• ঢাকা মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
বজ্রপাতে রানওয়ে ক্ষতিগ্রস্ত, সৈয়দপুরে বিমান ওঠানামায় বিঘ্ন  
জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা, প্রার্থীকে জরিমানা
৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় নির্বাচনী প্রচারণায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।  শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে সৈয়দপুর শহরের শহীদ তুলসীরাম সড়কে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে প্রচারণা চালানোর সময় এ জরিমানা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আমিনুল ইসলাম। এ সময় জরিমানার টাকা দিতে না পারায় ফয়সাল দিদার দিপুকে সৈয়দপুর থানা পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। জানা যায়, প্রতীক বরাদ্দের পর ফয়সাল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচারণা চালিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আসছেন। এমন আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী মাজিস্ট্রেট আমিনুল ইসলামের নজরে আসলে এ জরিমানা করেন।    এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপু এ জরিমানাকে আক্রোশমূলক দাবি করে বলেন, ‘আমাকে বিধি মোতাবেক জরিমানা করা হয়নি।’    সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমিনুল ইসলাম জানান, ‘আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আর এই নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো প্রার্থী, কর্মী কিংবা কোনো প্রার্থীর সমর্থক আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করে সতর্ক করে সকল প্রার্থীকে সতর্ক করা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে আর যাতে কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন না করেন, সেদিকে সকলকে নজর রাখতে বলা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা পর সৈয়দপুরে নামল বিমান, শনাক্ত হয়নি বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ত্রুটি
রানওয়েতে শর্টসার্কিট, সৈয়দপুরে বিমান ওঠানামা বন্ধ
সৈয়দপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
জয় বাংলা না বলায় অধ্যক্ষের কক্ষে ছাত্রলীগের তালা 
তুচ্ছ ঘটনায় সৈয়দপুরে ৩ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ, চরম ভোগান্তি
নিজেরা অপরাধ করে উল্টো ট্রাফিক পুলিশের ওপর দোষ চাপিয়ে জনগণকে জিম্মি বানিয়ে চরম ভোগান্তিতে ফেলেছেন মোটর শ্রমিকরা। মিথ্যে অপবাদ ছড়িয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে ৩ ঘণ্টা সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় দুঃসহ দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। পরে থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ হয়।  এমন ঘটনা ঘটেছে নীলফামারীর সৈয়দপুরে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টা থেকে পৌনে ৩টা পর্যন্ত সৈয়দপুর বাস টার্মিনালে আড়াআড়িভাবে সড়কে বাস রেখে এ অবরোধ করে নীলফামারী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের শ্রমিকরা। এতে সৈয়দপুর থেকে রংপুর, দিনাজপুর মহাসড়কসহ পার্বতীপুর, নীলফামারী, ডোমার, ডিমলা পথে বাস, ট্রাক, কার, মাইক্রো, মোটর সাইকেল, রিকশা, অটোসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।  