• ঢাকা মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গরমে স্বস্তি দিতে ঠান্ডা শরবত বিতরণ
সারাদেশে চলছে তীব্র তাপদাহ, তেমনি বেড়েছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। এই তীব্র দাবদাহের মধ্যে সাধারণ মানুষদের স্বস্তি দিতে পথচারীদের মাঝে ঠান্ডা শরবত বিতরণ করা হয়ছে। বুধবার (১ মে) দুপুরে প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচ বি আর টাওয়ারের সামনে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী ও প্রাইমএশিয়ানস ফ্যামিলি সংগঠনের উদ্যোগে এ কার্যক্রম কার্যক্রম চালান তারা। এ সময় শহরে চলাচলরত তিন শতাধিক পথচারী ও শ্রমজীবী মানুষের মাঝে এই শরবত বিতরণ করা হয়।  আয়োজকরা জানান, তীব্র তাপ প্রবাহের মধ্যে সাধারণ মানুষদের কিছুটা স্বস্তি দিতে এ ক্ষুদ্র প্রয়াস। এ সংকট মুহূর্তে যাতে সবাই এগিয়ে আসে। পাশাপাশি জনসাধারণকে এই তীব্র দাবদাহে খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ ও পরিমিত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পানের জন্য সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হয়। বিগত সময়গুলোতেও প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা মানবসেবামূলক কাজ করে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও করে যাবে ইনশাআল্লাহ।
০২ মে ২০২৪, ২২:৪২

এসি হেলমেট! তীব্র গরমেও রাস্তায় থাকবে মাথা ঠান্ডা (ভিডিও)
তীব্র গরম যে শুধু বাংলাদেশে অনুভূত হচ্ছে তা নয়, বেশ কয়েক দিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কয়েকটি শহরে রোদের খরতাপে পুড়ছে। এসব শহরে জনজীবনে হাসফাস অবস্থা। যেখানে অফিস ও বাসাবাড়িতে সার্বক্ষণিক এসিতেও টিকে থাকা মুশকিল। সেখানে এই তাপদাহে রাস্তায় সেবা দিতে সর্বদা প্রস্তুত থাকে ট্রাফিক পুলিশ। প্রচণ্ড গরমে লড়াই করার জন্য এক অনন্য পদক্ষেপ নিয়েছেন ভারতের উত্তর প্রদেশ লখনৌ ট্রাফিক পুলিশ বিভাগ।   গরমে মাথা ঠান্ডা রাখতে কর্মীদের মাথায় দেওয়া হয়েছে এসি হেলমেট। ট্রাফিক পুলিশ যাতে তীব্র গরমেও প্রফুল্লের সঙ্গে কাজ সম্পন্ন করতে পারে তাই এমন উদ্যোগ।  পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এই ডিভাইস। এর ভিত্তিতে কানপুর ট্র্যাফিক পুলিশকে দেওয়া হচ্ছে হেলমেটগুলো।    ট্রাফিক পুলিশদের কষ্টের কথা চিন্তা করে আইআইএম ভাদোদরার এক ছাত্র এই অভিনব আবিষ্কার করেছেন। এটি ব্যাটারি দ্বারা চালিত। একবার চার্জ দিলে চলবে প্রায় আট ঘণ্টা। হেলমেটে এসি ভেন্ট রয়েছে যাতে মাথায় ঠান্ডা বাতাস আসে। এতে স্বস্তিতে কাজ করছে ট্রাফিক পুলিশরা।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৫৪

গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি ভালো নাকি ক্ষতিকর
দেশজুড়ে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ নগরবাসী। একে তাপমাত্রা সহন ক্ষমতার বাইরে, তার সঙ্গে রয়েছে বাতাসের অত্যধিক আর্দ্রতা। এ দুইয়ের আক্রমণে সাধারণ মানুষের অবস্থা খুবই নাজেহাল। এমন তীব্র তাপদাহে একটু প্রশান্তির খোঁজে সকলেই ঠান্ডা পানি পান করে তৃষ্ণা মিটাচ্ছেন। আবার অনেকে গরম থেকে ঘরে ফিরেই হুটহাট করে একেবারে ফ্রিজ থেকে বের করেই বরফজমা ঠান্ডা পানি পান করছেন। তবে ঠান্ডা পানি পান করা নিয়েও নানা সময়ে বারণ শুনতে হয়।  বিশেষজ্ঞদের মতে হুটহাট করে একেবারে ফ্রিজ থেকে বের করেই বরফজমা ঠান্ডা পানি পান করা ঠিক নয়। শুধু গরম বলে নয়, যেকোনো সময় ঠান্ডা পানি পানের বিষয়ে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা। ঠান্ডা পানি পান কী স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর- গরমে ঠান্ডা পানি পান করা যেতেই পারে। তবে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান করা শরীরের জন্য খারাপ হতে পারে। ঠান্ডা পানি হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। গ্রীষ্মের গরমের কথা মাথায় রেখে যতটা সম্ভব ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। ঠান্ডা পানি খেলে কি কি হতে পারে তা নিচে দেওয়া হলো- শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্যহীনতা: শরীরের তাপমাত্রা ৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান করার কারণে দেহের তাপমাত্রা তখন আর ৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইটে থাকে না। তখন শরীরে টনসিলের সমস্যা, মাইগ্রেনের সমস্যা, দাতে ব্যথা, খাদ্যনালির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া সর্দি, কাশি বা জ্বরের ঝুঁকি বেড়ে যায় অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান করলে। গলাব্যথা: গরমে ঠান্ডা পানি পানে গলাব্যথা হতে পারে। এ ছাড়া সর্দি-কাশির অন্যতম কারণ হতে পারে ঠান্ডা পানি। খাবারের পরপর ঠান্ডা পানি পানে অতিরিক্ত মিউকাস (শ্লেষ্মা) তৈরি হয়। এটি শ্বাসপ্রশ্বাসে বাধা তৈরি করে। যখন শ্বাসনালিতে বাধা তৈরি হয়, তখন নানা প্রদাহযুক্ত সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। হৃদস্পন্দন কমিয়ে দেয়: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঠান্ডা পানি পান হৃদস্পন্দন কমিয়ে দিতে পারে। তাইওয়ানের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা পানি পান করা হার্টের জন্য ক্ষতিকর। তাই বিপদ থেকে বাঁচতে ঠান্ডা পানি পানের পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে। যাদের আগে থেকেই হার্টের সমস্যা রয়েছে, তারা ঠান্ডা পানি পুরোপুরি এড়িয়ে চলবেন। হজমে বাধা: বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডা পানি বা ঠান্ডা কোমল পানীয় রক্তনালির সংস্পর্শে আসে এবং হজমপ্রক্রিয়ায় বাধা দেয়। হজমের সময় যে পুষ্টি শোষিত হয়, সে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়। শরীর তখন হজমপ্রক্রিয়ার চেয়ে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। শরীরে বেশি পানিশূন্যতা দেখা যায়। ঈষদুষ্ণ পানি পান করুন: অসহনীয় গরম পড়েছে বলে অনেকেই কুসুম গরম পানি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। বরং ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খাচ্ছেন। কিন্তু এ ভুল করতে যাবেন না। সকালে ঈষদুষ্ণ পানি পান করলে শরীরের ফ্যাট কমে, হজম প্রক্রিয়া ঠিকমতো কাজ করে, কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তাও ভালো হয়ে যায়। তাই রোজ সকালে হালকা গরম পানি পান করতে মোটেও ভুল করবেন না। পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের মতে, তীব্র এ গরমে দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি অবশ্যই পান করতে হবে। পাশাপাশি ডাবের পানি, ফলের জুস, ঘোল, লেবুর শরবত খেতে পারেন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫০

