• ঢাকা সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. ফরহাদ হোসেন, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ৬টি কেন্দ্রে চার হাজার ৫৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। উপস্থিতির হার ছিল ৯২-৯৩ শতাংশ।  এছাড়া একই দিন বিকেল ৩টায় ভর্তি পরীক্ষার ড্রয়িং-এ ৯৯ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। তীব্র তাপদাহের কারণে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পানি ও শরবতের ব্যবস্থা করা হয়। জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩ মে ও ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১০ মে অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৩৯

গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শুরু আজ, তাপপ্রবাহ ঘিরে বিশেষ ব্যবস্থা
গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আজ (২৭ এপ্রিল)। এদিন দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে  ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা। একই দিনে বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নেওয়া হবে আর্কিটেকচার ব্যবহারিক (ড্রয়িং) পরীক্ষা। এছাড়া আগামী ৩ মে শুক্রবার (‘বি’ ইউনিট-মানবিক) এবং ১০ মে শুক্রবার (‘সি’ ইউনিট-বাণিজ্য) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ দুই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত। ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে ইতোমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে চলমান তাপপ্রবাহে পরীক্ষার্থীদের সুরক্ষায় বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে এবার। বিষয়টি নিশ্চিত করে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির আহ্বায়ক যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, তাপপ্রবাহের মধ্যে যথাযথ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে সব বিশ্ববিদ্যালয়কে। একইসঙ্গে গুচ্ছভুক্ত সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যেন ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সুরক্ষায় পরীক্ষা কেন্দ্রে পর্যাপ্ত সুপেয় পানি ও প্রাথমিক চিকিৎসা সামগ্রীর ব্যবস্থা রাখেন। চলতি বছর গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মোট ২১ হাজার আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬টি। সেই হিসেবে আসনপ্রতি লড়বেন ১৫ জন ভর্তিচ্ছু। এবারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আবেদন চলে ১২-২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে বিজ্ঞান শাখার ‘এ’ ইউনিটে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯টি, মানবিক শাখার ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১টি ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬টি আবেদন জমা পড়েছে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৬

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণে প্রস্তুত হাবিপ্রবি 
দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামীকাল ২৭ এপ্রিল শনিবার থেকে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান বিভাগ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একইদিন আর্কিটেকচার ব্যবহারিক (ড্রয়িং) পরীক্ষা বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) প্রশাসন। চলমান তাপপ্রবাহ বিবেচনায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সুবিধার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে বেশ কিছু সেবামূলক উদ্যোগ। এর মধ্যে রয়েছে- ১। চলমান তাপপ্রবাহসহ যেকোন জরুরি স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতি মোকাবেলায় হাবিপ্রবি মেডিকেল সেন্টার ও অ্যাম্বুলেন্স সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং প্রতিটি কেন্দ্রে একজন ডাক্তারসহ ফাস্ট এইড মেডিসিনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পাশাপাশি এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও সদর হাসপাতালের ডাক্তারগণের সমন্বয়ে মেডিকেল টিম থাকবে। ২। আগত পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিশ্রাম নেয়ার জন্য প্রতিটি একাডেমিক ভবনের সামনে বসার ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৩। পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য শনিবার সরকারি কলেজ মোড় থেকে তিনটি বাস বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসবে। আগামী ৩ মে ‘বি’ ইউনিট ও ১০ মে ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা (সকাল ১১টা হতে দুপুর ১২টা) অনুষ্ঠিত হবে। এ দুদিন সকালে সরকারি কলেজ মোড় থেকে তিনটি বাস বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসবে।   ৪। মেয়ে পরীক্ষার্থী ও মহিলা অভিভাবকদের জন্য ছাত্রী হল ও টিএসসিতে ওয়াশরুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছেলে পরীক্ষার্থী ও পুরুষ অভিভাবকদের জন্য ছাত্র হল ও মসজিদে ওয়াসরুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৫। অসুস্থ, পঙ্গু, প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়ার জন্য রেড ক্রিসেন্ট, রোভার স্কাউট ও বিএনসিসি এর সমন্বয়ে টিম কাজ করবে।  ৬। প্রতিটি একাডেমিক ভবনের সামনে সিটপ্ল্যানসহ বিস্তারিত ম্যাপ টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।  ৭। নিরাপত্তার জন্য ক্যাম্পাসের সকল গুরুত্বপূর্ণ জায়গা সিসিটিভির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালতসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও সে¦চ্ছাসেবক সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন।  গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা যেন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হতে পারে সে ব্যাপারে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি জেলা প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসহ সর্বস্তরের জনসাধারণের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এ বছর হাবিপ্রবি কেন্দে্র পরীক্ষা দেবেন ১২ হাজার ৩৪১ জন ভর্তিচ্ছু। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে ৬ হাজার ৬১৬ জন, ‘বি’ ইউনিটে ৪ হাজার ৭৩৯ জন ও ‘সি’ ইউনিটে ৯৮৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবেন। সারাদেশে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবেন মোট ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬ জন পরীক্ষার্থী।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩৪

গুচ্ছের হাবিপ্রবি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবেন ১২ হাজার ৩৪১ জন 
গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবেন ১২ হাজার ৩৪১ পরীক্ষার্থী। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।  বিজ্ঞপ্তি থেকে আরও জানা যায়, হাবিপ্রবি কেন্দ্রে ‘ক’ ইউনিটে ৬৬১৬ জন, ‘খ’ ইউনিটে ৪৭৩৯ জন ও ‘গ’ ইউনিটে ৯৮৬ জন পরীক্ষার্থী এবারের ভর্তি যুদ্ধে অংশ নেবেন।  প্রক্টর অধ্যাপক ড. মামুনুর রশিদ বলেন, ভর্তি পরীক্ষাকে উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে ভর্তি পরীক্ষার দিনে আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা জোরদার থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি আনসার এবং স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে বিএনসিসি, রোভার ও রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১২

আগামী বছর এসএসসি পরীক্ষা হবে পাঁচ ঘণ্টার 
বর্তমান শিক্ষাক্রম অনুযায়ী মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষা (এসএসসি) তিন ঘণ্টার হলেও আগামী বছর থেকে পরিবর্তন আসছে এ ধারায়। ২০২৫ সালে এ পরীক্ষা হবে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী। এতে মোট ১০টি বিষয়ের ওপর শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন হবে পাঁচ ঘণ্টায়। দীর্ঘ এ সময়টা পরীক্ষার হলেই অবস্থান করতে হবে পরীক্ষার্থীদের। অবশ্য মাঝে বিরতি পাবেন তারা।  জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) তৈরি করা ‘২০২৫ এর দশম শ্রেণি শেষে পাবলিক মূল্যায়ন পরীক্ষা’ সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি এরই মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত উচ্চপর্যায়ের কমিটির কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী প্রতিবেদনটি চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান। জানা গেছে, আগামী বছর দশম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা মোট ১০টি বিষয় পড়বে। বিষয়গুলো হলো বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, ডিজিটাল প্রযুক্তি, জীবন ও জীবিকা, ধর্মশিক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, শিল্প ও সংস্কৃতি। এই পাঠ্যসূচির ওপরই অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। বিষয়ের চাহিদা ও যোগ্যতা অনুযায়ী প্রকল্পভিত্তিক কাজ, সমস্যা সমাধান, অ্যাসাইনমেন্ট ইত্যাদির পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হবে পরীক্ষার্থীদের। মূল্যায়নে অনুসন্ধান, প্রদর্শন, মডেল তৈরি, উপস্থাপন, পরীক্ষণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় থাকবে। এনসিটিবি সূত্র জানিয়েছে, লিখিত মূল্যায়নে ৫০ শতাংশ ওয়েটেজ থাকবে। আর বাকি ৫০ শতাংশ ওয়েটেজ থাকবে কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়নে। পরীক্ষার মান ও মূল্যায়নে নিরপেক্ষতা যাতে বজায় রাখা যায়, সে জন্য লিখিত মূল্যায়নে বর্তমান পাবলিক পরীক্ষার মতো খাতা ব্যবহার করা হবে। আর পরীক্ষা শেষে একযোগে ফল প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। এদিকে নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষার নাম পরিবর্তন হচ্ছে না বলে নিশ্চিত করেছেন শিক্ষা বোর্ডগুলোর সমন্বয় কমিটির প্রধান ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার। এছাড়া নতুন পাঠ্যক্রম অনুযায়ী এসএসসি পরীক্ষা গ্রহণের সার্বিক আয়োজনের জন্য বিষয়ভিত্তিক ৬০০ শিক্ষকের সমন্বয়ে রিসোর্সপুল গঠন করার পরিকল্পনা রয়েছে এনসিটিবির। সূত্র বলছে, রিসোর্সপুলকে প্রথমে বোর্ডের আয়োজনে এনসিটিবির বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে ৭ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের প্রতিটির জন্য প্রতি বিষয়ে ৪ জন করে মোট ৪৪ জন শিক্ষককে চূড়ান্ত করা হবে। উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষাক্রম গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে বাস্তবায়ন করা হয়। আর চলতি বছর বাস্তবায়ন করা হয় দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে। এরপর ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম চালু হবে।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৯