জানা যায়, মেহেদী এন্টারপ্রাইজ নামের একটি মিনিবাস রংপুর থেকে সৈয়দপুরে আসার পথে তারাগঞ্জ হাইওয়ে থানার সামনে পুলিশ থামার সংকেত দেয়। কিন্তু চালক বুলবুল সেখানে গাড়ি না থামিয়ে দ্রুত এগিয়ে আসে। এতে পুলিশ গাড়িটি আটকাতে মোটর সাইকেল নিয়ে পিছু করে। তা টের পেয়ে কিছু দূর এসে গাড়ির চালক বাস থামিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ এসে কাগজপত্র চাইলে সুপার ভাইজার ও হেলপার তা দেখাতে ব্যর্থ হলে তাদেরসহ গাড়িটি থানায় নিয়ে যায় এবং ড্রাইভারকে কাগজসহ এসে গাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে।  অথচ চালক বুলবুল পালিয়ে সৈয়দপুরে এসে জানায় হাইওয়ে পুলিশ অকারণে তার গাড়ি আটক করেছে এবং সুপার ভাইজার ও হেলপারকে মারধর করেছে। এতে উপস্থিত সকল মোটর শ্রমিকের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তারা তাৎক্ষণিক বাস টার্মিনালের তিন দিকের সড়কে মিনিবাস এলোমেলো ভাবে রেখে অবরোধের সৃষ্টি করে। ফলে মুহূর্তে চারপাশে প্রায় ২ শতাধিক যান আটকে পড়ে।  এতে যাত্রীরা বাধ্য হয়ে হেটে টার্মিনাল এলাকা পার হয়। কাছের যাত্রীরা অপরপ্রান্তে এসে অটোরিকশা ও সিএনজি নিয়ে গন্তব্যে রওনা দেয়। কিন্তু দূরের যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েন শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে যেতে বের হওয়া প্রার্থীরা। তাছাড়া স্থানীয় লোকজনও চলাচলে সমস্যায় পড়েন। এমনকি অ্যাম্বুলেন্সও আটকে পড়ে অবর্ণনীয় দুর্দশায় নিপতিত হয় রোগীসহ স্বজনরা।
সৈয়দপুরের পৌর মেয়রের আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
নীলফামারীর সৈয়দপুর পৌর মেয়র রাফিয়া জাহান বেবির কয়েকটি আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা বিব্রত।  তবে এর আগেও আরও আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে এমন পরিস্থিতিতে তিনি ভিডিওগুলো সুপার এডিট দাবি করেছিলেন৷  বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে ভিডিওগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে স্থানীয়রা নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন৷  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরা ভিডিও ক্লিপ ও ছবিগুলোতে দেখা যায়, মেয়র রাফিকা জাহান ভিডিও কলে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি প্রকাশ করছেন। তিনি বিভিন্ন গানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অশ্লীল ভঙ্গিতে নাচছেন। তার পাশে আরও একজনকে নাচতে দেখা যায়। পরে আরেক ভিডিওতে দেখা যায়, ভিডিও কলে অপরপ্রান্তের কারও সঙ্গে বিবস্ত্র হয়ে কথা বলছেন তিনি।  এ বিষয়ে সৈয়দপুর পৌর মেয়র রাফিয়া জাহান বেবির মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, যারা এ বেয়াদবি করছে সেটাও নেত্রী দেখবেন এবং যে সাংবাদিকরা করছেন তাদেরও বিচার হবে।  প্রসঙ্গত, তার স্বামী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক মেয়র আখতার হোসেন বাদলের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন রাফিকা জাহান বেবি। এরপর পঞ্চম ধাপের পৌর নির্বাচনে ২০২১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের এ নতুন মুখ প্রথমবার নির্বাচনে এসেই গৃহিনী থেকে মেয়র হয়েছেন৷ 
