জিমেইলের কনফিডেনসিয়াল মোড ব্যবহার করে ইমেইল পাঠাবেন যেভাবে
গ্রাহকদের মন জয় করতে জিমেইলে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করছে গুগল। তারই অংশ হিসেবে গত বছর কনফিডেনসিয়াল মোড নিয়ে আসে প্রতিষ্ঠানটি। এই ফিচারের সাহায্যে সুরক্ষিত মেইল পাঠানো সম্ভব।
কনফিডেনসিয়াল মোড ব্যবহার করে গ্রাহকরা পাসওয়ার্ডযুক্ত ইমেইল পাঠাতে পারেন। অর্থাৎ এই মেইল পাঠানোর সময় একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে দেবেন প্রেরক। প্রাপককে সেই মেইল ওপেন করতে হলে পাসওয়ার্ডটি জানতে হবে। তা না হলে কোনোভাবেই তিনি সেটা ওপেন করতে পারবেন না।
অর্থাৎ কনফিডেনসিয়াল মোড হলো সুরক্ষিত উপায়ে ইমেইল পাঠানোর পদ্ধতি যা তৃতীয় কারও পক্ষে ওপেন করা সম্ভব নয়। এই উপায়ে ইমেইল করার পদ্ধতি অনেকে জানেন না। চলুন দেখে নেয়া যাক কনফিডেনসিয়াল মোড ব্যবহার করে ইমেইল পাঠানোর পদ্ধতি-
পূর্বশর্ত:
- ইন্টারনেট সংযোগ-সম্পন্ন পিসি বা ল্যাপটপ লাগবে এবং আপনাকে জিমেইলের আপডেটেড ভার্সন ব্যবহার করতে হবে
- জিমেইল অ্যাপের সর্বশেষ ভার্সন আছে এমন আইফোন বা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন লাগবে
পদ্ধতি
- আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করুন
- ওপরের বাম পাশে কম্পোজ অপশনে ক্লিক করুন
- কম্পোজ উইন্ডোতে প্রাপকের মেইল অ্যাড্রেস যুক্ত করুন এবং ইমেইল বার্তা লিখুন
- এবার যেখানে সেন্ড অপশনটি আছে তার একেবারে ডানপাশে ঘড়ি চিহ্নযুক্ত একটি অপশনে ক্লিক করুন এবং সেখানে ‘কনফার্ম বাই এসএমএস পাসকোড’ অপশনে সিলেক্ট করুন
- এক্সপাইরেশন লিমিট (কখন এই মেইলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে) নির্দিষ্ট করুন
- এ পর্যায়ে যাকে ইমেইল করছেন তার কোন ফোন নম্বরে পাসওয়ার্ডটি পাঠাবেন তা দিতে হবে
- এরপর প্রাপক আপনার দেয়া পাসওয়ার্ডযুক্ত একটি মেসেজ পাবে। তখন তিনি জিমেইলের ইনবক্সে গিয়ে এই পাসওয়ার্ডটি প্রবেশ করানোর মাধ্যমে আপনার মেইলটি ওপেন করতে পারবেন।
- যখন প্রাপক তার মোবাইল ফোনে মেসেজের মাধ্যমে আসা কোড দেবেন কেবল তখনই তিনি মেইলটি খুলতে সক্ষম হবেন
ডি/এমকে
মন্তব্য করুন
চাঁদ দেখা নিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞপ্তি
পবিত্র ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণে মঙ্গলবার বৈঠকে বসবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। রোজা শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়।
এ অবস্থায় মঙ্গলবার দেশের আকাশে শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেলে বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আর চাঁদ দেখা না গেলে বুধবার ৩০ রোজা পূর্ণ হবে। সেক্ষেত্রে ঈদ হবে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন নম্বরে ফোন করে এবং ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ নম্বরে ফ্যাক্স করে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ইউএনও) জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
সৌদিতে কবে ঈদ, জানালেন জ্যোতির্বিদরা
সৌদি আরবে আগামীকাল মঙ্গল পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে কি না, তা জানা যাবে আজ। তবে সৌদি আরব ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে আগামী বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর হতে পারে বলে জানিয়েছে জ্যোতির্বিদরা। তাদের হিসাব–নিকাশ বলছে, এ বছর পবিত্র রমজান মাস ৩০ দিনের হতে পারে। সেই হিসাবে, সৌদি আরব ও প্রতিবেশী দেশগুলোয় আগামী বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদ।
সাধারণত চান্দ্রমাস ২৯ কিংবা ৩০ দিনের হয়। তাই ঈদ কবে হবে তা জানার জন্য মুসলমানদের ২৯ রমজানের ইফতারের পর অর্থাৎ সন্ধ্যার আকাশে চাঁদ দেখা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।
সৌদি আরব ও আশপাশের দেশগুলোতে আজ সোমবার (৮ এপ্রিল) শেষ হচ্ছে ২৯ রমজান। এ জন্য ইফতারের পর এসব দেশের মানুষ ঈদের চাঁদ দেখার জন্য পশ্চিম আকাশে চোখ রাখবেন। চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল মঙ্গলবার সেসব দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। আর চাঁদ দেখা না গেলে মঙ্গলবার রোজা রাখতে হবে। আর ঈদ হবে বুধবার।
বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলো নিজস্ব পন্থায় চাঁদ দেখে ঈদের তারিখ ঘোষণা করে থাকে। চাঁদ দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট দেশের রেডিও–টিভিতে তা প্রচার করা হয়। ঘোষণা করা হয় মসজিদে।
ঈদের দিন সকালে জামাতে ছয় তাকবিরের সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেন মুসলিমরা। সাধারণত খোলামাঠ-ঈদগাহ বা মসজিদে এ নামাজ আদায় করা হয়। ঈদের নামাজ শেষে কোলাকুলি করেন সবাই।
