• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
স্যামসন ও জুরেলের ব্যাটে ভর করে রাজস্থানের অষ্টম জয়
আইপিএলের এবারের আসরে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। এখনও পর্যন্ত নয় ম্যাচ খেলে আটটিতেই জয় পেয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। এতে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে রয়েছে রাজস্থান। নিজেদের নবম ম্যাচে লখনৌকে সাত উইকেটে হারিয়েছে বাটলার-স্যামসনরা। শনিবার (২৭ এপ্রিল) আগে ব্যাট করতে নেমে রাজস্থানকে ১৯৭ রানের লক্ষ্য দেয় লখনৌ। জবাব দিতে নেমে সাত উইকেট এবং ছয় বল হাতে থাকতেই জয় তুলে নিয়েছে রাজস্থান। চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে রাজস্থানের দুই ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল এবং জস বাটলার। দুজনের ব্যাট থেকে ৬০ রান। তবে ১৮ বলে ৩৪ রান করে যস ঠাকুরের বলে বোল্ট আউট হন বাটলার। ১৮ বলে ২৪ রান করে তাকে সঙ্গ দেন আরেক জয়সওয়াল। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি রিয়ান পরাগও। ১১ বলে ১৪ রান করে আউট হন এই ব্যাটার। এরপর ধ্রুব জুরেলকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকে সানজু স্যামসন। দুজনের ব্যাটে ভর করে জয়ের পথে এগিয়ে যেতে থাকে রাজস্থান। শেষ পর্যন্ত জুরেলের ৩৪ বলে ৫২ রান এবং স্যামসনের ৩৩ বলের অপরাজিত ৭১ রানে ভর করে সাত উইকেট এবং ছয় বল হাতে থাকতেই জয় তুলে নিয়েছে রাজস্থান। লখনৌয়ের হয়ে যস ঠাকুর, মার্কাস স্টোইনিস এবং অমিত মিশরা একটি করে উইকেট। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের তৃতীয় বলে সাজঘরে ফেরেন লখনৌয়ের প্রোটিয়া ওপেনার কুইনটন ডি কক। ৩ বলে ৮ রান করেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আগের ম্যাচে জয়ের নায়ক মার্কাস স্টোইনিস। ৪ বলে শূন্য রান করে তিনি। এরপর দীপক হুদাকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। দুজনেই তুলে নেন ফিফটি। ৩১ বলে রাহুল এবং ৩০ বলে অর্ধশতক পূরণ করেন দীপক। পরের বলেই সাজঘরে ফেরেন এই ডান হাতি ব্যাটার। কিন্তু এক প্রান্ত আগলে রাখেন রাহুল। তাকে সঙ্গ দেন নিকোলাস পুরান। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি পুরান। ১১ বলে ১১ রান করে আউট হন তিনি। ৪৮ বলে ৭৬ রান করেন লখনৌ দলপতি।  শেষ পর্যন্ত কুর্নাল পান্ডিয়ার ১১ বলে ১৫ রান এবং আইয়ুস বাদোনির ১৩ বলে ১৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ১৯৬ রানের লড়াকু পুঁজি পায় লখনৌ।
৪ ঘণ্টা আগে

মুম্বাইকে হারিয়ে দিল্লির পঞ্চম জয়
চলতি আইপিএলে ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিতকে সরিয়ে হার্দিক পান্ডিয়ার কাঁধে নেতৃত্ব তুলে দেয় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। এই সিদ্ধান্তই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির জন্য। নয় ম্যাচ খেলে মাত্র তিনটিতে জয়ের দেখা পেয়েছে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা। নিজেদের নবম ম্যাচে দিল্লির কাছে ১০ রানে হেরেছে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। শনিবার (২৭ এপ্রিল) আগে ব্যাট করতে নেমে মুম্বাইকে পাহাড় সমান ২৫৮ রানের লক্ষ্য দেয় দিল্লি। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ২৪৭ রান তুলতে পারে মুম্বাই। এতে ১০ রানের জয় পায় দিল্লি। এতে পঞ্চম জয়ের দেখা পেয়েছে ঋষভ পান্থের দল। