• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তীব্র গরমে ফেসবুকে ভাইরাল আবুল খায়েরের সেই বিজ্ঞাপন!
তীব্র গরমে নাজেহাল দেশবাসী। আর এই গরমের অন্যতম কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে বৃক্ষনিধন। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে গাছ কাটার সমালোচনা যেমন হচ্ছে নতুন করে গাছ লাগানোর কথাও বলছেন অনেকে। ইট-পাথরে গড়া বড় শহরগুলোই শুধু না, অজপাড়াগাঁয়ের বাতাসেও এখন শীতলতা নাই। হাওয়ার পরশে যেন দাবানলের অনুভূতি! গুগল ওয়েদারে তাপমাত্রা যদি দেখায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, উপলব্ধি দেখায় ৪২ বা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কেন এই অবস্থা? সামাজিক মাধ্যমে সাম্প্রতিক পোস্টগুলো থেকে মনে হয়, তারা গাছ কমে যাওয়াকেই কারণ হিসেবে দেখছেন। বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, প্রতিবছরই পৃথিবীর বায়ুতে যে তাপমাত্রা বাড়ছে এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বৃক্ষনিধন। এবারও তীব্র গরমে অতিষ্ঠ মানুষ ফেসবুকে বৃক্ষ রোপণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করছেন। অনেকে এক সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে বহুল প্রচারিত একটি বিজ্ঞাপনের কথা স্মরণ করে আবেগতাড়িত হচ্ছেন। বিজ্ঞাপনটিতে কিংবদন্তী অভিনেতা আবুল খায়ের ছিলেন একজন কবিরাজ। একদিন হাঁটতে হাঁটতে আকাশমুখী গাছের দিকে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবছিলেন তিনি। এরমধ্যেই সেখানে আসেন গাছের মালিক। তাদের দুজনের কথোপকথন ছিল এমন- গাছের মালিক: কি গো কবিরাজ, কী খোঁজতাসেন? কবিরাজ: আইচ্ছা, এইখানে একটা অর্জুন গাছ আছিল না? গাছের মালিক: আছিল, কাইট্টা ফালাইছি। কবিরাজ: এইখানে একটা শিশু গাছ আর ওই মাথায় একটা হরতকী গাছ। গাছের মালিক: আছিলো, কাইট্টা ফালাইছি। কবিরাজ: আপনের গাছ? গাছের মালিক: হ। টেকার দরকার পড়ছে তাই বিক্রি করছি। কবিরাজ: গাছ লাগাইছিলো কে? গাছের মালিক: আমার বাবায়। কবিরাজ: আপনি কী লাগাইছেন? গাছের মালিক: আমি কী লাগাইছি? কবিরাজ- হ, ভবিষ্যতে আপনার পোলারও টেকার দরকার হইতে পারে।   এরপর কবিরাজ একদল গ্রামবাসীর উদ্দেশে বলেন, আমি আর আপনাগোর কবিরাজ নাই। আপনারা চাইলেও আমি আর ওষুধ দিতে পারুম না। প্রশ্ন করতে পারেন কেন? উত্তর একটাই। সাপ্লাই শেষ। গাছ নাই তো আমার ওষুধও নাই। লাকড়ি বানায়া চুলায় দিছি, খাট-পালঙ্ক বানায়া শুইয়া রইছি, টেকার দরকার পড়ছে গাছ কাটছি। যা কাইটা ফালাইসি তা কি পূরণ করছি? বাপ-দাদার লাগানো গাছ কাটছি। নিজেগো সন্তানের জন্য কী রাখছি? অক্সিজেনের ফ্যাক্টরি ধীরে ধীরে শেষ হইতাসে। চোখ ভইরা সবুজ দেখি না। ভবিষ্যতে কেমনে দম লইবেন?   মানুষের মাঝে বৃক্ষ নিধন বিরোধী সচেতনতা বাড়াতে বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর বিজ্ঞাপনটি তৈরি করেছিল। নব্বই দশকে বিটিভি যখন দেশের একমাত্র টেলিভিশন চ্যানেল ছিল তখন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিজ্ঞাপনটি বেশি প্রচার করা হতো। পরবর্তী সময়িও বিজ্ঞাপনটি দেখা গেছে বিটিভিতে। এই বিজ্ঞাপনে মরহুম আবুল খায়েরের অসাধারণ আর হৃদয়গ্রাহী সংলাপ সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ফিরতো। বিজ্ঞাপনটির সংলাপ ফেসবুকে শেয়ার করে অনেকেই এটি আবারও টেলিভিশনে ব্যাপকভাবে প্রচারের দাবি জানাচ্ছেন।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১২

