• ঢাকা শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। সেই মামলায় তাকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়েছে ডিবি পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২ মে) তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এসময় তাকে রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের এসআই কামাল হোসেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। পরে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ। তার বাড়ি বরিশালের উজিরপুরে। বাবাকে পেটানোর কারণে এলাকাবাসী তাকে এলাকাছাড়া করে। এরপর ঢাকায় চলে আসেন তিনি। ডিবিপ্রধান বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তার স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা জঘন্য অপরাধ। প্রমাণ মিললে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। একাধিক মামলা হবে। মিল্টনের বিরুদ্ধে মানবপাচার, শিশুদের ওপর হামলা, আত্মীয়-স্বজন গেলে তাদের মারপিট এবং তার টর্চার সেল, সব কিছুই মামলার মধ্যে আসবে। তিনি বলেন, মিল্টন ঢাকায় এসে শাহবাগে ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। ওষুধ চুরি করে বিক্রির কারণে মিল্টনকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর একজন নার্সকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ স্থাপনের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন।  
০২ মে ২০২৪, ১৪:৫৬

মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মামলা, সব অপকর্ম বিবেচনায় নিচ্ছে ডিবি
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার' আশ্রমের চেয়ারম্যান আটক মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২ মে) মিরপুর মডেল থানায় এসব মামলা হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার বলেন, মিল্টনের বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় তিনটি অভিযোগে মামলা হবে। মামলাগুলো এজাহারভুক্ত হওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। এর আগে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। পরে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ। তার বাড়ি বরিশালের উজিরপুরে। বাবাকে পেটানোর কারণে এলাকাবাসী তাকে এলাকাছাড়া করে। এরপর ঢাকায় চলে আসে সে। ডিবিপ্রধান বলেন, অভিযোগের বিষয়ে তার স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা জঘন্য অপরাধ। প্রমাণ মিললে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। একাধিক মামলা হবে। ডিবিপ্রধান আরও বলেন, মিল্টনের বিরুদ্ধে মানবপাচার, শিশুদের ওপর হামলা, আত্মীয়-স্বজন গেলে তাদের মারপিট এবং তার টর্চার সেল, সব কিছুই মামলার মধ্যে আসবে। হারুন অর রশীদ আরও বলেন, মিল্টন ঢাকায় এসে শাহবাগে ফার্মেসিতে কাজ শুরু করেন। ওষুধ চুরি করে ব্রিক্রির কারণে মিল্টনকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর একজন নার্সকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ স্থাপনের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন। এর আগে মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। কয়েকটি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।
০২ মে ২০২৪, ০৮:৫০

মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ জানিয়েছেন, চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইড কেয়ারের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী মিতু হালদারকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। বুধবার (১ এপ্রিল) রাত পৌনে ৯টার দিকে ডিবির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, অভিযোগের বিষয়ে মিল্টনের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সব কিছু তদন্ত করা হবে। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা জঘন্য অপরাধ। প্রমাণ মিললে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। ডিবিপ্রধান বলেন, মিল্টনের বিরুদ্ধে মানবপাচার, শিশুদের ওপর হামলা, আত্মীয়-স্বজন গেলে তাদের মারপিট এবং তার টর্চার সেল, সব কিছুই মামলার মধ্যে আসবে। হারুন অর রশীদ বলেন, মিল্টনের বিরুদ্ধে আমরা অজস্র অভিযোগ পেয়েছি৷ তিনি বলেছেন তার দুইটা আশ্রম রয়েছে। সাভারের আশ্রমে ৫ থেকে ৭০০ লোক রয়েছেন। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সেখানে ২০ থেকে ৩০ জনের বেশি লোক নেই। কিছু অভিযোগকারী রয়েছেন, তারা মামলা করবেন। তিনি বলেন, মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবো তিনি কত সংখ্যক মানুষের কাছে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন। তার আশ্রমে থাকা কত মানুষ মারা গেলো। আশ্রমে যে অপারেশন থিয়েটার রয়েছে, এর মাধ্যমে কিডনি বিক্রি করেছেন কি না সেটিও তদন্ত করা হবে। ডিবিপ্রধান আরও বলেন, মিল্টন সমাদ্দার নিজেই কেন ডেথ সার্টিফিকেট নিজের স্বাক্ষরে তৈরি করেছেন এবং সেখানে চিকিৎসকের কোনো সই নেই, সেগুলো খুঁজে বের করা হবে। আমরা সব কিছু তদন্ত করে পরবর্তী সময়ে আপনাদের জানাবো। আমরা তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ পেয়েছি, সেগুলো তদন্ত করে তাকে রিমান্ডে নিয়ে পরবর্তী বিষয়গুলো জানাবো। এখন যারা আশ্রমে রয়েছে তাদের কার্যক্রম চলবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিল্টনের লোকজন সেখানে রয়েছে, স্বাভাবিকভাবেই আশ্রমের কার্যক্রম চলবে। এর আগে রাত ৮টার দিকে পাইকপাড়ার ওই প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় ডিবি। এদিন সন্ধ্যায় মানবতার ফেরিওয়ালার মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর সব প্রতারণার অভিযোগ ওঠা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিচিত মুখ মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মিল্টন সমাদ্দার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ নামের বৃদ্ধাশ্রম গড়ে রাস্তা থেকে অসুস্থ কিংবা ভবঘুরেদের নিয়ে আশ্রয় দেন। সেসব নারী, পুরুষ ও শিশুকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করে প্রায়ই তাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতে দেখা যায়। মানুষের অসহায়ত্ব তুলে ধরে তাদের জন্য বিত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল একটি পত্রিকার প্রিন্ট ভার্সনে ‘মানবিক মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর মিল্টন সমাদ্দার’ শিরনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
০১ মে ২০২৪, ২৩:০৯

মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রমে অভিযান চালাচ্ছে ডিবি
রাজধানীর মিরপুরে মিল্টন সমাদ্দারের প্রতিষ্ঠান ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারে’ অভিযান চালাচ্ছে ডিবি।  বুধবার (১ মে) রাত ৮টার দিকে পাইকপাড়ার ওই প্রতিষ্ঠানে অভিযান শুরু হয়। এর আগে একইদিন সন্ধ্যায় মানবতার ফেরিওয়ালার মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর সব প্রতারণার অভিযোগ ওঠা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিচিত মুখ মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডিবি পুলিশের প্রধান হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টনকে সুর্নিদিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে আমাদের হেফাজতে আছেন। এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত জানানো হবে। মিল্টন সমাদ্দার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ নামের বৃদ্ধাশ্রম গড়ে রাস্তা থেকে অসুস্থ কিংবা ভবঘুরেদের নিয়ে আশ্রয় দেন। সেসব নারী, পুরুষ ও শিশুকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করে প্রায়ই তাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতে দেখা যায়। মানুষের অসহায়ত্ব তুলে ধরে তাদের জন্য বিত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল একটি পত্রিকার প্রিন্ট ভার্সনে ‘মানবিক মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর মিল্টন সমাদ্দার’ শিরনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