উল্লেখ্য, হিজরি বর্ষপঞ্জিতে রমজান মাসের পর শুরু হয় পবিত্র শাওয়াল মাস। বর্ষপঞ্জির দশম মাস এটি। এক মাসের সিয়াম সাধনার পর পশ্চিম আকাশে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখে ঈদ উৎসবে মেতে ওঠেন।
একমাত্র মুসলিম দেশ হিসেবে বৃহস্পতিবার যে দেশে ঈদ
বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। এদিকে বিশ্বের সব মুসলিম দেশে বুধবার পালিত হলেও একমাত্র বাংলাদেশে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদ পালিত হবে।
জানা গেছে, সৌদি আবরসহ মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ, পূর্ব এশিয়ার বেশিরভাগ দেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে পাকিস্তান ও ভারতের তিন অঞ্চলে বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। তবে ভারতের বেশিরভাগ অঞ্চল ও বাংলাদেশে বৃহস্পতিবার ঈদ পালন করা হবে।
এক নজরে দেখে নিন মুসলিম দেশগুলোতে কতটা রোজা হয়েছে এবং কবে ঈদ পালিত হচ্ছে-
পাকিস্তান : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ২৯টি।
মালয়েশিয়া : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ২৯টি।
ফিলিস্তিন : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ৩০টি।
ইন্দোনেশিয়া : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ২৯টি।
সৌদি আরব : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ৩০ টি।
আরব আমিরাত : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ৩০টি।
কাতার : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা, ৩০টি।
ইয়েমেন : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ৩০ টি।
ওমান : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ২৯ টি।
জর্দান : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ২৯টি।
মিশর : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ৩০টি।
তিউনিসিয়া : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ৩০টি।
মরক্কো : ১০ এপ্রিল, বুধবার, রোযা ২৯টি।
কোরবানির ঈদের সম্ভাব্য তারিখ
সৌদি আরবে চলতি বছরের কোরবানির ঈদ জুন মাসের ১৬ তারিখ উদযাপিত হতে পারে। দেশটির চাঁদ দেখা কমিটি এ তথ্য জানিয়েছে।
সৌদি আরবের চাঁদ কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী, ঈদুল আজহা হতে পারে ১০ জিলহজ।
সৌদি আরবে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হয়েছে গত ১০ এপ্রিল। ঈদুল ফিতরের দুই মাস দশ দিন পরে পালিত হয় ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ।
সাধারণত বাংলাদেশে সৌদি আরবের পরের দিন কোরবানির ঈদ পালন করা হয়। সেই হিসাবে আগামী জুন মাসের ১৭ তারিখ বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। তবে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।
মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিমকে (আ.) স্বপ্নে তার সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কোরবানির আদেশ দেন মহান আল্লাহ। এরপর তিনি সবচেয়ে প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে (আ.) কোরবানি করার সিদ্ধান্ত নেন। এ ঘটনায় মহান আল্লাহ খুশি হয়ে যান এবং ইসমাইলের পরিবর্তে পশু কোরবানি হয়।
মূলত এই ঘটনাকে স্মরণ করেই সারা বিশ্বের মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে জিলহজ মাসের ১০ তারিখ পশু কোরবানি করেন। জিলহজ মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১৩ তারিখ পর্যন্ত পশু কোরবানি করা যায়।
সূত্র : বিবিসি
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জায়গায় শিলাবৃষ্টির আভাস
দেশের পাঁচ বিভাগের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়োহাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলা সমূহের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
নেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। এজন্য ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)।
এতে বলা হয়, কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে।
বিএসসিপিএলসি জানায়, তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।
তাপপ্রবাহ কতদিন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী তিন দিনের পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৯টায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি জানায়, রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজশাহী, পাবনা ও টাঙ্গাইল জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং চাঁদপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।
সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।
বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।