নোবিপ্রবি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবে ৭ হাজার ৭৬৩ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী  
গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) কেন্দ্রে পরীক্ষা দিবেন ৭ হাজার ৭৬৩ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী।  মঙ্গলবার(২৩ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্র আরটিভিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জানা যায়, নোবিপ্রবি কেন্দ্রে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ‘এ’ ইউনিটে ৪৫০৮ জন, ‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ৭৮১ জন এবং সি ইউনিটে ১ হাজার ৪৭৪ জন ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী অংশ নেবে। বিজ্ঞান শাখাভুক্ত ‘এ' ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ২৭ এপ্রিল, মানবিক শাখাভুক্ত ‘বি' ইউনিটের পরীক্ষা ৩ মে এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখাভুক্ত ‘সি' ইউনিটের পরীক্ষা ১০ মে অনুষ্ঠিত হবে। এ দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডি’ ইউনিটের স্বতন্ত্র পরীক্ষা ১১ মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রসঙ্গত, এ বছর গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২৫

তাপদাহ / বশেমুরবিপ্রবিতে ভার্চ্যুয়ালি ক্লাস, বন্ধ থাকবে সকল পরীক্ষা
সারাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহমান তাপদাহের প্রভাবে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে ভার্চ্যুয়ালি ক্লাসের নির্দেশ দিয়েছে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) কর্তৃপক্ষ। এ সময়ে বন্ধ থাকবে সকল পরীক্ষা। রোববার (২১ এপ্রিল) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর ড. এ কিউ এম মাহবুবের সভাপতিত্বে একাডেমিক কাউন্সিলের ৮ম জরুরি সভায় (ভার্চ্যুয়ালি) এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। আগামী ৪ মে পর্যন্ত চলমান থাকবে এ সিদ্ধান্ত। রেজিস্ট্রার মো. দলিলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সারাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহমান তীব্র তাপদাহের কারণে ২২ এপ্রিল হতে আগামী ৪ মে পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের ক্লাস ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে এবং সকল প্রকার পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। অফিস কার্যক্রম সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে। তবে দাপ্তরিক প্রয়োজনে দপ্তর প্রধানের নির্দেশনা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা দপ্তরে অবস্থান করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এবং জরুরি পরিষেবাসমূহ যথানিয়মে চলবে।’ তাপদাহের প্রভাবে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সতর্কতার সঙ্গে সকলকে চলাফেরার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে এ সিদ্ধান্তে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। এ বিষয়ে পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাগর কর্মকার বলেন, ‘তীব্র গরমে ঘরের বাহিরে যাওয়া বেশ কষ্টসাধ্য। এই রোদে-গরমে আমাদের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির সম্ভাবনা অনেক বেশি। শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে আমি সাধুবাদ জানাই।’  অপরদিকে ফার্মেসি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আতিক ফয়সাল বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে প্রশাসন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু আসলেই কি শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করা হয়েছে? অনেক বিভাগের সেশনজট আছে সেসব কথা কি কেউ ভেবে দেখেছে? ক্লাস অনলাইনে নিয়ে, অন্তত সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারতো। এই সিদ্ধান্তের পরে অনেক বিভাগের পরীক্ষা স্থগিত হয়ে গেল। ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের অনেক বিভাগের অনার্স শেষ করে মাস্টার্সের ক্লাস শুরু করেছে। সেখানে অনেক বিভাগের অনার্সই শেষ হয়নি। পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্তে আরও জট বাড়বে। কারণ, জুন মাস থেকে আবার গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হবে।’ উল্লেখ্য, আগামী ২৭ এপ্রিল ও ৩ মে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের জিএসটি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির অফিস যথানিয়মে চলবে।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৪৭

