• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
চকবাজারে অগ্নিকাণ্ড : ‘কমিশনার ভবনটি’ ভরা ছিল কেমিক্যালে
রাজধানীর চকবাজারে ইসলামবাগ এলাকায় অবস্থিত কমিশনার বিল্ডিংয়ের আগুন পুরোপুরি নির্বাপণ হয়েছে। এ জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ১০টি ইউনিটের সময় লেগেছে ৭ ঘণ্টারও বেশি। ভবনটি জুড়ে কেমিক্যালের স্তূপ থাকায় আগুন নেভানোর কাজটি বেশ কষ্টসাধ্য ছিল বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।  শনিবার (২৩ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করে লালবাগ ফয়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন মাস্টার মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, এখানে আশপাশে অসংখ্য লাগোয়া ভবন ও বাড়ি ছিল। যদি এই আগুন ছড়িয়ে পড়তো তাহলে ভয়াবহ একটি অবস্থা তৈরি হতো। এখানে দুটি বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার রয়েছে। একটিও যদি বিস্ফোরণ হতো তাহলে ভয়ানক অবস্থা তৈরি হতো। তবে, এই মুহূর্তে আর ঝুঁকি নেই জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা আগুন নেভাতে সক্ষম হয়েছি। এই মুহূর্তে আর কোনো ঝুঁকি নেই। ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। এটি একটি কেমিক্যাল এবং প্লাস্টিক রিসাইকেল প্রতিষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন প্লাস্টিক কণা ও কেমিক্যাল দ্রব্যাদি স্তূপ করা ছিল। যার কারণে আমাদের এখানে প্রবেশ করতে বেশ কষ্ট করতে হয়েছে। মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, শেষ পর্যন্ত আমরা ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ভেঙে ভেতরের আগুন কমিয়ে ধোঁয়া বের করেছি। পরে ভেতরে প্রবেশ করেছি। আগুন যেন আশেপাশে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেদিকে আমাদের শুরু থেকেই নজর ছিল। আমরা সফল হয়েছি। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে গেছি। কোনো হতাহতের খবর আমরা পাইনি। কী কারণে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা বলেন, এই মুহূর্তে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে তদন্ত না করে বলা যাচ্ছে না। তবে এখানকার বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই অপরিকল্পিতভাবে স্টক আকারে কেমিক্যাল এবং অন্যান্য দ্রব্যাদি স্তুপ করে রাখা হয়েছে। এরপর আবার আমাদের পানি এবং রাস্তার সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে। এদিকে আগুন নেভানোর পরও থেমে থেমে ভবনের ভেতর থেকে ধোঁয়া ও পানি বের হতে দেখা গেছে। এছাড়া প্লাস্টিক ও কেমিক্যাল পোড়া গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের পুরো এলাকায়।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৪

অভিজ্ঞতায় ভরা বরিশালকে কাঁদিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে চট্টগ্রাম
চলমান বিপিএলে শক্তিশালী দল গড়েও ফল পাচ্ছে না ফরচুন বরিশাল। অভিজ্ঞতায় ভরা ক্রিকেটারদের নিয়ে জয়ের কাছে থেকে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে তামিম-রিয়াদদের। সবশেষ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে সহজ ম্যাচ কঠিন করায় হারের স্বাদ পেয়েছে বরিশাল। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে চট্টগ্রামকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় বরিশাল। ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-রিয়াদদের ১৪৬ রানের লক্ষ্য দেয় বন্দরনগরীর দলটি। জবাব নেমে ১২৯ রান তুলতে পারে বরিশাল। এতে ১৬ রান জয় নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে চট্টগ্রাম। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ধীর গতিতে রান তুলতে থাকে বরিশালের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও আহমেদ শেহজাদ। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি শেহজাদ। ১৭ বলে ১৬ রান করে আউট হন এই পাকিস্তানি ব্যাটার। দুই বল পরেই বোল্ড আউট সৌম্য সরকার (০)। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি মিরাজও। ৪ বল খেলে খালি হাতে ফেরেন তিনি। এরপর তামিমকে সঙ্গ দেন মুশফিকুর রহিম। ১৩ বলে ৯ রান করে আউট হন মুশফিক। এদিন ১ রানের আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফেরেন তামিম ইকবাল। ৪৬ বলে ৪৯ রান করে আউট হন দেশ সেরা এই ওপেনার। এতে কিছুটা চাপে পড়ে বরিশাল। শেষ চার ওভারে বরিশালের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৫০ রান। অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন শোয়েব মালিক। তবে ইনিংস বড় করতে পারেন তিনি। ১১ বলে ১৪ রান করে নাহিদুজ্জামানকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বল আকাশে তুলে দেন এই পাকিস্তানি ব্যাটার। সহজ ম্যাচকে কঠিন করায় শেষ ১২ বলে বরিশালের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৬ রান। মাহমুদউল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট চালাতে থাকেন সাইফউদ্দিন। ১৯তম ওভারের চতুর্থ বলে মাহমুদউল্লাহকে আউট করে উল্লাসে ভাসে চট্টগ্রাম। ৮ বলে ৩ রান করে হন তিনি। পরের বলেই ক্যাচ আউট হন আব্বাস আফ্রিদি। শেষ ছয় ওভারে ২৯ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায় বরিশালের সামনে। তবে শেষ রক্ষা হয়নি বরিশালের নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ১২৯ রান তুলতে পারে বরিশাল। এতে ১৬ রানের জয় পায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন শহিদুল ইসলাম। আল আমিন শিকার করেন দুই উইকেট। এ ছাড়াও বিলাল খান,সৈকত আলি ও নাহিদুজ্জামান।  
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১১

অভিজ্ঞতায় ভরা বরিশালের হ্যাটট্রিক হার
বিপিএলের দশম আসর মাঠে গড়ানোর আগে শিরোপার লড়াই ফরচুন বরিশালকে এগিয়ে রেখেছিল বিশ্লেষকরা। কারণ, দলটিতে বিদেশি তারকা ছাড়াও দেশের ক্রিকেট সবচেয়ে অভিজ্ঞ তিন (তামিম,মুশফিক ও মাহমুদুল্লাহ) খেলোয়াড়কে দলে ভিড়িয়েছিল বরিশাল। তবে প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির মধ্যে যে যোজন যোজন পার্থক্য রয়েছে তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে বরিশালে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। চলতি আসরের প্রথম ম্যাচে রংপুরকে হারালেও পরের তিন ম্যাচেই হারের স্বাদ পেয়েছে ফরচুন বরিশাল। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) টস জিতে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল তারা। ব্যাটিংয়ে নেমে বরিশালকে ১৯৪ রানের বড় লক্ষ্য দেয় চট্টগ্রাম। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে সাত উইকেট হারিয়ে ১৮৩ রান তুলতে পারে বরিশাল। এতে ১০ রানের জয় পায় চট্টগ্রাম। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করেন ওপেনার তামিম ইকবাল ও পাকিস্তানি তারকা ব্যাটার আহমেদ শেহজাদ। ১৭ বলে ৩৯ রানের মারকুটে ইনিংস খেলে আউট হন তিনি। স্বদেশি বিলাল খানকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন এই ডান হাতি ব্যাটার। তৃতীয় উইকেটে সৌম্যকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন তামিম। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কার্টিস ক্যাম্ফারকে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারির কাছে ক্যাচ আউট হন তিনি। ৩০ বলে ৩৩ রানের ইনিংস খেলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ১৬ বলে ১৭ রান করে আউট হন সৌম্য সরকার। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেনি অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ রিয়াদও। ৪ বলে ৩ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ২ বলে ৪ রান করে তাকে সঙ্গ দেন ইয়ানিক ক্যারিয়াহ। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। দুজনের ব্যাটে ভর করে জয়ে জন্য লড়াই করতে থাকে বরিশাল। ১৬ বলে ৩৫ রানের মারকুটে ইনিংস খেলে মিরাজ আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বরিশাল। ২২ বলে ২৩ রান করে আউট হন মুশফিক। শেষ পর্যন্ত আব্বাস আফ্রিদির ৮ বলে ১১ রান এবং ওয়েল্লালাগে ৪ বলে অপরাজিত ১১ রানের ভর করে সাত উইকেট হারিয়ে ১৮৩ রান তুলতে পারে বরিশাল। এতে ১০ রানের জয় পায় চট্টগ্রাম। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে সর্বোচ্চ চার উইকেট শিকার করেন কার্টিন ক্যাম্ফার। দুই উইকেট শিকার করেন বিলাল খান। এ ছাড়া এক উইকেট নেন আল আমিন।  
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:০২

ভরা ব্যালট বাক্সের তথ্য দিলেন রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, একতরফা নির্বাচনেও আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে। আজ সেই একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভোটকেন্দ্রে কোনো ভোটার নেই। এ নির্বাচনে জনগণ যায়নি। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় দিকে কুর্মিটোলা বাসস্ট্যান্ডে মিছিল শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি। ভোট বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে ডাকা হরতাল সফলে এ মিছিল বের করেন তিনি। এ সময় স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিজভীর সঙ্গে মিছিল করেন। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকীসহ অনেকে। রিজভী বলেন, আতঙ্কে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গভীর রাতে ব্যালটে সিল মেরে রেখেছে। এর কারণ তারা অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে।  বিএনপির আন্দোলন চলছে চলবে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, আমি দেশবাসীকে আজকের হরতাল সফল করার আহ্বান জানাচ্ছি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:০৩