গরমে পেট ঠান্ডা রাখতে দই খাবেন নাকি তরমুজ
গরমে পেট ঠান্ডা রাখতে অনেকেই লাচ্ছি খান। এই লাচ্ছি দই দিয়ে তৈরি হয়। অন্যদিকে খাবারের শেষ পাতে অনেকে টক দই খান‌। পেট ঠান্ডা রাখতে ও খাবার হজম করতে দই খান তারা। কিন্তু গরমকালে টক দই খাওয়া কতটা স্বাস্থ্যকর, এতে শরীরের উপকার হয় না ক্ষতি। চলুন জেনে নেওয়া যাক। টক দইয়ের উপকারিতা- খাবার হজম করায়- খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে টক দই। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর প্রোবায়োটিক‌‌। এগুলো পেটের মধ্যে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়াগুলোর মতোই পুষ্টিগুণে ভরপুর। এর ফলে খাবার দ্রুত হজম হয়।  মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টে সমৃদ্ধ- দইয়ের মধ্যে বেশ কয়েকটি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট পাওয়া যায়। এই তালিকায় রয়েছে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট ও বেশ কয়েকটি ভিটামিন। এগুলো শরীরে পুষ্টি জোগায়‌। রাতে ভালো ঘুম- দই খেলে রাতে ভালো ঘুম হয় কারণ এর মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম ভিটামিন বি৫ ভিটামিন বি১২ ম্যাগনেসিয়াম‌। এই উপাদানগুলো অনিদ্রার সমস্যা দূর করে।  ত্বকের উপকার- দই ত্বকের জন্য উপকারী। কারণ এর মধ্যে ভিটামিনের পরিমাণ বেশি। এ ছাড়াও দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে এক্সফোলিয়েট করে। যা ত্বকের সমস্যা দূর করে।  গরমে দই খেতে হবে বুঝেশুনে- দই শরীরের একাধিক উপকারে লাগলেও এটি পেট ঠান্ডা করে না বরং গরম করে দেয়। কারণ পেটের মধ্যে একেই উষ্ণতা শরীরের বাইরের দিকের থেকে বেশি থাকে‌। এই অবস্থায় পেটের মধ্যে দই পড়লে সন্ধান অর্থাৎ ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়। এর ফলে পেট আরও গরম হয়ে যায়। তাই গরমকালে দই খেলেও বুঝেশুনে খাওয়াই ভালো। নয়তো অতিরিক্ত পেট গরম থেকে শরীর খারাপ লাগতে পারে।  দইয়ের বদলে পেট ঠান্ডা রাখে যে খাবার- তরমুজ- পেট ঠান্ডা রাখার জন্য দইয়ের বদলে বেছে নিতে পারেন তরমুজ। খাওয়ার পরেই এটি পাতে রাখুন। তরমুজ পেট ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি হাইড্রেট করে।  শশা- শশাও একইভাবে পেট ঠান্ডা করে। শশার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানিও রয়েছে। এটি ডিহাইড্রেশনের ভয়ও দূর করে।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৪

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখবে শসা-লেবুর জুস
গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে পান করতে পারেন শসা-লেবুর পানীয় বা ‘কিউকামবার লেমন ড্রিংকস।’ শুধু শরীর ঠান্ডা নয়, বরং এই পানীয় পান করলে ত্বকও ভালো থাকবে। অর্থাৎ গরমের কারণে ত্বকের প্রদাহ, ফুসকুড়ি বা ঘামাচির সমস্যা প্রতিরোধ করবে শসা-লেবুর এই পানীয়। এই পানীয় পান করার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে শরীরের আর্দ্রতা যোগাবে। এ ছাড়া এটি ত্বকেও পুষ্টি যোগায়। শসায় থাকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফলিক অ্যাসিড ও ভিটামিন ‘সি’; যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় ও কোষে রক্ত প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া শসায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। অন্যদিকে লেবু ও শসায় থাকা ভিটামিন ‘সি’ শরীরে নতুন কোষ উৎপাদনে সাহায্য করে। ফলে ত্বকের স্বাস্থ্য আরও ভালো থাকে। এছাড়া লেবুতে আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড (এএইচএ) আছে, যা ত্বকের মৃত কোষগুলোকে এক্সফোলিয়েট করতে সাহায্য করে। যেভাবে তৈরি করবেন এই জুস শসা টুকরো করে কেটে তা ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিন একটি গ্লাসে। এবার এতে সামান্য হিমালয়ান পিংক সল্ট ও লেবুর রস মিশিয়ে নিন। চাইলে সামান্য চিনি মিশিয়ে নিতে পারেন স্বাদ বাড়াতে। ব্যাস তৈরি হয়ে যাবে শসা-লেবুর সুস্বাদু পানীয়। চাইলে কয়েক টুকরো বরফের টুকরোও মিশিয়ে নিতে পারেন। সূত্র : এনডিটিভি
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২২