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় মুম্বাই। ৮ বলে ৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন দলের প্রাণভোমরা রোহিত শর্মরা। ১৪ বলে ২০ রান করে তাকে সঙ্গ দেন আরেক ওপেনার ঈশান কিষান। ইনিংস বড় করতে পারেননি সূর্যকুমারও। ১৩ বলে ২৬ রান করে ক্যাচ আউট হন এই মারকুটে ব্যাটার। এরপর হার্দিক পান্ডিয়াকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন তিলাক ভার্মা। ২৪ বলে ৪৬ রান করে পান্ডিয়া আউট হলেও ২৫ বলে ফিফটি তুলে নেন তিলাক। ২ বলে ৪ রান করে নেহাল আউট হলে পিচে এসে ব্যাট চালাতে থাকেন টিম ডেভিডও। ১৭ বলে ৩৭ বলে টিম ডেভিড আউট হলে ছন্দ হারায় মুম্বাই। শেষ ৬ বলে মুম্বাইয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৫ রান। তবে প্রথম বলে ডাবল নিতে গিয়ে তিলাক ভার্মা রান আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় মুম্বাই। ৩২ বলে ৬৩ রান করেন তিলাক। শেষ পর্যন্ত লুক উডের ৩ বলে ৯ এবং পিযুস চাওলার ৪ বলে ১০ রানের ইনিংসে ভর করে নির্ধারিত ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ২৪৭ রান তুলতে পারে মুম্বাই। এতে ১০ রানের জয় পায় দিল্লি। দিল্লির হয়ে মুকেশ কুমার এবং রাসিখ সালাম তিনটি করে উইকেট শিকার করেন। এ ছাড়াও দুই উইকেট নেন খালিল আহমেদ। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দিল্লিকে উড়ন্ত সূচনা এনেদেন ওপেনার জ্যাক ফ্রেজার এবং অভিষেক পোরেল। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৯২ রান তোলে দিল্লি। ১৭ বলে ফিফটি তুলে নেন অজি ব্যাটার ফ্রেজার। মাত্র ২৭ বলে ৮৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ২৭ বলে ৩৬ রান করে তার দেখানো পথে হাঁটেন অভিষেক। তৃতীয় উইকেটে ১৭ বলে ৪১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে আউট হন ক্যারিবিয়ান তারকা শাই হোপ। এরপর ক্রিস্টিয়ান স্টাবসকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ঋষভ পান্থ। ১৯ বলে ২৯ রান করে পান্থ আউট হলেও স্টাবসের ২৫ বলের অপরাজিত ৪৮ রানে ভর করে ২৫৭ রানে বড় পুঁজি পায় দিল্লি।
৭ ঘণ্টা আগে

শুভর সেঞ্চুরিতে রূপগঞ্জ টাইগার্সের সহজ জয়
দলপতি শামসুর রহমান শুভর সেঞ্চুরিতে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) রেলিগেশন রাউন্ডে সহজ জয় পেয়েছে রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব। রেলিগেশনে নিজেদের প্রথম ম্যাচে সিটি ক্লাবকে ৮৭ রানে হারিয়েছে তারা। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৯ দশমিক ৫ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৫৭ রানের পুঁজি পায় রূপগঞ্জ টাইগার্স। এদিন চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ চার ও ৫ ছক্কায় ১১৫ বলে ১০১ রান করেন শুভ।  এতে এবারের মৌসুমে দ্বিতীয় সেঞ্চুরির স্বাদ নেন ডানহাতি এই ব্যাটার। এ ছাড়া রূপগঞ্জ টাইগার্সের হয়ে ৫৯ রান করেন সালমান হোসেন। সিটি ক্লাবের হয়ে তিনটি উইকেট নেন ইরফান হোসেন। জবাবে রূপগঞ্জ টাইগার্স বোলারদের তোপে ৪১ দশমিক ১ ওভারে ১৭০ রানেই গুটিয়ে যায় সিটি ক্লাব। আটে নেমে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন মঈনুল ইসলাম।  