শামির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হাসিনের, স্ক্রিনশট ভাইরাল
পরকীয়া, ম্যাচ গড়াপেটা, মারপিটসহ ভারতের পেস বোলার মোহাম্মদ শামির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছিলেন স্ত্রী হাসিন জাহান। থানায় একাধিক ফোন রেকর্ডিং ও স্ক্রিনশট দিয়ে অভিযোগও করেছিলেন হাসিন। তবে সব কিছুই অস্বীকার করেন শামি। বর্তমানে আলাদা থাকছেন তারা। তবে এখনও আইনত ডিভোর্স হয়নি তাদের। পরিবারকে দেখার জন্য এখনও হাসিনকে প্রতি মাসে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দেন শামি। এবার নতুন করে অভিযোগ তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শামির আরও কিছু চ্যাট স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন হাসিন।  সেই স্ক্রিনশটে দেখা যাচ্ছে, নানান ধরনের যৌন উসকানিমূলক কথা বলছেন শামি। কখনো আবদার করছেন স্তন্যপানের, কখনো আবার কোনো নারীকে বিকিনি পরে আসার কথা বলছেন। যৌন সম্পর্কের নানান ধাপ নিয়েও আলোচনা করছেন। যদিও এগুলো শামির ফোন থেকে তোলা এমন কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি হাসিন। এদিকে স্ক্রিনশটগুলো শেয়ার করে শামি লিখলেন, ‘ইয়া আল্লাহ তুমি সবাইকে ইনসাফ দাও। আমাকে আর আমার মেয়েকেও দাও। পাগল কুকুরের দল আমার পেছনে লেগে আছে। ওই কুকুরগুলোকে তুমি শাস্তি দাও।’ শামির পোস্টে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা। হাসিনের পক্ষ নিয়ে অনেকেই বলছেন, ‘স্পষ্টই সব দোষ শামির। শাস্তি হোক ওর; শামি ভালো ক্রিকেট খেলে ঠিকই। ভালো মানুষ নয়। এই চ্যাটগুলোই তার প্রমাণ।’ শামি ভক্তরা আবার উল্টো কথাও বলছেন। একজন লিখেছেন, ‘এই মেয়েটার আরও বেশি টাকা চাই। আবার অসভ্যতা শুরু করেছে।’  অন্যজনের মন্তব্য, ‘এগুলো শামি পাঠিয়েছে প্রমাণ কই। তুমি তো নিজেও লিখতে পারো। ফোন নম্বর যেভাবে সেভ করা, তাতে তো পুরোটাই ফেক মনে হচ্ছে।’ উল্লেখ্য, কেকেআরে খেলার সময় চিয়ার লিডার হাসিনের সঙ্গে প্রেম হয় শামির। এরপর ২০১৪ সালে বিয়ে করেন তারা। এরপর থেকে যেকোনো ইভেন্টে শামির সঙ্গে তাকে দেখা যেতো। ২০১৫ সালে তাদের ঘরে একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়। তবে এরপরই তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। বর্তমানে আলাদা থাকছেন তারা।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৮

বারের সামনে চুলোচুলি, ভাইরাল সেই ৩ নারী গ্রেপ্তার
রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরের ক্যাফে সেলেব্রিটা বারের সামনে সম্প্রতি কয়েকজন নারীর চুলোচুলি ও মারামারির ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। গ্রেপ্তার তরুণীরা হলেন- শারমিন আক্তার মিম, নুসরাত আফরিন বৈশাখী ও ফাহিমা ইসলাম। হারুন অর রশীদ বলেন, বারের সামনে কয়েকজন নারীর মধ্যে হাতাহাতির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামলা করেন।পরবর্তীতে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে অভিযুক্ত ৩ নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, এ ঘটনা সম্পর্কে বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে। এর আগে, গত ১৪ এপ্রিল বারের সামনে সাদা পোশাক পরা নারী ও লাল শাড়ি পরা এক নারীর মধ্যে হাতাহাতির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এতে দেখা যায়, হাতাহাতির সময় চিৎকার করছিল নারীরা। কয়েকজন পুরুষ তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৬

