনো বাণিজ্যিক প্রচারণা করা যাবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে রাজু ভাস্কর্য সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট বন্ধ রাখা হবে। আগত দর্শনার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত পানি ও মোবাইল টয়লেটের সুবিধা রাখা হয়েছে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৫০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়