রূপগঞ্জ টাইগার্সের সোহাগ গাজী ও মহিউদ্দিন তারেক তিনটি করে উইকেট নেন। এর আগে, রেলিগেশন লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে গাজী টায়ার্স ক্রিকেট একাডেমির কাছে ৪১ রানে হেরেছিল সিটি ক্লাব। সংক্ষিপ্ত স্কোর রূপগঞ্জ টাইগার্স : ৪৯.৫ ওভারে ২৫৭/১০ (শামসুর রহমান শুভ ১০১, সালমান হোসেন ইমন ৫৯, মাহফিজুল ইসলাম ৩৩; ইরফান হোসেন ৩/৫১, মঈনুল ইসলাম ২/৪৬)। সিটি ক্লাব : ৪১.১ ওভারে ১৭০/১০ (মঈনুল ইসলাম ৫২, মাহফুজুর রহমান টিটু ২৯, রায়ান রাফসান রহমান ২০; মহিউদ্দিন তারেক ৩/২৪, সোহাগ গাজী ৩/৩৪)/    ফল : রূপগঞ্জ টাইগার্স ৮৭ রানে জয়ী। ম্যাচসেরা : শামসুর রহমান শুভ।
১৯ ঘণ্টা আগে

জয় চৌধুরীকে আজীবনের জন্য বয়কটের ঘোষণা
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল)। এদিন এফডিসিতে অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে শেষ হওয়ার পরেই সাংবাদিকদের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়ায় শিল্পীরা। ইতোমধ্যে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় দুজন সদস্যকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে শিল্পী সমিতি।  এ ছাড়া সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী হামলার নেতৃত্ব দেওয়া ও ঔদ্ধত্বপূর্ণ আচরণ করায় তাকে আজীবনের জন্য বয়কটের ঘোষণা দিয়েছেন সাংবাদিকরা। পাশাপাশি প্রতি বছর ২৩ এপ্রিলকে ‘কালো দিবস’ হিসেবেও ঘোষণা করা হয়েছে।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাতে এফডিসিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দিয়ে লিমন আহমেদ বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় অভিনেতা শিবা শানু ও সুশান্তকে এক মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ন্যক্কারজনক এই ঘটনার দিন ২৩ এপ্রিলকে ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিনোদন সাংবাদিকরা। এর আগে এফডিসির ঘটনার তদন্তের জন্য ২৪ এপ্রিল সন্ধ্যায় ১০ সদস্যের একটি কমিটি বসে। যেখানে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে ছিলেন লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকীর, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম। অন্যদিকে শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে ছিলেন মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানা-শাহ, রুবেল ও রত্না। তদন্ত কমিটির উপদেষ্টা হিসেবে ছিলেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। এছাড়াও সিনিয়র সাংবাদিক রিমন মাহফুজ ও কামরুজ্জামান বাবুসহ বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন।   বৈঠক শেষে সাংবাদিক লিমন আহমেদ বলেন, আলোচনা শুরুর পরও জয় চৌধুরী তার ঔদ্ধত্বপূর্ণ আচরণ চালিয়ে যান। তিনি কারও কথা মানতে নারাজ। তাই তাকে আজীবনের জন্য বয়কটের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, শিল্পী সমিতি যদি জয় চৌধুরীকে নিয়ে কোনো কার্যক্রমে অংশ নেন, তাহলে সমিতিকেও বয়কট করা হবে। এমনকি কোনো প্রযোজক বা পরিচালক সিনেমা নির্মাণ করলে তাদের সংবাদ পরিবেশন থেকেও বিরত থাকা হবে।  ২৩ এপ্রিলকে ‘কালো দিবস’ পালন করা হবে জানিয়ে লিমন বলেন, এই তারিখে বিনোদন সাংবাদিকরা কোনো সিনেমার খবর প্রকাশ করবে না। এখন থেকে প্রতি বছর ২৩ এপ্রিল ‘কালো দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে।  