ভরা মৌসুমেও আলু-সবজির দাম চড়া
শীতের সবজিতে ভরপুর বাজার। তারপরও কমছে না সবজির দাম। প্রতিবছর বাজারে নতুন আলুর সরবরাহ শুরু হলে নতুন-পুরনো সব ধরনের আলুর দাম কমে যায়। কিন্তু এবার পরিস্থিতি উল্টো। এক মাসের বেশি সময় ধরে বাজারে নতুন আলুর সরবরাহ শুরু হলেও দাম কমছে না। রাজধানীর খুচরা বাজারগুলোতে এখনো আলুর দাম মানভেদে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ শুরু হওয়ায় আগের চেয়ে দাম কিছুটা কমেছে। এদিকে আগের বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে মাছ, মুরগি, আদা, রসুনসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্য। শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা কাঁচাবাজার, বাড্ডা কাঁচাবাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।  বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নতুন আলুর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। খুচরায় মানভেদে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে পুরনো আলুর সরবরাহ খুব কম। এই আলু মানভেদে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। মুড়িকাটা পেঁয়াজ মানভেদে প্রতি কেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকা। বাজারে এখনো পুরনো দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজ মানভেদে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি। রসুন এখনো উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। দেশি রসুন ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা ও আমদানি করা রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকা কেজি। আদা প্রতি কেজি ২২০ থেকে ২৪০ টাকা। ফার্মের ডিম প্রতি ডজন ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্যাকেটজাত চিনি ১৪৮ টাকা ও খোলা চিনি ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা কেজি। এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৭৩ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৮৪৫ টাকা। বাজারে শীতের প্রচুর সবজির সরবরাহ থাকার পরও দাম কমছে না। এখনো বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে বেশির ভাগ সবজি। মানভেদে প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১০০ টাকায়। লম্বা বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা ও গোল বেগুন ৬০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। ফুলকপি ও বাঁধাকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কাঁচা টমেটো প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও পাকা টমেটো ৭০ থেকে ৮০ টাকা। প্রতিটি লম্বা লাউ মানভেদে ৮০ থেকে ১০০ টাকা। রাজধানীর একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘এবার পাইকারি বাজারে আলুর দাম কমছেই না। এতে আমরাও কমিয়ে বিক্রি করতে পারছি না। ভালো মানের নতুন আলু ৬৫ থেকে ৭০ টাকার নিচে বিক্রি করা যাচ্ছে না। মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৯০ টাকায় বিক্রি করছি। প্রতি ডজন ডিম আগের মতো ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।’ কারওয়ান বাজারের একজন আলু ব্যবসায়ী বলেন, ‘বাজারে নতুন আলু আসা শুরু হলেও সরবরাহ গতবারের তুলনায় কম। এতে আলুর দাম কমছে না। কারওয়ান বাজারেও খুচরায় বড় আলু ৬০ টাকার নিচে বিক্রি করা যাচ্ছে না।’  এ বিষয়ে একজন ক্রেতার বলেন, ‘বাজারে এক থেকে দেড় মাস আগে থেকে নতুন আলু পাওয়া যাচ্ছে। এখন আলুর প্রচুর সরবরাহ থাকলেও দাম কমছে না। এক মাস আগেও ৭০ টাকায় আলু কিনতে হয়েছে, এখনো ৭০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। আমার মনে হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে আলুর দাম কমাচ্ছেন না এবার। তাই সরকারকে বাজার তদারকিতে নজর দিতে হবে।’ এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে মুরগির চাহিদা বেড়েছে। এতে বাজারে গত এক সপ্তাহ ধরেই মুরগির দাম বাড়তি। ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৯০ থেকে ২০০ টাকা ও সোনালি মুরগি ৩২০ থেকে ৩৩০ টাকা। রাজধানীর বাড্ডার একজন মুরগি ব্যবসায়ী বলেন, নির্বাচন ঘিরে আগের তুলনায় মুরগির চাহিদা অনেকে বেড়েছে। এতে এখন বাড়তি দাম দিয়েও চাহিদা মতো মুরগি পাচ্ছি না আমরা। মূলত এসব কারণে এখন মুরগির দাম বাড়তি।
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়