• ঢাকা সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বৃষ্টির জন্য বগুড়ায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
বগুড়ায় হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে তাপদাহে হিট স্ট্রোকে মঞ্জুরী বেগম (৫৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি শাজাহানপুর উপজেলার চোপীনগর ইউনিয়নের জানুপাগ্রামের আব্দুস সাত্তারের স্ত্রী। সোমবার (২২ এপ্রিল) ১১টার দিকে শজিমেক হাসপাতালের দন্ত বিভাগে এ ঘটনা ঘটে। চোপীনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমান গণমাধ্যমকে জানান, জানুপাড়া গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের স্ত্রী ও ৬ সন্তানের জননী মুঞ্জুরী বেগম দাঁতের চিকিৎসা করাতে সোমবার সকালে শজিমেক হাসপাতালে যান। চিকিৎসা নিতে সেখানে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন মুঞ্জুরী বেগম। চোপীনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আরও বলেন, প্রচণ্ড গরম সহ্য করতে না পেরে একপর্যায়ে তিনি জ্ঞান হারিয়ে লুটিয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে থাকা চিকিৎসকরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ ফাঁড়িতে এমপির বিরুদ্ধে যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতাদের পেটানোর অভিযোগ
থানায় ঢুকে পুলিশকে মারপিট, আসামি ছিনতাইয়ের চেষ্টা 
ঈদযাত্রায় বাস-প্রাইভেটকার সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ৪
ঈদযাত্রায় বাস-প্রাইভেটকার সংঘর্ষ, নিহত ৩
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নারীর মৃত্যু
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় একজন নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ঘাতক মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যান। দুর্ঘটনায় নিহত নারী উপজেলার পৌর এলাকার মৃত ঘেতু ফকিরের স্ত্রী সাহেদা বেগম (৬০)। পরিবারের কোনও অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইফতারি শেষে সাহেদা বেগম তার নাতিকে কোলে নিয়ে তারই ছেলে শফিকুল ইসলামের মুদি খানার দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। দোকানটি হাসনাপাড়া-সারিয়াকান্দি সড়কের পাশে অবস্থিত। সাহেদা বেগম এ সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে দোকানের টিভি দেখছিলেন। এ সময় সদর ইউনিয়নের পারতিত পরল গ্রামের দিক থেকে দ্রুতগতিতে ছেড়ে আসা একটি মোটরসাইকেল সাহেদা বেগমকে জোরে ধাক্কা দেয়। ফলে ঘটনাস্থলেই সাহেদা বেগম গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে সারিয়াকান্দি থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। দুর্ঘটনার সময় ঘাতক মোটরসাইকেল চালক মোটরসাইকেল রেখে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ায় তাকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। তবে এ ঘটনায় তার কোলে থাকা নাতনি কোনও আঘাতপ্রাপ্ত হয়নি। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সারিয়াকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরিবারের কোনও অভিযোগ না থাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত নারীর মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঘানি টেনে তেল বের করা সেই দুদু মিয়া পেলেন গরু সহায়তা
বগুড়া সারিয়াকান্দির ভেলাবাড়ী ইউনিয়নের ছাইহাটা গ্রামের বৃদ্ধ দুদু মিয়াকে (৬২) গরু সহযোগিতা প্রদান করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে এ সহায়তা প্রদান করেছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জগলুল আহসান।  