জানা গেছে, নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ শেষে শিল্পী সমিতির সদস্য শিবা সানুর সঙ্গে ইউটিউবারদের কথা–কাটাকাটি শুরু হয়। একটাপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কথা–কাটাকাটির এক পর্যায়ে সাংবাদিকেরা হাজির হলে তাদের সঙ্গেও বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। মূলত চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সাক্ষাৎকার চাওয়াতেই মারামারির সূত্রপাত ঘটেছে বলে জানান জয় চৌধুরী। তিনি বলেন, শপথ শেষে ছিল আমরা সবাই তখন কার্যকরী পরিষদের মিটিং করছি। এ মুহূর্তে ময়ূরী আপু তার মেয়েকে নিয়ে এসেছেন। কিন্তু তিনি ভেতরে ঢুকতে পারছিলেন না বাইরে লোকজনের জন্য। এমন সময় দু-তিনজন ইউটিউবার, তারা ময়ূরী আপুর মেয়ের হাত ধরে টান দিয়ে বলছেন, ‘তুমি একটা ইন্টারভিউ দিয়ে যাও।’ বারবার তারা এই আবদার করছিলেন। এতে ময়ূরী আপু রেগে গিয়ে বলেন, ‘ও তো সেলিব্রিটি না, ও ইন্টারভিউ দিয়ে কী করবেন?’ এরপরেই আসলে শুরু হয় মারামারির ঘটনা। প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকেই জানান, এই হামলার মূলহোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এরপর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টররাও হামলায় অংশ নেন।  
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৬

গুজরাটের বিপক্ষে দিল্লির ব্যাট টু ব্যাক জয়
চলতি আইপিএলের প্রথম দেখায় গুজরাটকে আসরের সব থেকে কম ৮৯ রানে অলআউট করেছিল দিল্লি। সেই ম্যাচে ছয় উইকেটের দুর্দান্ত জয় পায় পান্থের দল। দ্বিতীয় দেখায় ঘরের মাঠে গুজরাটকে ৪ রানে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাট জয় পেয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। বুধবার (২৪ এপ্রিল) আগে ব্যাট করতে নেমে গুজরাটকে ২২৫ রানের লক্ষ্য দিয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ২২০ রান তুলতে পারে গুজরাট। এতে ৪ রানের জয় পায় দিল্লি। এতে গুজরাটকে পিছনে ফেলে পয়েন্ট টেবিলের ছয়ে দিল্লি। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় গুজরাট। ৫ বলে ৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার শুভমান গিল। এরপর সাই সুদর্শনকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ঋদ্ধিমান শাহা। ২৫ বলে ৩৯ রান করে ঋদ্ধিমান আউট হলেও ২৯ বলে ফিফটি তুলে নেন এই সুদর্শন। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আজমতুল্লাহ ওমারজাই। ২ বলে ১ রান করে আউট হন এই আফগান অলরাউন্ডার। ৩৯ বলে ৬৫ রান করে সুদর্শন আউট হলে চাপে পড়ে গুজরাট। ৫ বলে ৮ রান করে শাহরুখ খান এবং ৫ বলে ৪ রান করে রাহুল তাওয়াতিয়া আউট হলে এক প্রান্ত আগলে রেখে লড়াই করতে থাকেন ডেভিড মিলার। ২১ বলে ফিফটি তুলে নেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। ১৮তম ওভারে দ্বিতীয় বলে মুকেশ কুমারকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন ডেভিড মিলার। ২৩ বলে ৫৫ রান করে এই বাঁহাতি ব্যাটার আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় গুজরাট। ৬ বলে ১৩ রান করে আউট হন কিশোর। শেষ দিকে ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেললেও হার এড়াতে পারেনি গুজরাট। নির্ধারিত ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ২২০ রান তুলতে পারে গুজরাট। এতে ৪ রানের জয় পায় দিল্লি। দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন রাসিখ সালাম। এ ছাড়াও কুলদ্বীপ যাদব দুটি, এনরিখ নরকিয়া, মুকেশ কুমার ও অক্ষর প্যাটেল একটি করে উইকেট নেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে দিল্লির দুই ওপেনার পৃথ্বী শাহ এবং জ্যাক ফ্রেজার। তবে ইনিংস বড় করেতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৪ বলে ২৩ রান করে ফ্রেজার আউট হলে ৭ বলে ১১ রান করে তাকে সঙ্গ দেন পৃথ্বী। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি শাই হোপ। ৬ বলে ৫ রান করেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। এরপর দিল্লি শিবিরের হাল ধরেন অক্ষর প্যাটেল এবং ঋষভ পান্থ। দুজনের ব্যাটে ভর করে এগিয়ে যেতে থাকে দিল্লি। ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন অক্ষর প্যাটেল। এরপর দ্রুত গতিতে রান তুলতে থাকেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৪৩ বলে ৬৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। অপর প্রান্তে ব্যাট চালাতে থাকে পান্থও। ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নেন দিল্লি অধিনায়ক। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে তাণ্ডব শুরু করে ক্রিস্টান স্টাবস। ১৯তম ওভারে ২১ রান তোলে এই প্রোটিয়া ব্যাটার। শেষ ওভারে বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারিতে রান তুলতে থাকেন পান্থ। স্টাবসের ৭ বলে ২৬ রান এবং পান্থের ৪৩ বলে ৮৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করে ২২৪ রানের বড় পুঁজি পায় দিল্লি। 
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪৮

মালদ্বীপে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর দল পিএনসির বড় জয়
মালদ্বীপের পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয় পেয়েছে প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি)। দেশটির পার্লামেন্ট পিপলস মজলিশের নিয়ন্ত্রণ কার হাতে থাকবে, তা নির্ধারণে রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। প্রায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা ভোট গ্রহণ চলে। এরমধ্যেই বেশির ভাগ আসনের ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয় পায়  পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি)। খবর এএফপি। রোববার (২১ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মালদ্বীপের নির্বাচন কমিশন ৯৩টি আসনের মধ্যে ৮৬টির ফলাফল ঘোষণা করে। এসব আসনের মধ্যে ৬৬টিতে জয় পেয়েছে পিএনসি। এককভাবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসনের চেয়ে এই সংখ্যা অনেক বেশি। মাত্র আটটি আসন ছিল বিদায়ী পার্লামেন্টে পিএনসি ও তাদের শরিকদের। এবারের নির্বাচনকে প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর জন্য কঠিন পরীক্ষা ছিল। কেননা চীনপন্থী মুইজ্জু প্রেসিডেন্ট হলেও পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ ছিল তার পূর্বসূরি ভারতপন্থী ইব্রাহিম মোহামেদ সালেহর দল মালদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টির (এমডিপি) হাতে। ফলে চীনপন্থী মুইজ্জুর দল এবার পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবে কি না, তা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। গত বছর সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভারতবিরোধী অবস্থান প্রকাশ করে বিজয়ী হন মোহামেদ মুইজ্জু। মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিনের মতো চীনপন্থী অবস্থান নেন। এদিকে দুর্নীতির অভিযোগে ইয়ামিনের ১১ বছরের কারাদণ্ড হয়েছিল। তবে গত সপ্তাহে আদালত এ সাজা বাতিল করে। চলতি মাসে যখন পার্লামেন্ট নির্বাচনের জন্য পুরোদমে প্রচারণা চলছিল, তখন মালদ্বীপে অবকাঠামো নির্মাণে চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বড় ধরনের চুক্তি করেছেন মুইজ্জু। তার প্রশাসন মালদ্বীপে থাকা ভারতীয় সেনাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে মুইজ্জুর একজন জ্যেষ্ঠ সহকারী এএফপিকে বলেন, নির্বাচনে এবার ভূরাজনীতির বড় ধরনের প্রভাব ছিল। ভারতীয় সেনাদের ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতিতে তিনি (মুইজ্জু) ক্ষমতায় এসেছেন।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৫

পাঞ্জাবকে হারিয়ে গুজরাটের চতুর্থ জয়
আইপিএলের গত দুই আসরে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে ফাইনালে উঠেছিল গুজরাট টাইটান্স। তবে চলতি আসরে সেই ভালো ছড়াতে পারেননি শাহা-গিলরা। এখনও পর্যন্ত আট ম্যাচ খেলে মাত্র চারটিতে জয় পেয়েছে গুজরাট। নিজের অষ্টম ম্যাচে পাঞ্জাবকে উইকেটে হারিয়েছে শুভমান গিলের দল। রোববার (২১ এপ্রিল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করে গুজরাটকে ১৪৩ রানের সহজ দেয় পাঞ্জাবকে। জবাব দিতে নেমে ৫ বল এবং তিন উইকেট হাতে থাকতেই হেসে খেলে জয় তুলে নেই গুজরাট। এতে টানা চার ম্যাচ হারের স্বাদ পেলো পাঞ্জাব। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি গুজরাটের। ১১ বলে ১৩ করে সাজঘরে ফেরেন ‍ঋদ্ধিমান শাহা। এরপর সাই সুদর্শনকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন আরেক ওপেনার শুভমান গিল।  ২৯ বলে ৩৫ রান করে ক্যাচ আউট হন গুজরাট অধিনায়ক। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি ডেভিড মিলারও। ৬ বলে ৪ রান করেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। ৩৪ বলে ৩১ রান করে সুদর্শন আউট হলে বিপাকে পড়ে গুজরাট। ১০ বলে ১৩ রান করে আউট হন আজমতুল্লাহ ওমারজাই। এরপর শাহরুখ খানকে সঙ্গে নিয়ে জয়ের জন্য লড়াই করতে থাকেন রাহুল তাওয়াতিয়া। ৪ বলে ৮ রান করে শাহরুখ আউট হলেও তাওয়াতিয়ার ১৮ বলের হার না মানা ৩৬ রানের ইনিংসে ভর করে ৫ বল এবং তিন উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় গুজরাট। পাঞ্জাব কিংসের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন হার্শাল প্যাটেল। এ ছাড়াও এবং লাইম লিভিংস্টোন দুটি, আর্শদীপ সিং এবং স্যাম কারান নেন একটি করে উইকেট। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে পাঞ্জাবের দুই ওপেনার স্যাম কারান এবং প্রাভসিমরান সিং। দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৫১ রান। ২১ বলে ৩৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন প্রাভসিমরান। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি রাইলি রুসোও। ৭ বলে ৯ রান করে নুর আহমেদের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। এরপর ১৯ বলে ২০ রান আরেক আফগান স্পিনার রশিদ খানের শিকার হন স্যাম কারান। এতে ১৫ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট হারিয়ে ছন্দ হারায় পাঞ্জাব। সেই সঙ্গে উইকেট মিছিল শুরু করেন লাইম লিভিংস্টোন (৬), জিতেস শর্মা (৩), আশুতেশ শর্মা (৩) ও শাশাঙ্ক সিং (৮)। শেষ দিকে হারপ্রীত সিংকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন হারপ্রীত ব্রার। ১১ বলে ২৯ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে আউট হন ব্রার। শেষ পর্যন্ত হারপ্রীত সিংয়ের ১৯ বলের ১৪ রানে ভর করে দশ উইকেট হারিয়ে ১৪২ রানের লড়াকু পুঁজি পায় পাঞ্জাব।  