এই গরমে পেট ঠান্ডা রাখবে মিলেট কার্ড রাইস
এই গরমে সারাদিন রোজা রেখে তেল-মসলাযুক্ত খাবার খেতে অনেকেই পছন্দ করে না। তখন পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এমন খাবারটাই তালিকায় রাখতে পছন্দ করেন। ফলে গরমে পেট খারাপ, বদহজমের সমস্যা এড়াতে খেতেই পারেন মিলেট কার্ড রাইস। শুনতে অদ্ভুত মনে হলেও খুব সহজেই বানিয়ে নিতে পারবেন এই পদ। জেনে নিন রেসিপি- এর জন্য প্রথমে একটি পাত্রে ভালো করে ধুয়ে রাখা বাজরা (মিলেট) দিয়ে ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন। মাঝে মাঝে খুন্তি দিয়ে নেড়ে নিন। মাঝারি আঁচে বাজরা রান্না করুন। রান্না হয়ে গেলে এটি ঠান্ডা করার জন্য আলাদা রাখুন। তারপরে একটি পাত্রে দই নিয়ে তাতে কুঁচি করা শসা, গাজর, পেঁয়াজ, সবুজ ধনেপাতা এবং ক্যাপসিকাম দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর দইয়ে দুধ এবং লবণ দিয়ে নিন এবং ভালোভাবে মেশান। আপনি দুধের পরিবর্তে বাটারমিল্ক দিতে পারেন। এবার এই পুরো মিশ্রণটা একপাশে রাখুন। এবার একটি প্যানে কিছু তেল দিয়ে তাতে সরিষা দিন। এরপর অরহর ডাল, ছানার ডাল, হিং, চিনাবাদাম, শুকনা মরিচ, কাঁচা মরিচ এবং কারিপাতা দিন। কয়েক সেকেন্ডের জন্য ভাজুন, যাতে তা থেকে কাঁচা গন্ধ না বের হয়, সেই দিকে নজর রাখতে হবে। মাঝারি আঁচে ভাজার চেষ্টা করবেন, নাহলে পুড়ে যেতে পারে। এবার আগে থেকে সরিয়ে রাখা বাজরা দই মিশ্রণে গরম গরম সব মিশিয়ে দিন। তারপরে ভালো করে মিশিয়ে নিন। ব্যস, এবার তৈরি হয়ে গেল আপনার মিলেট কার্ড রাইস।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৬:২৪