পাঁচ গোল করে ভাইরাল মেসি পুত্র
বর্তমানে ফুটবল বিশ্বের সব থেকে জনপ্রিয় এবং সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। সর্বকালের সেরা ফুটবলারও বলা হয় এই আর্জেন্টাইন তারকাকে। তাই বাবার মতোই তারকা ফুটবলার হতে চান মেসির তিন ছেলে। বাবা যেমন প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের নাকা চুবানি খাইয়ে গোল করে বেড়ান, ছেলেও হয়েছে তেমনি। মেসি ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার পর ক্লাবটির একাডেমিতে নাম লিখিয়েছেন তার তিন ছেলে থিয়াগো, মাতেও এবং চিরোও। এ তিনজনই খেলছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির বয়সভিত্তিক দলে। সম্প্রতি মেসির ছোট ছেলে মাতেওর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, ইন্টার মায়ামির অনূর্ধ্ব-৯ দলের হয়ে প্রতিপক্ষের জালে একে একে পাঁচবার বল জমা করেছেন মেসির ছেলে মাতেও।  এর মধ্যে একটি ছিল ফ্রি-কিক। বক্সের বাইরে থেকে বাঁকানো সেই ফ্রি-কিকের গোল দেখে মুগ্ধ হবেন যে কেউ। গোল করে বাবার আইকনিক সেলিব্রেশন (দর্শকদের উদ্দেশ্য করে চুমু খাওয়া) করছেন তিনি। এবার বিশ্ব দেখল ‘আসল ছোট মেসি’। মেসির সঙ্গে মাতেওর অমিল হয়তো একটিই মেসি বাঁ পায়ের খেলোয়াড় আর মাতেও ডান পায়ের। ফ্রিক-কিকসহ পাঁচটি গোলই মাতেও করেছে ডান পায়ে। এর আগেও দুর্দান্ত পারফর্ম করে বেশ কয়েকবার ভাইরাল হয়েছেন মেসির ছেলে। চলতি মাসের শুরুর দিকে ইস্টার আন্তর্জাতিক কাপের ফাইনালে মায়ামির অনূর্ধ্ব-১২ দলকে শিরোপা জিতিয়ে ভাইরাল হয়েছেন মেসির বড় ছেলে থিয়াগো।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩০

আইপিএলে টস টেম্পারিংয়ের অভিযোগ, ভিডিও ভাইরাল
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দুইদিন আগে মাঠে গড়িয়েছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর মধ্যকার ম্যাচ। তবে সেই ম্যাচ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখনও বিতর্ক চলছে। সেই ম্যাচের টসের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়েছে।  ভিডিওতে দেখা যায়, মাটি থেকে টসের কয়েন তোলার সময় সেটি উল্টে ফেলেন ম্যাচ রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথ। এরপর তিনি জানান, মুম্বাইয়ের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া টস জিতেছেন। এ নিয়ে কোনো আপত্তি জানাননি বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি নিয়ে সবর ক্রীড়াপ্রেমীরা। বিষয়টিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে টস টেম্পারিং-ও বলা হচ্ছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটার) টসের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ওই ভিডিওতে লেখা, ‘কী!’ একই সঙ্গে ওই আইডি থেকে চারটি হাসির ইমোজিও দেওয়া হয়েছে।  অন্যদিকে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস টিএন নামের এক আইডি থেকে আরও পরিষ্কার এক ভিডিওতে লেখা হয়েছে, ‘টসের পরিষ্কার ভিডিও... এরপরও যদি কারও সন্দেহ থেকে থাকে, তাহলে তার চোখের বা মানসিক হাসপাতালে যাওয়া উচিত।’ উল্লেখ্য, টস বিতর্কের ম্যাচে জয়ও পেয়েছে মুম্বাই। এদিন টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯৬ রান করে বেঙ্গালুরু। জবাবে ঈশান কিষানের ৬৯ ও সূর্যকুমার যাদবের ৫২ রানের ইনিংসে ভর করে ২৭ বল ও ৩ উইকেট হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় মুম্বাই। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪৪

জানা গেল ভাইরাল তরুণ-তরুণীর মারধরের কারণ
ঈদের দিন কালো পোশাক পরা তরুণ-তরুণীর মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। অবশেষে জানা গেছে তাদের মারধরের কারণ। ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া শৌলা সড়কের। সম্পর্কে ওই তরুণ-তরুণী স্বামী-স্ত্রী। ৪৬ সেকেন্ডে ওই ভিডিওটিতে দেখা যায়, প্রকাশ্যে রাস্তায় এক তরুণীকে দফায় দফায় মারধর করছেন। সাদা পায়জামা ও কালো পাঞ্জাবি পরা এক তরুণ এক তরুণীর হাত ধরে পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে হেঁটে যাচ্ছেন। ওই তরুণের পেছনের দিকে পাঞ্জাবি অর্ধেক ছেড়া। হেঁটে যাওয়ার একপর্যায়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনের সামনে তরুণীকে কিলঘুষি মারছেন তরুণ। সেই সঙ্গে চুল ধরে টানাটানিসহ দফায় দফায় তরুণীকে বিভিন্নভাবে আঘাত করে ফেলে দিচ্ছেন। রাস্তায় বহু মানুষ চলাচল করলেও তরুণীকে সাহায্য করেতে এগিয়ে আসছে না কেউ। জানা গেছে, নির্যাতিত তরুণী বাউফলের কালাইয়ার মিলন মিয়ার মেয়ে মিম আক্তার। আর ওই তরুণ উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের কামরুল ইসলাম। গত এক বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। ঈদের দিন কামরুল শ্বশুরবাড়ি আসেন। পরে স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে বাসা থেকে বের হয়ে গেলে তার স্ত্রী মিম তার পিছু নিলে রাস্তায় তাদের মাঝে মারামারি, ধস্তাধস্তি ও টানাটানির ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে বাউফল থানা পুলিশের ওসি শোনিত কুমার গায়েন বলেন, ভিডিওটি এমনই ভাইরাল হয়েছে যে থানায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে নির্যাতিত তরুণীর পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি। তবুও পুলিশ ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৬

বিমানের সিটে জড়িয়ে ধরে শুয়ে যুগল, ছবি ভাইরাল
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি ছবি। সেখানে দেখা গেছে, বিমানের সিটে যুগলের দুই জোড়া খালি পা। সিটে উঠে একে অপরের উপর শুয়ে রয়েছেন তারা। নিউ ইয়র্কের একটি বিমানে প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে চলেছে এমনই কাণ্ড। বিমানের অন্য যাত্রীরা সেই দৃশ্য দেখে হতবাক। কিছু যাত্রী মোবাইল ফোনে ছবি তুলে সেগুলি পোস্ট করতেই ভাইরাল হয়ে যায় সেগুলি। ছবি পোস্ট করে বেবিআইবিমাজয়েন্ট নামের এক ইউজার লিখেছেন, ‘বিমানে অপরিচিত লাভবার্ডস। ৩০ হাজার ফুট উচ্চতাতেও একে অপরকে জড়িয়ে শুয়ে। প্রায় ৪ ঘণ্টার বিমানে এমন দৃশ্য দেখব ভাবতে পারিনি’। মুহূর্তের মধ্যে ছবিটি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, বিমানের কর্মীরা কেন এমন কাণ্ড দেখেও বাধা দিলেন না। বিমানসেবিকারা কোথায় ছিলেন? অনেকেই তীব্র প্রতিবাদ করেছেন এমন ঘটনার। কেন অন্য যাত্রীদের এমন দৃশ্য দেখে যাতায়াত করতে হবে প্রশ্ন তুলেছেন তারা।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৮

আরিয়ান-লারিসার ভিডিও ভাইরাল
