• ঢাকা রোববার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
উখিয়ায় গলাকেটে রোহিঙ্গা যুবককে হত্যা
কক্সবাজারের উখিয়ায় এক রোহিঙ্গা যুবককে গলাকেটে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। রোববার (৫ মে) ভোর ৬টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১৮ এর ব্লক-এম ১৭ রেড ক্রিসেন্ট অফিস-সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম নূর কালাম (২৯)। তিনি উখিয়ার ক্যাম্পের ১৯ ডি/১৪ ব্লকের নূর সালামের ছেলে। উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আজ সকালে উখিয়া আশ্রয় শিবিরের ক্যাম্প-১৮ এর ব্লক-এম ১৭ রেড ক্রিসেন্ট অফিস-সংলগ্ন এলাকায় থেকে ক্যাম্প-১৯ ডি/১৪ ব্লকের নূর কালাম নামে এক রোহিঙ্গা যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ভোরে একদল রোহিঙ্গা দুষ্কৃতকারী তাকে গলাকেটে লাশ রেখে চলে যায়। তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ বিষয়ে এপিবিএনের অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর জানিয়েছেন, কারা এবং কেন এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছে তা তদন্ত করা হচ্ছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগে

উখিয়ায় অস্ত্রসহ ৫ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী আটক
কক্সবাজারে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে দেশি-বিদেশি অস্ত্র ও গুলিসহ ৫ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে আটক করেছে এপিবিএন পুলিশ।  রোববার (২৮ এপ্রিল) ভোর রাতে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকে এ অভিযান চালানো হয় বলে জানান ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ ইকবাল। আটককৃতরা হলেন উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের মৃত কবির আহম্মদের ছেলে মোহাম্মদ জোবায়ের (২২) এবং একই ক্যাম্পের সি-২ ব্লকের মৃত আবদুল জলিলের ছেলে দিল মোহাম্মদ (৩৫), সি-৭ ব্লকের আব্দুস সালামের ছেলে মোহাম্মদ খলিল (৩৪), সি-২ ব্লকের মতিউর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ ইদ্রিছ (২৮) ও এ-৬ ব্লকের মৃত সাব্বির আহাম্মদের ছেলে মোহাম্মদুল্লাহ (২৫)। এপিবিএন পুলিশ জানিয়েছে, আটককৃতরা সকলেই রাখাইনের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা আর্মির সক্রিয় সদস্য। এর মধ্যে আটক জোবায়ের এই সন্ত্রাসী গ্রুপের একজন কমান্ডার। এডিআইজি ইকবাল বলেন, রোববার ভোর রাতে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের একটি বসতঘরে কয়েকজন সশস্ত্র অবস্থান করছে এমন খবরের ভিত্তিতে এপিবিএন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অহিদুর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল অভিযান চালায়। এতে সন্দেহজনক বসতঘরটি ঘিরে ফেললে ১০ থেকে ১২ জন লোক পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় ধাওয়া দিয়ে পাঁচজনকে আটক করা সম্ভব হলেও অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে আটকদের শরীর এবং বসতঘরটি তল্লাশি করে পাওয়া যায় বিদেশি ৫টি পিস্তল, দেশীয় তৈরি ২টি বন্দুক ও ১৮ রাউন্ড গুলি। এপিবিএন পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, আটককৃতরা রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।  তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে উখিয়া থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এডিআইজি মোহাম্মদ ইকবাল।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:২৬

আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা, উত্তেজনা ছড়াতে পারে পার্বত্য অঞ্চলে
বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে মিয়ানমারে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে তুমুল সংঘাত চলছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর। শিগগিরই দেশটিতে চলমান এ গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটতে পারে। এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের ওপার থেকে আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়তে পারে বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও। রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথা তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী মে মাসেই মিয়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে টেকনাফে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা বাড়তে পারে। একই সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের অনুপ্রবেশের ঘটনাও বৃদ্ধি পেতে পারে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়, মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধাবস্থার কারণে সেখানে আগ্নেয়াস্ত্র সহজলভ্য হয়েছে। ফলে সন্ত্রাসী দল বা গোষ্ঠী আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্যবহার করতে পারে। মিয়ানমারের পাশাপাশি আরাকান আর্মি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলে। সেইসঙ্গে মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় মাদক ও চোরাচালান পণ্যের সরবরাহ আরও বেড়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবেদনে আরও কয়েকটি ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।  উল্লেখ্য, মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী জোটের সঙ্গে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর লড়াই চলছে বেশ কয়েক মাস ধরে। আরাকান আর্মির সঙ্গে লড়াইয়ে পর্যুদস্ত হয়ে প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের টেকনাফে আশ্রয় নিয়েছেন দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী ও বিজিপির পাঁচ শতাধিক সদস্য। এর মধ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জন সেনা ও বিজিপি সদস্যকে জাহাজে করে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আর সবশেষ গত ২৫ এপ্রিল নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয় আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা ও বিজিপি সদস্যকে। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনের (ইউএনএইচসিআর) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ২০৭ জন রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালি বর্ধিত ক্যাম্পে রয়েছে ৬ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৬ জন। অন্যান্য ক্যাম্পে রয়েছে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৮৩৪ জন রোহিঙ্গা। এর বাইরে ৬ হাজার ৮২৭ রোহিঙ্গা অবস্থান করছে হোস্ট কমিউনিটি তথা কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি সমাজের সঙ্গে। বৈঠক শেষে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি ও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সংসদীয় কমিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব বাহিনীকে আরও সচেতন ও সতর্ক থেকে কাজ করার সুপারিশ করেছে। এছাড়া মাদক নির্মূলে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি কঠোরভাবে ‘কিশোর গ্যাং’ দমন করার সুপারিশ করেছে কমিটি। সংসদীয় কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সামছুল হক, সামিল উদ্দিন আহমেদ, ময়েজ উদ্দিন শরীফ, মো. ছানোয়ার হোসেন, চয়ন ইসলাম, মো. সাদ্দাম হোসেন ও হাছিনা বারী চৌধুরী প্রমুখ।  
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২৮

মিয়ানমারে সেনা ট্রেনিং নিয়ে ফেরা ২ রোহিঙ্গা গুলিসহ গ্রেপ্তার
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর রাইফেলের বুলেটসহ দুই রোহিঙ্গা যুবক আটক করেছে হাইওয়ে পুলিশ।  শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১১টায় কক্সবাজার-টেকনাফ আঞ্চলিক মহাসড়কের নয়াপাড়া এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।  হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিওনের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খাইরুল আলম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। আটক দুই রোহিঙ্গা হলেন, কক্সবাজারের কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ব্লক-ই-৩১৪-তে আশ্রিত ইসলামের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ (১৯) ও নোয়াখালীর ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ক্লাস্টার-৬৫, রুম নং-জে-১২৩ এর আব্দুস সালামের ছেলে আনোয়ার মোস্তফা (১৮)। তাদের কাছে মোট ১৭টি বুলেট পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খাইরুল আলম জানান, টেকনাফ-কক্সবাজারমুখী পায়রা সার্ভিসের একটি যাত্রীবাহী বাস থামিয়ে তল্লাশি করছিল হোয়াইক্যং থানা পুলিশ। একপর্যায়ে যাত্রীর আসনে থাকা দুই যুবককে সন্দেহ হলে তাদের দেহ তল্লাশি করে পুলিশ। এ সময় কেফায়েত উল্লাহর কোমরে বাঁধা কালো রঙয়ের ব্যাগে গুলিগুলো পাওয়া যায়। অবৈধ বুলেট রাখায় ওই রোহিঙ্গা যাত্রী ও তার সহযাত্রী আনোয়ার মোস্তফাকে আটক করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, মিয়ানমার থেকে এই বুলেট কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নেওয়ার জন্য বহন করছিল। ১৯ এপ্রিল তারা দালালের মাধ্যমে মায়ানমারের মংডু জেলার মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বুচিডং ক্যাম্পে যায়। সেখানে সেনাবাহিনী তাদেরকে জিথ্রি রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দেয়। সেনাবাহিনীর পক্ষে বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।  তিনি আরও জানান, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে সাত দিন থাকার পর অতিরিক্ত গরম ও খাদ্য কষ্টে সেখান থেকে আজ সীমান্ত পেরিয়ে পুনরায় বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। এ বিষয়ে টেকনাফ থানায় অস্ত্র আইনে একটি নিয়মিত মামলা প্রক্রিয়াধীন।
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০১