বুয়েটের সব পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে পূর্ব নির্ধারিত ও চলমান সব পরীক্ষা স্থগিত করেছে বুয়েট কর্তৃপক্ষ। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্যপ্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে জরুরি একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল আমিন সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করায় একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। কবে আবার সেই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সেজন্য আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসব, আলোচনা করব, এরপর নতুন তারিখ ঘোষণা করা হবে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে আমরা হাইকোর্টের বিষয়টি সমাধান করব। আর হাইকোর্টের লিখিত আদেশ না পাওয়ায় আমরা এখনো সেদিকে চিন্তাভাবনা করিনি। লিখিত আদেশ পেলে সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেব। গত ২৮ মার্চ মধ্যরাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলে এ নিয়ে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের প্রেক্ষিতে বুয়েটের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ রাব্বি ছাত্ররাজনীতি চালুর দাবিতে হাইকোর্টে রিট করেন। ফলে বুয়েটের ছাত্ররাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা স্থগিতের আদেশ দেন হাইকোর্ট। এদিকে শিক্ষার্থীরা রাজনীতি বন্ধের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে দৃশ্যমান আন্দোলন না করলেও দু’একজন ছাড়া সবাই পরীক্ষা বর্জন করে আসছিলেন। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখেই এবার বুয়েট কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলো।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩৬

শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে পরীক্ষা স্থগিত করল বুয়েট
ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সকল অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) টার্ম ফাইনাল পরীক্ষাগুলো স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বুয়েট প্রশাসন। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্যপ্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জরুরি একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। তবে কবে এসব পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি বুয়েট প্রশাসন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ঈদ ও নববর্ষের ছুটির পর গত বুধবার অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় ওই ব্যাচের ১ হাজার ২৭৯ জনের মধ্যে মাত্র ৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এই ৮ জনের মধ্যে আবার ৫ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এছাড়া বৃহস্পতিবার ২২তম ব্যাচের টার্ম ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ১৩০৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে কোনো শিক্ষার্থীই পরীক্ষায় অংশ নেননি। আজও ২০ ব্যাচের টার্ম ফাইনাল পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থী অংশ নেননি। তাছাড়া ঈদের আগে অনুষ্ঠিত কয়েকটি পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থী অংশ নেননি। শিক্ষার্থীরা কোনো পরীক্ষায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশ না নেওয়ায় বুয়েট প্রশাসন আজ এই সিদ্ধান্ত নিলো।  প্রসঙ্গত, গত ২৮ মার্চ  মধ্যরাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি, দপ্তর সম্পাদকসহ অনেকেই বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন। ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করানোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন বুয়েট শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ রাব্বি। যার পরিপ্রেক্ষিতে তার হলের সিট বাতিল করে বুয়েট প্রশাসন। পরে বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে গেলে সিট ফেরত দিতে ও ছাত্ররাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা স্থগিতের আদেশ দেন হাইকোর্ট। কিন্তু শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে দৃশ্যমান আন্দোলন না করলেও পরীক্ষা বর্জন করে যাচ্ছেন।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:১১