ব্রাজিলিয়ান সুন্দরী মডেল লারিসা বনেসির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন শাহরুখপুত্র আরিয়ান খান। এমন গুজবে কয়েক দিন ধরেই খবরের শিরোনামে রয়েছেন তিনি। ইতোমধ্যে ব্রাজিল থেকে ভারতে এসেছেন লারিসা। এরপরেই মূলত নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে আরিয়ান-লারিসার ভিডিও। জানা গেছে, এক রাতের পার্টিতে ক্যামেরায় ধরা পড়লেন আরিয়ান-লারিসা। বলা যায়, সেখানে বেশ খোশ মেজাজেই ধরা দিয়েছেন শাহরুখপুত্র। মার্টিন গ্যারিক্সের পাশে আরিয়ান, আর ঠিক তার পিছনেই দাঁড়িয়ে আছেন লারিসা। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, গানের তালে নাচছেন লারিসা। পাশাপাশি ঘন ঘন উড়ন্ত চুমুও ছুড়ে দিচ্ছেন আরিয়ানের দিকে। আর এমন কাণ্ড দেখে আরিয়ানের মুখেও দেখা যায় মুচকি হাসি। যদিও ক্যামেরা দেখতেই সাবধান হয়ে যান দুজনেই। এদানিং লারিসা ও তার পরিবারের সবাইকে ইনস্টাগ্রামে ফলো করছেন আরিয়ান। শুধু তাই নয়, এই ব্রাজিলিয়ান সুন্দরীও গোটা খান পরিবারকে ফলো করেন। এমনকি অভিনেত্রীর মায়ের জন্মদিনেও তাকে উপহারও পাঠিয়েছেন শাহরুখপুত্র। আর এসব দেখেই নেটিজেনদের ধারণা— প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন লারিসা-আরিয়ান। লারিসা পেশায় একজন অভিনেত্রী। গুরু রন্ধাওয়ার ‘সুরমা সুরমা’ মিউজিক ভিডিও, স্টেবিন বেনের মিউজিক ভিডিও, এমনকি বিশাল মিশ্রের সঙ্গেও একটি অ্যালবামে দেখা গেছে এই অভিনেত্রী। এ ছাড়া অক্ষয় কুমার, জন আব্রাহমের টাইগার শ্রফ ওসুরাজ পাঞ্চোলির সঙ্গেও কাজ করেছেন লারিসা। অন্যদিকে বর্তমানে ৬ এপিসোডের নতুন সিরিজ তৈরির কাজে ব্যস্ত রয়েছেন আরিয়ান। জনপ্রিয় এক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে দেখা যাবে তার এই সিরিজটি। শাহরুখের প্রযোজনা সংস্থা রেড চিলিসের ব্যানারে নির্মিত হচ্ছে এটি। ইতোমধ্যে শুটিংও শুরু হয়েছে সিরিজটির।  ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন সূত্র : আনন্দবাজার 
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪১

ছাত্রলীগ নেতার মদপানের ছবি ভাইরাল!
নড়াইলের কালিয়ায় ছাত্রলীগের এক নেতার মদপানের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। রমজান মাসে মো. ইমন হোসেন নামে ছাত্রলীগ নেতার এমন মদপানের ছবি ছড়িয়ে পড়ায় নানা মহলে তীব্র সমালোচনা চলছে। শনিবার (৩০ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপজেলার পেড়লী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের মদপানের ছবিটি ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রলীগ নেতা ইমন হোসেন উপজেলা খড়রিয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা (মৃত) আমীর হোসেন মীরের ছেলে। ‘কালিয়ার রাজনিতি’ নামে ফেসবুক আইডির পোস্টে দেখা যায়, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমন অর্ধনগ্ন অবস্থায় বসে আছেন, তার সামনে পাঁচটি গ্লাসে মদ ঢেলে রাখা হয়েছে। পাশেই মদের বোতল ও সিগারেটের প্যাকেট। পোস্টটিতে লেখা হয়, ‘মাদক সম্রাট পেড়লী ইউনিয়নের ছাত্রলীগের ধো**ওন সম্পাদক (সাধারণ সম্পাদক)। আহারে! এই কমিটি অতি বিলম্বে বহিষ্কার চাই। আর কী প্রমাণ চাই, আপনার ২৪ ঘণ্টার ভিতর কমিটি বিলুপ্ত চাই।’ এদিকে ঘটনার দিনে উপস্থিত থাকা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাত্রলীগ কর্মী বলেন, ভাই (ইমন) প্রায়ই এমন (মাদকের) আসর তাদের বীর নিবাসে বসান। এলাকায় মাদক ছড়ায় দিছেন তিনি, ছাত্রলীগ করি কিন্তু তার ভয়ে জেলার বড় ভাইদের কাছে বললে আমরা তো এলাকায় থাকতে পারব না। সেই ভয়ে এ ধরনের অপকর্ম মুখ বন্ধ করে সহ্য করি। অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে ছাত্রলীগ নেতা ইমন বলেন, এটা সুপার এডিটের মাধ্যমে এলাকার ছাত্রদলের ছেলেরা এটা করেছে, ঘটনা সত্য নয়। এ ঘটনায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাঈম ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক স্বপ্নীল শিকদার নীল বলেন, মাদকের সঙ্গে ছাত্রলীগের কোনো নেতাকর্মীর সম্পৃক্ততার সত্যতা পেলে, সে যে পদেরই হোক না কেন সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৩১ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৬