ভাসানচরে রোহিঙ্গা নাগরিককে গলা কেটে হত্যা
নোয়াখালীর ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মো. সুলতান (৫৫) নামে এক রোহিঙ্গা নাগরিককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক এ হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি।    বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর দুইটার দিকে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১১৬ নং ক্লাস্টার থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সুলতান ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৭৮ নং ক্লাস্টারের মৃত মো. আব্দুল আলীর ছেলে।   ভাসানচর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নুর হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।  পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুলতান ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৭৮ নং ক্লাস্টারে বসবাস করতেন। ১১৬ নং ক্লাস্টারের খালি জায়গায় তিনি সবজি চাষ করতেন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার তার ছেলে ১১৬ নং ক্লাস্টারে বাবাকে সকালের নাশতা দিয়ে যান। এরপর দুপুর সোয়া ১টার দিকে একই স্থানে তার ছেলে বাবার জন্য দুপুরের ভাত নিয়ে যান। ভাত নিয়ে গিয়ে বাবাকে দেখতে না পেয়ে তখন ছেলে তার বাবাকে ১১৬ নং ক্লাস্টারে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে সে তার বাবার গলা কাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দিলে অন্য ক্লাস্টারের লোকজন এগিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।   এসআই নুর হোসেন আরও বলেন, পিছনের দিক থেকে গলা কেটে তাকে হত্যা করা হয়। শুক্রবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পুলিশ হত্যার রহস্য উৎঘাটনে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫৩

৫ মাসের শিশু চুরির ৫ দিন পর উদ্ধার, ২ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার
কক্সবাজার উখিয়া কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চুরির ৫ দিন পরে ৫ মাসের শিশু কন্যাকে উদ্ধার করেছে টেকনাফ মডেল থানার আওতাধীন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ। এ সময় দুই রোহিঙ্গা নারী সদস্যকেও গ্রেপ্তার করেছে বলেও জানা যায়। উদ্ধার শিশু সুমাইয়া জান্নাত (৫ মাস), উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-এফ ব্লকের রহিম উল্লাহ ও দিলদার বেগমের মেয়ে। সোমবার (৮ এপ্রিল) রাত ১১ টার দিকে উখিয়া থানার সাধারণ ডায়েরির (জিডি) ভিত্তিতে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মশিউর রহমানের নির্দেশে এ এস আই শেখ মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে পুলিশ শামলাপুর নামার বাজার নামক স্থান থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কুতুপালং ক্যাম্পের এফ ব্লকের ইলিয়াস প্রকাশ হাবুর মেয়ে মনোয়ারা প্রকাশ মনু (১৮), ইউসুফ জালালের মেয়ে পারভীন আক্তার (২২)। এ তথ্য নিশ্চিত করে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মশিউর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সকাল ৮ টার দিকে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের রহিম উল্লাহ ও দিলদার বেগম দম্পতির বাসা থেকে চুরি করে মনোয়ারা।  মা দিলদার বেগম জানান, ৭ বছর বয়সের মেয়ের কোলে দিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। মনোয়ারা কৌশলে অবুঝ বোনকে দোকানে পাঠিয়ে পাঁচ মাসের সুমাইয়া জান্নাতকে নিয়ে পালিয়ে যায়। পরদিন শিশুর পিতা রহিম উল্লাহ বাদী হয়ে উখিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করেন। চুরি হওয়া শিশুকে পরিবারের নিকট বুঝিয়ে দিয়ে গ্রেপ্তার দুই মহিলাকে উখিয়া থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয় বলে জানিয়েছেন ইনচার্জ মছিউর রহমান।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:০৫

জাতিসংঘে ফের রোহিঙ্গা সংকট উত্থাপন বাংলাদেশের
বাংলাদেশে অবস্থান করা রোহিঙ্গাদের বিষয়টি ফের জাতিসংঘে উত্থাপন করেছে বাংলাদেশ। নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) জাতিসংঘে নিরাপত্তা পরিষদ আয়োজিত এক উন্মুক্ত বৈঠকে এ বিষয়টি জানান বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি ও বেসামরিক নাগরিকদের ওপর, বিশেষ করে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের ওপর এর প্রভাব নিয়ে উন্মুক্ত বৈঠকটি হয়। মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বলেন, রাখাইনে সাম্প্রতিককালে উত্তেজনা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াও ব্যাহত হচ্ছে। এসময় তিনি প্রত্যাবাসন ইস্যুতে প্রকৃত রাজনৈতিক ইচ্ছা প্রদর্শন ও ২০১৭ ও ২০১৮ সালে স্বাক্ষরিত দ্বিপাক্ষিক প্রত্যাবর্তন চুক্তি বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে আঞ্চলিক সংস্থাসমূহ এবং আঞ্চলিক ও প্রতিবেশী দেশগুলোকে রাখাইনে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করা এবং ভবিষ্যতে প্রত্যাবর্তনকারীদের সফলভাবে পুনর্বাসনে সহায়তা করার জন্য অর্থপূর্ণ এবং কার্যকর ভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার অনুরোধ জানান।  স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বলেন, রাখাইনে একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার লক্ষ্যে রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণগুলো মোকাবিলা করা জরুরি যা মূলত মিয়ানমারের বিদ্যমান বৈষম্যমূলক আইনি ও রাজনৈতিক কাঠামোর মধ্যে অন্তর্নিহিত। যা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজ্যুলেশন ২৬৬৯ উল্লেখ করা হয়েছে। এই অন্তর্নিহিত সমস্যাসমূহের সমাধান করা না গেলে দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক প্রচেষ্টাসমূহের সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। রেজ্যুলেশন বাস্তবায়নের বিষয়ে নিয়মিত রিপোর্টিং, রোহিঙ্গা মুসলমানদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং রাখাইনে সংকট সমাধানে বিভিন্ন সময়ে গৃহীত চুক্তি ও সুপারিশ বাস্তবায়নের বিষয়ে জোর দেন মুহিত। মিয়ানমারের অন্য সকল জাতিগোষ্ঠীর মত রোহিঙ্গারাও যেন সমাজে সমান মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন সে লক্ষ্যে উপযুক্ত এবং টেকসই পরিবেশ তৈরিতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের যথাযথ ভূমিকার ওপর জোর দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী উপস্থিতির কারণে বাংলাদেশ যে নেতিবাচক সামাজিক, অর্থনৈতিক, পরিবেশগত এবং নিরাপত্তা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। রাখাইন পরিস্থিতির প্রতি নিয়মিত দৃষ্টি রাখা এবং রোহিঙ্গা সংকটের একটি পূর্ণাঙ্গ ও টেকসই সমাধানে দ্রুত ও অর্থপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য নিরাপত্তা পরিষদকে আহ্বান জানান। রাখাইন রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদকে অবহিত করেন জাতিসংঘের রাজনৈতিক এবং শান্তি বিনির্মাণ বিষয়ক সহকারী মহাসচিব খালিদ খিয়ারি এবং মানবিক সহায়তা সমন্বয় অফিসের পরিচালক লিসা ডাউটন। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য রাষ্ট্রসমূহ ছাড়াও সভায় মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন। সভায় বক্তব্য প্রদানকারী অন্যান্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিবৃন্দ মিয়ানমারে সম্প্রতি সংঘাত ও সহিংসতা বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে রাখাইন সংঘাতের মূল কারণগুলো মোকাবিলায় সবধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এবং সকল বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা এবং অভ্যন্তরীণ ভাবে বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের নিরাপদ, টেকসই এবং মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তনের অনুকূল পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। দেশে দশ লাখেরও বেশি বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। এতে যে মানবিক নেতৃত্বের নিদর্শন রেখে যাচ্ছে বাংলাদেশ, বক্তারা তার ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা নিরাপদে নিজ গৃহে ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য সকলকে আহ্বান জানান।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫৫

রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন সুইডেনের রাজকুমারী
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও খুরুশকুলে বিশ্বের বৃহত্তম আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) শুভেচ্ছাদূত ও সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে নোয়াখালীর ভাসানচর থেকে হেলিকপ্টারযোগে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেলিপ্যাডে পৌঁছান তিনি। সেখানে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান, পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান ও জাতিসংঘের কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাকে স্বাগত জানান। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রথমে তিনি যান ক্যাম্প-৪ এক্সটেনশনে ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম ও ইউএনএইচসিআরের নিবন্ধন ও খাবার বিতরণের ই-ভাউচার আউটলেটে। সেখানকার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে ক্যাম্প-৪ এ ইউএন ওমেন এবং ইউএনএফপিএ পরিচালিত মাল্টি পারপাস ওমেনস সেন্টার পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা নারীদের সঙ্গে কথা বলেন রাজকুমারী। এরপর ক্যাম্প-৫ এ জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর পরিচালিত দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে একটি বেকারি শপ ও পাটজাত পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন এবং সেখানে কর্মরত নারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন সুইডেন প্রিন্সেস। পরে তিনি ১৮ নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গা কালচারাল মেমোরি সেন্টার দেখতে যান। রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে বিকেলে সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুলে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য নির্মিত বিশ্বের বৃহত্তম আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার সফরসঙ্গী হিসেবে আছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদের এবং সুইডেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক মন্ত্রী ইয়োহান ফরসেল। প্রসঙ্গত, সোমবার (১৮ মার্চ) পাঁচ দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া। ঢাকায় সুইডেন দূতাবাস ও ইউএনডিপির তথ্যমতে, ২০২৩ সালে ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার এটি প্রথম বাংলাদেশ সফর। এর আগে ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন তিনি।
২০ মার্চ ২০২৪, ২২:২৪

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সুইডেনের রাজকন্যা
বাংলাদেশ সফররত ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত ও সুইডেনের রাজকুমারী ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করছেন। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে তিনি উখিয়ার ক্যাম্পে পৌঁছান।  প্রথমে যান ক্যাম্প-৪ এক্সটেনশনের ইউএনএইচসিআরের নিবন্ধন ও খাদ্য বিতরণের ই-ভাউচার সেন্টারে। সেখানকার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে ক্যাম্প-৪ এ ইউএন ওমেন এবং ইউএনএফপিএ পরিচালিত মাল্টিপারপাস ওমেন্স সেন্টার পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা নারীদের সঙ্গে কথা বলেন রাজকুমারী ভিক্টোরিয়া। এর আগে নোয়াখালীর ভাসানচর থেকে হেলিকপ্টারে কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছালে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান, এপিবিএন (এফডিএমএন) ডিআইজি মো. আব্দুল্লাহিল বাকী, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন, পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম তাকে স্বাগত জানান। এ দিকে দুপুরে ক্যাম্প-৫-এর ইউএনএইচসিআর পরিচালিত দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন, একটি বেকারি শপ ও পাটজাত পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ এবং সেখানে কর্মরত নারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তারপর ক্যাম্প-১০ এর ইউএনডিপি পরিচালিত ডিজাস্টার রিস্ক রিডাকশন ন্যাচার বেইজড সলিউশন সাইট স্লোপ স্টাবিলাইজেশন ফর ল্যান্ডসাইড রিস্ক মিটিগেইশন, ক্যাম্প-১৮ এর আইওএম পরিচালিত রোহিঙ্গা কালচারাল মেমোরি সেন্টার পরিদর্শন করেন। আর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে বিকেলে কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুলে নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে যাওয়ার কথা রয়েছে সুইডেন রাজকুমারী ভিক্টোরিয়ার।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩৮

নোয়াখালীতে রোহিঙ্গা তরুণ আটক
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা থেকে এক রোহিঙ্গা তরুণকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।  আটক ফয়েজুল ইসলাম (২২) কক্সবাজার উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ফয়েজ উদ্দিনের ছেলে।  সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরের দিকে উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের ভূঞারহাট বাজার থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে তাকে কবিরহাট থানায় হস্তান্তর করা হয়।  পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোহিঙ্গা তরুণ ফয়েজুল কক্সবাজারের উখিয়া থেকে প্রথমে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে আসেন। পরবর্তী সময়ে কবিরহাট উপজেলার ভূঞারহাট বাজারে আসেন। স্থানীয় লোকজন তাকে বাজারে ঘোরাফেরা করতে দেখে সন্দেহ হলে আটক করে। তাৎক্ষণিক সোমবার দুপুরের দিকে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।    কবিরহাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী তোবারক হোসেন বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে আটক তরুণ নিজেকে রোহিঙ্গা শরণার্থী বলে স্বীকার করেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। রোহিঙ্গা তরুণকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মোতাবেক কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১২:২০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়