০১ মে ২০২৪, ২১:২৬

কারিগরি বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি
ভুয়া সনদপত্র সরবরাহে জড়িত থাকার অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান আলী আকবর খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টায় ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।  তিনি বলেন, আকবর খানকে রোববার ওএসডি করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তাকে ডিবি অফিসে ডাকা হয়েছে। এতে তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে গ্রেপ্তার করা হবে।  এ ছাড়া এ ঘটনায় যাদের নাম এসেছে পর্যায়ক্রমে সবাইকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলেও জানান হারুন অর রশীদ। এর আগে, একই অভিযোগে শনিবার (২০ এপ্রিল) তার স্ত্রী সেহালা পারভীনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। পরদিন আকবর খানকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সনদ জালিয়াতির অভিযোগে প্রথমে গ্রেপ্তার হন সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামান। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে এই জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদের নাম। ইতোমধ্যে এই মামলায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজন রিমান্ডে আছেন।  
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:২৬

ডিবি কার্যালয়ে এসেও কাণ্ড ঘটিয়েছেন মাতাল নারীরা
রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরের ক্যাফে সেলেব্রিটা বারের সামনে সম্প্রতি কয়েকজন নারীর চুলোচুলি ও মারামারির ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) গ্রেপ্তারের পর মারধরের শিকার নারীসহ তাদেরকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এ সময় অভিযুক্ত নারীরা ভিকটিম নারী ও সাংবাদিকদের সঙ্গে বিবাদে জড়ান। যা ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ডিবি কার্যালয়ে ভিকটিমসহ অভিযুক্ত তিন নারীই মুখ ঢাকা ছিল। সাংবাদিকরা তাদের ফুটেজ নিতে চাইলে তারা আপত্তি জানান। এ সময় এক নারী সাংবাদিকদের বলেন, উনার (ভিকটিম) সঙ্গে আমাদের প্রবলেম হইছে, আমরা আমরা সলভ করব। এখানে মিডিয়া রিলেটেড তো কিছু না। পাশ থেকে আরেক নারী বলেন, মিডিয়া কেন এখানে ফুটেজ নেবে। অন্যজন বলেন, এটা মেয়েদের বিষয়। আমাদের প্রেস্টিজ আছে না! আমাদের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড আছে। দিস ইস নট রাইট।  এরপর ওই নারীরা সাংবাদিকদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে ফুটেজের জন্য নারী পুলিশ সদস্যরা অভিযুক্ত নারীদের লাইনে দাঁড় করালে তারা আরও একদফা তর্কে জড়ান। এক নারী বলেন, এখানে কি আমরা নাটক করব যে আপনাদের মুখ দেখাতে হবে। আরেকজন বলেন, পাত্রী দেখতে আসছেন? অন্যজন বলেন, আমরা কি ছেলে মানুষ।  সেদিন রাতে’ কী ঘটেছিল সে বিষয়ে নারীদের কাছে জানতে চাইলে তারা কোনো উত্তর দেবেন না- বলে সেখান থেকে চলে যান।  যাওয়ার সময় একজন বলতে থাকেন, আপনাদের মিডিয়াতে ভিউ বাড়ানোর জন্য আমাদের মানহানি করার তো কোনো দরকার নাই।  এরপর ভিকটিমের মুখোমুখি হয়ে এক নারী বলেন, আমরা আপনার (ভিকটিম) সঙ্গে কথা বলার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এ সময় সাংবাদিকরা সামনে এসে ভিডিও ধারণ করলে তিনি রেগে গিয়ে বলেন, আমার এখন মেজাজটা খারাপ হবে, এগুলো (ক্যামেরা) সামনে থেকে সরান।  এ সময় ওই নারীর উদ্দেশে ভিকটিম বলতে থাকেন, অপরাধ করতে পারো, রাস্তায় একটা মেয়ের শাড়ি খুলতে পারো, তাহলে চেহারা দেখাতে দোষ কিসের। এরপর পেছন ফিরে ভিকটিমের দিকে তেড়ে আসেন ওই নারী এবং বলেন, তাহলে তুমি চেহারা দেখাও। তুমি দেখালে আমিও দেখাব।  জবাবে মারধরের শিকার নারী বলেন, আমি ভিকটিম, আমি কেন মুখ খুলব।