টাকার বিছানায় ঘুমিয়ে ভাইরাল দুর্নীতিতে অভিযুক্ত নেতা 
বেঞ্জামিন বসুমাতারি। ভারতের আসামের ইউনাইটেড পিপলস পার্টি লিবারেল (ইউপিপিএল)-এর একজন নেতা। প্রধানমন্ত্রীর আবাসন প্রকল্প এবং গ্রামীণ চাকরি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বড় এক দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত তিনি। অদ্ভুত এক কাণ্ড ঘটিয়ে আবারও আলোচনায় এসেছেন এই নেতা। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে বসুমাতারির। আর তাতেই ভারত জুড়ে তোলপাড়। ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, টাকার বিছানায় ঘুমিয়ে আছেন আসামের ওদালগুড়ি জেলার ভৈরাগুড়িতে গ্রাম পরিষদ উন্নয়ন কমিটির (ভিসিডিসি) এই চেয়ারম্যান। তার ওপর ৫০০ রুপির নোটের স্তূপ। ছবিটি নিয়ে ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে। এদিকে বসুমাতারির এমন কাণ্ডের দায় নিতে অস্বীকার করেছে তার দল ইউপিপিএল। বোডোল্যান্ড-ভিত্তিক দলটির প্রধান এবং বোডোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিলের (বিটিসি) প্রধান নির্বাহী সদস্য প্রমোদ বোরো বুধবার সকালে বিষয়টি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, বেঞ্জামিন বসুমাতারি আর দলের সঙ্গে যুক্ত নন। কয়েক মাস আগেই তাকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে।  বিবৃতি দিয়ে প্রমোদ বোরো বলেছেন, ‘বেঞ্জামিন বসুমাতারির একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমগুলোয় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে। আমরা স্পষ্ট করতে চাই যে, বেঞ্জামিন বসুমাতারি আর ইউপিপিএলের সঙ্গে যুক্ত নন। তাকে গত ১০ জানুয়ারি দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি সকল গণমাধ্যম এবং সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করছি যে, বেঞ্জামিন বসুমাতারিকে ইউপিপিএলের সঙ্গে যুক্ত করা থেকে বিরত থাকুন। তার ক্রিয়াকলাপের দায়িত্ব সম্পূর্ণ তার নিজের। দল তার ব্যক্তিগত কোনো কাজের জন্য দায়ী নয়।’ বিরোধীরা অবশ্য ইউপিপিএল প্রধানের এমন বক্তব্য মানতে নারাজ। তাদের দাবি, বেঞ্জামিন বসুমাতারি এখনও ইউপিপিএলে যুক্ত আছেন।   এ ব্যাপারে বেঞ্জামিন বসুমাতারির কোনও বিবৃতি পাওয়া না গেলেও তার ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, ভাইরাল হওয়া ছবিটি আগের; গত নির্বাচনের সময়কার। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বোডোল্যান্ডের এই নেতা প্রধানমন্ত্রীর আবাসন প্রকল্প এবং গ্রামীণ চাকরি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বড় আকারের একটি দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত। ওদালগুড়ি উন্নয়ন অঞ্চলে বসুমাতারি ভিসিডিসির অধীনে পিএমএওয়াই এবং এমএনআরইজিএ প্রকল্পের অধীন দরিদ্র সুবিধাভোগীদের কাছ থেকে তিনি ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।   
২৭ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়