শিশুখাদ্যে মাত্রাতিরিক্ত চিনি, পরীক্ষা করবে বিএফএসএ
সুইজারল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান নেসলের শিশুখাদ্যে মাত্রাতিরিক্ত চিনির বিষয়টি পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ)। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জাকারিয়া গণমাধ্যমের বলেন, শিশুখাদ্যে চিনি মেশানোর বিষয়টি নেসলে তাদের পণ্যে উল্লেখ করে। তবে, দেশের মান অনুযায়ী কতটুকু চিনি মেশানো সহনীয় বা মান বজায় রাখা হচ্ছে কিনা, তা পর্যালোচনা করা হবে।  তিনি আরও বলেন, নেসলের এসব খাদ্যপণ্য বিজ্ঞানভিত্তিক উপায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। শিশুদের শরীর জন্য ক্ষতিকর- এমন প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর আগে, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা পাবলিক আই ও ইন্টারন্যাশনাল বেবি ফুড অ্যাকশন নেটওয়ার্কের করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বিক্রি করা নেসলের শিশুখাদ্যে উচ্চমাত্রায় চিনির উপস্থিতি পাওয়া গেছে। অথচ একই পণ্য যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড এবং অন্যান্য উন্নত দেশে বিক্রি করা শিশুখাদ্যে কোনো ধরনের অতিরিক্ত চিনি যুক্ত করা হয়নি। পাবলিক আইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, নেসলে সুইজারল্যান্ডে বাজারজাত করা তাদের পণ্য সেরেলাকে বাড়তি চিনি ব্যবহার না করলেও বাংলাদেশ, ভারত, থাইল্যান্ডসহ এশিয়ার উন্নয়নশীল ও দরিদ্র দেশগুলোতে বাড়তি চিনি যুক্ত করছে। একই অবস্থা নিডোর। বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাতেও নিডো খুব জনপ্রিয়। এসব দেশেও এক থেকে তিন বছর বয়সী ছোট বাচ্চাদের জন্য তৈরি করা নেসলের সব পণ্যে বাড়তি চিনি রয়েছে। যা স্থূলতা এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধের আন্তর্জাতিক নীতিমালার লঙ্ঘন। শুধু তাই নয়, বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে নেসলের ৯টি খাদ্যপণ্য বিক্রি হচ্ছে। সবগুলো পণ্যতেই বাড়তি চিনি রয়েছে। অতিরিক্ত পরিমাণ চিনি ও মধু মেশানো থাকা খাবার শিশুরা খেয়ে বিভিন্ন রোগের শিকার হতে পারে। এদিকে, শিশুখাদ্যে অতিরিক্ত চিনি ব্যবহারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিয়েছে নেসলে কর্তৃপক্ষ। তারা জানায়,  আমরা আশ্বস্ত করতে চাই যে আমাদের শিশু খাদ্যশস্য পণ্যগুলো প্রাথমিক শৈশবকালের জন্য প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, আয়রন ইত্যাদি পুষ্টির প্রয়োজনীয়তার যথাযথ সরবরাহ নিশ্চিত করতে তৈরি করা হয়। আমরা কখনই পণ্যের পুষ্টির মানের সঙ্গে আপস করি না এবং কখনই করবো না। বিস্তৃত গ্লোবাল রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্ককে আমাদের পণ্যের পুষ্টির প্রোফাইল বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করি। ব্যাখ্যায় আরও বলা হয়, নেসলে বাংলাদেশের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য হলো, আমরা পুষ্টিগুণের সঙ্গে কখনই আপস করবো না। আমরা এটাও নিশ্চিত করি যে বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্যগুলো CODEX মান (WHO এবং FAO দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি কমিশন) এবং শর্করাসহ সব পুষ্টির প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানীয় স্পেসিফিকেশন (প্রয়োজন অনুসারে) সম্পূর্ণ এবং কঠোরভাবে মেনে চলছে। চিনি থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে নেসলে বলছে, গত পাঁচ বছরে বৈকল্পিকের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতোমধ্যেই ৪০ শতাংশ পর্যন্ত চিনির ব্যবহার কমিয়েছি। আমরা নিয়মিত পোর্টফলিও পর্যালোচনা করি এবং পুষ্টি, গুণমান, নিরাপত্তা এবং স্বাদের সঙ্গে আপস না করে পণ্যে শর্করার মাত্রা আরও কমাতে পণ্যগুলোকে উদ্ভাবন এবং সংস্কার চালিয়ে যাচ্ছি। নেসলে বাংলাদেশ ভোক্তাদের সর্বোত্তম পুষ্টি সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সবসময় আমাদের পণ্যে পুষ্টি, গুণমান এবং নিরাপত্তার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখব।  
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়