অভাবের তাড়নায় শিশুকে রাস্তায় ফেলে গেলেন মা, ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নীলফামারীর সৈয়দপুরে অভাবের তাড়নায় এক শিশুকে হাসপাতালের পাশের গলির রাস্তায় ফেলে যায় রেহেনা নামে এক গৃহবধূ। পরে যাচাই বাছাই শেষে শিশুটিকে উদ্ধার করে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয় পুলিশ।   সোমবার (১১ মার্চ) শিশুটিকে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানার ওসি শাহ আলম। রোববার শিশুটিকে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয় বলে জানান তিনি।  শিশুটির মা রেহেনা বেগম শহরের কামারপুকুর এলাকার ঈদগাহ ময়দান পাড়া গ্রামের বাসিন্দা।   পুলিশের বরাতে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে শিশুটিকে হাসপাতালের গলির রাস্তায় কুড়িয়ে পান সেলিনা বেগম। এরপর শিশুটি অসুস্থ থাকায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন তিনি। মানুষের মাঝে শিশুটিকে কুড়িয়ে পাওয়ার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে বাচ্চার মা দাবি করে শিশুকে ফেরত নিতে আসেন রেহেনা বেগম। এরপর শিশুটিকে কুড়িয়ে পাওয়ার বিষয়ে থানায় জিডি করেন ওই গৃহবধূ। তাদের দুজনকে শিশুটিকে নিয়ে থানায় ডাকেন পুলিশ। তারপর খোঁজখবর নিয়ে প্রকৃত মায়ের কাছে শিশুকে হস্তান্তর করা হয়।  শিশুর মা রেহেনা বেগম বলেন, আমার বাচ্চাটি হওয়ার পর তার বাবা আমার আর তার কোনো খোঁজখবর নেননি। অভাবের তাড়নায় শিশুটিকে আমি রাস্তায় ফেলে যাই। নিজের সন্তানকে ফেলে দেওয়ায় আমি অনুতপ্ত হই৷ পরে পুলিশকে জানালে তারা আমার শিশুকে আজকে ফেরত দেয়।  শিশুটিকে কুড়িয়ে পাওয়া সেলিনা বেগম জানান, আমি শিশুটিকে কুড়িয়ে পেয়েছিলাম। শিশুটিকে অসুস্থ থাকায় তাকে আমি চিকিৎসা করিয়েছি। শিশুটি ভালো থাকুক তার মায়ের কাছে।  এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, একজন মা তার শিশুকে রাস্তায় ফেলে যায় এমন একটি খবর শুনতে পাই। পরে সেই শিশুকে কুড়িয়ে পাওয়ার বিষয়ে সেলিনা বেগম নামে একজন থানায় জিডি করেন। আমরা তদন্ত করে তার প্রকৃত মায়ের কাছে শিশুটিকে ফিরিয়ে দেই।
অভাবের তাড়নায় শিশুকে রাস্তায় ফেলে গেলেন মা 
নীলফামারীর সৈয়দপুরে অভাবের তাড়নায় নিজের শিশুকে হাসপাতালের পাশের গলির রাস্তায় ফেলে যায় রেহেনা নামে এক মা।  শনিবার (৯ মার্চ) রাতে সৈয়দপুর থানায় শিশুটিকে নিয়ে আসেন কুড়িয়ে পাওয়া সেলিনা বেগম। এর আগে বৃহস্পতিবার শিশুটিকে কুড়িয়ে পায় তিনি। কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে এ শিশুটিকে কুড়িয়ে পায় সেলিনা বেগম। তবে শিশুটিকে নিজের সন্তান বলে দাবি করছেন শহরের কামারপুকুর ঈদগাহ এলাকার রেহেনা বেগম। স্বামীর অত্যাচারে আর অভাবে শিশুকে হাসপাতালের পাশের গলির রাস্তায় ফেলে যায় তিনি।  জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকালে কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে শিশুটিকে হাসপাতালের গলির রাস্তায় কুড়িয়ে পায় সেলিনা বেগম। এরপর শিশুটি অসুস্থ থাকায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন তিনি। এরপর মানুষের মাঝে শিশুটিকে কুড়িয়ে পাওয়ার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে বাচ্চার মা দাবি করে শিশুকে ফেরত নিতে আসেন রেহেনা বেগম। এরপর শিশুটিকে কুড়িয়ে পাওয়ার বিষয়ে থানায় জিডি করেন ওই গৃহবধূ। আজকে তাদের দুজনকে শিশুটিকে নিয়ে থানায় ডাকেন দায়িত্বরত কর্মকর্তা৷  বাচ্চার মা দাবি করা রেহেনা বেগম জানায়, আমার বাচ্চাটি হওয়ার পর তার আর আমার কোন খোজ খবর নেয়না আমার স্বামী। আমার বাচ্চা হওয়ার পর কয়েকদিন না খেয়ে ছিলাম। তারা বলে এটা অন্যের ছেলে এজন্য তারা আমাকে খাবার দেয় না। আমি অভাবের তাড়নায় শিশুকে ফেলে দিয়েছি। এখন আমি আমার শিশুকে ফেরত চাই৷  বাচ্চা কুড়িয়ে পাওয়া সেলিনা জানায়, আমি কাজ শেষ করে বাসায় যাচ্ছিলাম এ সময় শিশুটিকে দেখতে পাই৷ তারপর শিশুটিকে কুড়িয়ে নিয়ে হাসপাতাল যাই। বাচ্চাটি খুব অসুস্থ ছিলো তারপর তার চিকিৎসা করার পর সে কিছুটা সুস্থ হয়েছে। এখন যাকে ফেলে দিয়েছে এটা তার বাচ্চা আমি বুঝব কিভাবে। আমি বাচ্চাটিকে কুড়িয়ে পেয়েছি তাকে আমি রাখতে চাই।  