ইফতারে যেসব খাবার পেট ঠান্ডা রাখবে
চলছে রমজান মাস। সারাদিন না খেয়ে থাকার কারণে ইফতারের পর ক্লান্ত লাগতে পারে। আবার গরমের কারণে সব ধরনের খাবার হজমও হয় না ঠিকভাবে। এই সময়ে পেট ঠান্ডা রাখা খুবই জরুরি। মাঝে মাঝে বৃষ্টি এসে স্বস্তি দিলেও গুমোট গরমে নাজেহালও হতে হচ্ছে। এমন অবস্থায় পেট ঠান্ডা থাকলে আপনি অনেকটাই স্বস্তিতে থাকবেন। পেট ঠান্ডা থাকলে শরীরও ভেতর থেকে ঠান্ডা থাকবে। হজম ভালো হলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। খাবার থেকে পুষ্টি মিলবে শরীরে। সেজন্য প্রতিদিন খেতে হবে কিছু খাবার। এই খাবারগুলো আপনার পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে- ইফতারের পুষ্টিকর খাবারের বিষয়ে নিউট্রিশনিস্ট্ররা চিড়া, কলা, টকদই, ঝোলা গুড় বা মধু রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। চিড়া, কলা, গুড়, মধু আয়রনের চমৎকার উৎস। শুধু ইফতারেই নয় বরং কখনো সেহরি বা রাতের খাবারেও এটি রাখতে পারেন। যাদের শরীরে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম তাদের জন্যও খুব ভালো এ খাবারগুলো। যাদের ডায়াবেটিস আছে তারাও রোজায় এ খাবার খেতে পারে। রোজা ব্যতীত অন্যান্য সময়ে কোনো এক বেলার খাবারের পরিবর্তে এ খাবার খেতে পারেন। তবে অবশ্যই পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। এক্ষেত্রে আধা কাপ চিড়া, কলা একটি, টক দই পরিমাণমতো, আধা চা চামচ গুড় বা মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে স্বাদে ভরপুর ও পুষ্টিকর এক খাবার। যাদের খালি পেটে টকদই খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হয় তারা সামান্য মিষ্টি দই দিয়ে খেতে পারেন। এ পুষ্টিবিদ জানান, এ খাবার যেকোনো কমার্শিয়াল আয়রন ফর্টিফায়েড খাবারের তুলনায় অনেক বেশি আয়রন দিতে পারে শরীরে। এমনকি পেট শান্ত ও ঠান্ডা রাখে এ খাবার।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৮

বৃষ্টির আভাস, বাড়বে আরও ঠান্ডা
দেশের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এই শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকলেও কিছু জায়গায় তা প্রশমিত হতে পারে। এ ছাড়া আগামী তিন দিন ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোনো কোনো জায়গায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। পূর্বাভাসে বলা হয়, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও কুয়াশা কমতে দুপুর হতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন ও সড়ক পথে যোগাযোগ বিঘ্নিত হতে পারে। অন্যদিকে মৌলভীবাজার, বরিশাল, ভোলা ও কুমিল্লা জেলা এবং ঢাকা, রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এদিন চুয়াডাঙ্গায় চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছয় দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ গণমাধ্যমকে বলেন, কুয়াশা থাকায় ঠান্ডার অনুভূতি থাকবেই। তবে মেঘের কারণে রাতের তাপমাত্রা বাড়বে। দিনে ঠান্ডা তুলনামূলক বেশি থাকবে।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪০

কাল ঢাকায় ঠান্ডা বাড়বে, চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ অঞ্চল আজ কুয়াশায় ঢাকা ছিল। ফলে তীব্র শীত অনুভূত হয়েছে। এদিন চুয়াডাঙ্গা ও সিরাজগঞ্জে  চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছয় দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আগামীকাল সকালে ঢাকায় ঠান্ডা বাড়ার পাশাপাশি ঢাকাসহ ৪ বিভাগে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়া পরিস্থিতি তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিন খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। মৌলভীবাজার, বরিশাল, ভোলা ও কুমিল্লা জেলাসহ ঢাকা, রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে অব্যাহত থাকতে পারে এবং কিছু জায়গায় হতে প্রশমিত হতে পারে।  বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে  খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে ঢাকা, বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকায় মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারী ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। পরবর্তী পাঁচ দিনে রাতের তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫১

আগামী ৭২ ঘণ্টা ঠান্ডা কেমন পড়বে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীতে জবুথবু বিভিন্ন জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ। ঘন কুয়াশা, শিশির আর কনকনে ঠাণ্ডার সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। শীতের তীব্রতা বেশি হওয়া সূর্যের দেখা মেলেনি ঢাকাসহ অনেক জেলায়। এ অবস্থায় দেশের অনেক জায়গায় আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবাহওয়া অধিদপ্তর। রোববার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকয় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে।  সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রাজশাহী, দিনাজপুর, পঞ্চগড় ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় থেকে প্রশমিত হতে পারে। দেশের অনেক জায়গায় দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।  সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। দেশের অনেক জায়গায় দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। একইসময়ে সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। দেশের অনেক জায়গায় দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়