• ঢাকা মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হরিণাকুন্ডুতে পাখিদের জন্য গাছে গাছে পানির পাত্র
সারা দেশে তীব্র তাপপ্রবাহে মানুষের পাশাপাশি অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে পশু-পাখি। প্রাণিকুলেও পড়েছে হাহাকার। বিষয়টি নজর থেকে সরাইনি ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার পরিবেশবাদী সংগঠন বন্য পাখি সুরক্ষা ক্লাবের। এ প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে পাখিদের জন্য খোলা পাত্রে পানির ব্যবস্থা করছে সংগঠনটি। সংগঠনটির উদ্যোগে গত ৭ দিন ধরে পাখিদের পিপাসা নিবারণের জন্য হরিণাকুণ্ডুর বিভিন্ন গ্রামের বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন স্থানে খোলা পাত্রে পানি রাখার ব্যবস্থা করছে। পাখিরা সহজে যেন পানি পান করতে পারে তার জন্য প্রতিদিন সকালে পাত্রে পানি পূর্ণ করে রাখা হচ্ছে। পুকুর-জলাশয় ও খাল-বিলে যত দিন পানি না জমছে, তত দিন তাদের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। পাখি বাঁচাও, প্রকৃতি বাঁচাও এ স্লোগানকে সামনে রেখে পাখির নিরাপদ আবাসস্থল নিশ্চিতের লক্ষ্যে কাজ করছে পরিবেশবাদী সংগঠন বন্য পাখি সুরক্ষা ক্লাব। সংগঠনটি উপজেলায় ২০১৬ সাল থেকে তাদের পদযাত্রা শুরু করে। গত বৃহস্পতিবার থেকে পাখির জন্য পানির পাত্রের ব্যবস্থা শুরু করেছেন তারা। প্রতিদিন গড়ে গাছে ৩০টি করে পানির পাত্র বাঁধছেন। উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় এ পাত্র বেধে দেওয়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এ পর্যন্ত ২০০টি পানির পাত্রের ব্যবস্থা করেছেন তারা। ওই ইউনিয়নের ঘোপপাড়া গ্রামে ৬০টি, দরিবিন্নি ২০টি, রাধানগরে ৪০টি, সাবেক নিত্যনন্দপুরে ৪০টি ও সাবেক বিন্নিতে ৪০টি। তাদের এই কার্যক্রম অব্যাহত আছে বলেও জানান সংগঠনটির সদস্যরা। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক শফিকুর রহমান বিপ্লব জানান, এ বছর তীব্র গরম। পাশাপাশি পানির সংকট রয়েছে। মাঠে-খালে-বিলে কোথাও পানি নেই। পাখিরাও পানির জন্য কষ্ট পাচ্ছে। তাই পাখিদের জন্য পানির ব্যবস্থা করছেন। গত বৃহস্পতিবার থেকে গাছে গাছে পানির কৌটা বাঁধতে শুরু করেছেন। একটি কৌটা বাঁধতে ২০ টাকা খরচ হচ্ছে। বাজারে বিভিন্ন জিনিসপত্র রাখা হয় যে কৌটায়, সেটাই তিনি পানির পাত্র হিসেবে ব্যবহার করছেন। খরচ কমাতে পুরনো পানির বোতল কেটে গাছে ঝুলিয়ে দেবেন। খাল, বিল, নদী-নালায় পানি না জমা পর্যন্ত তাদের সংগঠন এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন।
০৪ মে ২০২৪, ২২:৫৬

বিয়ে করলেন স্পর্শিয়া, পাত্র কে?
আজ পয়লা ফাল্গুন আর ভালোবাসা দিবস। এ দিনেই নতুন জীবনে পা রাখলেন অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তিনি। তার বর চট্টগ্রামের ছেলে সৈয়দ রিফাত নাওঈদ হোসেন। দেশের বাইরে পড়াশোনা শেষ করে এখন একটি মাল্টিন্যাশনাল সফটওয়্যার কোম্পানির পরিচালক পদে কাজ করছেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার বিচে স্পর্শিয়ার গায়ে হলুদ ও সংগীত অনুষ্ঠান হয়। বুধবার ইনানি বিচে হয়েছে তাদের বিয়ের আয়োজন। যাতে দুই পক্ষের ঘনিষ্ঠজনরা হাজির ছিলেন। স্পর্শিয়া বলেন, নাওঈদকে আমার আম্মুর খুব পছন্দ হয়েছে। আমি আগেই বলেছি বিয়েটা আম্মুর পছন্দেই করব। তাছাড়াও কিছু বিষয়ে নাওঈদকে আমিও মনের মতো পেয়েছি বলেই আমি রাজি হয়েছি। সে-ও হয়তো আমার মধ্যে তার স্ত্রী হিসেবে যে গুণগুলো চেয়েছিল, সেগুলো পেয়েছে। তাই দুই পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে। উভয়ের পরিচয় কেবল বিয়ের দেখাদেখিকে কেন্দ্র করেই। স্পর্শিয়া জানান, আমাদের এক কমন ফ্রেন্ড ঘটকালি করেছে। পারিবারিকভাবে কথাবার্তা বলার পর বিয়ের বিষয়টি পাকা হয়। পাশাপাশি ভালোবাসাও তৈরি হয়। বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হিসেবে অর্চিতা স্পর্শিয়ার মিডিয়ায় যাত্রা ২০১১ সালে। ‘আমাদের দেশটা স্বপ্নপূরী’ শিরোনামের জিঙ্গেলের সেই টেলিকম প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করে দর্শকের নজর কাড়েন।  
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৭

অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে মৌসুমী হামিদ, পাত্র কে?
বেশ কয়েকদিন ধরেই বিয়ের কথা শোনা যাচ্ছিল ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদের। তবে তার উচ্চতা অনুযায়ী পাত্র না পাওয়ায় এতোদিন বিয়ে করতে পারছিলেন না তিনি। অবশেষে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন মৌসুমী।  মৌসুমীর বর ঢাকার ছেলে আবু সাইয়িদ রানা। তিনিও বিনোদন মাধ্যমের সঙ্গে জড়িত। তবে ক্যামেরার পেছনে কাজ করেন অভিনেত্রীর বর। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন মৌসুমী-রানা। বুধবার (১০ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠিত হয় তাদের। ইতোমধ্যে হলুদের বেশ কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়ায়।   
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়