স্থানীয় মহিলা কাউন্সিলার রুবিনা বেগম জানায়, আমি শুনেছি উনি বাচ্চাটিকে কুড়িয়ে পায়। তারপর হাসপাতালে গিয়ে বাচ্চাটিকে কাপড় কিনে দেয়, তারপর থানায় এসে জিডি করি। আজকে থানায় ডেকেছে পুলিশ এখানে এসে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত করবে শিশুটি কার। আমি চাই প্রকৃত মালিককে শিশুকে ফেরত দেওয়া হোক।  এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ বলেন, থানায় সবাইকে ডাকা হয়েছে, তদন্ত করে শিশুটিকে তার প্রকৃত মালিক বা মায়ের হাতে তুলে দিব।
এক বিদ্যালয়ের সব শিক্ষককে শোকজ
নীলফামারীর একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব শিক্ষককে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) সৈয়দপুরে রথেরপুকুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। শোকজ পাওয়া শিক্ষকেরা হলেন- প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক আলমাছ সুলতান, সহকারী শিক্ষক মিস লিনা, মাহবুবার রহমান, রেজিয়া খাতুন ও সোনিয়া রিছা প্রামাণিক। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সৈয়দপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেন। নোটিশে দুপুর ১২টায় বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম কেন বন্ধ রাখা হয়েছে সে বিষয়ে জানতে সব শিক্ষককে ৩ কার্যদিবস সময় দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, বিদ্যালয়ের মাঠে সড়কের নির্মাণসামগ্রী রাখার অজুহাতে দুপুরে পাঠদান বন্ধ করেন শিক্ষকরা। স্কুল কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তের পর শিক্ষকদের শোকজ করা হয়েছে। উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, লিখিত জবাবে উপযুক্ত কারণ দর্শাতে না পারলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  
সৈয়দপুরে ৩ ঘণ্টা পর বিমান চলাচল স্বাভাবিক 
ঘন কুয়াশা কেটে যাওয়ার ৩ ঘণ্টা পর নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে বিমান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  বুধবার (১০ জানুয়ারি) দুপুর ১টা ৩০মিনিট থেকে বিমান চলাচল স্বাভাবিক হয়।  এর আগে, সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ ও উড্ডয়ন করতে পারেনি।  সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, সকাল ৯টায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করছিল। সে সময় ঘন কুয়াশার কারণে এ অঞ্চলে দৃষ্টিসীমা ছিল মাত্র ৫০০ মিটার। ফলে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট ওঠানামা করতে না পারায় শিডিউল বিপর্যয় পড়ে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ (ওসি) লোকমান হোসেন বলেন, মধ্যরাত থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল বিমানবন্দর এলাকা। সকাল ৯টায় রানওয়ে এলাকায় দৃষ্টিসীমা ছিল ৫০০ মিটার। দুপুর ১টা ৩০ মিনিটের দিকে কুয়াশা কেটে যাওয়ায় ফ্লাইট চলাচলের প্রয়োজনীয় দৃষ্টিসীমা চলে আসলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়।