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:০০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিবি পরিচয়ে ৩৬ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া দিন-দুপুরে ডিবি পরিচয়ে এক ব্যবসায়ীর ৩৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে শহরের পাইকপাড়ায় সিলেট রোডে এ ঘটনা ঘটে। তবে বিকেলে তিনি থানায় জানালে বিষয়টি জানাজানি হয়।  ছিনতাইয়ের শিকার ফজলুল হক জেলার নবীনগর উপজেলার বাঘাউড়া গ্রামের আবদুল আহাদের ছেলে। তিনি ঢাকায় একটি ট্রাভল এজেন্সির ব্যবসা করেন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পাইকপাড়ায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। ফজলুল হক বলেন, সম্প্রতি আমি ও আমার স্ত্রীর ভাই জমি বিক্রয় করেছি। জমি বিক্রির টাকা কয়েক দিন আমার বাসায় ছিল। আজ জমি বিক্রির ৩৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নিয়ে বাসা থেকে রিকশায় করে ব্যাংকে যাচ্ছিলাম। পথিমধ্যে পাইকপাড়ায় সিলেট রোডে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মাইক্রোবাসের কয়েকজন ডিবি পরিচয়ে আমার গতিরোধ করেন। এর মধ্যে একজন পুলিশের পোশাক পরা ছিল, একজন সিভিল ড্রেসে কোমরে পিস্তলের মতো ছিল আর ড্রাইভার ছিল। তারা বলে আমার কাছে অবৈধ মাল আছে এবং ডিবি অফিসে নিয়ে যাবে। একপর্যায়ে তাদেরকে সন্দেহ হলে চিৎকার শুরু করি। এ অবস্থায় আমার রিকশার পাশে অনেক মানুষ জড়ো হয় কিন্তু কেউ রক্ষা করতে এগিয়ে আসেনি। তারা ধস্তাধস্তি করে আমাকে গাড়িতে তুলে নেয়। গাড়িতে নিয়ে মারধর করে। একপর্যায়ে পুলিশ লাইনের উত্তর দিকে নিয়ে টাকা রেখে আমাকে ফেলে দেয়। সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসলাম হোসেন বলেন, বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। আশা করছি দ্রুত জড়িতদের আটক করা যাবে।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫২

ডিবি পরিচয়ে সয়াবিন তেলভর্তি ট্রাক ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৭
নরসিংদীর শিবপুরে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে প্রায় ২১ লাখ টাকা মূল্যের ৭৫ ড্রাম সয়াবিন তেল ভর্তি ট্রাক ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় লুট হওয়া ৭৫ ড্রাম সয়াবিন তেল, হ্যান্ডকাপ, ডিবি লেখা কয়েকটি স্টিকার, লেজার লাইট, হাতুড়ি, পুলিশ ক্যাপ, ওয়াকিটকি, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত পিকআপ গাড়ি, লুণ্ঠিত মালামাল বিক্রির নগদ ২ লাখ টাকা জব্দ করা হয়। সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান।  এর আগে রোববার নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতিতে জড়িত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানার সোনাব এলাকার মৃত তারা মিয়ার ছেলে মো. নাদিম হোসেন আনিছ (২৯), রূপসী এলাকার মৃত নুরুল হক মীরের ছেলে মো. তোহা মীর শাওন (৩৮), নরসিংদীর মাধবদী থানার ছোট গদাইরচর এলাকার মো. বাবুল মিয়ার ছেলে মো. অন্তর (২৮), আলগী কান্দাপাড়া এলাকার মো. ইউসুফ মিয়ার ছেলে মো. আল আমিন (২৫), নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার পশ্চিম কেওঢালা এলাকার মো. ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে মো. মামুন (২৯), হবিগঞ্জ জেলার সৈয়দপুর এলাকার মৃত সমসু শামসু মিয়ার ছেলে মো. সোহেল মিয়া (৩৫) ও ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ থানার মালিহাটা এলাকার মোঃ আলী হোসেনের ছেলে মো. ইলিয়াছ (২৩)। গ্রেপ্তার হওয়াদের মধ্যে ৪ জনের বিরুদ্ধে নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন থানায় ডাকাতি ও বিভিন্ন অপরাধে মোট ২৪টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশ সুপার জানান, গত ১৫ মার্চ রাতে নারায়ণগঞ্জের রূপসী এলাকার একটি তেল কারখানা হতে ৭৫ ড্রাম সয়াবিন তেল ভর্তি করে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল একটি ট্রাক। রাত ১০টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর শিবপুরের ঘাসিরদিয়া পুকুরপার এলাকায় পৌঁছালে একটি প্রাইভেটকার পেছন দিক থেকে সামনে গিয়ে পুলিশি সংকেত দিয়ে ট্রাকের গতিরোধ করে। এ সময় ৭-৮ জন ব্যক্তি ট্রাকচালক ও তার সহকারীকে ডিবি পরিচয় দেয়। পরে চালক ও তার সহকারীকে ট্রাকে অবৈধ মালামাল আছে বলে নামিয়ে হ্যান্ডকাপ পরায়। পুলিশ সুপার আরও জানান, এক পর্যায়ে চালক ও সহকারীসহ তেল ভর্তি ট্রাক নিয়ে পালিয়ে যায়। যাওয়ার পথে মাধবদী থানার ডাঙ্গা সড়কের পাশের একটি ইটভাটার সামনে হ্যান্ডকাপ খোলে গামছা দিয়ে হাত ও চোখ বেঁধে চালক ও সহকারীকে ফেলে রেখে ট্রাক নিয়ে পালিয়ে যায় ডিবি পরিচয় দেওয়া ডাকাতরা। এ ঘটনায় তেল মালিক বিমল পাল গত ১৭ মার্চ শিবপুর থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ তদন্ত করে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ডাকাতিতে জড়িত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে।
২৫ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৯

ডিবি অফিসে মুখোমুখি জবির দুই শিক্ষক, যা বললেন সেই ছাত্রী
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের দুই শিক্ষককে সেই ছাত্রীর মুখোমুখি করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বুধবার (২০ মার্চ) রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে তাদের ডেকে নেওয়া হয়। ওই ছাত্রীর সঙ্গে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন তার বাবা। জগন্নাথের ওই ছাত্রী রাতে গণমাধ্যমকে বলেন, ডিবি কর্মকর্তারা আলাদাভাবে তার সঙ্গে কথা বলেছেন। আবার দুই শিক্ষকের সামনেও কথা বলেছেন। অভিযোগের বিষয়ে শুনেছেন ডিবি কর্মকর্তারা। ওই ছাত্রী আরও বলেন, ডিবি কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে দুই শিক্ষককে তার (ছাত্রী) নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার মতো কোনো পদক্ষেপ নিতে নিষেধ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই ছাত্রী এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়ন এবং অপর একজনের বিরুদ্ধে পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। গত সোমবার তিনি ডিবিতে গিয়ে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে আবেদনও করেন। বিষয়টি নিয়ে ওই ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছেও একটি আবেদন করেন। পরদিনই ডিবি ওই ছাত্রী ও দুই শিক্ষককে ডেকে নিল। এ সময় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন–অর–রশীদ উপস্থিত ছিলেন। ডিবি কার্যালয়ে যাওয়া দুই শিক্ষকের একজন গণমাধ্যমকে বলেন, যেহেতু ওই ছাত্রী ডিবিতে অভিযোগ জানিয়েছেন, সেহেতু ডিবি তাদের (দুই শিক্ষক) ডেকেছিল। তারা নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। তিনি আরও বলেন, সেখানে ছাত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত না করতে বলা হয়েছে। তারা বলেছেন, নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার কোনো কারণই নেই। ছাত্রীর অভিযোগ ‘কাল্পনিক’। ওই ছাত্রী মঙ্গলবার বলেছেন, যৌন নিপীড়নের অভিযোগের বিচার চেয়ে তিনি ২০২০ সাল থেকে ঘুরছেন। এরপর তাকে পরীক্ষায় অকৃতকার্য করা হয়েছে। একটি পরীক্ষায় তিনি ৪০–এ শূন্য পান। তিনি বলেন, যে ম্যাডাম তাকে পরীক্ষায় শূন্য দিয়েছেন, তিনি ওই স্যারের বন্ধু ছিলেন। বিচার চাওয়ার কারণেই তাকে ওই ম্যাডামের একটি ও বিভাগীয় প্রধানের দুটি বিষয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এদিকে, সম্প্রতি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় যৌন হয়রানি ও নানা নিপীড়নের বিরুদ্ধে এ শিক্ষার্থী সোচ্চার হন।
২১ মার্চ ২০২৪, ০০:২৬

ডিবি কার্যালয়ে এসে যা জানালেন জবির সেই দুই শিক্ষক
শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনার পর সোমবার (১৮ মার্চ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ তোলেন ফিল্ম ও টেলিভিশন বিভাগের শিক্ষার্থী কাজী ফারজানা মিম। এর মধ্যে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলেন একই বিভাগের শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনের ওপর। আর তাকে বাঁচানোর চেষ্টার অভিযোগ তোলেন বিভাগটির চেয়ারম্যান জুনায়েদ আহমেদ হালিমের ওপর। এবার অভিযোগের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করতে ডিবি কার্যালয়ে ডাকা হয় ওই দুই শিক্ষককে। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুর সোয়া ২টা থেকে দুই শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম ও টেলিভিশন বিভাগের চেয়ারম্যান জুনায়েদ আহমেদ হালিম সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। ডিবি কার্যালয়ে ডাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‌‘ডিবি প্রধান আমাদের ডেকে নানা বিষয়ে জানতে চাইলেন। আমরা আমাদের মতো করে সব বলেছি। অভিযোগ তো দুই রকমের। এর মধ্যে একটা যৌন হয়রানি সংক্রান্ত। সেটি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। যার ফলে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যৌন হয়রানি সংক্রান্ত বিষয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট (তদন্তকারী, অভিযুক্ত, অভিযোগকারী, সাক্ষী) কেউ কথা বলতে পারবো না। এটা বিচারাধীন।’ আরেকটি বিষয় মিমের ফেলের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‍‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার রেজাল্ট ফাইনাল করার একটা ফর্মুলা আছে। গোপনীয়ভাবে খামে নম্বরপত্র সংগ্রহ করা হয়। গোপনীয়ভাবে নম্বরপত্র সিলগালা করে সংগ্রহ করা হয়। কেউ যদি ১০০ স্কোরের মধ্যে ৪০ পায় তাহলে সে পাস। বেশি হলে ফর্মুলা অনুযায়ী গ্রেড নম্বরটা হয়।’ হালিম বলেন, ‘নিজের দোষে ফেল করেছে মিম। তাকে ডেকেও মিড টার্ম বা এসাইনমেন্ট করানো যায়নি। ১০০ মার্কসের মধ্যে পাস ৪০ এ। সেখানে সে পেয়েছে ২৩.৫০। ওই শিক্ষার্থী সেকেন্ড ইয়ারের সেকেন্ড সেমিস্টারে এক কোর্সে যেটা আরেকজন শিক্ষক নিয়েছেন তার নাম হুমায়রা ফাতেমা আমিন। মিড টার্ম বা এসাইনমেন্টও জমা দেয়নি মিম। তিনবার নোটিশ দিয়ে দিয়ে ওই শিক্ষক মিড টার্ম নিয়েছে। কিন্তু মিম যোগাযোগও করেনি। সে সেকেন্ড ইয়ারে ফেল, এরপর চতুর্থ সেমিস্টারে আরেকটা কোর্সেও ফেল আছে। আর সপ্তম সেমিস্টারে কনটিউনিটি ফিল্ম রাইটিং কোর্স আছে।’ তিনি আরও বলেন, পাস করতে হলে পরীক্ষা দিতে হবে। পরীক্ষা ছাড়া ফেল করলে সে দায় তো শিক্ষকের না। তিনটি সেমিস্টারে সে একই কাজ করেছে। অনার্সের যে রেজাল্ট হয়েছে সেখানে তাদের ফেল আছে। ডিবি কি বিষয়ে জানতে চেয়েছে? এমন প্রশ্নে হালিম বলেন, ‘আমাদের কাছে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছে। আমরা তথ্য দিয়েছি। সত্য-মিথ্যা প্রমাণ তো তাদের বিষয়।’ এর আগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের  কাজী ফারজানা মিম অভিযোগ করেন, ‘২০২১ সালে আমার বিভাগের শিক্ষক আবু শাহেদ ইমন আমাকে যৌন হেনস্তা করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এ অভিযোগ দেওয়ার পর থেকে বিভাগের চেয়ারম্যান ও অভিযুক্ত শিক্ষক আমাকে সেটি তুলে নিতে নানাভাবে চাপ দিতে থাকে। এতে আমি রাজি না হওয়ায় তারা আমকে হাত-পা কেটে হত্যা করাসহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি দেন। আমাকে এক ঘরে করে দেওয়া হয়। আমাকে বিভিন্ন পরীক্ষায় শূন্য নম্বর দিয়ে ফেল করানো হয়। অনার্সের ফাইনালের ভাইভায় আমাকে ফেল করানো হয়।’ তিনি বলেন, ‘আমি স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে পারছি না, আমাকে একঘরে করা হয়েছে। কখন আমাকে মেরে ফেলা হয় সেটা জানি না। শুধু আমি না, আমার পরিবারকেও নানাভাবে হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে এবং হেনস্তা করছে। বর্তমান এ অবস্থা থেকে বাঁচতে ডিবি কার্যালয়ে অভিযোগ দিয়েছি।’  
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়