২১ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪৪

শেখ জামালকে গুঁড়িয়ে আবাহনীর বিশাল জয়
চলমান ডিপিএলের দশম রাউন্ডের হাইভোল্টেজ ম্যাচে আবাহনীর মুখোমুখি হয়েছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। এই ম্যাচে সোহানের শেখ জামালকে ১০ উইকেটে হারিয়েছে তাসকিন-শরিফুলরা। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ৮৮ রানে অলআউট হয় শেখ জামাল। জবাব দিতে নেমে মাত্র ১০ ওভার ২ বলেই জয় তুলে নেয় আবাহনী। এতে ১১ ম্যাচের সবগুলোতে জিতে পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে তারা। ৮ জয় নিয়ে তাদের পরের অবস্থানে শেখ জামাল।   টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা কোনো মোটামুটি ভালোই হয়েছিল শেখ জামালের। ৫০ রান তুলতে তারা হারিয়েছিল তিন উইকেট। পরের ৩৮ রানে হারায় সাত উইকেট। আবাহনীর তিন পেসার শরিফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ ও তানজিম হাসান সাকিব মিলে নেন সাত উইকেট।   সাইফ হাসান (১৬), সৈকত আলী (২৩), তাইবুর রহমান (১৪) এবং ইয়াসির আলী করেন ২৭ বলে ১৭ রান। আবাহনীর হয়ে ৭ ওভার বল করে ১ মেডেনসহ ৩৫ রান দিয়ে চার উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ৫ ওভারে ১৬ রান দিয়ে দুই উইকেট পান তাসকিন আহমেদ। ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন তানজিম। এছাড়া স্পিনার তানভীর ইসলাম দুটি ও মোসাদ্দেক হোসেন পান এক উইকেট।   ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আবাহনীর জন্য জয় ছিল কেবল সময়ের ব্যাপার। কত দ্রুত তারা কাজটি সারতে পারেন সেটিরই ছিল অপেক্ষা। ১০ ওভার ২ বলেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আবাহনী। ৩ চার ও সমান ছক্কায় ২২ বলে ৩৭ রান করে এনামুল হক বিজয় ও ৪০ বলে ৫৩ রান করে নাঈম শেখ অপরাজিত থাকেন।  
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:১৬

গুজরাটকে গুঁড়িয়ে দিল্লির রেকর্ড জয়
চলতি আইপিএলে ‍খুব একটা ছন্দে নেই গতবারের রানার্স আপ গুজরাট টাইটান্স। ছয় ম্যাচ খেলে মাত্র তিনটি জয় পেয়ে শুভমান গিলের দল। অন্যদিকে গুজরাটের সমান ম্যাচ থেকে দুটিতে জয় পেয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। নিজেদের সপ্তম ম্যাচে মাঠে নামছে এই দুই দল। বুধবার ( ১৭ এপ্রিল) আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় দিল্লি। নিজেদের আইপিএল ইতিহাসে সর্বনিম্ন সংগ্রহের রেকর্ড গড়ে ৮৯ রানে অলআউট হয়েছিল গুজরাট টাইটান্স। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে বেশ তাড়াহুড়োই দেখিয়েছে রিশভ দিল্লি ক্যাপিটালস। তাতে ৪ উইকেট হারালেও লক্ষ্যটা ভালোভাবেই পেরিয়ে গেছে রিশভ পন্তের দল। বুধবার (১৭ এপ্রিল) আহমেদাবাদে গুজরাটকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে দিল্লি। গুজরাটের দেয়া ৯০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৬৭ বল হাতে রেখে জয় পায় দিল্লি। শুরুতেই গুজরাটের বোলারদের ওপর চড়াও হন জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্ক। তবে ১০ বলে ২০ রানের বেশি করতে পারেননি ফ্রেজার। দলীয় ৩১ রান নিয়ে ফেরেন আরেক ওপেনার পৃথ্বী শ'ও।  নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে দিল্লিও। কেউই ২০ রানের বেশি করতে পারেনি। এক কথায় অভিষেক পোরেল, রিশভ পন্ত এবং শাই হোপদের সহজ জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে দিল্লি।  ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোচট খায় গুজরাট। উএকট হারানোর শুরুটা শুভমান গিলকে দিয়ে। দলীয় ১১ রানে ইশান্ত শর্মার বলে ফেরেন তিনি। চতুর্থ ওভারে ১০ বলে ২ রান করে আউট হন ঋদ্ধিমান সাহা।   ঋদ্ধিমান আউট হওয়ার ১ বল পরেই রান আউট হন সাই। একই ওভারে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন ডেভিড মিলার। নবম ওভারে পরপর ২ বলে স্ট্যাম্পিং হয়ে ফিরেছেন অভিনব মনোহর এবং শাহরুখ।  রশিদ খান এবং রাহুল টেওয়াটিয়া সপ্তম উইকেটে ১৮ রানের জুটি গড়েন। এটিই ছিল গুজরাটের ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের জুটি। দ্বাদশ ওভারে অক্ষরের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন টেওয়াটিয়া। ২৪ বলে ৩১ রান করেন রশিদ খান। তার লড়াকু ইনিংসেই ৮৯ রানে থামে গুজরাট।  দিল্লির হয়ে সফল মুকেশ কুমার। ২ ওভার ৩ বলে ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ইশান্ত শর্মা এবং ত্রিস্তান স্টাবস নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।  আইপিএল ইতিহাসে এটি সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড গুজরাটের। এর আগে দলটির সর্বনিম্ন সংগ্রহ ছিল ১২৫ রান।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৫

এবার মাহির সঙ্গে গোপন সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন জয়
মাহিয়া মাহি ও জয় চৌধুরীর মাঝে বন্ধুত্ব রয়েছে। তবে সম্পর্ক বন্ধুত্বের হলেও গোপন রেখেছিলেন তারা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারা প্রকাশ করেন নিজেদের গোপন এই বন্ধুত্বের কথা। এরপর ‘মাহি-জয়ের গোপন সম্পর্ক ফাঁস’ শিরোনামে সংবাদ হয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে। এতে অনেকেই মনে করেন প্রেম চলছে তাদের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে সে সময় বিরক্তি প্রকাশ করেন মাহি। এবার জয় খুললেন মুখ।  সংবাদমাধ্যমকে জয় বলেন, সত্যি বলতে, এই নিউজের বিষয়ে আমিও জানি না। আপনাদের ভাবি একটু আগে আমাকে ইনবক্স করেছে। মাহি আমাকে করেনি এখনও। কারণ, মাহির সঙ্গে তো আমি সাক্ষাৎকার দিয়েই এসেছি। মাহির সঙ্গে আমার প্রেম–ট্রেম তো প্রশ্নই আসছে না। আমরা খুব ভালো বন্ধু। আমি, মাহিসহ যারা আমাদের গ্রুপে আছেন, সবাই পরিবারের মতো। এতে আমার পরিবার থেকে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের এমন কোনো সম্পর্ক নেই, যেটা নিয়ে কথা-চালাচালি হবে। আমাদের অনেক পবিত্র একটি সম্পর্ক। অনেক ভালো বন্ধু। এর আগে বিষয়টি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে লিখেছিলেন, আমি খুব অবাক নামীদামি পত্রিকারও আজব আজব হেডলাইন দেখে। খুব বিরক্ত, রাগান্বিত। জাস্ট কিছু রিচ বাড়ানোর জন্য আপনাদের এমন টেকনিক আমাকে বিব্রত করছে। সবাই তো নিউজ পড়ে না জাস্ট হেডলাইন দেখেই জাজ করে ফেলে। এই অশান্তি আর ভালো লাগে না।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়