তিনি এ উপজেলার নারচী ইউনিয়নের বাঁশগাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। দুদু মিয়া ও তার স্ত্রী হালিমা বেগম দীর্ঘ ৯ বছর ধরে নিজেদের কাঁধে জোয়াল নিয়ে তেলের ঘানি টেনে সরিষা থেকে তেল বের করে অনেক কষ্টে সংসার চালাতেন। এ বিষয়ে গত ১৪ মার্চ আরটিভিতে সরাসরি ভিডিও চিত্র প্রকাশ করা হয়। দুদু মিয়ার আগে ছিল গোয়ালভরা গরু এবং বসতভিটাসহ বেশ কিছু কৃষিজমি। বেশ কয়েকবছর আগে তিনি বাঙালি নদী ভাঙনের শিকার হন। সামান্য জমি কিনে ছাইহাটা গ্রামে বসবাস শুরু করেন। গত কয়েকবছর আগে তার একমাত্র নাতনির দুরারোগ্য রোগের চিকিৎসার জন্য তিনি তার এ ভিটেমাটিও বিক্রি করেন। বিক্রি করেন তার তেলের ঘানি টানা সবগুলো গরু। পরে তিনি নিজেই গরুর বদলে তেলের ঘানির জোয়াল কাঁধে নেন। সারাদিন যা তেল পান তা বাজার বা গ্রামে বিক্রি করে চলতো তার সংসার। এ কাজে তার স্ত্রী হালিমা বেগম তাকে সহযোগিতা করতেন। তিনিও কাঁধে জোয়াল নিয়ে তেলের ঘানি টানতেন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমের সংবাদে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জগলুল আহসান তাকে একটি গরু কিনে দিয়েছেন এবং তেলের ঘানিটি মেরামত করতে নগদ অর্থ প্রদান করেছেন। বৃদ্ধ দুদু মিয়া বলেন, ‘গরুডা পায়া হামি খুবই খুশি হছি। আল্লাহ যেন কর্নেল সাহেবের ভালোই করেন। আজ থেকে হামার ঘার থেকে জোয়াল নামল। হামার চির ভোগান্তির অবসান হলো। আর হামার নিজের কাঁধে জোয়াল টানা নাগবি নে।’ অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জগলুল আহসান বলেন, বৃদ্ধ দুদু মিয়াকে এ সহযোগিতা প্রদান করতে পারায় আমিও খুবই খুশি। এতে তার চির কষ্টের অবসান হয়েছে। বেশ কয়েকবছর ধরেই আমি গ্রামের অসহায় মানুষদের সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি।
১০০ টাকার বেগুন বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়, মিলছে না ক্রেতা
বগুড়ার বাজারে আলু ছাড়া কমেছে অধিকাংশ শাকসবজির দাম। তবুও মিলছে না ক্রেতা। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন সবজি ব্যবসায়ীরা।  রোজা শুরুর আগের দিনও রাজাবাজার ও ফতেহ আলী বাজারে ৫০ টাকা কেজি দরের বেগুনের দাম ওঠে ১০০ টাকায়। ৪০ টাকার শিম বিক্রি হয় ৮০ টাকায়। এভাবে টমেটো, গাজর, খিরা, শসা ও লেবুসহ প্রায় সব ধরনের শাকসবজি দ্বিগুণ দামে বিক্রি হয়। মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে বেগুনের দর খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি ২০ টাকায় নেমেছে। অন্য শাকসবজির দামও নেমেছে অর্ধেকে। এ দিকে রোজার আগের দিন থেকে শিম ১০০, গাজর ৪০, টমেটো ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। লেবুর হালি ছিল সর্বনিম্ন ৪০ টাকা। শসার কেজি ১০০ টাকা, খিরা ৮০ টাকা।  সরেজমিনে কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, কয়েকদিনের ব্যবধানে শিমের দাম চাওয়া হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা, গাজর ১৫ টাকা ও টমেটো ২৫ টাকা, শসা ও খিরা ৪০ টাকা। লেবুর হালি ২০-২৫ টাকা। এ বিষয়ে রাজাবাজারের একজন ব্যবসায়ী জানান, গত সোম থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সব ধরনের শাকসবজির দাম চড়া ছিল। শুক্রবার ধস নামে। ১০০ টাকা কেজির বেগুন ২০ টাকা হলেও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না।  দাম কমার বিষয়ে এ ব্যবসায়ী বলেন, আমদানি বেশি। সেই তুলনায় ক্রেতা নেই। এ কারণে কম দামেও পণ্য বিক্রি করা যাচ্ছে না। যেখানে দেশি নতুন পেঁয়াজের কেজি ছিল ৮০ টাকা। গতকাল থেকে সেই পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে আলুর দাম কেজিতে ছয় টাকা বেড়ে ৩৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচামরিচের দাম কমেছে অর্ধেক। রোজার এক দিন আগে ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হয় ৮০ টাকা কেজি দরে। অথচ রোববার আবার আগের দামেই কাঁচামরিচ বিক্রি হয়। ফতেহ আলী বাজারের এক ব্যবসায়ী জানান, আলুর দাম তিন দিন আগেও কেজিপ্রতি ৩০ টাকা ছিল। শুক্রবার ৩৬ টাকায় বিক্রি হয়। মাঠে কৃষকের খেতে আলু নেই। এ কারণে সরবরাহ কমায় দাম বাড়ছে। কৃষি বিপণন বিভাগ বগুড়ার মাঠ ও বাজার পরিদর্শক আবু তাহের জানান, বেগুন, শিম, খিরা, শসা ও লেবুর দাম যেভাবে বেড়েছিল সেভাবেই কমেছে। বাজারে সরবরাহের তুলনায় ক্রেতা না থাকায় দাম কমেছে।
বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবকের দুই নেতাকে কুপিয়ে জখম
বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক দলের দুই নেতাকে ইফতারের পর কুপিয়ে আহত করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে শহরের সাতমাথা এলাকার বিআরটিসি মার্কেটের সামনে এই ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন, বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক মোমিনুল ইসলাম (৩০) ও একই ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাগর কুমার রায় (২৯)। আহতদের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোমিনুল আশংকাজনক অবস্থায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সাগর সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন আছেন। বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রসঞ্জিত রায় সঞ্জিত বলেন, আহত মোমিনুল ও সাগর শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সেউজগাড়ি এলাকার বাসিন্দা। রেলওয়ে মার্কেট নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত এলাকায় দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর জেরে এ হামলা হয়ে থাকতে পারে। প্রসঞ্জিত রায় সঞ্জিত আরও বলেন, ইফতারের আধাঘণ্টা পর বিআরটিসি মার্কেটের সামনে থেকে মোমিনুল ও সাগর মোটরসাইকেলে সেউজগাড়ি দিকে আসছিলেন। এই সময় পেছন থেকে প্রায় ১০ জন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাদের কুপিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাদের শজিমেক হাসপাতালে আনা হয়। আহত সাগরের হাতে ও মোমিনুলের মাথায় একাধিক আঘাত করা হয়েছে। বগুড়া সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, আহতদের মধ্যে মোমিনুলের অবস্থা আশংকাজনক। তাকে শজিমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জ্বালানি তেলের দোকানে আগুন, মালিক দম্পতি দগ্ধ
বগুড়ার ধুনটের নিমগাছি ইউনিয়নের সোনাহাটা বাজারে জ্বালানি তেলের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে দোকান মালিক নিরব হোসেন (৩০) ও স্ত্রী মিথিলা খাতুন (২৫) দগ্ধ হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিকেল ৫টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের দোকানে মজুত তেল, ৩টি ট্রাকটর, তেল ভর্তি ২টি ট্রাক ও সিএনজি মেরামতের একটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।  উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সনিতা নাছরিন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তেলের দোকানের মালিক নিরব হোসেনের বাড়ি পাবনার নগর বাড়ি এলাকায়। তিনি প্রায় ৫ বছর ধরে সোনাহাটা বাজার এলাকায় জ্বালানি তেলের ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বিকেল ৫টার দিকে হঠাৎ করে তেলের দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তবে অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষতির পরিমান জানা যায়নি।  ফায়ার সাভির্সের ২টি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এদিকে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ দোকানের মালিক নিরব হোসেন ও তার স্ত্রী মিথিলাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ধুনট ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার হামিদুল ইসলাম বলেন, নিরব ফিলিং স্টেশন নামে ওই দোকানে ডিজেল, পেট্রোল, মবিল ও কেরোসিন বিক্রি করা হয়। ওই দোকনে অগ্নিকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
বগুড়ার শিবগঞ্জ পৌরসভার নতুন মেয়র মানিক
বগুড়ার শিবগঞ্জ পৌরসভার উপনির্বাচনে মেয়র পদে তৌহিদুর রহমান মানিক আবারও নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৮ হাজার ১৩১টি। তিনি শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক দুবারের মেয়র। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রিজ্জাকুর রহমান রাজু। তিনি হ্যাঙ্গার প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৪ হাজার ৪১০টি। ভোট গ্রহণের হার ৬৬ দশমিক ৩৬ ভাগ। শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার শফিকুল ইসলাম আকন্দ ভোট গণনা শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।  নির্বাচন কর্মকর্তা আরও জানান, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। ১১টি কেন্দ্রে মোট ভোটার ছিলেন ১৯ হাজার ৪৭৩ জন। এরমধ্যে ভোট প্রদান করেছেন ১২ হাজার ৯২৩ জন। শতকরা হার ৬৬ দশমিক ৩৬। ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে।  নির্বাচনে অপর ২ মেয়র প্রার্থী আবদুল খালেক (মোবাইল ফোন) ভোট পেয়েছেন ২১০ এবং হামদান মন্ডল (জগ) ভোট পেয়েছেন ১৭২।